সাতক্ষীরা

দীর্ঘ ১৭ বছর পর ব্যালটের মাধ্যমে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ১৪ ইউনিয়ন বিএনপির কমিটি গঠিত হয়েছে। জেলা বিএনপির আহ্বায়ক এইচ. এম. পলাশ ও সদস্যসচিব আবু জাহিদ ডবলুর সার্বিক তত্ত্বাবধানে দুই দফায় এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
প্রথম দফায় গত ১৭ অক্টোবর সাতটি এবং দ্বিতীয় দফায় ১৮ অক্টোবর আটটি ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়। উৎসবমুখর পরিবেশে বিকেল ৩টা থেকে ৫টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোট অনুষ্ঠিত হয়।
প্রতিটি ইউনিয়নের ৪৫৯ জন করে কাউন্সিলার গোপন ব্যালটে সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ভোট দেন। নির্বাচনের আগে নির্বাচন কমিশন নমিনেশন বিক্রি, যাচাই–বাছাই ও প্রার্থী প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে এবং প্রার্থীদের ছবি সংযুক্ত ব্যালটপেপার প্রস্তুত করে। গঠিত কমিটিগুলো হলো
বাশদহা ইউনিয়ন: সভাপতি ডা. নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আখতারুজ্জামান, সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুর রহমান।
কুশখালি ইউনিয়ন: সভাপতি আবুল বাসার বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মিঠু, সাংগঠনিক সম্পাদক মাস্টার রাশেদ আলী।
বৈকারী ইউনিয়ন : সভাপতি ইউনুছ আলী বুলু, সাধারণ সম্পাদক তজিবর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আতিয়ার রহমান।
ঘোনা ইউনিয়ন : সভাপতি সোহরাব হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আফসার আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল্লাহ খোকন।
শিবপুর ইউনিয়ন : সভাপতি এস. এম. তাসমুজ্জামান তাজু, সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সবুর শিমুল, সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আল মামুন।
ভোমরা ইউনিয়ন : সভাপতি শাহানুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক বজলু মেম্বার, সাংগঠনিক সম্পাদক আমিরুল ইসলাম।
আলিপুর ইউনিয়ন : সভাপতি রেজাউল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক হাদিউজ্জামান বাদশা, সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান।
ধুলিহর ইউনিয়ন : সভাপতি ফারুক হোসেন মিঠু, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, সাংগঠনিক সম্পাদক আনারুল ইসলাম।
ব্রহ্মরাজপুর ইউনিয়ন : সভাপতি আবুল হাসান, সাধারণ সম্পাদক নাসিম বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তফা আরিফুর রহমান।
আগরদাড়ি ইউনিয়ন : সভাপতি নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মোকলেসুর রহমান বাবলু, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সিদ্দিক।
ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়ন : সভাপতি রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান রানা, সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক হোসেন।
বল্লি ইউনিয়ন : সভাপতি মন্টু, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল গনি, সাংগঠনিক সম্পাদক শের আলী।
লাবসা ইউনিয়ন : সভাপতি শফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক শাহিন হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, ছোট।
ফিংড়ি ইউনিয়ন : সভাপতি আবু বক্কর, সাধারণ সম্পাদক বিকু, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু জাফর।
উল্লেখ্য, ১৪ ইউনিয়নের মোট ৬ হাজার ৪২৬ জন ভোটার গোপন ব্যালটের মাধ্যমে ৪২ জন প্রতিনিধিকে নির্বাচিত করেন। নির্বাচিত সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকরা শিগ্গিরই তাঁদের ইউনিয়নে ৭১ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করবেন।

দীর্ঘ ১৭ বছর পর ব্যালটের মাধ্যমে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ১৪ ইউনিয়ন বিএনপির কমিটি গঠিত হয়েছে। জেলা বিএনপির আহ্বায়ক এইচ. এম. পলাশ ও সদস্যসচিব আবু জাহিদ ডবলুর সার্বিক তত্ত্বাবধানে দুই দফায় এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
প্রথম দফায় গত ১৭ অক্টোবর সাতটি এবং দ্বিতীয় দফায় ১৮ অক্টোবর আটটি ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়। উৎসবমুখর পরিবেশে বিকেল ৩টা থেকে ৫টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে ভোট অনুষ্ঠিত হয়।
প্রতিটি ইউনিয়নের ৪৫৯ জন করে কাউন্সিলার গোপন ব্যালটে সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ভোট দেন। নির্বাচনের আগে নির্বাচন কমিশন নমিনেশন বিক্রি, যাচাই–বাছাই ও প্রার্থী প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে এবং প্রার্থীদের ছবি সংযুক্ত ব্যালটপেপার প্রস্তুত করে। গঠিত কমিটিগুলো হলো
বাশদহা ইউনিয়ন: সভাপতি ডা. নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আখতারুজ্জামান, সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুর রহমান।
কুশখালি ইউনিয়ন: সভাপতি আবুল বাসার বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মিঠু, সাংগঠনিক সম্পাদক মাস্টার রাশেদ আলী।
বৈকারী ইউনিয়ন : সভাপতি ইউনুছ আলী বুলু, সাধারণ সম্পাদক তজিবর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আতিয়ার রহমান।
ঘোনা ইউনিয়ন : সভাপতি সোহরাব হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আফসার আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল্লাহ খোকন।
শিবপুর ইউনিয়ন : সভাপতি এস. এম. তাসমুজ্জামান তাজু, সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সবুর শিমুল, সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আল মামুন।
ভোমরা ইউনিয়ন : সভাপতি শাহানুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক বজলু মেম্বার, সাংগঠনিক সম্পাদক আমিরুল ইসলাম।
আলিপুর ইউনিয়ন : সভাপতি রেজাউল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক হাদিউজ্জামান বাদশা, সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান।
ধুলিহর ইউনিয়ন : সভাপতি ফারুক হোসেন মিঠু, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, সাংগঠনিক সম্পাদক আনারুল ইসলাম।
ব্রহ্মরাজপুর ইউনিয়ন : সভাপতি আবুল হাসান, সাধারণ সম্পাদক নাসিম বিল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তফা আরিফুর রহমান।
আগরদাড়ি ইউনিয়ন : সভাপতি নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মোকলেসুর রহমান বাবলু, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সিদ্দিক।
ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়ন : সভাপতি রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান রানা, সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক হোসেন।
বল্লি ইউনিয়ন : সভাপতি মন্টু, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল গনি, সাংগঠনিক সম্পাদক শের আলী।
লাবসা ইউনিয়ন : সভাপতি শফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক শাহিন হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, ছোট।
ফিংড়ি ইউনিয়ন : সভাপতি আবু বক্কর, সাধারণ সম্পাদক বিকু, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু জাফর।
উল্লেখ্য, ১৪ ইউনিয়নের মোট ৬ হাজার ৪২৬ জন ভোটার গোপন ব্যালটের মাধ্যমে ৪২ জন প্রতিনিধিকে নির্বাচিত করেন। নির্বাচিত সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদকরা শিগ্গিরই তাঁদের ইউনিয়নে ৭১ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করবেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য প্রতীকের তালিকা হালনাগাদ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)
৯ ঘণ্টা আগে
সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করলেও রূপসা উপজেলাজুড়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে। সংঘর্ষ চলাকালে যুক্তরাজ্য বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সম্পাদক ও ছাত্রদলের জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি পারভেজ মল্লিককে অবরুদ্ধ রাখেন বিএনপির কেন্দ্রীয় তথ্যবিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল
৯ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সংবিধান অনুযায়ী জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি করার এখতিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের নেই
১০ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শামীম তালুকদার, দুলাল উদ্দিন ও মুর্শেদ আলম সরিষাবাড়ী থানায় পৃথক কয়েকটি সাধারন ডায়েরী করেন। সেই সাথে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন তিনি
১০ ঘণ্টা আগেত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য প্রতীকের তালিকা হালনাগাদ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)
সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করলেও রূপসা উপজেলাজুড়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে। সংঘর্ষ চলাকালে যুক্তরাজ্য বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সম্পাদক ও ছাত্রদলের জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি পারভেজ মল্লিককে অবরুদ্ধ রাখেন বিএনপির কেন্দ্রীয় তথ্যবিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সংবিধান অনুযায়ী জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি করার এখতিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের নেই
সম্প্রতি শামীম তালুকদার, দুলাল উদ্দিন ও মুর্শেদ আলম সরিষাবাড়ী থানায় পৃথক কয়েকটি সাধারন ডায়েরী করেন। সেই সাথে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন তিনি