নিখাদ খবর ডেস্ক

কাজের চাপ, দৌড়ঝাঁপ আর মানসিক অবসাদ—সব মিলিয়ে অনেক সময় মনে হয় মাথা ঝাপসা হয়ে গেছে। হঠাৎ ঘরে ঢুকে ভুলে গেলেন কেন এসেছেন, কথা বলতে বলতে হঠাৎ থেমে গেলেন, কিংবা সাধারণ কাজেও মনোযোগ ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ল—এমন অভিজ্ঞতা কি হয়েছে আপনার? এ ধরনের মানসিক অস্পষ্টতাকেই ডাক্তাররা বলেন ‘ব্রেইন ফগ’।
ব্রেইন ফগ কোনো রোগ নয়, তবে এর লক্ষণগুলো বেশ বিরক্তিকর। যেমন: মনোযোগ কমে যাওয়া, ভুলে যাওয়া বা চিন্তার গতি ধীর হয়ে যাওয়া। বিশেষ করে সপ্তাহের ছুটি শেষে কাজে ফেরা বা পড়াশোনায় মন বসাতে গেলে অনেকের কাছেই এটি পরিচিত অনুভূতি।
কেন হয় ব্রেইন ফগ?
ব্রেইন ফগের নানা কারণ থাকতে পারে। মেনোপজ বা পেরিমেনোপজের সময় এটি বেশি দেখা যায়। তবে মাথায় যখন একসঙ্গে অনেক চিন্তা ঘুরতে থাকে, অতিরিক্ত চাপ বা ক্লান্তি জমে যায়, তখনও মস্তিষ্ক নিজের ভাষায় জানায়—আমার একটু বিশ্রাম চাই।
৪টি টিপস-
ব্রেন ফগ কমানোর চারটি সহজ উপায় জানিয়েছেন ব্রিটিশ চিকিৎসক ও ‘মর্নিং লাইভ’-এর বিশেষজ্ঞ ডা. থারাকা:
১. নিজের প্রতি সদয় হোন
এটি কারও ব্যর্থতা নয়। বরং মস্তিষ্কের অতিরিক্ত চাপের একটি সংকেত। নিজেকে সময় দিন, কাজ ভাগ করে নিন, প্রয়োজনে সাহায্য চান।
২. রুটিন তৈরি করুন
বারবার কী করব, কীভাবে করব ভেবে মস্তিষ্ককে চাপ দেবেন না। দিনের শুরু ও শেষের জন্য নির্দিষ্ট রুটিন বানান। সকালে কী পরবেন বা নাশতায় কী খাবেন আগেই ঠিক করে রাখুন।
৩. বিরতি নিন
টানা মিটিং, কাজ বা ছোটখাটো দায়িত্ব একসঙ্গে নিলে মস্তিষ্কের বিশ্রামের সুযোগ থাকে না। তাই মাঝেমধ্যে ৫-১০ মিনিটের ছোট বিরতি নিন—বাইরে হেঁটে আসুন, পানি খান বা শুধু চুপচাপ বসে থাকুন।
৪. ক্যালেন্ডার ও রিমাইন্ডার ব্যবহার করুন
সবকিছু মাথায় ধরে রাখার চেষ্টা করবেন না। প্রযুক্তিকে কাজে লাগান। মোবাইলে ক্যালেন্ডার ও রিমাইন্ডার ব্যবহার করলে মন হালকা হয়, ভুলের সম্ভাবনাও কমে।
সোয়ান (এসডব্লিউএএনএস) মন্ত্র
ব্রেইন ফগ থেকে মুক্তি পেতে একটি বিশেষ সূত্রও দিয়েছেন ডা. থারাকা — সোয়ান (এসডব্লিউএএনএস) ।
এস- স্লিপ বা ঘুম: প্রতিরাতে ৭-৯ ঘণ্টা ঘুম নিশ্চিত করুন।
ডব্লিউ- ওয়াটার বা পানি: শরীরের পানিশূন্যতা মনোযোগ কমায়। নিয়মিত পানি পান করুন।
এ- অ্যাক্টভিটি বা শারিরীক পরিশ্রম: হাঁটা, দৌড় বা হালকা ব্যায়াম মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ বাড়ায়।
এন- নিউট্রিশন বা পুষ্টি: প্রক্রিয়াজাত খাবারের বদলে প্রাকৃতিক খাবার খান। ডিম, মাছ, বাদামের মতো কোলিনসমৃদ্ধ খাবার মস্তিষ্কের জন্য ভালো।
এস- স্ট্রেস বা চাপ: দীর্ঘমেয়াদি মানসিক চাপ কর্টিসল হরমোন বাড়ায়, যা চিন্তায় ধোঁয়াশা আনে। শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম, মেডিটেশন বা শখের কাজে সময় দিন।

