নিজস্ব প্রতিবেদক

নীতি সুদহার ১০ শতাংশ রেখেই নতুন মুদ্রানীতি প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আজ সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের (জানুয়ারি-জুন, ২০২৫) জন্য মুদ্রানীতি বিবৃতি (এমপিএস) ঘোষণা করেন। এতে আগামী জুনে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন আগের মতোই ৯ দশমিক ৮ শতাংশ রাখা হয়েছে। অবশ্য গত ডিসেম্বর পর্যন্ত বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭ দশমিক ২৮ শতাংশ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে মুদ্রানীতির ওপর একটি উপস্থাপনা তুলে ধরেন ডেপুটি গভর্নর ড. হাবিবুর রহমান। তিনি জানান, মূল্যস্ফীতি ৭-৮ শতাংশ নামিয়ে আনা হবে। সরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন করা হয়েছে ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ। গত ডিসেম্বরে যা হয়েছে ১৮ দশমিক ১০ শতাংশ।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি গভর্নর নূরুন নাহার, জাকির হোসেন চৌধুরী, ড. কবির আহমেদ ও বিএফআইইউ প্রধান এএফএম শাহীনুল ইসলাম। এছাড়া বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।
মুদ্রানীতি ঘোষণার আগে সকালে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হয়। নতুন মুদ্রানীতিতে নীতি সুদহার বাড়ানোর আলোচনা থাকলেও জানুয়ারির মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে আসায় আপাতত তা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। বিনিময় হার ব্যবস্থায়ও বড় কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি।
মূল্যস্ফীতি কমানোকে প্রধান চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে সরকার। বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি কমে ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশে নেমেছে। আগের মাস শেষে যা ১০ দশমিক ৮৯ শতাংশ ছিল। যে কারণে আপাতত নীতি সুদহার আর বাড়ানো হয়নি। শিগগিরই কমানোও হবে না। আবার গত ডিসেম্বর মাসে বহির্বিশ্বের সঙ্গে বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন ভারসাম্যে বড় ধরনের উন্নতি হয়েছে।
চলতি হিসাব ও আর্থিক হিসাবে উদ্বৃত্ত হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারে স্থিতিশীল আছে। অর্থ পাচারের বিরুদ্ধে কঠোর নীতির কারণে ডলারের দরও ১২২ থেকে ১২৪ টাকায় স্থিতিশীল আছে। এসব কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আপতত বড় কোনো পরিবর্তন আনেনি। মূল্যস্ফীতি আরও কমতে শুরু করলে বিনিয়োগ উৎসাহিত করতে ধীরে ধীরে নীতি সুদহার কমিয়ে আনা হবে। এর আগ পর্যন্ত তা অপরিবর্তিত থাকবে।

