বাগেরহাট

বাগেরহাটের ঐতিহ্যবাহী সগুনা মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান ভক্ত দর্শনার্থীর মিলন মেলায় পরিণত হয়েছে। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) সকাল থেকে মহানাম যজ্ঞে যোগ দিতে এসেছেন হাজারো ভক্ত দর্শনার্থী। বিগত ২৭ বছর ধরে চৈত্র মাসে এই মহানাম যজ্ঞ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। স্থানীয় গ্রামবাসীদের উদ্যোগে আয়োজিত এই পূণ্যসম্মেলনে হাজারো ভক্ত দর্শনার্থীর ঢল নামে।
দুই দিনব্যাপী এই ধর্মীয় আয়োজনে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ভক্তবৃন্দ উপস্থিত হন। অনুষ্ঠানস্থলে সনাতন ধর্মাবলম্বী ভক্তরা দিনরাত কৃষ্ণ নাম সংকীর্তন উপভোগ করেন এবং ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান পালন করেন। ভক্তদের অংশগ্রহণে সগুনা গ্রাম পরিণত হয় এক অনন্য ধর্মীয় মিলনমেলায়।

সগুনা মহানামযজ্ঞ কমিটির সভাপতি ডাক্তার অনাদি রঞ্জন পাল বলেন, এই মহানামযজ্ঞ শুধুই একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়, এটি ভক্তি, সম্প্রীতি ও আধ্যাত্মিক চেতনার মিলনমেলা। শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠান করতে পারছি। স্থানীয় প্রশাসন আমাদের সহযোগিতা করছেন। ভক্তদের খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। সকল রাজনৈতিক সামাজিক নেতৃবৃন্দের সহযোগিতায় আমরা নির্বিঘ্নে মহানাম যজ্ঞ অনুষ্ঠান পালন করতে পারছি।
মহানামযজ্ঞ অনুষ্ঠান এলাকার সনাতন ধর্মপ্রাণ মানুষের মাঝে ভক্তি ও সম্প্রীতির বার্তা ছড়িয়ে দিয়েছে। এটি শুধু স্থানীয়ভাবে নয়, আশপাশের এলাকাতেও উৎসবের আবহ তৈরি করেছে।

বাগেরহাটের ঐতিহ্যবাহী সগুনা মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান ভক্ত দর্শনার্থীর মিলন মেলায় পরিণত হয়েছে। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) সকাল থেকে মহানাম যজ্ঞে যোগ দিতে এসেছেন হাজারো ভক্ত দর্শনার্থী। বিগত ২৭ বছর ধরে চৈত্র মাসে এই মহানাম যজ্ঞ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। স্থানীয় গ্রামবাসীদের উদ্যোগে আয়োজিত এই পূণ্যসম্মেলনে হাজারো ভক্ত দর্শনার্থীর ঢল নামে।
দুই দিনব্যাপী এই ধর্মীয় আয়োজনে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ভক্তবৃন্দ উপস্থিত হন। অনুষ্ঠানস্থলে সনাতন ধর্মাবলম্বী ভক্তরা দিনরাত কৃষ্ণ নাম সংকীর্তন উপভোগ করেন এবং ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান পালন করেন। ভক্তদের অংশগ্রহণে সগুনা গ্রাম পরিণত হয় এক অনন্য ধর্মীয় মিলনমেলায়।

সগুনা মহানামযজ্ঞ কমিটির সভাপতি ডাক্তার অনাদি রঞ্জন পাল বলেন, এই মহানামযজ্ঞ শুধুই একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়, এটি ভক্তি, সম্প্রীতি ও আধ্যাত্মিক চেতনার মিলনমেলা। শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠান করতে পারছি। স্থানীয় প্রশাসন আমাদের সহযোগিতা করছেন। ভক্তদের খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। সকল রাজনৈতিক সামাজিক নেতৃবৃন্দের সহযোগিতায় আমরা নির্বিঘ্নে মহানাম যজ্ঞ অনুষ্ঠান পালন করতে পারছি।
মহানামযজ্ঞ অনুষ্ঠান এলাকার সনাতন ধর্মপ্রাণ মানুষের মাঝে ভক্তি ও সম্প্রীতির বার্তা ছড়িয়ে দিয়েছে। এটি শুধু স্থানীয়ভাবে নয়, আশপাশের এলাকাতেও উৎসবের আবহ তৈরি করেছে।

