শ্লোগানে শ্লোগানে মুখরিত রাজপথ
বিশেষ প্রতিনিধি
লন্ডনে চিকিৎসা শেষে দীর্ঘ ৪ মাস পর দেশে ফিরলেন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া। তাকে স্বাগত জানাতে মঙ্গলবার সকাল থেকেই নেতাকর্মীদের ঢল নামে বিমানবন্দর ও আশপাশ এলাকায়।
সকাল ১০ টা ৪০ মিনিটে খালেদা জিয়াকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্স হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমান থেকে দেশের মাটিতে নেমেছেন খালেদা জিয়া। এ খবর পৌঁছানোর সাথে সাথে বাঁধভাঙা উচ্ছাসে মেতে ওঠেন অপেক্ষমান নেতাকর্মীরা।
এরপর অপেক্ষার পালা। প্রিয় নেত্রীকে কখন এক নজর দেখতে পাবেন, সেই অপেক্ষায় থাকেন লাখো মানুষ। খালেদা জিয়াকে বরণ করতে বিমানবন্দরে আসেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা। বিমানবন্দরে প্রবেশের আগে গণমাধ্যমকে মির্জা ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়ার ফিরে আসা গণতন্ত্র উত্তরণের পথ সহজ করবে।
এরপর আসে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। বিমানবন্দর থেকে সফরসঙ্গীদের নিয়ে বের হন বেগম খালেদা জিয়া। এসময় শ্লোগানে শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা।
শুরু হয় গুলশানের বাসভবন ফিরোজা অভিমুখে যাত্রা। লাখ লাখ মানুষের ভিড় ঠেলে এগুতে থাকে খালেদা জিয়ার গাড়ি বহর।
বিমানবন্দরের প্রধান সড়ক ধরে বনানী হয়ে গুলশান পর্যন্ত পুরো রাস্তায় ব্যানার-ফেস্টুন, পতাকা হাতে খালেদা জিয়াকে শুভেচ্ছা জানান নেতাকর্মীরা।
খালেদা জিয়ার প্রত্যবর্তন ঘিরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতাও ছিলো চোখে পড়ার মতো। বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত পুরো এলাকা নিরাপত্তার চাদরে ঘিরে রাখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। মোড়ে মোড়ে অবস্থান নেন সেনা বাহিনীর সদস্যরাও।
এদিকে, খালেদা জিয়াকে বরণ করতে গুলশানের বাসভবন ফিরোজার সামনেও অবস্থান নেন নেতাকর্মীরা। সেখানে দেখা দেয় উৎসবের পরিবেশ।
বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরেছেন পুত্রবধূ জোবাইদা রহমান ও শার্মিলা রহমান। সঙ্গে ছিলেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেন।
এর আগে স্থানীয় সময় সোমবার রাতে লন্ডন থেকে দেশের উদ্দেশে রওয়ানা দেন বেগম খালেদা জিয়া। সেখানে তাকে বিদায় জানান, বড় ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপার্সন তারেক রহমানসহ যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতাকর্মীরা।
বিমানবন্দর থেকে ১১টা ৫ মিনিটে গুলশানের বাসভবন ফিরোজার উদ্দেশে রওনা দেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। এসময় বিমানবন্দর থেকে বের হওয়ার সময় নেতা-কর্মীরা ঘিরে ধরেন তাকে। হাজার হাজার নেতাকর্মীরা সড়কের দু’পাশে দাঁড়িয়ে ভালোবাসায় সিক্ত করেছেন তাকে। এসময় নেতাকর্মীদের সামাল দিতে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারীবাহিনীকে হিমশিম খেতে দেখা যায়।
বিমানবন্দর থেকে লা মেরিডিয়ান হোটেল, খিলক্ষেত, হোটেল রেডিসন, আর্মি স্টেডিয়াম, বনানী কবরস্থান, কাকলী মোড়, বনানী শেরাটন হোটেল, বনানী কাঁচাবাজার, গুলশান-২ গোলচত্বর, গুলশান অ্যাভিনিউ রোড হয়ে ৮০ নম্বর সড়কের ১ নম্বর বাড়ি ফিরোজায় যান তিনি।
লন্ডনে চিকিৎসা শেষে দীর্ঘ ৪ মাস পর দেশে ফিরলেন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া। তাকে স্বাগত জানাতে মঙ্গলবার সকাল থেকেই নেতাকর্মীদের ঢল নামে বিমানবন্দর ও আশপাশ এলাকায়।
সকাল ১০ টা ৪০ মিনিটে খালেদা জিয়াকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্স হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমান থেকে দেশের মাটিতে নেমেছেন খালেদা জিয়া। এ খবর পৌঁছানোর সাথে সাথে বাঁধভাঙা উচ্ছাসে মেতে ওঠেন অপেক্ষমান নেতাকর্মীরা।
এরপর অপেক্ষার পালা। প্রিয় নেত্রীকে কখন এক নজর দেখতে পাবেন, সেই অপেক্ষায় থাকেন লাখো মানুষ। খালেদা জিয়াকে বরণ করতে বিমানবন্দরে আসেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা। বিমানবন্দরে প্রবেশের আগে গণমাধ্যমকে মির্জা ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়ার ফিরে আসা গণতন্ত্র উত্তরণের পথ সহজ করবে।
এরপর আসে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। বিমানবন্দর থেকে সফরসঙ্গীদের নিয়ে বের হন বেগম খালেদা জিয়া। এসময় শ্লোগানে শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা।
শুরু হয় গুলশানের বাসভবন ফিরোজা অভিমুখে যাত্রা। লাখ লাখ মানুষের ভিড় ঠেলে এগুতে থাকে খালেদা জিয়ার গাড়ি বহর।
বিমানবন্দরের প্রধান সড়ক ধরে বনানী হয়ে গুলশান পর্যন্ত পুরো রাস্তায় ব্যানার-ফেস্টুন, পতাকা হাতে খালেদা জিয়াকে শুভেচ্ছা জানান নেতাকর্মীরা।
খালেদা জিয়ার প্রত্যবর্তন ঘিরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতাও ছিলো চোখে পড়ার মতো। বিমানবন্দর থেকে গুলশান পর্যন্ত পুরো এলাকা নিরাপত্তার চাদরে ঘিরে রাখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। মোড়ে মোড়ে অবস্থান নেন সেনা বাহিনীর সদস্যরাও।
এদিকে, খালেদা জিয়াকে বরণ করতে গুলশানের বাসভবন ফিরোজার সামনেও অবস্থান নেন নেতাকর্মীরা। সেখানে দেখা দেয় উৎসবের পরিবেশ।
বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরেছেন পুত্রবধূ জোবাইদা রহমান ও শার্মিলা রহমান। সঙ্গে ছিলেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেন।
এর আগে স্থানীয় সময় সোমবার রাতে লন্ডন থেকে দেশের উদ্দেশে রওয়ানা দেন বেগম খালেদা জিয়া। সেখানে তাকে বিদায় জানান, বড় ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপার্সন তারেক রহমানসহ যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতাকর্মীরা।
বিমানবন্দর থেকে ১১টা ৫ মিনিটে গুলশানের বাসভবন ফিরোজার উদ্দেশে রওনা দেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। এসময় বিমানবন্দর থেকে বের হওয়ার সময় নেতা-কর্মীরা ঘিরে ধরেন তাকে। হাজার হাজার নেতাকর্মীরা সড়কের দু’পাশে দাঁড়িয়ে ভালোবাসায় সিক্ত করেছেন তাকে। এসময় নেতাকর্মীদের সামাল দিতে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারীবাহিনীকে হিমশিম খেতে দেখা যায়।
