মোংলা বন্দরের অর্থনীতির লাগাম টানার আশঙ্কা
বাগেরহাট

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন পুনর্বহালের দাবিতে টানা ৪৮ ঘণ্টা হরতালের ডাক দিয়েছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। বুধবার(১০ সেপ্টেম্বর) থেকে শুরু হয়ে এই হরতাল চলবে ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত। হরতালের কারণে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর মোংলার অর্থনীতিতে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ব্যবসায়ী ও সংশ্লিষ্টরা মহল।
বন্দর সংশ্লিষ্ট একাধিক ব্যবসায়ীরা বলছেন, সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির ডাকে সোমবার(৯ সেপ্টেম্বর) বাগেরহাট জেলায় হরতাল পালন করা হয়। এতে ঢাকার সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা ও মোংলা বন্দরের। ব্যাহত হয় বন্দর থেকে পণ্য পরিবহনের কাজ। পণ্য পরিবহনে ব্যবস্থা ব্যাহত হওয়ায় বিদেশি জাহাজ কর্তৃপক্ষের মধ্যেও শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। পরের ধাপে এই ৪৮ ঘণ্টার হরতালে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে অচলাবস্থা তৈরি হওয়ার পাশাপাশি জাতীয় অর্থনীতির উপরও বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বন্দরে খালাস হওয়া বিপুল পরিমাণ পণ্য স্থলপথে পরিবহণ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় প্রতিদিন কোটি কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে। এতে করে বিদেশি বাণিজ্য অংশীদারদের আস্থার ওপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
মোংলা বন্দর শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সৈয়দ জাহিদ হোসেন বলেন, “টানা হরতালের কারণে আমরা ব্যবসায়ীরা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি, তেমনি পণ্য পরিবহনও মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এর প্রভাব বিদেশি পণ্য পরিবহনকারী জাহাজ কর্তৃপক্ষের উপরও পড়ছে। তাই সরকারকে দ্রুততম সময়ে বিষয়টির সমাধান করতে হবে। না হলে সামগ্রিক অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।”
অন্যদিকে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, হরতাল চলাকালীনও বন্দরের কার্যক্রম সচল রয়েছে। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের উপপরিচালক (মিডিয়া ও জনসংযোগ) মোঃ মাকরুজ্জামান মুন্সী বলেন, “মোংলা পোর্টের কার্যক্রম চলমান আছে। বহিনোঙ্গরেও জাহাজ থেকে পণ্য খালাস হচ্ছে। তবে অবরোধের কারণে ব্যবসায়ীদের কিছুটা বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে।”
প্রতিদিনই শত শত ট্রাক ও কন্টেইনার ভর্তি মালামাল মোংলা বন্দর থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সড়কপথে সরবরাহ হয়ে থাকে। মোংলা বন্দর শুধু দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নয়, গোটা দেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি। হরতালের কারণে এই পরিবহনে ব্যাহত হলে আমদানি রপ্তানি আয়ে বড় ধরনের ধাক্কা খেতে পারে এমনটা আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন পুনর্বহালের দাবিতে টানা ৪৮ ঘণ্টা হরতালের ডাক দিয়েছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। বুধবার(১০ সেপ্টেম্বর) থেকে শুরু হয়ে এই হরতাল চলবে ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত। হরতালের কারণে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর মোংলার অর্থনীতিতে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ব্যবসায়ী ও সংশ্লিষ্টরা মহল।
বন্দর সংশ্লিষ্ট একাধিক ব্যবসায়ীরা বলছেন, সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির ডাকে সোমবার(৯ সেপ্টেম্বর) বাগেরহাট জেলায় হরতাল পালন করা হয়। এতে ঢাকার সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা ও মোংলা বন্দরের। ব্যাহত হয় বন্দর থেকে পণ্য পরিবহনের কাজ। পণ্য পরিবহনে ব্যবস্থা ব্যাহত হওয়ায় বিদেশি জাহাজ কর্তৃপক্ষের মধ্যেও শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। পরের ধাপে এই ৪৮ ঘণ্টার হরতালে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে অচলাবস্থা তৈরি হওয়ার পাশাপাশি জাতীয় অর্থনীতির উপরও বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বন্দরে খালাস হওয়া বিপুল পরিমাণ পণ্য স্থলপথে পরিবহণ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় প্রতিদিন কোটি কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে। এতে করে বিদেশি বাণিজ্য অংশীদারদের আস্থার ওপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
