অনলাইন ডেস্ক
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে বৈঠকের পর তার প্রেস সচিবের বক্তব্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো রোডম্যাপের ঘোষণা না থাকায় হতাশ হয়েছে বিএনপি। এমনটাই বললেন, বিএনপির সিনিয়র স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
মঙ্গলবার (২৭ মে) বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। সোমবার (২৬ মে) রাতে অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্তসমূহ জানাতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ২৪ মে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বানে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল সাক্ষাৎ করে। একই দিনে আরও দুটি দল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। আমরা আপনাদের সামনে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছি। পরের দিন আরও ২০টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে তিনি সাক্ষাৎ করেন। রাজনৈতিক দলসমূহের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আলোচনা প্রসঙ্গে তার প্রেস সচিবের মাধ্যমে সরকারের যে বক্তব্য পাওয়া গেছে, তাতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো রোড ম্যাপের ঘোষণা না থাকায় আমরা হতাশ হয়েছি।
তিনি বলেন, বিএনপি এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল কোনো সময়ই প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চায়নি এবং এখনো চায় না। কিন্তু আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নেতৃত্বে ডিসেম্বর, ২০২৫ এর মধ্যে একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোড ম্যাপ দাবি করে এসেছি।
বিএনপির এই নেতা বলেন, যেহেতু সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া, তাই সংস্কার ও নির্বাচন প্রক্রিয়া দুটো একই সঙ্গে চলতে পারে। পতিত ফ্যাসিবাদী শক্তি এবং ব্যক্তি অর্থাৎ দল এবং মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচার প্রক্রিয়া চলমান থাকবে।
তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অনুষ্ঠিত আলোচনায় আমরা উপরোক্ত বিষয়গুলো উপস্থাপন করেছিলাম। আমরা লক্ষ্য করেছি, শনিবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভা শেষে উপদেষ্টা পরিষদের বিবৃতিতে যে বক্তব্য জাতির সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে তা অস্পষ্ট ও বিভ্রান্তিকর। উপদেষ্টা পরিষদের দায়িত্ব পালনে আমরা প্রথম থেকে অদ্যাবধি সর্বোচ্চ সহযোগিতা প্রদান করে আসছি। সরকার পরিচালনায় নিরপেক্ষতার ঘাটতির কারণে এবং দুর্বলতার কারণে জনমনে সংশয় ও সন্দেহের উদয় হওয়া স্বাভাবিক। বিভিন্ন মহলের অযৌক্তিক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দাবি-দাওয়া এবং এখতিয়ারবর্হিভূত বক্তব্য সরকারের স্বাভাবিক কাজের পরিবেশ বিনষ্ট হওয়ার যে অভিযোগ সরকারের পক্ষ থেকে উত্থাপন করা হয়েছে, সেটা মূলত সরকারের নিজস্ব অর্জন।
তিনি আরও বলেন, সরকারের নিরপেক্ষ ভূমিকা এবং চরিত্র বজায় রাখার স্বার্থে আমরা বিতর্কিত উপদেষ্টাদের অপসারণ চেয়েছি। দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্যই এদেশের জনগণ রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছে। অথচ সরকারের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডে জনমনে এ বিষয়ে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র পদে ইশরাক হোসেনের পক্ষে আদালতের রায় অনুযায়ী গেজেট নোটিফিকেশন হয়েছে, অথচ সরকার আজ পর্যন্ত তার শপথ গ্রহণের জন্য কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। আমরা আশা করি, কাল বিলম্ব না করে সরকার তার শপথ গ্রহণের ব্যবস্থা নেবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে বৈঠকের পর তার প্রেস সচিবের বক্তব্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো রোডম্যাপের ঘোষণা না থাকায় হতাশ হয়েছে বিএনপি। এমনটাই বললেন, বিএনপির সিনিয়র স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
মঙ্গলবার (২৭ মে) বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। সোমবার (২৬ মে) রাতে অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্তসমূহ জানাতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ২৪ মে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বানে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল সাক্ষাৎ করে। একই দিনে আরও দুটি দল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে। আমরা আপনাদের সামনে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছি। পরের দিন আরও ২০টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে তিনি সাক্ষাৎ করেন। রাজনৈতিক দলসমূহের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আলোচনা প্রসঙ্গে তার প্রেস সচিবের মাধ্যমে সরকারের যে বক্তব্য পাওয়া গেছে, তাতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো রোড ম্যাপের ঘোষণা না থাকায় আমরা হতাশ হয়েছি।
