কয়েকশ কোটি টাকার অবৈধ সুতার বাণিজ্য
মোঃ মাজহারুল পারভেজ
বন্ড সুবিধার আড়ালে চলছে শত শত কোটি টাকার অবৈধ সুতার বাণিজ্য। চোরাপথ নয়, রাষ্ট্রীয় নীতিমালার ছায়াতেই রীতিমতো গড়ে উঠেছে এই চক্র। নারায়ণগঞ্জ থেকে নরসিংদী, গাজীপুর ও সাভার হয়ে সিরাজগঞ্জ পর্যন্ত বিস্তৃত চক্রটি। ডলার ও গ্যাস সংকটে বস্ত্রকলগুলোর অবস্থা যখন নাস্তানাবুদ। ঠিক এমনই সময় শুল্কমুক্ত সুবিধায় আমদানি করে আসা সুতার ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ চলে যাচ্ছে নারায়ণগঞ্জ,নরসিংদী গাজীপুর সাভার ও সিরাজগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন মার্কেটে। এ ছাড়া গার্মেন্টসের অনেক মালিক নামমাত্র ২৫ থেকে ৩০টি মেশিন বসিয়ে এবং ভুয়া উৎপাদন দেখিয়ে পোশাক ব্যবসার নামে বন্ড-সুবিধার আওতায় কাপড়, সুতা ও অন্যান্য সামগ্রী আমদানি করে তা খোলাবাজারে বিক্রি করে দেন। আমদানিকারকেরা কাপড়ের স্যাম্পল পরিবর্তন করে দামি কাপড় আমদানি দেখিয়ে কিংবা ওজনে কারচুপি করে এলসিতে উল্লেখ করা পরিমাণের চেয়ে অতিরিক্ত পণ্যও নিয়ে আসেন। কাস্টম কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও এ অবৈধ কাজে ভূমিকা রাখছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
চোরাচালানের মাধ্যমে একটা বড় পরিমাণ সুতা ও কাপড় ঢুকছে দেশের বাজারে। শুল্ক ফাঁকি দিয়ে দেশে আসা এসব সুতা ও কাপড় স্থানীয় পণ্যের চেয়ে ২০ শতাংশ কম। ঢাকা, নারায়ণঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন মার্কেটে অবাধে বিক্রি হচ্ছে এসব সুতা ও কাপড়। এতে মার খাচ্ছে স্থানীয় চাহিদার সুতা ও বস্ত্রশিল্প গুলো।
উদ্যোক্তারা বলছেন, ডলার সংকটে কাঁচামাল আমদানি বিঘ্নিত হচ্ছে। গ্যাসের প্রয়োজনীয় চাপের অভাবে উৎপাদন নেমে এসেছে সক্ষমতার অর্ধেকে। উৎপাদন বেড়েছে অথচ দাম বাড়েনি। এ পরিস্থিতির মধ্যে যতটুকু উৎপাদন হয়, তার একটা বড় অংশ অবিক্রীত থেকে যাচ্ছে। স্থানীয় বাজারের চাহিদার জোগান দেওয়া মিলগুলোতে অবিক্রীত সুতা ও কাপড়ের স্তূপ জমেছে।
তবে নারায়ণগঞ্জ, বাবুর হাট, আড়াই হাজার, মদনগঞ্জ, গাউছিয়া, মাধবদী, নরসিংদী, টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ ও পাবনার বাজারে অবাধে বন্ডের চাইনিজ সুতা বিক্রি হচ্ছে। ইতোপুর্বে এনবিআরকে এসব বাজারে তল্লাশি অভিযান চালানোর জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে চিঠিতে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দেশের স্থানীয় বাজারে বছরে ৮/১০ বিলিয়ন মিটার বস্ত্রের চাহিদা রয়েছে। দেশীয় বস্ত্রকলগুলো এ চাহিদার শতভাগ মেটাতে সক্ষম। এতে অবৈধভাবে যে-সব বস্ত্র দেশে ঢুকছে তা উদ্বৃত্ত হিসেবে বাজারকে অস্থির করে তুলছে।
বন্ড লাইসেন্সধারী অসাধু প্রতিষ্ঠানগুলো এভাবেই বন্ড-সুবিধায় আমদানি করা কাঁচামাল নিয়মিত খোলাবাজারে বিক্রি করছেন বলে গোয়েন্দা সংস্থার একটি প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
বাংলাদেশ পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) থেকে এমন একটি প্রতিবেদন সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) চেয়ারম্যান বরাবর পাঠানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বিস্তারিত তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপনের পাশাপাশি বেশকিছু সুপারিশও করা হয়েছে। এনবিআরের ঊর্ধ্বতন একটি সূত্র গোয়েন্দা প্রতিবেদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
এক অনুসন্ধানে জানা যায়, নরসিংদীতে প্রতি মাসে ৩০০/৫০০ টন সুতা বিক্রি করছে একটি চক্র। এ চক্রের প্রধান হোতা নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার হাসনাবাদ বাজারের ইয়াণ ট্রেডার্সের মালিক রফিক কাজী। আমীরগঞ্জ রেল ষ্টেশনের পূর্ব পাশে বাংলা লিংক টাউয়ারের নিচে তার গোডাউন। এই গোডাউন থেকেই প্রতিদিন টনের টন সুতা বিক্রি হয় স্থানীয় মিল মালিকদের কাছে। এ বিষয়ে কাজীর কাজে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি স্বীকার করে এ প্রতিবেদককে বলেন, দেশীয় সুতার চেয়ে চাইনিজ সুতা দামে কম। তাই দেশীয় সুতা একেবারেই বিক্রি করতে পারিছ না। বাধ্য হয়ে এ সুতা বিক্রি করছি। আমরা ছোট ব্যবসায়ী। নারায়নগঞ্জের বড় বড় ব্যবসায়ীরা যারা বিদেশ থেকে সুতা আনে তাদেরকে ধরলে এ ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে। আমরা নিরুপায় হয়ে চাইনিজ সুতা বিক্রি করছি ।
এ বাজারের এমন আরো এ সুতার ব্যবসা করেছেন,ডালিম মিয়া,জহির মিয়া, রফিক মিয়া ও আতাউর রহমান। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তারা সকলেই এনবিআরকে মাসিক নজরানা দিয়ে আসছেন। সে কারণে দিন দুপুরে অবৈধ ব্যবসা করতে তাদের কোন অসুবিধা হচ্ছে না।
এদিকে এনবিআর থেকে পাওয়া তথ্যানুসারে জানা যায়, বন্ড-সুবিধায় বিভিন্ন প্রকার ফেব্রিক বা কাপড় আমদানি করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে নিট ফেব্রিক, ওভেন ফেব্রিক, ডেনিম ফেব্রিক ও মেস ফেব্রিক। সুতার মধ্যে রয়েছে কটন সুতা, পলিয়েস্টার সুতা, নাইলন সুতা ও রাবার সুতা। এ ছাড়া রং হিসেবে প্রিন্টিং ইংক, সিনথেটিক অর্গানিক ডাইস, সালফার ডাইস, বেস কালার; প্যাকেজিং আইটেম হিসেবে কাগজ, ডুপ্লেক্স বোর্ড, পলি প্রোপাইলেন বা পিপি, গামটেপ, অ্যাডহেসিভ টেপ, টিস্যু পেপার, আর্ট কার্ড, কার্ড বোর্ড; টেক্সটাইল কেমিক্যাল হিসেবে অ্যামিনো সিলিকন অয়েল, হাইড্রোজেন পার অক্সাইড, কস্টিক সোডা, ফিনিশিং এজেন্ট, অ্যাসিটিক অ্যাসিড; লবণ আইটেম হিসেবে ইন্ডাস্ট্রিয়াল সল্ট, সোডিয়াম সালফেট, রেসিস্ট সল্ট এবং বিভিন্ন প্রকার লেবেলিং আইটেম বন্ড-সুবিধায় আমদানি করা হয়।
রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাকশিল্পকে সহায়তা করতে বন্ড সুবিধা দিয়ে আসছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। বন্ড সুবিধায় বর্তমানে তৈরি পোশাকশিল্পের কাঁচামাল ও মধ্যবর্তী কাঁচামাল আমদানি হয়ে থাকে। বন্ড সুবিধায় আমদানিকৃত শুল্কমুক্ত সুতা, অন্যান্য কাঁচামাল রপ্তানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ওয়্যারহাউজে প্রবেশের আগেই কীভাবে বিভিন্ন ব্যবসায়ীর হাতে চলে যায়, তা খতিয়ে দেখা দরকার। এ ধরনের অবৈধ কর্মকাণ্ডের ফলে দেশে ব্যবসার পরিবেশ বিনষ্ট হচ্ছে।
