নিখাদ খবর ডেস্ক

জাম্বুরা একটি জনপ্রিয় এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর ফল, যা দেশের প্রায় সব স্থানেই পাওয়া যায়। এটি ভিটামিন সি, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি ভালো উৎস। সাধারণত এটি বিভিন্ন মসলা দিয়ে চাটনি করে অথবা এমনিতেই খাওয়া হয়। তবে যেকোনো খাবারের মতোই জাম্বুরার কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে, যা সবার জন্য উপযুক্ত নয়। এ বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন রাজধানীর এএমজেড হাসপাতাল প্রাইভেট লিমিটেডের পুষ্টি ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ ডা. মো. জয়নুল আবেদীন দীপু।
পুষ্টিগুণ
প্রতি ৬০০ গ্রাম ওজনের একটি জাম্বুরায় ক্যালোরি রয়েছে ২৩০ কিলোক্যালোরি, পটাশিয়াম ১৩০০ মিলিগ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৬০ গ্রাম। এছাড়া প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় ভিটামিন সি ৪১ শতাংশ, রাইবোফ্ল্যাভিন ১৩ শতাংশ, কপার ৩০ শতাংশ, থায়ামিন ১৮ শতাংশ ও ফাইবার রয়েছে ৬ শতাংশ।
উপকারিতা
শরীর ঠিক রাখার জন্য নানাভাবে সহায়তা করে ভিটামিন সমৃদ্ধ এই জাম্বুরা। এতে বিদ্যমান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। একই সঙ্গে কোষের ক্ষয় রোধ ও প্রদাহ কমিয়ে ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।
ভিটামিন রাইবোফ্ল্যাভিন ও থায়ামিন সমৃদ্ধ এই ফল শরীরে স্নায়বিক কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে। এছাড়া এই ফলে মিনারেলের মধ্যে বেশি পরিমাণে রয়েছে পটাশিয়াম। আরও রয়েছে কপার। যা শরীরে মিনারেলের প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণ করে। ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় হজম ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা সমাধানে ভালো উপকার করে জাম্বুরা।
কারা জাম্বুরা খেতে পারবেন না?
নির্দিষ্ট ওষুধ গ্রহণকারী ব্যক্তিরা : কোলেস্টেরল কমানোর স্ট্যাটিন (যেমন সিমভাস্ট্যাটিন, অ্যাটোরভাস্ট্যাটিন) এবং উচ্চ রক্তচাপের কিছু ওষুধ (যেমন নিফেডিপাইন) সেবনকারী রোগীদের জাম্বুরা খাওয়া উচিত নয়, কারণ এটি ওষুধের কার্যকারিতা পরিবর্তন করতে পারে।
কিডনি রোগী : যাদের কিডনির সমস্যা আছে, বিশেষ করে রক্তে পটাশিয়াম বেশি থাকে, তাদের জাম্বুরা না খাওয়াই ভালো।
অনিয়মিত হৃদস্পন্দনের রোগী : অনিয়মিত হৃদস্পন্দনের সমস্যা থাকলে জাম্বুরা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে, কারণ এটি এই অবস্থাকে আরও খারাপ করতে পারে।
মেনোপজ পরবর্তী নারী : মেনোপজ পরবর্তী প্রাপ্তবয়স্কদের প্রচুর পরিমাণে জাম্বুরা খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।
এ ছাড়া বাকি সবাই জাম্বুরা খেতে পারবেন।

জাম্বুরা একটি জনপ্রিয় এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর ফল, যা দেশের প্রায় সব স্থানেই পাওয়া যায়। এটি ভিটামিন সি, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি ভালো উৎস। সাধারণত এটি বিভিন্ন মসলা দিয়ে চাটনি করে অথবা এমনিতেই খাওয়া হয়। তবে যেকোনো খাবারের মতোই জাম্বুরার কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে, যা সবার জন্য উপযুক্ত নয়। এ বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন রাজধানীর এএমজেড হাসপাতাল প্রাইভেট লিমিটেডের পুষ্টি ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ ডা. মো. জয়নুল আবেদীন দীপু।
পুষ্টিগুণ
প্রতি ৬০০ গ্রাম ওজনের একটি জাম্বুরায় ক্যালোরি রয়েছে ২৩০ কিলোক্যালোরি, পটাশিয়াম ১৩০০ মিলিগ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৬০ গ্রাম। এছাড়া প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় ভিটামিন সি ৪১ শতাংশ, রাইবোফ্ল্যাভিন ১৩ শতাংশ, কপার ৩০ শতাংশ, থায়ামিন ১৮ শতাংশ ও ফাইবার রয়েছে ৬ শতাংশ।
উপকারিতা
শরীর ঠিক রাখার জন্য নানাভাবে সহায়তা করে ভিটামিন সমৃদ্ধ এই জাম্বুরা। এতে বিদ্যমান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। একই সঙ্গে কোষের ক্ষয় রোধ ও প্রদাহ কমিয়ে ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।
ভিটামিন রাইবোফ্ল্যাভিন ও থায়ামিন সমৃদ্ধ এই ফল শরীরে স্নায়বিক কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে। এছাড়া এই ফলে মিনারেলের মধ্যে বেশি পরিমাণে রয়েছে পটাশিয়াম। আরও রয়েছে কপার। যা শরীরে মিনারেলের প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণ করে। ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় হজম ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা সমাধানে ভালো উপকার করে জাম্বুরা।
কারা জাম্বুরা খেতে পারবেন না?
নির্দিষ্ট ওষুধ গ্রহণকারী ব্যক্তিরা : কোলেস্টেরল কমানোর স্ট্যাটিন (যেমন সিমভাস্ট্যাটিন, অ্যাটোরভাস্ট্যাটিন) এবং উচ্চ রক্তচাপের কিছু ওষুধ (যেমন নিফেডিপাইন) সেবনকারী রোগীদের জাম্বুরা খাওয়া উচিত নয়, কারণ এটি ওষুধের কার্যকারিতা পরিবর্তন করতে পারে।
কিডনি রোগী : যাদের কিডনির সমস্যা আছে, বিশেষ করে রক্তে পটাশিয়াম বেশি থাকে, তাদের জাম্বুরা না খাওয়াই ভালো।
অনিয়মিত হৃদস্পন্দনের রোগী : অনিয়মিত হৃদস্পন্দনের সমস্যা থাকলে জাম্বুরা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে, কারণ এটি এই অবস্থাকে আরও খারাপ করতে পারে।
মেনোপজ পরবর্তী নারী : মেনোপজ পরবর্তী প্রাপ্তবয়স্কদের প্রচুর পরিমাণে জাম্বুরা খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।
এ ছাড়া বাকি সবাই জাম্বুরা খেতে পারবেন।