কাজের চাপ, দৌড়ঝাঁপ আর মানসিক অবসাদ—সব মিলিয়ে অনেক সময় মনে হয় মাথা ঝাপসা হয়ে গেছে। হঠাৎ ঘরে ঢুকে ভুলে গেলেন কেন এসেছেন, কথা বলতে বলতে হঠাৎ থেমে গেলেন, কিংবা সাধারণ কাজেও মনোযোগ ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ল—এমন অভিজ্ঞতা কি হয়েছে আপনার? এ ধরনের মানসিক অস্পষ্টতাকেই ডাক্তাররা বলেন ‘ব্রেইন ফগ’।
ব্রেইন ফগ কোনো রোগ নয়, তবে এর লক্ষণগুলো বেশ বিরক্তিকর। যেমন: মনোযোগ কমে যাওয়া, ভুলে যাওয়া বা চিন্তার গতি ধীর হয়ে যাওয়া। বিশেষ করে সপ্তাহের ছুটি শেষে কাজে ফেরা বা পড়াশোনায় মন বসাতে গেলে অনেকের কাছেই এটি পরিচিত অনুভূতি।
কেন হয় ব্রেইন ফগ?
ব্রেইন ফগের নানা কারণ থাকতে পারে। মেনোপজ বা পেরিমেনোপজের সময় এটি বেশি দেখা যায়। তবে মাথায় যখন একসঙ্গে অনেক চিন্তা ঘুরতে থাকে, অতিরিক্ত চাপ বা ক্লান্তি জমে যায়, তখনও মস্তিষ্ক নিজের ভাষায় জানায়—আমার একটু বিশ্রাম চাই।
৪টি টিপস-
ব্রেন ফগ কমানোর চারটি সহজ উপায় জানিয়েছেন ব্রিটিশ চিকিৎসক ও ‘মর্নিং লাইভ’-এর বিশেষজ্ঞ ডা. থারাকা:
১. নিজের প্রতি সদয় হোন
এটি কারও ব্যর্থতা নয়। বরং মস্তিষ্কের অতিরিক্ত চাপের একটি সংকেত। নিজেকে সময় দিন, কাজ ভাগ করে নিন, প্রয়োজনে সাহায্য চান।
২. রুটিন তৈরি করুন
বারবার কী করব, কীভাবে করব ভেবে মস্তিষ্ককে চাপ দেবেন না। দিনের শুরু ও শেষের জন্য নির্দিষ্ট রুটিন বানান। সকালে কী পরবেন বা নাশতায় কী খাবেন আগেই ঠিক করে রাখুন।
৩. বিরতি নিন
টানা মিটিং, কাজ বা ছোটখাটো দায়িত্ব একসঙ্গে নিলে মস্তিষ্কের বিশ্রামের সুযোগ থাকে না। তাই মাঝেমধ্যে ৫-১০ মিনিটের ছোট বিরতি নিন—বাইরে হেঁটে আসুন, পানি খান বা শুধু চুপচাপ বসে থাকুন।
৪. ক্যালেন্ডার ও রিমাইন্ডার ব্যবহার করুন
সবকিছু মাথায় ধরে রাখার চেষ্টা করবেন না। প্রযুক্তিকে কাজে লাগান। মোবাইলে ক্যালেন্ডার ও রিমাইন্ডার ব্যবহার করলে মন হালকা হয়, ভুলের সম্ভাবনাও কমে।
সোয়ান (এসডব্লিউএএনএস) মন্ত্র
ব্রেইন ফগ থেকে মুক্তি পেতে একটি বিশেষ সূত্রও দিয়েছেন ডা. থারাকা — সোয়ান (এসডব্লিউএএনএস) ।
এস- স্লিপ বা ঘুম: প্রতিরাতে ৭-৯ ঘণ্টা ঘুম নিশ্চিত করুন।
ডব্লিউ- ওয়াটার বা পানি: শরীরের পানিশূন্যতা মনোযোগ কমায়। নিয়মিত পানি পান করুন।
এ- অ্যাক্টভিটি বা শারিরীক পরিশ্রম: হাঁটা, দৌড় বা হালকা ব্যায়াম মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ বাড়ায়।
এন- নিউট্রিশন বা পুষ্টি: প্রক্রিয়াজাত খাবারের বদলে প্রাকৃতিক খাবার খান। ডিম, মাছ, বাদামের মতো কোলিনসমৃদ্ধ খাবার মস্তিষ্কের জন্য ভালো।
এস- স্ট্রেস বা চাপ: দীর্ঘমেয়াদি মানসিক চাপ কর্টিসল হরমোন বাড়ায়, যা চিন্তায় ধোঁয়াশা আনে। শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম, মেডিটেশন বা শখের কাজে সময় দিন।

কুড়িগ্রামে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার কারণে শিশুদের মধ্যে অপুষ্টির ঝুঁকি তীব্রভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়েছেন আইসিডিডিআর,বির এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ড. তাহমিদ আহমেদ। সম্প্রতি তিনি জেলার শিশু অপুষ্টি পর্যবেক্ষণ ও কমিউনিটি-ভিত্তিক গবেষণা কার্যক্রম পরিদর্শন করেন
১ দিন আগে
মহাজনের চড়া সুদের চাপ, বনদস্যুর আতঙ্ক আর জীবিকার সীমাহীন ঝুঁকি—এই তিনের চক্রে প্রতিদিন যুদ্ধ করে টিকে থাকতে হয় সুন্দরবনের দুবলার চরের জেলেদের। ভোরের প্রথম আলো ফোটার আগেই শুরু হয় তাদের সংগ্রাম, আর সেই লড়াই চলতে থাকে গভীর রাত অবধি
৫ দিন আগে
শীতকালে সাতক্ষীরার জনপ্রিয় ও সুস্বাদু খাবারের মধ্যে অন্যতম ডাল-কুমড়ার বড়ি। বহু বছরের প্রথা অনুযায়ী মাষকলাই ডালের সঙ্গে চালকুমড়া মিশিয়ে রান্না করা হয়। শীতের শুরুতেই জেলার গ্রামীণ নারীরা বড়ি তৈরিতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। কেউ এটি নিজের খাওয়ার জন্য তৈরি করেন, কেউবা জীবিকায় নিয়েছেন
৯ দিন আগে
দেশজুড়ে ডেঙ্গুর থাবা থামছে না। গত ২৪ ঘণ্টায় চারজন প্রাণ হারিয়েছেন এবং ৭৪৫ জন নতুন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন
১৪ দিন আগেকুড়িগ্রামে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার কারণে শিশুদের মধ্যে অপুষ্টির ঝুঁকি তীব্রভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়েছেন আইসিডিডিআর,বির এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ড. তাহমিদ আহমেদ। সম্প্রতি তিনি জেলার শিশু অপুষ্টি পর্যবেক্ষণ ও কমিউনিটি-ভিত্তিক গবেষণা কার্যক্রম পরিদর্শন করেন
মহাজনের চড়া সুদের চাপ, বনদস্যুর আতঙ্ক আর জীবিকার সীমাহীন ঝুঁকি—এই তিনের চক্রে প্রতিদিন যুদ্ধ করে টিকে থাকতে হয় সুন্দরবনের দুবলার চরের জেলেদের। ভোরের প্রথম আলো ফোটার আগেই শুরু হয় তাদের সংগ্রাম, আর সেই লড়াই চলতে থাকে গভীর রাত অবধি
শীতকালে সাতক্ষীরার জনপ্রিয় ও সুস্বাদু খাবারের মধ্যে অন্যতম ডাল-কুমড়ার বড়ি। বহু বছরের প্রথা অনুযায়ী মাষকলাই ডালের সঙ্গে চালকুমড়া মিশিয়ে রান্না করা হয়। শীতের শুরুতেই জেলার গ্রামীণ নারীরা বড়ি তৈরিতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। কেউ এটি নিজের খাওয়ার জন্য তৈরি করেন, কেউবা জীবিকায় নিয়েছেন
দেশজুড়ে ডেঙ্গুর থাবা থামছে না। গত ২৪ ঘণ্টায় চারজন প্রাণ হারিয়েছেন এবং ৭৪৫ জন নতুন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন