নিজস্ব প্রতিবেদক
সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারসহ ২৫ কর্মকর্তার নামে সেফ ডিপোজিট লকার খুঁজে পায়নি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক)। অভিযান শেষে এ তথ্য জানিয়েছেন দুদকের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জমান।
কাজী সায়েমুজ্জমান বলেন, `যে ২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগের ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংকে এসেছিলাম, তাদের নামে লকার নেই। আরও অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে। আদালতের অনুমোদনের ভিত্তিতে পরবর্তী অভিযান চালাবে দুদক।'
তিনি সাংবাদিকদের বলেন, যে ২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তাদের নামে কোনো লকার নেই। আরও অনেকের বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ রয়েছে। আদালতের অনুমোদনের ভিত্তিতে পরবর্তীতে অভিযানে আসবে দুদক। এই অভিযোগ করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারাই। অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের অনেকেই এখনও বাংলাদেশ ব্যাংকে বহাল এবং অনেকেই সাবেক কর্মকর্তা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের খুলনা, বরিশাল ও ঢাকাসহ বিভিন্ন আঞ্চলিক কর্মরত। ২৭২টি সেফ ডিপোজিট লকারের সন্ধান পাওয়া যায়।
গত ২৬ জানুয়ারি দুদক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুরের লকারে তল্লাশি করে ৪ কোটি ৬৯ লাখ টাকার সম্পদের সন্ধান পেয়েছে। এগুলো এখন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জিম্মায় রাখা হয়েছে। অভিযানের সময় দুদক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের নামে আরও কিছু লকার দেখতে পায়। এর মধ্যে যাদের নামে বর্তমানে দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত চলছে তাদের নামেও লকার থাকতে পারে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। এ কারণে দুদক ওইসব লকারেও তল্লাশি চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ২ ফেব্রুয়ারি দুদক থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরকে চিঠি দিয়ে কেউ যাতে ওইসব লকার খুলতে না পারে সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ করে। এরপর থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতিঝিল শাখার লকার আর কাউকে খুলতে দেওয়া হচ্ছে না।
সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারসহ ২৫ কর্মকর্তার নামে সেফ ডিপোজিট লকার খুঁজে পায়নি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক)। অভিযান শেষে এ তথ্য জানিয়েছেন দুদকের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জমান।
কাজী সায়েমুজ্জমান বলেন, `যে ২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগের ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংকে এসেছিলাম, তাদের নামে লকার নেই। আরও অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে। আদালতের অনুমোদনের ভিত্তিতে পরবর্তী অভিযান চালাবে দুদক।'
তিনি সাংবাদিকদের বলেন, যে ২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তাদের নামে কোনো লকার নেই। আরও অনেকের বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ রয়েছে। আদালতের অনুমোদনের ভিত্তিতে পরবর্তীতে অভিযানে আসবে দুদক। এই অভিযোগ করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারাই। অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের অনেকেই এখনও বাংলাদেশ ব্যাংকে বহাল এবং অনেকেই সাবেক কর্মকর্তা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের খুলনা, বরিশাল ও ঢাকাসহ বিভিন্ন আঞ্চলিক কর্মরত। ২৭২টি সেফ ডিপোজিট লকারের সন্ধান পাওয়া যায়।
গত ২৬ জানুয়ারি দুদক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুরের লকারে তল্লাশি করে ৪ কোটি ৬৯ লাখ টাকার সম্পদের সন্ধান পেয়েছে। এগুলো এখন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জিম্মায় রাখা হয়েছে। অভিযানের সময় দুদক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের নামে আরও কিছু লকার দেখতে পায়। এর মধ্যে যাদের নামে বর্তমানে দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত চলছে তাদের নামেও লকার থাকতে পারে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। এ কারণে দুদক ওইসব লকারেও তল্লাশি চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ২ ফেব্রুয়ারি দুদক থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরকে চিঠি দিয়ে কেউ যাতে ওইসব লকার খুলতে না পারে সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ করে। এরপর থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতিঝিল শাখার লকার আর কাউকে খুলতে দেওয়া হচ্ছে না।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) জানিয়েছে, বাংলাদেশকে দেওয়া ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের ৪র্থ ও ৫ম কিস্তি পাওয়ার বিষয়ে আগামী জুনে সিদ্ধান্ত হবে। বাংলাদেশ সফর শেষে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান আইএমএফ প্রতিনিধি দল।
২ দিন আগেবাংলাদেশের ক্ষুদ্রঋণ খাতে ডিজিটাল আর্থিক সেবা (ডিএফএস) ও স্বল্প এবং মধ্যমেয়াদি গৃহায়ন ঋণ সুবিধা দিতে ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান ও ক্ষুদ্রঋণ নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে একটি ঋণ চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে।
২ দিন আগেচলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১২ দিনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ১ দশমিক ০৫ বিলিয়ন (১০৫ কোটি) মার্কিন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন।
৩ দিন আগেআসন্ন বাজেটে অর্থাৎ আগামী অর্থবছরে (২০২৫-২৬) ব্যয়ের পরিমাণ কমিয়ে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করতে যাচ্ছে অর্থ মন্ত্রণালয়। আর যা চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটের তুলনায় ৭ হাজার কোটি টাকা কম।
৩ দিন আগেআন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) জানিয়েছে, বাংলাদেশকে দেওয়া ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের ৪র্থ ও ৫ম কিস্তি পাওয়ার বিষয়ে আগামী জুনে সিদ্ধান্ত হবে। বাংলাদেশ সফর শেষে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান আইএমএফ প্রতিনিধি দল।
বাংলাদেশের ক্ষুদ্রঋণ খাতে ডিজিটাল আর্থিক সেবা (ডিএফএস) ও স্বল্প এবং মধ্যমেয়াদি গৃহায়ন ঋণ সুবিধা দিতে ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান ও ক্ষুদ্রঋণ নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থার সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে একটি ঋণ চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে।
চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১২ দিনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ১ দশমিক ০৫ বিলিয়ন (১০৫ কোটি) মার্কিন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন।
আসন্ন বাজেটে অর্থাৎ আগামী অর্থবছরে (২০২৫-২৬) ব্যয়ের পরিমাণ কমিয়ে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করতে যাচ্ছে অর্থ মন্ত্রণালয়। আর যা চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটের তুলনায় ৭ হাজার কোটি টাকা কম।