বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
অর্থনীতি
রাজস্ব

এস আলমের ৪৬৯ একর জমি বাজেয়াপ্ত

প্রতিনিধি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ : ২৮ অক্টোবর ২০২৫, ২০: ১৪
logo

এস আলমের ৪৬৯ একর জমি বাজেয়াপ্ত

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ : ২৮ অক্টোবর ২০২৫, ২০: ১৪
Photo
ছবি: সংগৃহীত

আদালত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমের ৪৬৯.৪৮ একর সম্পদ জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন; জমিগুলো গাজীপুর ও কক্সবাজারের ৬ উপজেলার মধ্যে অবস্থিত।

দুদকের আবেদনের ভিত্তিতে ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ সাব্বির ফয়েজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) আদেশ দেন, যা নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।

গাজীপুরের ২টি উপজেলায় ১৩ দশমিক চার চার একর জমি জব্দ হয়েছে। এর মধ্যে সদর উপজেলায় ৮ দশমিক ৫৮ একর ও শ্রীপুর উপজেলায় ৪ দশমিক ৮৬ একর জমি রয়েছে।

কক্সবাজারের ৪টি উপজেলায় ৪৫৬ দশমিক শূন্য চার সাত পাঁচ একর । এর মধ্যে পেকুয়া উপজেলায় ২৭২ দশমিক ৬৮ একর, মহেশখালী উপজেলায় ১৮০ দশমিক ২৮ একর, সদর উপজেলায় ২ দশমিক ১২ একর, চকরিয়া উপজেলায় দশমিক ৯৬৭৫ একর।

দুদকের পক্ষে উপ-পরিচালক তাহসিন মুনাবিল হক জব্দের আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়েছে, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট সত্তা ও সত্তার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং সংগঠনের অভিযোগটি অনুসন্ধান করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য টিম লিডার করে একটি যৌথ অনুসন্ধান ও তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট সত্তা ও সত্তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নামে বেনামে নিয়মবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে আত্মসাৎ করেছেন। আত্মসাতের টাকায় নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে দেশে-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করেছেন। অনুসন্ধানকালে বিভিন্ন সূত্র হতে জানা যায়, তিনি এবং তার পরিবারের সদস্যরা স্থাবর সম্পদগুলো অন্যত্র হাস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান নিষ্পত্তির পূর্বে তাদের সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে পরবর্তীতে উক্ত টাকা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে। সে জন্য মোহাম্মদ সাইফুল আলমের স্থাবর সম্পদগুলো জরুরি ভিত্তিতে জব্দ করা প্রয়োজন।

উল্লেখ্য, গত ২০ অক্টোবর এস আলমের ১০৫টি কোম্পানির ৫১৩ কোটি ১৮ লাখ ৩২ হাজার ২৮২টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেওয়া হয়েছে। ২৫ সেপ্টেম্বর এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম, গ্রুপটির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ ও পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ হাসানের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ দিয়েছেন আদালত। ৯ জুলাই এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট সত্তা ও সত্তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ৫৩ ব্যাংকের হিসেব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব ব্যাংকের হিসাবে ১১৩ কোটি ৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৬৮ টাকা রয়েছে। গত ২৪ জুন সাইপ্রাসের লিমাসল জেলায় অবস্থিত সাইফুল আলমের (এস আলম) একটি দুইতলা বাড়ি, ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ডসে হ্যাজেক ইন্টারন্যাশনাল পিটিই লিমিটেডে তাদের বিনিয়োগকৃত ৩ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার এবং পিকক প্রপার্টি হোল্ডিংসসহ ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ডসে আরও ১৮টি কোম্পানিতে বিনিয়োগ জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়। এছাড়া জার্সি ট্রাস্ট কোম্পানির অধীনে ছয়টি ট্রাস্টে থাকা বিভিন্ন অঙ্কের বিনিয়োগও জব্দের আদেশ দেওয়া হয়। তার আগে গত ২৩ এপ্রিল তার ৪০৭ কোটি টাকা মূল্যের ১৫৯ একর জমি জব্দের আদেশ দেন আদালত। গত ১৭ এপ্রিল এস আলমের এক হাজার ৩৬০ টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব হিসাবে দুই হাজার ৬১৯ কোটি সাত লাখ ১৬ হাজার টাকা রয়েছে। গত ১০ মার্চ এস আলমের এক হাজার ছয় বিঘা জমি জব্দের আদেশ দেন আদালত। গত ৯ এপ্রিল তার ৯০ বিঘা জমি জব্দের আদেশ দেওয়া হয়েছে। একইদিন আদালত তার ঘনিষ্ঠজনদের নামে থাকা ৩৭৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা হয়েছে। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি তাদের ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ৩ ফেব্রুয়ারি ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ১৭৫ বিঘা সম্পদ জব্দের আদেশ দেন আদালত। গত ১২ ফেব্রুয়ারি ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৭৪টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা। গত ১৬ জানুয়ারি এস আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন একই আদালত। গত ৭ অক্টোবর এস আলম ও তার স্ত্রী ফারজানা পারভীনসহ তার পরিবারের ১২ সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত।

