নিজস্ব প্রতিবেদক
আসন্ন রমজান মাসে লোডশেডিং হবে না বলে আশ্বাস দিয়েছেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির। তিনি বলেন,রমজানে ১৫ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ও গ্রীষ্মে ১৮ হাজার হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত চাহিদা হতে পারে। বিদ্যুৎ খাতে ১ হাজার ২০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহের সিদ্ধান্ত হয়েছে। রমজানে যান্ত্রিক ত্রুটির বাইরে কোনো লোডশেডিং হবেনা। তবে গ্রীষ্মে ৭০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত লোডশেডিং হতে পারে।
আজ বুধবার (৫ জানুয়ারি) রাজধানীর বিদ্যুৎ ভবনে আন্ত:মন্ত্রণালয়ে সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
ফাওজুল কবির বলেন, ‘এসময় কুলিং লোড বাড়ে। তা কমাতে শীতাতপ যন্ত্র ২৫ থেকে ২৬ ডিগ্রি তাপমাত্রায় রাখলে লোডশেডিং মোকাবিলা সহজ হবে। সবাইকে সহায়তা করতে হবে লোডশেডিং চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায়।’
বেআইনি গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংযোগের কারণে বৈধ গ্রাহকরাও ভোগান্তিতে পড়েন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এগুলো বিচ্ছিন্ন করার জোর পদক্ষেপ চলমান থাকবে।’
আমদানির অর্থ সংস্থান নিয়ে পরিকল্পনা করা হয়েছে জানিয়ে উপদেষ্টা জানান, আগামী মৌসুমের অর্থের চাহিদা অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নরকে জানানো হয়েছে।
তারা জ্বালানি ও বিদ্যুৎ আমদানির প্রয়োজনীয় অর্থ সরবারহের আশ্বাস দিয়েছেন বলে জানান ফাওজুল কবির। তিনি জানান, সরকার ব্যয় সংকোচনে জোর দিলেও, বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর কোনো পরিকল্পনা নেই। তবে গ্যাসের দাম সমন্বয় করা হবে।
রমজান মাস শুরু হতে বাকি আছে এক মাসেরও কম সময়। এসময়, সেচ মৌসুমের ফলে বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ছে। জ্বালানি আমদানির অনিশ্চয়তা ও বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর বকেয়া পরিশোধে বিলম্বের কারণে আসন্ন রমজান ও গ্রীষ্মকালে সারাদেশে ব্যাপক লোডশেডিংয়ের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
আসন্ন রমজান মাসে লোডশেডিং হবে না বলে আশ্বাস দিয়েছেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির। তিনি বলেন,রমজানে ১৫ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ও গ্রীষ্মে ১৮ হাজার হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত চাহিদা হতে পারে। বিদ্যুৎ খাতে ১ হাজার ২০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহের সিদ্ধান্ত হয়েছে। রমজানে যান্ত্রিক ত্রুটির বাইরে কোনো লোডশেডিং হবেনা। তবে গ্রীষ্মে ৭০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত লোডশেডিং হতে পারে।
আজ বুধবার (৫ জানুয়ারি) রাজধানীর বিদ্যুৎ ভবনে আন্ত:মন্ত্রণালয়ে সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
ফাওজুল কবির বলেন, ‘এসময় কুলিং লোড বাড়ে। তা কমাতে শীতাতপ যন্ত্র ২৫ থেকে ২৬ ডিগ্রি তাপমাত্রায় রাখলে লোডশেডিং মোকাবিলা সহজ হবে। সবাইকে সহায়তা করতে হবে লোডশেডিং চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায়।’
বেআইনি গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংযোগের কারণে বৈধ গ্রাহকরাও ভোগান্তিতে পড়েন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এগুলো বিচ্ছিন্ন করার জোর পদক্ষেপ চলমান থাকবে।’
আমদানির অর্থ সংস্থান নিয়ে পরিকল্পনা করা হয়েছে জানিয়ে উপদেষ্টা জানান, আগামী মৌসুমের অর্থের চাহিদা অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নরকে জানানো হয়েছে।
তারা জ্বালানি ও বিদ্যুৎ আমদানির প্রয়োজনীয় অর্থ সরবারহের আশ্বাস দিয়েছেন বলে জানান ফাওজুল কবির। তিনি জানান, সরকার ব্যয় সংকোচনে জোর দিলেও, বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর কোনো পরিকল্পনা নেই। তবে গ্যাসের দাম সমন্বয় করা হবে।
রমজান মাস শুরু হতে বাকি আছে এক মাসেরও কম সময়। এসময়, সেচ মৌসুমের ফলে বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ছে। জ্বালানি আমদানির অনিশ্চয়তা ও বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর বকেয়া পরিশোধে বিলম্বের কারণে আসন্ন রমজান ও গ্রীষ্মকালে সারাদেশে ব্যাপক লোডশেডিংয়ের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) জানিয়েছে, বাংলাদেশকে দেওয়া ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের ৪র্থ ও ৫ম কিস্তি পাওয়ার বিষয়ে আগামী জুনে সিদ্ধান্ত হবে। বাংলাদেশ সফর শেষে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান আইএমএফ প্রতিনিধি দল।
২ দিন আগেবাংলাদেশের ক্ষুদ্রঋণ খাতে ডিজিটাল আর্থিক সেবা (ডিএফএস) ও স্বল্প এবং মধ্যমেয়াদি গৃহায়ন ঋণ সুবিধা দিতে ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান ও ক্ষুদ্রঋণ নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে একটি ঋণ চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে।
২ দিন আগেচলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১২ দিনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ১ দশমিক ০৫ বিলিয়ন (১০৫ কোটি) মার্কিন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন।
৩ দিন আগেআসন্ন বাজেটে অর্থাৎ আগামী অর্থবছরে (২০২৫-২৬) ব্যয়ের পরিমাণ কমিয়ে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করতে যাচ্ছে অর্থ মন্ত্রণালয়। আর যা চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটের তুলনায় ৭ হাজার কোটি টাকা কম।
৩ দিন আগেআন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) জানিয়েছে, বাংলাদেশকে দেওয়া ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের ৪র্থ ও ৫ম কিস্তি পাওয়ার বিষয়ে আগামী জুনে সিদ্ধান্ত হবে। বাংলাদেশ সফর শেষে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান আইএমএফ প্রতিনিধি দল।
বাংলাদেশের ক্ষুদ্রঋণ খাতে ডিজিটাল আর্থিক সেবা (ডিএফএস) ও স্বল্প এবং মধ্যমেয়াদি গৃহায়ন ঋণ সুবিধা দিতে ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান ও ক্ষুদ্রঋণ নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে একটি ঋণ চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে।
চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১২ দিনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ১ দশমিক ০৫ বিলিয়ন (১০৫ কোটি) মার্কিন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন।
আসন্ন বাজেটে অর্থাৎ আগামী অর্থবছরে (২০২৫-২৬) ব্যয়ের পরিমাণ কমিয়ে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করতে যাচ্ছে অর্থ মন্ত্রণালয়। আর যা চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটের তুলনায় ৭ হাজার কোটি টাকা কম।