এ বিষয়ে নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মাসুদ রানার কাছে জানতে চাইলে তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, বিষয়টি জেনে আমি শীঘ্রই ব্যবস্থা নিব।
বন্ড সুবিধার আড়ালে চলছে শত শত কোটি টাকার অবৈধ সুতার বাণিজ্য। চোরাপথ নয়, রাষ্ট্রীয় নীতিমালার ছায়াতেই রীতিমতো গড়ে উঠেছে এই চক্র। নারায়ণগঞ্জ থেকে নরসিংদী, গাজীপুর ও সাভার হয়ে সিরাজগঞ্জ পর্যন্ত বিস্তৃত চক্রটি। ডলার ও গ্যাস সংকটে বস্ত্রকলগুলোর অবস্থা যখন নাস্তানাবুদ। ঠিক এমনই সময় শুল্কমুক্ত সুবিধায় আমদানি করে আসা সুতার ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ চলে যাচ্ছে নারায়ণগঞ্জ,নরসিংদী গাজীপুর সাভার ও সিরাজগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন মার্কেটে। এ ছাড়া গার্মেন্টসের অনেক মালিক নামমাত্র ২৫ থেকে ৩০টি মেশিন বসিয়ে এবং ভুয়া উৎপাদন দেখিয়ে পোশাক ব্যবসার নামে বন্ড-সুবিধার আওতায় কাপড়, সুতা ও অন্যান্য সামগ্রী আমদানি করে তা খোলাবাজারে বিক্রি করে দেন। আমদানিকারকেরা কাপড়ের স্যাম্পল পরিবর্তন করে দামি কাপড় আমদানি দেখিয়ে কিংবা ওজনে কারচুপি করে এলসিতে উল্লেখ করা পরিমাণের চেয়ে অতিরিক্ত পণ্যও নিয়ে আসেন। কাস্টম কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও এ অবৈধ কাজে ভূমিকা রাখছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
চোরাচালানের মাধ্যমে একটা বড় পরিমাণ সুতা ও কাপড় ঢুকছে দেশের বাজারে। শুল্ক ফাঁকি দিয়ে দেশে আসা এসব সুতা ও কাপড় স্থানীয় পণ্যের চেয়ে ২০ শতাংশ কম। ঢাকা, নারায়ণঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন মার্কেটে অবাধে বিক্রি হচ্ছে এসব সুতা ও কাপড়। এতে মার খাচ্ছে স্থানীয় চাহিদার সুতা ও বস্ত্রশিল্প গুলো।
উদ্যোক্তারা বলছেন, ডলার সংকটে কাঁচামাল আমদানি বিঘ্নিত হচ্ছে। গ্যাসের প্রয়োজনীয় চাপের অভাবে উৎপাদন নেমে এসেছে সক্ষমতার অর্ধেকে। উৎপাদন বেড়েছে অথচ দাম বাড়েনি। এ পরিস্থিতির মধ্যে যতটুকু উৎপাদন হয়, তার একটা বড় অংশ অবিক্রীত থেকে যাচ্ছে। স্থানীয় বাজারের চাহিদার জোগান দেওয়া মিলগুলোতে অবিক্রীত সুতা ও কাপড়ের স্তূপ জমেছে।
তবে নারায়ণগঞ্জ, বাবুর হাট, আড়াই হাজার, মদনগঞ্জ, গাউছিয়া, মাধবদী, নরসিংদী, টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ ও পাবনার বাজারে অবাধে বন্ডের চাইনিজ সুতা বিক্রি হচ্ছে। ইতোপুর্বে এনবিআরকে এসব বাজারে তল্লাশি অভিযান চালানোর জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে চিঠিতে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দেশের স্থানীয় বাজারে বছরে ৮/১০ বিলিয়ন মিটার বস্ত্রের চাহিদা রয়েছে। দেশীয় বস্ত্রকলগুলো এ চাহিদার শতভাগ মেটাতে সক্ষম। এতে অবৈধভাবে যে-সব বস্ত্র দেশে ঢুকছে তা উদ্বৃত্ত হিসেবে বাজারকে অস্থির করে তুলছে।
বন্ড লাইসেন্সধারী অসাধু প্রতিষ্ঠানগুলো এভাবেই বন্ড-সুবিধায় আমদানি করা কাঁচামাল নিয়মিত খোলাবাজারে বিক্রি করছেন বলে গোয়েন্দা সংস্থার একটি প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