Thumbnail image
ছবি: সংগৃহীত

আদালত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমের ৪৬৯.৪৮ একর সম্পদ জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন; জমিগুলো গাজীপুর ও কক্সবাজারের ৬ উপজেলার মধ্যে অবস্থিত।

দুদকের আবেদনের ভিত্তিতে ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ সাব্বির ফয়েজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) আদেশ দেন, যা নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।

গাজীপুরের ২টি উপজেলায় ১৩ দশমিক চার চার একর জমি জব্দ হয়েছে। এর মধ্যে সদর উপজেলায় ৮ দশমিক ৫৮ একর ও শ্রীপুর উপজেলায় ৪ দশমিক ৮৬ একর জমি রয়েছে।

কক্সবাজারের ৪টি উপজেলায় ৪৫৬ দশমিক শূন্য চার সাত পাঁচ একর । এর মধ্যে পেকুয়া উপজেলায় ২৭২ দশমিক ৬৮ একর, মহেশখালী উপজেলায় ১৮০ দশমিক ২৮ একর, সদর উপজেলায় ২ দশমিক ১২ একর, চকরিয়া উপজেলায় দশমিক ৯৬৭৫ একর।

দুদকের পক্ষে উপ-পরিচালক তাহসিন মুনাবিল হক জব্দের আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়েছে, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট সত্তা ও সত্তার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং সংগঠনের অভিযোগটি অনুসন্ধান করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য টিম লিডার করে একটি যৌথ অনুসন্ধান ও তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট সত্তা ও সত্তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নামে বেনামে নিয়মবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে আত্মসাৎ করেছেন। আত্মসাতের টাকায় নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে দেশে-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করেছেন। অনুসন্ধানকালে বিভিন্ন সূত্র হতে জানা যায়, তিনি এবং তার পরিবারের সদস্যরা স্থাবর সম্পদগুলো অন্যত্র হাস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান নিষ্পত্তির পূর্বে তাদের সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে পরবর্তীতে উক্ত টাকা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে। সে জন্য মোহাম্মদ সাইফুল আলমের স্থাবর সম্পদগুলো জরুরি ভিত্তিতে জব্দ করা প্রয়োজন।

উল্লেখ্য, গত ২০ অক্টোবর এস আলমের ১০৫টি কোম্পানির ৫১৩ কোটি ১৮ লাখ ৩২ হাজার ২৮২টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেওয়া হয়েছে। ২৫ সেপ্টেম্বর এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম, গ্রুপটির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ ও পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ হাসানের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ দিয়েছেন আদালত। ৯ জুলাই এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট সত্তা ও সত্তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ৫৩ ব্যাংকের হিসেব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব ব্যাংকের হিসাবে ১১৩ কোটি ৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৬৮ টাকা রয়েছে। গত ২৪ জুন সাইপ্রাসের লিমাসল জেলায় অবস্থিত সাইফুল আলমের (এস আলম) একটি দুইতলা বাড়ি, ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ডসে হ্যাজেক ইন্টারন্যাশনাল পিটিই লিমিটেডে তাদের বিনিয়োগকৃত ৩ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার এবং পিকক প্রপার্টি হোল্ডিংসসহ ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ডসে আরও ১৮টি কোম্পানিতে বিনিয়োগ জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়। এছাড়া জার্সি ট্রাস্ট কোম্পানির অধীনে ছয়টি ট্রাস্টে থাকা বিভিন্ন অঙ্কের বিনিয়োগও জব্দের আদেশ দেওয়া হয়। তার আগে গত ২৩ এপ্রিল তার ৪০৭ কোটি টাকা মূল্যের ১৫৯ একর জমি জব্দের আদেশ দেন আদালত। গত ১৭ এপ্রিল এস আলমের এক হাজার ৩৬০ টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব হিসাবে দুই হাজার ৬১৯ কোটি সাত লাখ ১৬ হাজার টাকা রয়েছে। গত ১০ মার্চ এস আলমের এক হাজার ছয় বিঘা জমি জব্দের আদেশ দেন আদালত। গত ৯ এপ্রিল তার ৯০ বিঘা জমি জব্দের আদেশ দেওয়া হয়েছে। একইদিন আদালত তার ঘনিষ্ঠজনদের নামে থাকা ৩৭৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা হয়েছে। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি তাদের ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ৩ ফেব্রুয়ারি ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ১৭৫ বিঘা সম্পদ জব্দের আদেশ দেন আদালত। গত ১২ ফেব্রুয়ারি ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৭৪টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা। গত ১৬ জানুয়ারি এস আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন একই আদালত। গত ৭ অক্টোবর এস আলম ও তার স্ত্রী ফারজানা পারভীনসহ তার পরিবারের ১২ সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

