অনলাইন ডেস্ক

ইতিমধ্যেই বিদায় নিয়েছে শীত। একটু একটু বাড়ছে তাপমাত্রা। গরমকালে উষ্ণতা ও আর্দ্রতার ধাক্কা সামলাতে সুতি কাপড়ের তুলনা নেই। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না এই সময়ে পোশাকের রঙের উপরেও গরম লাগার মাত্রা নির্ভর করে।
চলছে চৈত্র মাস। আর এই মাসে আবহাওয়াও থাকে বেশ উত্তপ্ত। দিনের বেলায় এসময় রোদের খরতাপে কোথাও দাঁড়ানো যেন মুশকিল হয়ে উঠেছে। কোনো ছায়ায় না দাঁড়ালে রোদের তাপে মাথা ফেটে যাওয়ার উপক্রম হচ্ছে।
রোদের এই তীব্রতায় হাঁপিয়ে ওঠছে পুরো দেশ। আর এই সময় সবার মনেই প্রশ্ন আসে পোশাক নিয়ে। অনেকেই চিন্তিত থাকেন গরমে স্টাইলের সঙ্গে কোনো রঙের পোশাকটি আমাদেরকে আরাম দেবে। তাই আমরা এমন পোশাক বেছে নিয়ে থাকি যেটা স্টাইল এবং আরাম দুই-ই দেবে।
অনেকেই গরমে কালো রংয়ের চেয়ে সাদা রংয়ের পোশাক বেশি পরেন। বিজ্ঞানীদের মতে, সূর্য থেকে তাপ বিকিরণের কারণে সাদা রংয়ের পোশাক কম তাপ শোষণ করে, ফলে অস্বস্তি কম হয়। তবে সাদার পাশাপাশি আরো কয়েকটি রং রয়েছে যা আপনাকে গরমে আরামদায়ক ও স্টাইলিশ রাখতে সহায়তা করবে।
১.ধূসর
কনকনে ঠাণ্ডা হোক বা গরম, ধূসর সব মৌসুমেই আকর্ষণীয়। ধূসর একেবারেই তাপ শোষণ করে না। সাদা রঙের দুর্দান্ত বিকল্প এই ধূসর। শাড়ি, সালোয়ার কিংবা স্যুট-প্যান্ট, ধূসর সব সময়ই আলাদা একটা লুক তৈরি করে। গরমের সাজেও বাকিদের চেয়ে নিজেকে আলাদা দেখাতে, এটি পরিধান করতে পারেন।
২.আকাশি
দিনের বেলা কোনো দাওয়াত বা অফিসে যাওয়ার জন্য বেছে নিতে পারেন আকাশি রঙের পোশাক। চড়া রোদ এড়িয়ে স্বস্তি দেয় এই রং। তা ছাড়া আকাশি রং সতেজ দেখায়। পরে আরাম, কাঠাফাটা রোদে চোখেরও শান্তি।
৩.বেজ
সূর্যের তাপ ফিরিয়ে দিয়ে শরীর ঠাণ্ডা রাখার ক্ষমতা রয়েছে এই রঙের। সাদা এবং ধূসরের চেয়েও, বেজ বেশি স্বস্তি দেয় গরমে। এই রং দেখতে কিছুটা সাদা ও ধূসরের মিশ্রণের মতো। তা ছাড়া এই মুহূর্তে বেজ যেন ফ্যাশনের আরেক নাম। ফলে বেজ রঙের পোশাকে ট্রেন্ডিও দেখাবে। বেজ রঙের সঙ্গে চাইলে ম্যাচিং করে রঙিন পোশাকও পরতে পারেন। অফিস প্রেজেন্টেশন কিংবা অ্যাসাইনমেন্ট- এই রঙের পোশাক পরতে পারেন অনায়াসে।
৪.ধূসর
কনকনে ঠাণ্ডা হোক বা গরম, ধূসর সব মৌসুমেই আকর্ষণীয়। ধূসর একেবারেই তাপ শোষণ করে না। সাদা রঙের দুর্দান্ত বিকল্প এই ধূসর। শাড়ি, সালোয়ার কিংবা স্যুট-প্যান্ট, ধূসর সব সময়ই আলাদা একটা লুক তৈরি করে। গরমের সাজেও বাকিদের চেয়ে নিজেকে আলাদা দেখাতে, এটি পরিধান করতে পারেন।
৫.প্যাস্টেল
এই রঙের গোত্রে পড়ে- মিন্ট গ্রিন, ল্যাভেন্ডার, পেল ইয়েলো, বেবি পিঙ্ক, মভ এবং আরও বেশ কিছু। গরমে শপিং করার সময় এই রংগুলো মাথায় রাখুন। এই রংগুলোর সূর্যের তাপ শোষণের ক্ষমতা নেই বললেই চলে। তবে গরমে নিজের আলাদা স্টাইল স্টেটমেন্ট তৈরি করতে, প্যাস্টেল শেডের জুড়ি মেলা ভার। আকর্ষণীয় এবং স্মার্ট লুক পেতে এই মৌসুমে সঙ্গী হোক এমনই কিছু রং।

