নিখাদ খবর ডেস্ক

আগামী ৬ মে (মঙ্গলবার) দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান। প্রায় ১৭ বছর পর শাশুড়ির সাথে বাংলাদেশে ফিরছেন তিনি। দীর্ঘদিন পর দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সহধর্মিণীর দেশে ফেরাকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের নেতাকর্মীরা একদিকে যেমন উজ্জীবিত-উৎফুল্ল, তেমনি আবেগাপ্লুতও।
জুবাইদা রহমানের দেশে ফেরার বিষয়ে গত ৩০ এপ্রিল পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বরাবর একটি চিঠি দিয়েছে বিএনপি।চিঠিতে জুবাইদা রহমানের চার স্তরের নিরাপত্তা চাওয়া হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের পরিবারের সদস্য এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সহধর্মিণী হিসেবে ডা. জুবাইদা রহমানের জীবনে নিরাপত্তার ঝুঁকি রয়েছে। তিনি ঢাকায় অবস্থানকালে ধানমন্ডিতে তার পৈত্রিক বাসভবন ‘মাহবুব ভবনে’ থাকবেন। তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চারটি ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়েছে চিঠিতে।
যে চারটি নিরাপত্তা চাওয়া হয়েছে, সেগুলো হলো- একজন সশস্ত্র গানম্যান নিয়োগ, গাড়িসহ পুলিশ প্রটেকশন, বাসায় পুলিশ প্রহরা এবং বাসার প্রবেশপথে আর্চওয়ে স্থাপন।
জানা গেছে, ডা. জুবাইদা রহমান ঢাকায় এক থেকে দুই মাস অবস্থান করতে পারেন। এ সময় তিনি আপাতত দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নেবেন না। মূলত মা ও শাশুড়ির সঙ্গে সময় কাটাবেন ও তাদের যত্ন নেবেন।
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবীর খোকন নিখাদ খবর কেবলেন, ডা. জুবাইদা রহমান শুধু জিয়া পরিবারের একজন সদস্য তাই নয়, তারা বাবাও এ দেশে প্রতিরক্ষা বাহিনীর একটা শাখার প্রধান ছিলেন। এতদিন পরে হলেও তিনি দেশে আসতে যাচ্ছেন। এতে তিনি যেমন আনন্দিত-উৎফুল্ল, বিএনপির নেতাকর্মীরাও তেমনি উৎফুল্ল হয়েছেন। একই সঙ্গে তাকে বরণ করে নেওয়ার জন্যও আমরা অপেক্ষা করছি।
খাইরুল কবীর খোকন বলেন, মেধাবী চিকিৎসক জুবাইদা রহমান রাজনীতিতে আসবেন কি না, সেটা এখন বলতে পারবো না। এটা তাদের পারিবারিক সিদ্ধান্তের ব্যাপার। যদি তিনি আসেন, তাহলে জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী মানুষ দারুণ খুশি হবে।
ওয়ান-ইলেভেন সরকারের সময় ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে শিক্ষা ছুটি নিয়ে স্বামী তারেক রহমানের চিকিৎসার জন্য মেয়ে জায়মা রহমানকে নিয়ে লন্ডনে যান জুবাইদা রহমান। এরপর একে একে ১৭টি বছর কেটে গেলেও দেশে ফিরতে পারেননি তিনি।
জুবাইদা রহমানের জন্ম সিলেট জেলায়। তিনি প্রয়াত রিয়ার অ্যাডমিরাল মাহবুব আলীর মেয়ে। মাহবুব আলী সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিয়াউর রহমানের শাসনামলে বাংলাদেশের নৌবাহিনীর প্রধান ছিলেন। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সরকারের সময়েও তিনি যোগাযোগ ও কৃষিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল এম এ জি ওসমানী জুবাইদা রহমানের চাচা।
জুবাইদা রহমান ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করেন। পরে লন্ডনের ইম্পেরিয়াল কলেজ থেকে মেডিসিনে এমএসসি করেন। তিনি চিকিৎসকদের সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষায় প্রথম হয়ে ১৯৯৫ সালে চিকিৎসক হিসেবে সরকারি চাকরিতে যোগ দিয়েছিলেন।