তিনি বলেন, বিএনপি এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল কোনো সময়ই প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চায়নি এবং এখনো চায় না। কিন্তু আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নেতৃত্বে ডিসেম্বর, ২০২৫ এর মধ্যে একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোড ম্যাপ দাবি করে এসেছি।
বিএনপির এই নেতা বলেন, যেহেতু সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া, তাই সংস্কার ও নির্বাচন প্রক্রিয়া দুটো একই সঙ্গে চলতে পারে। পতিত ফ্যাসিবাদী শক্তি এবং ব্যক্তি অর্থাৎ দল এবং মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচার প্রক্রিয়া চলমান থাকবে।
তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অনুষ্ঠিত আলোচনায় আমরা উপরোক্ত বিষয়গুলো উপস্থাপন করেছিলাম। আমরা লক্ষ্য করেছি, শনিবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভা শেষে উপদেষ্টা পরিষদের বিবৃতিতে যে বক্তব্য জাতির সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে তা অস্পষ্ট ও বিভ্রান্তিকর। উপদেষ্টা পরিষদের দায়িত্ব পালনে আমরা প্রথম থেকে অদ্যাবধি সর্বোচ্চ সহযোগিতা প্রদান করে আসছি। সরকার পরিচালনায় নিরপেক্ষতার ঘাটতির কারণে এবং দুর্বলতার কারণে জনমনে সংশয় ও সন্দেহের উদয় হওয়া স্বাভাবিক। বিভিন্ন মহলের অযৌক্তিক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দাবি-দাওয়া এবং এখতিয়ারবর্হিভূত বক্তব্য সরকারের স্বাভাবিক কাজের পরিবেশ বিনষ্ট হওয়ার যে অভিযোগ সরকারের পক্ষ থেকে উত্থাপন করা হয়েছে, সেটা মূলত সরকারের নিজস্ব অর্জন।
তিনি আরও বলেন, সরকারের নিরপেক্ষ ভূমিকা এবং চরিত্র বজায় রাখার স্বার্থে আমরা বিতর্কিত উপদেষ্টাদের অপসারণ চেয়েছি। দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্যই এদেশের জনগণ রক্ত দিয়ে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছে। অথচ সরকারের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডে জনমনে এ বিষয়ে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র পদে ইশরাক হোসেনের পক্ষে আদালতের রায় অনুযায়ী গেজেট নোটিফিকেশন হয়েছে, অথচ সরকার আজ পর্যন্ত তার শপথ গ্রহণের জন্য কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। আমরা আশা করি, কাল বিলম্ব না করে সরকার তার শপথ গ্রহণের ব্যবস্থা নেবে।
গত ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ জাতীয় সংসদে সংবিধান সংস্কার কমিশনের কার্যালয়ে ‘তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থা’র উপর একটি লিখিত প্রস্তাবনা দাখিল করেছে হেযবুত তওহীদ। এরপর থেকে সারাদেশে সভা-সমাবেশ- সেমিনার করে জাতির সামনে এর পূর্ণাঙ্গ রূপ তুলে ধরছে সংগঠনটি
১ দিন আগেনির্বাচন কমিশনের কাছে দাবি মেনে নেয়ার অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, "আপনারা আমাদের দাবি মেনে নেন এবং আমাদের চারটি আসন ফিরিয়ে দেন। আসন ফিরে না পাওয়ার পর্যন্ত আমরা আন্দোলন করবো"
১ দিন আগে৫ আগস্ট-এর আগে রাজনীতিতে তাদের কোন ভূমিকা ছিল না। এখন তারা উড়ে এসে জুড়ে বসেছে। তাদের নায়েবে আমির ও সেক্রেটারি জেনারেল সহ অনেকেরই নির্বাচনে জেতার সম্ভাবনা নেই। তাই বিজয়ী হতে তারা পি আর পদ্ধতির দাবি তুলছেন
১ দিন আগেঅনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি ঝিনাইদহ জেলা আমির ঝিনাইদহ -২ আসনের জামায়াত মনোনীত এমপি পদপ্রার্থী অধ্যাপক আলী আজম মো. আবু বকর
২ দিন আগেগত ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ জাতীয় সংসদে সংবিধান সংস্কার কমিশনের কার্যালয়ে ‘তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থা’র উপর একটি লিখিত প্রস্তাবনা দাখিল করেছে হেযবুত তওহীদ। এরপর থেকে সারাদেশে সভা-সমাবেশ- সেমিনার করে জাতির সামনে এর পূর্ণাঙ্গ রূপ তুলে ধরছে সংগঠনটি
নির্বাচন কমিশনের কাছে দাবি মেনে নেয়ার অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, "আপনারা আমাদের দাবি মেনে নেন এবং আমাদের চারটি আসন ফিরিয়ে দেন। আসন ফিরে না পাওয়ার পর্যন্ত আমরা আন্দোলন করবো"
৫ আগস্ট-এর আগে রাজনীতিতে তাদের কোন ভূমিকা ছিল না। এখন তারা উড়ে এসে জুড়ে বসেছে। তাদের নায়েবে আমির ও সেক্রেটারি জেনারেল সহ অনেকেরই নির্বাচনে জেতার সম্ভাবনা নেই। তাই বিজয়ী হতে তারা পি আর পদ্ধতির দাবি তুলছেন
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি ঝিনাইদহ জেলা আমির ঝিনাইদহ -২ আসনের জামায়াত মনোনীত এমপি পদপ্রার্থী অধ্যাপক আলী আজম মো. আবু বকর