রাজস্ব নিয়ে আরও পড়ুন

বিদেশ থেকে ফিরছে না ২০ হাজার কোটি টাকা

বিদেশ থেকে ফিরছে না ২০ হাজার কোটি টাকা

রপ্তানি করা পণ্যের বিপরীতে অন্তত ২০ হাজার কোটি টাকা বিদেশ থেকে দেশে ফেরত আসছে না। একটি অসাধু চক্রের কারণে গার্মেন্টস খাতের রপ্তানির ৩০ হাজার চালানের বিপরীতে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা দেশে আসেনি।

২ দিন আগে
পে স্কেলে মূল বেতন ৩০০ শতাংশ বৃদ্ধির প্রস্তাব

পে স্কেলে মূল বেতন ৩০০ শতাংশ বৃদ্ধির প্রস্তাব

বাংলাদেশে ৭ম জাতীয় পে-স্কেল ১ জুলাই ২০০৯ সাল থেকে কার্যকর হয়েছিল। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে মূল বেতনে প্রায় ২০০ শতাংশ বৃদ্ধির মাধ্যমে ৮ম পে-স্কেল ১ জুলাই ২০১৫ সাল থেকে কার্যকর হয়

২ দিন আগে
বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম স্বাভাবিক: এনবিআর

বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম স্বাভাবিক: এনবিআর

রোববার (২৬ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায় যে, কয়েকটি জাতীয় দৈনিক ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ‘সন্ধ্যা ৬টার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বন্ধ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, যা বাস্তবসম্মত নয়

৩ দিন আগে
৩০ লাখ টাকা জরিমানা  করা হয়েছে ব্যাংক এশিয়াকে

৩০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে ব্যাংক এশিয়াকে

তহবিলগুলো অবৈধ বাজার থেকে আসে এবং তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে বারবার আমানত করা হয়

৩ দিন আগে
এস আলমের ৪৬৯ একর জমি বাজেয়াপ্ত

এস আলমের ৪৬৯ একর জমি বাজেয়াপ্ত

আদালত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমের ৪৬৯.৪৮ একর সম্পদ জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন; জমিগুলো গাজীপুর ও কক্সবাজারের ৬ উপজেলার মধ্যে অবস্থিত।

২ দিন আগে
বিদেশ থেকে ফিরছে না ২০ হাজার কোটি টাকা

বিদেশ থেকে ফিরছে না ২০ হাজার কোটি টাকা

রপ্তানি করা পণ্যের বিপরীতে অন্তত ২০ হাজার কোটি টাকা বিদেশ থেকে দেশে ফেরত আসছে না। একটি অসাধু চক্রের কারণে গার্মেন্টস খাতের রপ্তানির ৩০ হাজার চালানের বিপরীতে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা দেশে আসেনি।

২ দিন আগে
পে স্কেলে মূল বেতন ৩০০ শতাংশ বৃদ্ধির প্রস্তাব

পে স্কেলে মূল বেতন ৩০০ শতাংশ বৃদ্ধির প্রস্তাব

বাংলাদেশে ৭ম জাতীয় পে-স্কেল ১ জুলাই ২০০৯ সাল থেকে কার্যকর হয়েছিল। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে মূল বেতনে প্রায় ২০০ শতাংশ বৃদ্ধির মাধ্যমে ৮ম পে-স্কেল ১ জুলাই ২০১৫ সাল থেকে কার্যকর হয়

২ দিন আগে
বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম স্বাভাবিক: এনবিআর

বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম স্বাভাবিক: এনবিআর

রোববার (২৬ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায় যে, কয়েকটি জাতীয় দৈনিক ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ‘সন্ধ্যা ৬টার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বন্ধ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, যা বাস্তবসম্মত নয়

৩ দিন আগে