বাংলাদেশ পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) থেকে এমন একটি প্রতিবেদন সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) চেয়ারম্যান বরাবর পাঠানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বিস্তারিত তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপনের পাশাপাশি বেশকিছু সুপারিশও করা হয়েছে। এনবিআরের ঊর্ধ্বতন একটি সূত্র গোয়েন্দা প্রতিবেদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
এক অনুসন্ধানে জানা যায়, নরসিংদীতে প্রতি মাসে ৩০০/৫০০ টন সুতা বিক্রি করছে একটি চক্র। এ চক্রের প্রধান হোতা নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলার হাসনাবাদ বাজারের ইয়াণ ট্রেডার্সের মালিক রফিক কাজী। আমীরগঞ্জ রেল ষ্টেশনের পূর্ব পাশে বাংলা লিংক টাউয়ারের নিচে তার গোডাউন। এই গোডাউন থেকেই প্রতিদিন টনের টন সুতা বিক্রি হয় স্থানীয় মিল মালিকদের কাছে। এ বিষয়ে কাজীর কাজে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি স্বীকার করে এ প্রতিবেদককে বলেন, দেশীয় সুতার চেয়ে চাইনিজ সুতা দামে কম। তাই দেশীয় সুতা একেবারেই বিক্রি করতে পারিছ না। বাধ্য হয়ে এ সুতা বিক্রি করছি। আমরা ছোট ব্যবসায়ী। নারায়নগঞ্জের বড় বড় ব্যবসায়ীরা যারা বিদেশ থেকে সুতা আনে তাদেরকে ধরলে এ ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে। আমরা নিরুপায় হয়ে চাইনিজ সুতা বিক্রি করছি ।
এ বাজারের এমন আরো এ সুতার ব্যবসা করেছেন,ডালিম মিয়া,জহির মিয়া, রফিক মিয়া ও আতাউর রহমান। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তারা সকলেই এনবিআরকে মাসিক নজরানা দিয়ে আসছেন। সে কারণে দিন দুপুরে অবৈধ ব্যবসা করতে তাদের কোন অসুবিধা হচ্ছে না।
এদিকে এনবিআর থেকে পাওয়া তথ্যানুসারে জানা যায়, বন্ড-সুবিধায় বিভিন্ন প্রকার ফেব্রিক বা কাপড় আমদানি করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে নিট ফেব্রিক, ওভেন ফেব্রিক, ডেনিম ফেব্রিক ও মেস ফেব্রিক। সুতার মধ্যে রয়েছে কটন সুতা, পলিয়েস্টার সুতা, নাইলন সুতা ও রাবার সুতা। এ ছাড়া রং হিসেবে প্রিন্টিং ইংক, সিনথেটিক অর্গানিক ডাইস, সালফার ডাইস, বেস কালার; প্যাকেজিং আইটেম হিসেবে কাগজ, ডুপ্লেক্স বোর্ড, পলি প্রোপাইলেন বা পিপি, গামটেপ, অ্যাডহেসিভ টেপ, টিস্যু পেপার, আর্ট কার্ড, কার্ড বোর্ড; টেক্সটাইল কেমিক্যাল হিসেবে অ্যামিনো সিলিকন অয়েল, হাইড্রোজেন পার অক্সাইড, কস্টিক সোডা, ফিনিশিং এজেন্ট, অ্যাসিটিক অ্যাসিড; লবণ আইটেম হিসেবে ইন্ডাস্ট্রিয়াল সল্ট, সোডিয়াম সালফেট, রেসিস্ট সল্ট এবং বিভিন্ন প্রকার লেবেলিং আইটেম বন্ড-সুবিধায় আমদানি করা হয়।
রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাকশিল্পকে সহায়তা করতে বন্ড সুবিধা দিয়ে আসছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। বন্ড সুবিধায় বর্তমানে তৈরি পোশাকশিল্পের কাঁচামাল ও মধ্যবর্তী কাঁচামাল আমদানি হয়ে থাকে। বন্ড সুবিধায় আমদানিকৃত শুল্কমুক্ত সুতা, অন্যান্য কাঁচামাল রপ্তানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ওয়্যারহাউজে প্রবেশের আগেই কীভাবে বিভিন্ন ব্যবসায়ীর হাতে চলে যায়, তা খতিয়ে দেখা দরকার। এ ধরনের অবৈধ কর্মকাণ্ডের ফলে দেশে ব্যবসার পরিবেশ বিনষ্ট হচ্ছে।
এ বিষয়ে নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মাসুদ রানার কাছে জানতে চাইলে তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, বিষয়টি জেনে আমি শীঘ্রই ব্যবস্থা নিব।
গুটিকয়েক প্রভাবশালী ব্যবসায়ীকে সুবিধা দিতে গিয়ে গোটা ব্যাংকিং খাতের শৃঙ্খলা নষ্ট হয়ে গেছে। বিশৃঙ্খলায় খেলাপি ঋণের যাঁতাকলে পড়ে ডুবতে বসছে রাষ্ট্রীয় খাতের এক সময়ের উদীয়মান প্রতিষ্ঠান জনতা ব্যাংক। নতুন ঋণ বিতরণে গতি হ্রাস পাওয়ায় ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা বঞ্চিত হচ্ছেন অর্থায়ন থেকে এবং সাধারণ আমানতকারীদের ম
১ ঘণ্টা আগেঅন্যান্য বছরের চেয়ে ফলন অনেক ভালো হয়েছে। খরচ কম ও লাভ বেশি হওয়া বাড়ছে আখ চাষে। সরকারের পৃষ্টপোষকতা পেলে আরো বাড়বে আখের আবাদ মনে করেন চাষিরা। ক্রেতারা জানান, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরের আখ দেখতে অনেক সুন্দর, রসালো ও মিষ্টি। দামও হাতের নাগালে কাছে
৩ দিন আগেদেশে মোট ৩৬টি জীবন বীমা কোম্পানির অনিষ্পত্তি বীমা দাবির পরিমাণ ৪ হাজার ৩৭৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৫টি কোম্পানিরই অনিষ্পত্তি বীমা দাবির পরিমাণ ৩ হাজার ৮২৯ কোটি টাকা।
৪ দিন আগেদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যমতে, ২৪ আগস্ট পর্যন্ত গ্রস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩০৮৬৮ দশমিক ৭৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ৩০.৮৬ বিলিয়ন ডলার)।
৪ দিন আগেগুটিকয়েক প্রভাবশালী ব্যবসায়ীকে সুবিধা দিতে গিয়ে গোটা ব্যাংকিং খাতের শৃঙ্খলা নষ্ট হয়ে গেছে। বিশৃঙ্খলায় খেলাপি ঋণের যাঁতাকলে পড়ে ডুবতে বসছে রাষ্ট্রীয় খাতের এক সময়ের উদীয়মান প্রতিষ্ঠান জনতা ব্যাংক। নতুন ঋণ বিতরণে গতি হ্রাস পাওয়ায় ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা বঞ্চিত হচ্ছেন অর্থায়ন থেকে এবং সাধারণ আমানতকারীদের ম
অন্যান্য বছরের চেয়ে ফলন অনেক ভালো হয়েছে। খরচ কম ও লাভ বেশি হওয়া বাড়ছে আখ চাষে। সরকারের পৃষ্টপোষকতা পেলে আরো বাড়বে আখের আবাদ মনে করেন চাষিরা। ক্রেতারা জানান, অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরের আখ দেখতে অনেক সুন্দর, রসালো ও মিষ্টি। দামও হাতের নাগালে কাছে
দেশে মোট ৩৬টি জীবন বীমা কোম্পানির অনিষ্পত্তি বীমা দাবির পরিমাণ ৪ হাজার ৩৭৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৫টি কোম্পানিরই অনিষ্পত্তি বীমা দাবির পরিমাণ ৩ হাজার ৮২৯ কোটি টাকা।
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যমতে, ২৪ আগস্ট পর্যন্ত গ্রস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩০৮৬৮ দশমিক ৭৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ৩০.৮৬ বিলিয়ন ডলার)।