বিমানবন্দর থেকে লা মেরিডিয়ান হোটেল, খিলক্ষেত, হোটেল রেডিসন, আর্মি স্টেডিয়াম, বনানী কবরস্থান, কাকলী মোড়, বনানী শেরাটন হোটেল, বনানী কাঁচাবাজার, গুলশান-২ গোলচত্বর, গুলশান অ্যাভিনিউ রোড হয়ে ৮০ নম্বর সড়কের ১ নম্বর বাড়ি ফিরোজায় যান তিনি।
শহীদ আসিফের ত্যাগ ও আদর্শ ছাত্রসমাজকে ন্যায় ও সত্যের পথে এগিয়ে যেতে অনুপ্রাণিত করবে। তাঁর পরিবারের প্রতি সম্মান প্রদর্শন ও তাদের সাহস যোগানো প্রতিটি কর্মীর দায়িত্ব। তরুণ প্রজন্মকে তাঁর আদর্শ ধারণ করে দেশ ও সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখতে হবে
৫ ঘণ্টা আগেমাহফুজ আলমের ওপর হামলার ঘটনায় কোনোবারই অন্তর্বর্তী সরকার কোনো স্ট্রং পদক্ষেপ নেয় নাই। কোনো শক্তবার্তা দেয় নাই। কোনো উপদেষ্টা বা প্রেস সচিব একটা মন্তব্যও কখনো করে নাই। সরকার ও উপদেষ্টা পরিষদের ভেতরেও মাহফুজ আলমকে অপদস্থ ও হত্যার মৌন সম্মতি তৈরি করা হয়েছে
৬ ঘণ্টা আগেসোনাগাজী উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ফেনী জেলা সেক্রেটারী, ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক জেলা সভাপতি মুহাম্মদ আবদুর রহীম কে চেয়ারম্যান এবং সোনাগাজী উপজেলা আমীর মাওলানা মোহাম্মদ মোস্তফা কে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে
৮ ঘণ্টা আগেএই দেশকে নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করে তারা কখনোই সফল হয়নি। শেখ হাসিনা এই বাংলাদেশকে ভারতের কদর রাজ্য করতে চেয়েছিল কিন্তু এদেশের মানুষ তার সেই ষড়যন্ত্র রুখে দিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগেশহীদ আসিফের ত্যাগ ও আদর্শ ছাত্রসমাজকে ন্যায় ও সত্যের পথে এগিয়ে যেতে অনুপ্রাণিত করবে। তাঁর পরিবারের প্রতি সম্মান প্রদর্শন ও তাদের সাহস যোগানো প্রতিটি কর্মীর দায়িত্ব। তরুণ প্রজন্মকে তাঁর আদর্শ ধারণ করে দেশ ও সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখতে হবে
মাহফুজ আলমের ওপর হামলার ঘটনায় কোনোবারই অন্তর্বর্তী সরকার কোনো স্ট্রং পদক্ষেপ নেয় নাই। কোনো শক্তবার্তা দেয় নাই। কোনো উপদেষ্টা বা প্রেস সচিব একটা মন্তব্যও কখনো করে নাই। সরকার ও উপদেষ্টা পরিষদের ভেতরেও মাহফুজ আলমকে অপদস্থ ও হত্যার মৌন সম্মতি তৈরি করা হয়েছে
সোনাগাজী উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ফেনী জেলা সেক্রেটারী, ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক জেলা সভাপতি মুহাম্মদ আবদুর রহীম কে চেয়ারম্যান এবং সোনাগাজী উপজেলা আমীর মাওলানা মোহাম্মদ মোস্তফা কে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে
এই দেশকে নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করে তারা কখনোই সফল হয়নি। শেখ হাসিনা এই বাংলাদেশকে ভারতের কদর রাজ্য করতে চেয়েছিল কিন্তু এদেশের মানুষ তার সেই ষড়যন্ত্র রুখে দিয়েছে