নীতি সুদহার ১০ শতাংশ রেখেই নতুন মুদ্রানীতি প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আজ সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের (জানুয়ারি-জুন, ২০২৫) জন্য মুদ্রানীতি বিবৃতি (এমপিএস) ঘোষণা করেন। এতে আগামী জুনে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন আগের মতোই ৯ দশমিক ৮ শতাংশ রাখা হয়েছে। অবশ্য গত ডিসেম্বর পর্যন্ত বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭ দশমিক ২৮ শতাংশ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে মুদ্রানীতির ওপর একটি উপস্থাপনা তুলে ধরেন ডেপুটি গভর্নর ড. হাবিবুর রহমান। তিনি জানান, মূল্যস্ফীতি ৭-৮ শতাংশ নামিয়ে আনা হবে। সরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন করা হয়েছে ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ। গত ডিসেম্বরে যা হয়েছে ১৮ দশমিক ১০ শতাংশ।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি গভর্নর নূরুন নাহার, জাকির হোসেন চৌধুরী, ড. কবির আহমেদ ও বিএফআইইউ প্রধান এএফএম শাহীনুল ইসলাম। এছাড়া বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।
মুদ্রানীতি ঘোষণার আগে সকালে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হয়। নতুন মুদ্রানীতিতে নীতি সুদহার বাড়ানোর আলোচনা থাকলেও জানুয়ারির মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে আসায় আপাতত তা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। বিনিময় হার ব্যবস্থায়ও বড় কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি।
মূল্যস্ফীতি কমানোকে প্রধান চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে সরকার। বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি কমে ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশে নেমেছে। আগের মাস শেষে যা ১০ দশমিক ৮৯ শতাংশ ছিল। যে কারণে আপাতত নীতি সুদহার আর বাড়ানো হয়নি। শিগগিরই কমানোও হবে না। আবার গত ডিসেম্বর মাসে বহির্বিশ্বের সঙ্গে বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন ভারসাম্যে বড় ধরনের উন্নতি হয়েছে।
চলতি হিসাব ও আর্থিক হিসাবে উদ্বৃত্ত হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারে স্থিতিশীল আছে। অর্থ পাচারের বিরুদ্ধে কঠোর নীতির কারণে ডলারের দরও ১২২ থেকে ১২৪ টাকায় স্থিতিশীল আছে। এসব কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আপতত বড় কোনো পরিবর্তন আনেনি। মূল্যস্ফীতি আরও কমতে শুরু করলে বিনিয়োগ উৎসাহিত করতে ধীরে ধীরে নীতি সুদহার কমিয়ে আনা হবে। এর আগ পর্যন্ত তা অপরিবর্তিত থাকবে।

ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়া হবে ১৯৯১ সালের ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী, এবং পেমেন্ট সার্ভিস পরিচালিত হবে ২০১৪ সালের বাংলাদেশ পেমেন্ট অ্যান্ড সেটলমেন্ট সিস্টেম রেগুলেশন অনুসারে
১৭ ঘণ্টা আগে
এই উদ্যোগের মাধ্যমে আকিজ রিসোর্স বাংলাদেশের আর্থিক খাতে ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের এক নতুন যুগের সূচনা করতে চায়, যেখানে ব্যাংকিং মানে শুধু প্রযুক্তি নয়, বরং মানুষের হাতে আর্থিক অধিকার তুলে দেওয়া
১৯ ঘণ্টা আগে
নভেম্বর মাসের জন্য ১২ কেজি এলপিজির দাম ১ হাজার ২৪১ টাকা থেকে ২৬ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ২১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে
২ দিন আগে
এ নিয়ে চলতি বছর মোট ৭৩ বার দেশের বাজারে সমন্বয় করা হলো স্বর্ণের দাম। যেখানে দাম বাড়ানো হয়েছে ৫০ বার, আর কমেছে মাত্র ২৩ বার। আর ২০২৪ সালে দেশের বাজারে মোট ৬২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছিল। যেখানে ৩৫ বার দাম বাড়ানো হয়েছিল, আর কমানো হয়েছিল ২৭ বার
২ দিন আগেডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়া হবে ১৯৯১ সালের ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী, এবং পেমেন্ট সার্ভিস পরিচালিত হবে ২০১৪ সালের বাংলাদেশ পেমেন্ট অ্যান্ড সেটলমেন্ট সিস্টেম রেগুলেশন অনুসারে
এই উদ্যোগের মাধ্যমে আকিজ রিসোর্স বাংলাদেশের আর্থিক খাতে ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের এক নতুন যুগের সূচনা করতে চায়, যেখানে ব্যাংকিং মানে শুধু প্রযুক্তি নয়, বরং মানুষের হাতে আর্থিক অধিকার তুলে দেওয়া
নভেম্বর মাসের জন্য ১২ কেজি এলপিজির দাম ১ হাজার ২৪১ টাকা থেকে ২৬ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ২১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে
এ নিয়ে চলতি বছর মোট ৭৩ বার দেশের বাজারে সমন্বয় করা হলো স্বর্ণের দাম। যেখানে দাম বাড়ানো হয়েছে ৫০ বার, আর কমেছে মাত্র ২৩ বার। আর ২০২৪ সালে দেশের বাজারে মোট ৬২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছিল। যেখানে ৩৫ বার দাম বাড়ানো হয়েছিল, আর কমানো হয়েছিল ২৭ বার