পঞ্চগড়
‘জুলাই বিপ্লব’ শুধু একটি রাজনৈতিক আন্দোলন ছিল না, এটি ছিল দেশের নারীদের সম্মিলিত সাহসিকতার প্রতিচ্ছবি— এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নওশাদ জমির। তিনি বলেছেন, “দেশের উন্নয়ন ও মুক্তির প্রতিটি মুহূর্তে নারীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। নারীর উন্নয়ন ও মর্যাদার ক্ষেত্রে সামনে বড় পরিবর্তন আসছে।”
গতকাল শুক্রবার (২৫ জুলাই) বিকেলে পঞ্চগড় সরকারি অডিটোরিয়াম হলরুমে পঞ্চগড় সদর উপজেলা মহিলা দলের আয়োজনে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ব্যারিস্টার নওশাদ বলেন, “২০২৪ সালের জুলাই থেকে যে বিপ্লব সূচিত হয়েছিল, তা নারীদের দৃঢ় অবস্থান ছাড়া সম্ভব হতো না। বাংলাদেশের রাজনীতিতে নারী শক্তি এখন আর পর্দার আড়ালে নয়, তারা সামনের সারিতে। একজন নারী যেখানে যেতে পারেন, অনেক সময় সেখানে একজন পুরুষও পারেন না।”
তিনি বলেন, “ফ্যাসিবাদের শাসন থেকে মানুষ মুক্তি চায়। আমরা চাই শান্তিপূর্ণ গণতন্ত্র। সেই বাংলাদেশ গড়তে হলে নারীদের প্রতিটি ঘরে গিয়ে মানুষকে সচেতন করতে হবে। উঠান বৈঠক হোক, ভোটের বার্তা ছড়িয়ে পড়ুক— তবে যেন কেউ কোনো প্রলোভনে বিভ্রান্ত না হন।”
বিএনপি নেতা আরও বলেন, “আমাদের লক্ষ্য একটি শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ। সেই লক্ষ্যে বিএনপির নেতাকর্মীরা নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। নারীদের অংশগ্রহণ আমাদের আন্দোলনের প্রাণ। ইনশাআল্লাহ, আগামী নির্বাচনে বিএনপি বিজয়ী হয়ে একটি জনগণের সরকার গঠন করবে।”
সভায় সভাপতিত্ব করেন পঞ্চগড় সদর উপজেলা মহিলা দলের সভাপতি সাবিনা ইয়াসমিন। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন জেলা মহিলা দলের সভাপতি লায়লা আরজুমান্দ বানু মুক্তি।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এম এ মজিদ, অ্যাডভোকেট মির্জা নাজমুল ইসলাম কাজল, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট রিনা পারভীন, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবু দাউদ প্রধান, সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান বাবু প্রমুখ।
‘জুলাই বিপ্লব’ শুধু একটি রাজনৈতিক আন্দোলন ছিল না, এটি ছিল দেশের নারীদের সম্মিলিত সাহসিকতার প্রতিচ্ছবি— এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নওশাদ জমির। তিনি বলেছেন, “দেশের উন্নয়ন ও মুক্তির প্রতিটি মুহূর্তে নারীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। নারীর উন্নয়ন ও মর্যাদার ক্ষেত্রে সামনে বড় পরিবর্তন আসছে।”
গতকাল শুক্রবার (২৫ জুলাই) বিকেলে পঞ্চগড় সরকারি অডিটোরিয়াম হলরুমে পঞ্চগড় সদর উপজেলা মহিলা দলের আয়োজনে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ব্যারিস্টার নওশাদ বলেন, “২০২৪ সালের জুলাই থেকে যে বিপ্লব সূচিত হয়েছিল, তা নারীদের দৃঢ় অবস্থান ছাড়া সম্ভব হতো না। বাংলাদেশের রাজনীতিতে নারী শক্তি এখন আর পর্দার আড়ালে নয়, তারা সামনের সারিতে। একজন নারী যেখানে যেতে পারেন, অনেক সময় সেখানে একজন পুরুষও পারেন না।”
তিনি বলেন, “ফ্যাসিবাদের শাসন থেকে মানুষ মুক্তি চায়। আমরা চাই শান্তিপূর্ণ গণতন্ত্র। সেই বাংলাদেশ গড়তে হলে নারীদের প্রতিটি ঘরে গিয়ে মানুষকে সচেতন করতে হবে। উঠান বৈঠক হোক, ভোটের বার্তা ছড়িয়ে পড়ুক— তবে যেন কেউ কোনো প্রলোভনে বিভ্রান্ত না হন।”