কুড়িগ্রামে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার কারণে শিশুদের মধ্যে অপুষ্টির ঝুঁকি তীব্রভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়েছেন আইসিডিডিআর,বির এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ড. তাহমিদ আহমেদ। সম্প্রতি তিনি জেলার শিশু অপুষ্টি পর্যবেক্ষণ ও কমিউনিটি-ভিত্তিক গবেষণা কার্যক্রম পরিদর্শন করেন
১ দিন আগে
মহাজনের চড়া সুদের চাপ, বনদস্যুর আতঙ্ক আর জীবিকার সীমাহীন ঝুঁকি—এই তিনের চক্রে প্রতিদিন যুদ্ধ করে টিকে থাকতে হয় সুন্দরবনের দুবলার চরের জেলেদের। ভোরের প্রথম আলো ফোটার আগেই শুরু হয় তাদের সংগ্রাম, আর সেই লড়াই চলতে থাকে গভীর রাত অবধি
৫ দিন আগে
শীতকালে সাতক্ষীরার জনপ্রিয় ও সুস্বাদু খাবারের মধ্যে অন্যতম ডাল-কুমড়ার বড়ি। বহু বছরের প্রথা অনুযায়ী মাষকলাই ডালের সঙ্গে চালকুমড়া মিশিয়ে রান্না করা হয়। শীতের শুরুতেই জেলার গ্রামীণ নারীরা বড়ি তৈরিতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। কেউ এটি নিজের খাওয়ার জন্য তৈরি করেন, কেউবা জীবিকায় নিয়েছেন
৯ দিন আগে
দেশজুড়ে ডেঙ্গুর থাবা থামছে না। গত ২৪ ঘণ্টায় চারজন প্রাণ হারিয়েছেন এবং ৭৪৫ জন নতুন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন
১৪ দিন আগেকুড়িগ্রামে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার কারণে শিশুদের মধ্যে অপুষ্টির ঝুঁকি তীব্রভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়েছেন আইসিডিডিআর,বির এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ড. তাহমিদ আহমেদ। সম্প্রতি তিনি জেলার শিশু অপুষ্টি পর্যবেক্ষণ ও কমিউনিটি-ভিত্তিক গবেষণা কার্যক্রম পরিদর্শন করেন
মহাজনের চড়া সুদের চাপ, বনদস্যুর আতঙ্ক আর জীবিকার সীমাহীন ঝুঁকি—এই তিনের চক্রে প্রতিদিন যুদ্ধ করে টিকে থাকতে হয় সুন্দরবনের দুবলার চরের জেলেদের। ভোরের প্রথম আলো ফোটার আগেই শুরু হয় তাদের সংগ্রাম, আর সেই লড়াই চলতে থাকে গভীর রাত অবধি
শীতকালে সাতক্ষীরার জনপ্রিয় ও সুস্বাদু খাবারের মধ্যে অন্যতম ডাল-কুমড়ার বড়ি। বহু বছরের প্রথা অনুযায়ী মাষকলাই ডালের সঙ্গে চালকুমড়া মিশিয়ে রান্না করা হয়। শীতের শুরুতেই জেলার গ্রামীণ নারীরা বড়ি তৈরিতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। কেউ এটি নিজের খাওয়ার জন্য তৈরি করেন, কেউবা জীবিকায় নিয়েছেন
দেশজুড়ে ডেঙ্গুর থাবা থামছে না। গত ২৪ ঘণ্টায় চারজন প্রাণ হারিয়েছেন এবং ৭৪৫ জন নতুন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন