অনলাইন ডেস্ক
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় চাকরি হারানো ১ হাজার ৫২২ পুলিশ সদস্যকে পুনর্বহাল করা হচ্ছে। এর মধ্যে ১ হাজার ২৫ জন কনস্টেবল, ৭৯ জন নায়েক, ১৮০ জন এএসআই/এটিএসআই, ২০০ জন এসআই/সার্জেন্ট/টিএসআই, ১০ জন ইন্সপেক্টর ও ২৮ জন 'নন-পুলিশ' সদস্য রয়েছেন।
২০২৪ সালের আগস্টে গঠিত একটি কমিটি এই সদস্যদের পুনর্বহালের আবেদন পর্যালোচনা করে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। যারা প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে আপিল করে জয়ী হয়েছেন, তাদের পুনর্বহাল করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে যারা বিভাগীয় আপিল করেননি, তাদের পুনর্বহালের বিষয়টি আইনি বাধায় বিবেচিত হয়নি।
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাতে পুলিশ সদরদপ্তর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, যারা বরখাস্তের আদেশের বিরুদ্ধে বিভাগীয় আপিল করেননি, আইনি বাধা থাকায় তাদের পুনর্বহালের বিষয়টি বিবেচনা করা যায়নি। এ ছাড়া যারা বরখাস্ত বা অপসারণ আদেশের বিরুদ্ধে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনালে মামলা করেননি এবং যাদের বিরুদ্ধে নৈতিক স্খলন, আর্থিক দুর্নীতি ও অন্যান্য অভিযোগে ফৌজদারি মামলা রয়েছে, তাদের পুনর্বহালের বিষয়টিও আইনগত কারণে বিবেচনা করা সম্ভব হয়নি।
গত ৩১ জানুয়ারি পুলিশ সদরদপ্তর জানায়, চাকরি ফিরে পেতে ১ হাজার ৫২২ পুলিশ সদস্য আবেদন করেছেন। দশ দিন পর তাদের সবারই আবেদন গ্রহণের তথ্য দিল দপ্তর।
আগে চাকরি হারানো এসব পুলিশ সদস্য আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর চাকরি ফিরে পেতে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেন।
গেল বছরের ১৮ অগাস্ট চাকরি ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতে পুলিশ সদর দপ্তরের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ দেখান বিগত ১৫ বছরে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় চাকরি হারানো ১ হাজার ৫২২ পুলিশ সদস্যকে পুনর্বহাল করা হচ্ছে। এর মধ্যে ১ হাজার ২৫ জন কনস্টেবল, ৭৯ জন নায়েক, ১৮০ জন এএসআই/এটিএসআই, ২০০ জন এসআই/সার্জেন্ট/টিএসআই, ১০ জন ইন্সপেক্টর ও ২৮ জন 'নন-পুলিশ' সদস্য রয়েছেন।
২০২৪ সালের আগস্টে গঠিত একটি কমিটি এই সদস্যদের পুনর্বহালের আবেদন পর্যালোচনা করে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। যারা প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে আপিল করে জয়ী হয়েছেন, তাদের পুনর্বহাল করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে যারা বিভাগীয় আপিল করেননি, তাদের পুনর্বহালের বিষয়টি আইনি বাধায় বিবেচিত হয়নি।
শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাতে পুলিশ সদরদপ্তর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, যারা বরখাস্তের আদেশের বিরুদ্ধে বিভাগীয় আপিল করেননি, আইনি বাধা থাকায় তাদের পুনর্বহালের বিষয়টি বিবেচনা করা যায়নি। এ ছাড়া যারা বরখাস্ত বা অপসারণ আদেশের বিরুদ্ধে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনালে মামলা করেননি এবং যাদের বিরুদ্ধে নৈতিক স্খলন, আর্থিক দুর্নীতি ও অন্যান্য অভিযোগে ফৌজদারি মামলা রয়েছে, তাদের পুনর্বহালের বিষয়টিও আইনগত কারণে বিবেচনা করা সম্ভব হয়নি।
গত ৩১ জানুয়ারি পুলিশ সদরদপ্তর জানায়, চাকরি ফিরে পেতে ১ হাজার ৫২২ পুলিশ সদস্য আবেদন করেছেন। দশ দিন পর তাদের সবারই আবেদন গ্রহণের তথ্য দিল দপ্তর।
আগে চাকরি হারানো এসব পুলিশ সদস্য আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর চাকরি ফিরে পেতে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেন।
গেল বছরের ১৮ অগাস্ট চাকরি ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতে পুলিশ সদর দপ্তরের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ দেখান বিগত ১৫ বছরে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা।
আওয়ামী দুঃশাসনে বিচারহীনতার ঘৃণ্য শিকার স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারের দুঃশাসনে বিচারহীনতায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলো তারা। ২৭তম বিসিএস ১ম ফলাফলে নিয়োগের জন্য সুপারিশ প্রাপ্ত হয়েছিল এই বঞ্চিতরা।
৬ দিন আগেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ বাতিল হওয়া বিক্ষোভরত প্রার্থীদের ছত্রভঙ্গ করতে আজ রোববারও জলকামান ব্যবহার করেছে পুলিশ। ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের প্রার্থীদের সচিবালয়মুখী পদযাত্রা টিয়ার শেল ছুড়ে আর জলকামান ব্যবহার করে ঠেকিয়ে দিয়েছে পুলিশ।
৯ দিন আগেএবার ছয় দফা দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা। মঙ্গলবার সকাল থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্য ও তাদের পরিবারের সদস্যরা অবস্থান নিয়েছেন। বিডিআর কল্যাণ পরিষদ এই কর্মসূচির আয়োজন করেছে।
১৪ দিন আগেআওয়ামী দুঃশাসনে বিচারহীনতার ঘৃণ্য শিকার স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারের দুঃশাসনে বিচারহীনতায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলো তারা। ২৭তম বিসিএস ১ম ফলাফলে নিয়োগের জন্য সুপারিশ প্রাপ্ত হয়েছিল এই বঞ্চিতরা।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ বাতিল হওয়া বিক্ষোভরত প্রার্থীদের ছত্রভঙ্গ করতে আজ রোববারও জলকামান ব্যবহার করেছে পুলিশ। ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের প্রার্থীদের সচিবালয়মুখী পদযাত্রা টিয়ার শেল ছুড়ে আর জলকামান ব্যবহার করে ঠেকিয়ে দিয়েছে পুলিশ।
এবার ছয় দফা দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা। মঙ্গলবার সকাল থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্য ও তাদের পরিবারের সদস্যরা অবস্থান নিয়েছেন। বিডিআর কল্যাণ পরিষদ এই কর্মসূচির আয়োজন করেছে।