বিএনপি নেতা আরও বলেন, “আমাদের লক্ষ্য একটি শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ। সেই লক্ষ্যে বিএনপির নেতাকর্মীরা নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। নারীদের অংশগ্রহণ আমাদের আন্দোলনের প্রাণ। ইনশাআল্লাহ, আগামী নির্বাচনে বিএনপি বিজয়ী হয়ে একটি জনগণের সরকার গঠন করবে।”
সভায় সভাপতিত্ব করেন পঞ্চগড় সদর উপজেলা মহিলা দলের সভাপতি সাবিনা ইয়াসমিন। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন জেলা মহিলা দলের সভাপতি লায়লা আরজুমান্দ বানু মুক্তি।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এম এ মজিদ, অ্যাডভোকেট মির্জা নাজমুল ইসলাম কাজল, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট রিনা পারভীন, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবু দাউদ প্রধান, সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান বাবু প্রমুখ।
প্রফেসর ইউনূস দেশবরেণ্য ব্যক্তি। বিদেশে তাঁর অনেক পরিচিতি আছে। আমরা সব রাজনৈতিক দল তাঁকে সমর্থন দিয়েছি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আমরা তাঁর কাছ থেকে যা আশা করেছিলাম, উপদেষ্টা পরিষদ কল্যাণকর রাষ্ট্রে পরিণত করতে ব্যর্থ হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে৭২-এর সংবিধানকে রক্ষা করার জন্য বিভিন্ন গোষ্ঠী রাজপথে নেমেছে। বাহাত্তরের সংবিধান ছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের আকাঙ্ক্ষাকে নষ্ট করে দিয়ে মুজিববাদী সংবিধান প্রতিষ্ঠা করার চক্রান্ত। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমরা সেই চক্রান্ত থেকে বের হতে চাই
৮ ঘণ্টা আগেজিয়াউর রহমান যে কাজগুলো করে গেছেন, যেসব দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন; সেগুলো নিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। সবার আগে যেটা দরকার সেটা হলো সততা। সততা ছাড়া বিএনপি জনগণের কাছে দাঁড়াতে পারবে না
১০ ঘণ্টা আগেরাতারাতি সংস্কার করে ফেলা সম্ভব নয়। এজন্য সময় লাগবে। তবে সেজন্য গণতান্ত্রিক চর্চা বাদ দিয়ে বসে থাকা যাবে না। কোনো কিছু চাপিয়ে দেওয়া ঠিক হবে না। এজন্য কোনোরকম বিলম্ব না করে অতি দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় যেতে হবে
১১ ঘণ্টা আগেপ্রফেসর ইউনূস দেশবরেণ্য ব্যক্তি। বিদেশে তাঁর অনেক পরিচিতি আছে। আমরা সব রাজনৈতিক দল তাঁকে সমর্থন দিয়েছি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আমরা তাঁর কাছ থেকে যা আশা করেছিলাম, উপদেষ্টা পরিষদ কল্যাণকর রাষ্ট্রে পরিণত করতে ব্যর্থ হয়েছে।
৭২-এর সংবিধানকে রক্ষা করার জন্য বিভিন্ন গোষ্ঠী রাজপথে নেমেছে। বাহাত্তরের সংবিধান ছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের আকাঙ্ক্ষাকে নষ্ট করে দিয়ে মুজিববাদী সংবিধান প্রতিষ্ঠা করার চক্রান্ত। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমরা সেই চক্রান্ত থেকে বের হতে চাই
জিয়াউর রহমান যে কাজগুলো করে গেছেন, যেসব দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন; সেগুলো নিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। সবার আগে যেটা দরকার সেটা হলো সততা। সততা ছাড়া বিএনপি জনগণের কাছে দাঁড়াতে পারবে না
রাতারাতি সংস্কার করে ফেলা সম্ভব নয়। এজন্য সময় লাগবে। তবে সেজন্য গণতান্ত্রিক চর্চা বাদ দিয়ে বসে থাকা যাবে না। কোনো কিছু চাপিয়ে দেওয়া ঠিক হবে না। এজন্য কোনোরকম বিলম্ব না করে অতি দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় যেতে হবে