ইতিমধ্যেই বিদায় নিয়েছে শীত। একটু একটু বাড়ছে তাপমাত্রা। গরমকালে উষ্ণতা ও আর্দ্রতার ধাক্কা সামলাতে সুতি কাপড়ের তুলনা নেই। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না এই সময়ে পোশাকের রঙের উপরেও গরম লাগার মাত্রা নির্ভর করে।
চলছে চৈত্র মাস। আর এই মাসে আবহাওয়াও থাকে বেশ উত্তপ্ত। দিনের বেলায় এসময় রোদের খরতাপে কোথাও দাঁড়ানো যেন মুশকিল হয়ে উঠেছে। কোনো ছায়ায় না দাঁড়ালে রোদের তাপে মাথা ফেটে যাওয়ার উপক্রম হচ্ছে।
রোদের এই তীব্রতায় হাঁপিয়ে ওঠছে পুরো দেশ। আর এই সময় সবার মনেই প্রশ্ন আসে পোশাক নিয়ে। অনেকেই চিন্তিত থাকেন গরমে স্টাইলের সঙ্গে কোনো রঙের পোশাকটি আমাদেরকে আরাম দেবে। তাই আমরা এমন পোশাক বেছে নিয়ে থাকি যেটা স্টাইল এবং আরাম দুই-ই দেবে।
অনেকেই গরমে কালো রংয়ের চেয়ে সাদা রংয়ের পোশাক বেশি পরেন। বিজ্ঞানীদের মতে, সূর্য থেকে তাপ বিকিরণের কারণে সাদা রংয়ের পোশাক কম তাপ শোষণ করে, ফলে অস্বস্তি কম হয়। তবে সাদার পাশাপাশি আরো কয়েকটি রং রয়েছে যা আপনাকে গরমে আরামদায়ক ও স্টাইলিশ রাখতে সহায়তা করবে।
১.ধূসর
কনকনে ঠাণ্ডা হোক বা গরম, ধূসর সব মৌসুমেই আকর্ষণীয়। ধূসর একেবারেই তাপ শোষণ করে না। সাদা রঙের দুর্দান্ত বিকল্প এই ধূসর। শাড়ি, সালোয়ার কিংবা স্যুট-প্যান্ট, ধূসর সব সময়ই আলাদা একটা লুক তৈরি করে। গরমের সাজেও বাকিদের চেয়ে নিজেকে আলাদা দেখাতে, এটি পরিধান করতে পারেন।
২.আকাশি
দিনের বেলা কোনো দাওয়াত বা অফিসে যাওয়ার জন্য বেছে নিতে পারেন আকাশি রঙের পোশাক। চড়া রোদ এড়িয়ে স্বস্তি দেয় এই রং। তা ছাড়া আকাশি রং সতেজ দেখায়। পরে আরাম, কাঠাফাটা রোদে চোখেরও শান্তি।
৩.বেজ
সূর্যের তাপ ফিরিয়ে দিয়ে শরীর ঠাণ্ডা রাখার ক্ষমতা রয়েছে এই রঙের। সাদা এবং ধূসরের চেয়েও, বেজ বেশি স্বস্তি দেয় গরমে। এই রং দেখতে কিছুটা সাদা ও ধূসরের মিশ্রণের মতো। তা ছাড়া এই মুহূর্তে বেজ যেন ফ্যাশনের আরেক নাম। ফলে বেজ রঙের পোশাকে ট্রেন্ডিও দেখাবে। বেজ রঙের সঙ্গে চাইলে ম্যাচিং করে রঙিন পোশাকও পরতে পারেন। অফিস প্রেজেন্টেশন কিংবা অ্যাসাইনমেন্ট- এই রঙের পোশাক পরতে পারেন অনায়াসে।
৪.ধূসর
কনকনে ঠাণ্ডা হোক বা গরম, ধূসর সব মৌসুমেই আকর্ষণীয়। ধূসর একেবারেই তাপ শোষণ করে না। সাদা রঙের দুর্দান্ত বিকল্প এই ধূসর। শাড়ি, সালোয়ার কিংবা স্যুট-প্যান্ট, ধূসর সব সময়ই আলাদা একটা লুক তৈরি করে। গরমের সাজেও বাকিদের চেয়ে নিজেকে আলাদা দেখাতে, এটি পরিধান করতে পারেন।
৫.প্যাস্টেল