আগামী ৬ মে (মঙ্গলবার) দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান। প্রায় ১৭ বছর পর শাশুড়ির সাথে বাংলাদেশে ফিরছেন তিনি। দীর্ঘদিন পর দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সহধর্মিণীর দেশে ফেরাকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের নেতাকর্মীরা একদিকে যেমন উজ্জীবিত-উৎফুল্ল, তেমনি আবেগাপ্লুতও।
জুবাইদা রহমানের দেশে ফেরার বিষয়ে গত ৩০ এপ্রিল পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বরাবর একটি চিঠি দিয়েছে বিএনপি।চিঠিতে জুবাইদা রহমানের চার স্তরের নিরাপত্তা চাওয়া হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের পরিবারের সদস্য এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সহধর্মিণী হিসেবে ডা. জুবাইদা রহমানের জীবনে নিরাপত্তার ঝুঁকি রয়েছে। তিনি ঢাকায় অবস্থানকালে ধানমন্ডিতে তার পৈত্রিক বাসভবন ‘মাহবুব ভবনে’ থাকবেন। তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চারটি ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়েছে চিঠিতে।
যে চারটি নিরাপত্তা চাওয়া হয়েছে, সেগুলো হলো- একজন সশস্ত্র গানম্যান নিয়োগ, গাড়িসহ পুলিশ প্রটেকশন, বাসায় পুলিশ প্রহরা এবং বাসার প্রবেশপথে আর্চওয়ে স্থাপন।
জানা গেছে, ডা. জুবাইদা রহমান ঢাকায় এক থেকে দুই মাস অবস্থান করতে পারেন। এ সময় তিনি আপাতত দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নেবেন না। মূলত মা ও শাশুড়ির সঙ্গে সময় কাটাবেন ও তাদের যত্ন নেবেন।
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবীর খোকন নিখাদ খবর কেবলেন, ডা. জুবাইদা রহমান শুধু জিয়া পরিবারের একজন সদস্য তাই নয়, তারা বাবাও এ দেশে প্রতিরক্ষা বাহিনীর একটা শাখার প্রধান ছিলেন। এতদিন পরে হলেও তিনি দেশে আসতে যাচ্ছেন। এতে তিনি যেমন আনন্দিত-উৎফুল্ল, বিএনপির নেতাকর্মীরাও তেমনি উৎফুল্ল হয়েছেন। একই সঙ্গে তাকে বরণ করে নেওয়ার জন্যও আমরা অপেক্ষা করছি।
খাইরুল কবীর খোকন বলেন, মেধাবী চিকিৎসক জুবাইদা রহমান রাজনীতিতে আসবেন কি না, সেটা এখন বলতে পারবো না। এটা তাদের পারিবারিক সিদ্ধান্তের ব্যাপার। যদি তিনি আসেন, তাহলে জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী মানুষ দারুণ খুশি হবে।
ওয়ান-ইলেভেন সরকারের সময় ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে শিক্ষা ছুটি নিয়ে স্বামী তারেক রহমানের চিকিৎসার জন্য মেয়ে জায়মা রহমানকে নিয়ে লন্ডনে যান জুবাইদা রহমান। এরপর একে একে ১৭টি বছর কেটে গেলেও দেশে ফিরতে পারেননি তিনি।
জুবাইদা রহমানের জন্ম সিলেট জেলায়। তিনি প্রয়াত রিয়ার অ্যাডমিরাল মাহবুব আলীর মেয়ে। মাহবুব আলী সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিয়াউর রহমানের শাসনামলে বাংলাদেশের নৌবাহিনীর প্রধান ছিলেন। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সরকারের সময়েও তিনি যোগাযোগ ও কৃষিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল এম এ জি ওসমানী জুবাইদা রহমানের চাচা।
জুবাইদা রহমান ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করেন। পরে লন্ডনের ইম্পেরিয়াল কলেজ থেকে মেডিসিনে এমএসসি করেন। তিনি চিকিৎসকদের সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) পরীক্ষায় প্রথম হয়ে ১৯৯৫ সালে চিকিৎসক হিসেবে সরকারি চাকরিতে যোগ দিয়েছিলেন।

সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এর ঠাকুরগাঁও জেলা কমিটির উদ্যোগে সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক উত্তরণ নিয়ে একটি গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ দিন আগে
শেরপুর সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক পদে দায়িত্ব পালন করছেন হজরত আলী। তিনি এর আগে শেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু প্রমোশন না হয়ে সেখানে তার বিশাল ডিমোশন হয়েছে। এতে সহজেই বুঝা যায় একজন রাজনৈতিক নেতা কতটা দেউলিয়া হলে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক থেকে তিনি এ
২ দিন আগে
রাজশাহী সদর (রাজশাহী-২) আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মিজানুর রহমান মিনু সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজশাহীর আঞ্চলিক নির্বাচন অফিস থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। মিনুর পক্ষে মনোনয়নপত্র গ্রহণ করেন মহানগর বিএনপির নেতারা।
২ দিন আগে
গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকার সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) গাজীপুরের টঙ্গীস্থ আহসান উল্লাহ ইসলামিক ফাউন্ডেশন ক্যাম্পাসে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেন, গাজীপুর-২ আসনের বর্তমান মনোনয়ন পুনর্বিবেচনা করা হোক।
২ দিন আগেসুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এর ঠাকুরগাঁও জেলা কমিটির উদ্যোগে সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক উত্তরণ নিয়ে একটি গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শেরপুর সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক পদে দায়িত্ব পালন করছেন হজরত আলী। তিনি এর আগে শেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু প্রমোশন না হয়ে সেখানে তার বিশাল ডিমোশন হয়েছে। এতে সহজেই বুঝা যায় একজন রাজনৈতিক নেতা কতটা দেউলিয়া হলে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক থেকে তিনি এ
রাজশাহী সদর (রাজশাহী-২) আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মিজানুর রহমান মিনু সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজশাহীর আঞ্চলিক নির্বাচন অফিস থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। মিনুর পক্ষে মনোনয়নপত্র গ্রহণ করেন মহানগর বিএনপির নেতারা।
গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকার সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) গাজীপুরের টঙ্গীস্থ আহসান উল্লাহ ইসলামিক ফাউন্ডেশন ক্যাম্পাসে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেন, গাজীপুর-২ আসনের বর্তমান মনোনয়ন পুনর্বিবেচনা করা হোক।