‘যারা আমাকে বা অন্য যে কারো নামে ৮-১০টা বিবাহ করেছে বলে খারাপ মন্তব্য করেন। তাদেরকে একটি কথা বলব: আজ নাস্তিক, মুরতাদদের সুরে সুর মিলিয়ে আপনিও যদি অনেকগুলো বিবাহ এবং তালাককে জঘন্য বলেন, আর বর্তমান সময় এটা বুঝিয়ে দেন যে, যাদের জীবনে অনেকগুলো বিয়ে হয়েছে তারা খারাপ মানুষ
১০ দিন আগে
চারটি সহকারী হাই কমিশনার পদে ভারত যাদের মনোনীত করেছে, সেই কূটনীতিবিদদের নামের তালিকাও বাংলাদেশ সরকারের কাছে বেশ কয়েক সপ্তাহ আগেই পাঠানো হয়েছে। ঢাকা থেকে এখন সেই নামগুলোতে সবুজ সংকেত এলেই এই চারজন সহকারী হাই কমিশনার তাদের নতুন কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব নেবেন
২২ দিন আগে
নিহতদের সবার বাড়ি বাংলাদেশের চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলায়। দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও দুজন। ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ওমান এক প্রতিবেদনে ওমানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে
২২ দিন আগে
জাতি ধর্ম নির্বিশেষে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করতে ১৯২৫ সালে জেনেভায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব শিশু কল্যাণ সম্মেলনে প্রথম আন্তর্জাতিক শিশু দিবস ঘোষিত হয়। পরে ১৯৫০ সাল থেকে বেশিরভাগ কমিউনিস্ট ও পোস্ট-কমিউনিস্ট দেশে ১ জুন দিনটি পালন শুরু হয়
২৫ দিন আগে‘যারা আমাকে বা অন্য যে কারো নামে ৮-১০টা বিবাহ করেছে বলে খারাপ মন্তব্য করেন। তাদেরকে একটি কথা বলব: আজ নাস্তিক, মুরতাদদের সুরে সুর মিলিয়ে আপনিও যদি অনেকগুলো বিবাহ এবং তালাককে জঘন্য বলেন, আর বর্তমান সময় এটা বুঝিয়ে দেন যে, যাদের জীবনে অনেকগুলো বিয়ে হয়েছে তারা খারাপ মানুষ
চারটি সহকারী হাই কমিশনার পদে ভারত যাদের মনোনীত করেছে, সেই কূটনীতিবিদদের নামের তালিকাও বাংলাদেশ সরকারের কাছে বেশ কয়েক সপ্তাহ আগেই পাঠানো হয়েছে। ঢাকা থেকে এখন সেই নামগুলোতে সবুজ সংকেত এলেই এই চারজন সহকারী হাই কমিশনার তাদের নতুন কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব নেবেন
নিহতদের সবার বাড়ি বাংলাদেশের চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলায়। দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও দুজন। ইংরেজি দৈনিক টাইমস অব ওমান এক প্রতিবেদনে ওমানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে
জাতি ধর্ম নির্বিশেষে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করতে ১৯২৫ সালে জেনেভায় অনুষ্ঠিত বিশ্ব শিশু কল্যাণ সম্মেলনে প্রথম আন্তর্জাতিক শিশু দিবস ঘোষিত হয়। পরে ১৯৫০ সাল থেকে বেশিরভাগ কমিউনিস্ট ও পোস্ট-কমিউনিস্ট দেশে ১ জুন দিনটি পালন শুরু হয়