মোংলা বন্দর শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সৈয়দ জাহিদ হোসেন বলেন, “টানা হরতালের কারণে আমরা ব্যবসায়ীরা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি, তেমনি পণ্য পরিবহনও মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এর প্রভাব বিদেশি পণ্য পরিবহনকারী জাহাজ কর্তৃপক্ষের উপরও পড়ছে। তাই সরকারকে দ্রুততম সময়ে বিষয়টির সমাধান করতে হবে। না হলে সামগ্রিক অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।”
অন্যদিকে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, হরতাল চলাকালীনও বন্দরের কার্যক্রম সচল রয়েছে। মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের উপপরিচালক (মিডিয়া ও জনসংযোগ) মোঃ মাকরুজ্জামান মুন্সী বলেন, “মোংলা পোর্টের কার্যক্রম চলমান আছে। বহিনোঙ্গরেও জাহাজ থেকে পণ্য খালাস হচ্ছে। তবে অবরোধের কারণে ব্যবসায়ীদের কিছুটা বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে।”
প্রতিদিনই শত শত ট্রাক ও কন্টেইনার ভর্তি মালামাল মোংলা বন্দর থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সড়কপথে সরবরাহ হয়ে থাকে। মোংলা বন্দর শুধু দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নয়, গোটা দেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি। হরতালের কারণে এই পরিবহনে ব্যাহত হলে আমদানি রপ্তানি আয়ে বড় ধরনের ধাক্কা খেতে পারে এমনটা আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।

সরকারি উদ্যোগে হজযাত্রীদের জন্য বিমান ভ্রমণে গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক সুবিধা নিশ্চিত হয়েছে। হজ মৌসুমে বিমান টিকিটের ওপর প্রযোজ্য আবগারি শুল্ক সম্পূর্ণভাবে বাতিল করা হচ্ছে, যা হজযাত্রীদের খরচ কমিয়ে পবিত্র হজ পালনের পথ আরও সহজ করবে।
৫ দিন আগে
প্রায় তিন মাস বন্ধ থাকার পর অবশেষে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি ফের চালু হয়েছে। দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে রোববার (৭ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টায় নতুন চালান দেশে আসে। প্রথম দফায় ৩০ টন পেঁয়াজ আমদানি করেছে রকি এন্টারপ্রাইজ, বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রতিষ্ঠানটির আমদানিকারক আব্দুল মালেক বাবু।
৯ দিন আগে
দেশের পাঁচ সমস্যাগ্রস্ত ইসলামি ব্যাংককে একীভূত করার প্রক্রিয়ায় আমানতকারীদের উদ্বেগ কমাতে বাংলাদেশ ব্যাংক বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে। নতুন গঠিত ‘সম্মিলিত ইসলামি ব্যাংক পিএলসি’ অধিগ্রহণের কাজ এগোনোর সঙ্গে সঙ্গে জানানো হয়েছে—যেসব গ্রাহকের হিসাব এই পাঁচ ব্যাংকে রয়েছে, তাঁদের নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা দ্রুত ফেরত দে
৯ দিন আগে
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, যারা ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করেন না এবং গ্যাস–বিদ্যুৎ বিল দিতে অনীহা দেখান, তারাই দেশের বড়লোক। তবে তার এই মন্তব্যে ব্যবসায়ীরা প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেছেন, সম্পদ সঞ্চয় ও টাকা পাচারের ক্ষেত্রে কেবল ব্যবসায়ীরা নয়, সরকারি কর্মকর্তারাও জড়িত
১২ দিন আগেসরকারি উদ্যোগে হজযাত্রীদের জন্য বিমান ভ্রমণে গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক সুবিধা নিশ্চিত হয়েছে। হজ মৌসুমে বিমান টিকিটের ওপর প্রযোজ্য আবগারি শুল্ক সম্পূর্ণভাবে বাতিল করা হচ্ছে, যা হজযাত্রীদের খরচ কমিয়ে পবিত্র হজ পালনের পথ আরও সহজ করবে।
প্রায় তিন মাস বন্ধ থাকার পর অবশেষে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি ফের চালু হয়েছে। দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে রোববার (৭ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টায় নতুন চালান দেশে আসে। প্রথম দফায় ৩০ টন পেঁয়াজ আমদানি করেছে রকি এন্টারপ্রাইজ, বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন প্রতিষ্ঠানটির আমদানিকারক আব্দুল মালেক বাবু।
দেশের পাঁচ সমস্যাগ্রস্ত ইসলামি ব্যাংককে একীভূত করার প্রক্রিয়ায় আমানতকারীদের উদ্বেগ কমাতে বাংলাদেশ ব্যাংক বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে। নতুন গঠিত ‘সম্মিলিত ইসলামি ব্যাংক পিএলসি’ অধিগ্রহণের কাজ এগোনোর সঙ্গে সঙ্গে জানানো হয়েছে—যেসব গ্রাহকের হিসাব এই পাঁচ ব্যাংকে রয়েছে, তাঁদের নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা দ্রুত ফেরত দে
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, যারা ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করেন না এবং গ্যাস–বিদ্যুৎ বিল দিতে অনীহা দেখান, তারাই দেশের বড়লোক। তবে তার এই মন্তব্যে ব্যবসায়ীরা প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেছেন, সম্পদ সঞ্চয় ও টাকা পাচারের ক্ষেত্রে কেবল ব্যবসায়ীরা নয়, সরকারি কর্মকর্তারাও জড়িত