এই রঙের গোত্রে পড়ে- মিন্ট গ্রিন, ল্যাভেন্ডার, পেল ইয়েলো, বেবি পিঙ্ক, মভ এবং আরও বেশ কিছু। গরমে শপিং করার সময় এই রংগুলো মাথায় রাখুন। এই রংগুলোর সূর্যের তাপ শোষণের ক্ষমতা নেই বললেই চলে। তবে গরমে নিজের আলাদা স্টাইল স্টেটমেন্ট তৈরি করতে, প্যাস্টেল শেডের জুড়ি মেলা ভার। আকর্ষণীয় এবং স্মার্ট লুক পেতে এই মৌসুমে সঙ্গী হোক এমনই কিছু রং।

কুড়িগ্রামে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার কারণে শিশুদের মধ্যে অপুষ্টির ঝুঁকি তীব্রভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়েছেন আইসিডিডিআর,বির এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ড. তাহমিদ আহমেদ। সম্প্রতি তিনি জেলার শিশু অপুষ্টি পর্যবেক্ষণ ও কমিউনিটি-ভিত্তিক গবেষণা কার্যক্রম পরিদর্শন করেন
১ দিন আগে
মহাজনের চড়া সুদের চাপ, বনদস্যুর আতঙ্ক আর জীবিকার সীমাহীন ঝুঁকি—এই তিনের চক্রে প্রতিদিন যুদ্ধ করে টিকে থাকতে হয় সুন্দরবনের দুবলার চরের জেলেদের। ভোরের প্রথম আলো ফোটার আগেই শুরু হয় তাদের সংগ্রাম, আর সেই লড়াই চলতে থাকে গভীর রাত অবধি
৫ দিন আগে
শীতকালে সাতক্ষীরার জনপ্রিয় ও সুস্বাদু খাবারের মধ্যে অন্যতম ডাল-কুমড়ার বড়ি। বহু বছরের প্রথা অনুযায়ী মাষকলাই ডালের সঙ্গে চালকুমড়া মিশিয়ে রান্না করা হয়। শীতের শুরুতেই জেলার গ্রামীণ নারীরা বড়ি তৈরিতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। কেউ এটি নিজের খাওয়ার জন্য তৈরি করেন, কেউবা জীবিকায় নিয়েছেন
৯ দিন আগে
দেশজুড়ে ডেঙ্গুর থাবা থামছে না। গত ২৪ ঘণ্টায় চারজন প্রাণ হারিয়েছেন এবং ৭৪৫ জন নতুন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন
১৪ দিন আগেকুড়িগ্রামে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার কারণে শিশুদের মধ্যে অপুষ্টির ঝুঁকি তীব্রভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়েছেন আইসিডিডিআর,বির এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ড. তাহমিদ আহমেদ। সম্প্রতি তিনি জেলার শিশু অপুষ্টি পর্যবেক্ষণ ও কমিউনিটি-ভিত্তিক গবেষণা কার্যক্রম পরিদর্শন করেন
মহাজনের চড়া সুদের চাপ, বনদস্যুর আতঙ্ক আর জীবিকার সীমাহীন ঝুঁকি—এই তিনের চক্রে প্রতিদিন যুদ্ধ করে টিকে থাকতে হয় সুন্দরবনের দুবলার চরের জেলেদের। ভোরের প্রথম আলো ফোটার আগেই শুরু হয় তাদের সংগ্রাম, আর সেই লড়াই চলতে থাকে গভীর রাত অবধি
শীতকালে সাতক্ষীরার জনপ্রিয় ও সুস্বাদু খাবারের মধ্যে অন্যতম ডাল-কুমড়ার বড়ি। বহু বছরের প্রথা অনুযায়ী মাষকলাই ডালের সঙ্গে চালকুমড়া মিশিয়ে রান্না করা হয়। শীতের শুরুতেই জেলার গ্রামীণ নারীরা বড়ি তৈরিতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। কেউ এটি নিজের খাওয়ার জন্য তৈরি করেন, কেউবা জীবিকায় নিয়েছেন
দেশজুড়ে ডেঙ্গুর থাবা থামছে না। গত ২৪ ঘণ্টায় চারজন প্রাণ হারিয়েছেন এবং ৭৪৫ জন নতুন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন