বিশেষ প্রতিনিধি

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আসনভিত্তিক একক প্রার্থী প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছে বিএনপি। এরই মধ্যে হাইকমান্ড থেকে ফোনে কল করে কয়েকটি আসনে একক প্রার্থীকে নির্বাচনি গণসংযোগে নামার বার্তা দেওয়া হয়েছে। তারা ভোটের মাঠে নেমে পড়েছেন। দলীয় প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত বিএনপির নেতারা বলছেন, তাঁরা প্রাথমিকভাবে দুই শতাধিক আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করছেন। বাকি আসনগুলোর মনোনয়ন নিয়েও কাজ চলছে। এর মধ্যে যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গী ও জোট শরিকদের আসনও রয়েছে।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রশ্নের জবাবে বলেন, চমক বলতে ইয়াং জেনারেশন এবার আগের চেয়ে আরেকটু বেশি অগ্রাধিকার পাবে। কারণ, তারা অনেক বেশি অ্যাকটিভ। নারীরাও যথেষ্ট অগ্রাধিকার পাবে।
সাংগঠনিক দক্ষতা, বিগত আন্দোলনে ভূমিকার পাশাপাশি একাধিক জনমত জরিপের ভিত্তিতে এ তালিকা করা হয়েছে। তবে প্রাথমিকভাবে বাছাই করা এই প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত নয়। এর মধ্যেও রদবদল হতে পারে। যাঁরা প্রত্যাশা অনুযায়ী মাঠে ভালো করতে পারছেন না বলে দলের মনে হবে, তাঁদের বাদ দেওয়া হতে পারে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ ইতোমধ্যে গণমাধ্যমকে বলেছেন, আমরা দুই শতাধিক প্রার্থী চূড়ান্ত করেছি। খুব শিগগির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এসব প্রার্থীকে নির্বাচনপ্রস্তুতির জন্য গ্রিন সিগন্যাল দিয়ে দিব।
দলীয় সূত্র থেকে জানা গেছে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ইতিমধ্যে সম্ভাব্য প্রার্থীদের জনপ্রিয়তা যাচাইয়ে একাধিক মাঠ জরিপ সম্পন্ন করেছেন। বিভাগীয় নেতাদেরও মতামত নিয়েছেন। এসব মূল্যায়নের ভিত্তিতে প্রায় ১০০ আসনকে জটিল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, যেখানে প্রার্থী চূড়ান্ত করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। এমন ঝামেলাপূর্ণ আসনগুলোতে একক প্রার্থী নিশ্চিত করতে ঢাকায় ডেকে বিভাগভিত্তিক দায়িত্বপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ নেতারা কথা বলছেন। প্রায় প্রতিদিনই ঢাকার গুলশানের কার্যালয়ে আসনভিত্তিক প্রার্থীদের ডেকে কথা বলা হচ্ছে। তারেক রহমানের নির্দেশনা জানিয়ে তাঁদের বলা হচ্ছে, যিনি দলীয়ভাবে মনোনয়ন পাবেন, তাঁর পক্ষে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
দলীয় সূত্র থেকে জানা গেছে, দলের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নির্বাচনী এলাকায় কাজ শুরু করতে বলা হয়েছে। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ইতিমধ্যে অনেক সম্ভাব্য প্রার্থীকে ফোন করে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে বলেছেন। এই প্রক্রিয়া গোপন রাখা হচ্ছে এবং শীর্ষ নেতৃত্ব থেকে নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার আগপর্যন্ত প্রতিদ্বন্দ্বী মনোনয়নপ্রত্যাশীদের কাছে প্রকাশ না করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, রংপুর বিভাগের ৩৩টি আসনের মধ্যে ২৪ থেকে ২৬টিতে প্রাথমিক মনোনয়ন নিশ্চিত করা হয়েছে। তারেক রহমান নিজে অথবা দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত কারও মাধ্যমে সম্ভাব্য প্রার্থীকে এ খবর পৌঁছে দিয়েছেন।
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গী কিছু দল ও জোটের বাইরে আগামী জাতীয় নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত তাঁরা কাদের পাশে পাচ্ছেন। ছয়টি দলের জোট গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২–দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, এলিডিপি, গণফোরাম ও জমিয়তে উলামায়ে ইসলামসহ কিছু দল বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধ নির্বাচন করতে আগ্রহী। ইতিমধ্যে এসব দল ও জোটের অনেকে বিএনপির কাছে তাদের প্রার্থী তালিকাও জমা দিয়েছে।
এর বাইরে জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের নেতৃত্বদানকারী তরুণদের দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), নুরুল হকের গণ অধিকার পরিষদ ও মাওলানা মামুনুল হকের দল বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের ব্যাপারে বিএনপির আগ্রহ আছে। ফলে সব মিলিয়ে বিএনপি কতটি আসন জোটের শরিকদের জন্য ছাড়বে বা শেষ পর্যন্ত কারা কারা বিএনপির সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে, সেটি পরিষ্কার না হওয়া পর্যন্ত পরিপূর্ণভাবে প্রার্থী ঘোষণায় যাবে না বিএনপি।
ভোটে জয়ী হলে ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের নিয়ে ‘জাতীয় সরকার’ গঠন করার ঘোষণা আছে বিএনপির। এখন সে লক্ষ্য সামনে রেখে দলটি মিত্রদের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের তালিকা নিয়েছে। সম্প্রতি যুগপৎ আন্দোলনের দুটি শরিক জোট ও পাঁচটি দলের কাছ থেকে ১০৬ জনের তালিকা পেয়েছে বিএনপি। বাকি আছে গণতন্ত্র মঞ্চ। যদিও ইতিমধ্যে তারা ১৩৮টি আসনে জোটের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে।
তবে বিএনপির নেতাদের প্রাথমিক যে হিসাব বা বিবেচনা, তাতে এনসিপি ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ছাড়া বাকি দল ও জোটগুলো থেকে সর্বোচ্চ ২০টি আসনে মনোনয়ন পাওয়ার মতো প্রার্থী রয়েছেন।
এবার জাতীয় সংসদে মোট প্রার্থীর কমপক্ষে ৫ শতাংশ নারী প্রার্থী দেওয়ার সিদ্ধান্ত আছে বিএনপির। ফলে ৩০০ আসনে কমপক্ষে ১৫ জন নারী প্রার্থী দিতে হবে।
এদিকে পুরুষদের পাশাপাশি জামায়াতের নারী কর্মীরাও যাচ্ছেন ঘরে ঘরে। এমন পরিস্থিতিতে আসছে নির্বাচনে বিএনপি শুধুই প্রচার বা প্রতিশ্রুতির পথে হাঁটছে না, তারা কৌশলগত পালাবদলও করছে। আর এই কৌশলে এবার ‘মৌন ভোটার’ হিসেবে পরিচিত নারী ভোটারদের মন জয় করতেই সরাসরি মাঠে নামাচ্ছে ‘নারী ও শিশু অধিকার ফোরাম’কে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় তৈরি করা হয়েছে এই কর্মসূচির রূপরেখা। খুলনা থেকে শুরু হয়ে সারাদেশে সাবেক ও বর্তমান নারী জনপ্রতিনিধিরা প্রচারে নামবেন। শুধু ভোট চাওয়ার জন্য নয়, তাদের রাজনৈতিক অবস্থান, রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারের ৩১ দফা এবং বিএনপির 'নারীবান্ধব' ভাবমূর্তি তুলে ধরাই এই প্রচারের মূল উদ্দেশ্য বলে জানা গেছে।
দলের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ২২ সেপ্টেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের শীর্ষ দুই নেতা বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান ও ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায় চৌধুরীর সঙ্গে ভাচুর্য়ালি কথা বলেন। পরে সংগঠনটির শীর্ষ এই দুই নেতাকে নারীদের কাছে বিএনপির বার্তা পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব দেন।
জানা গেছে, নারীদের কাছে টানার কর্মসূচিকে সামনে রেখে দলের পক্ষ থেকে কর্মসূচির রোডম্যাপ তৈরি করা হয়েছে। বিশেষত প্রথমত নারী প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময়ের পর তারা নারী ভোটার কাছে যাবেন। সাবেক ও বর্তমান নারী জনপ্রতিনিধিরা এলাকায় ঘুরে ঘুরে দলের কর্মপরিকল্পনা তুলে ধরবেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নারীদের কাছে।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আসনভিত্তিক একক প্রার্থী প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছে বিএনপি। এরই মধ্যে হাইকমান্ড থেকে ফোনে কল করে কয়েকটি আসনে একক প্রার্থীকে নির্বাচনি গণসংযোগে নামার বার্তা দেওয়া হয়েছে। তারা ভোটের মাঠে নেমে পড়েছেন। দলীয় প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত বিএনপির নেতারা বলছেন, তাঁরা প্রাথমিকভাবে দুই শতাধিক আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করছেন। বাকি আসনগুলোর মনোনয়ন নিয়েও কাজ চলছে। এর মধ্যে যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গী ও জোট শরিকদের আসনও রয়েছে।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রশ্নের জবাবে বলেন, চমক বলতে ইয়াং জেনারেশন এবার আগের চেয়ে আরেকটু বেশি অগ্রাধিকার পাবে। কারণ, তারা অনেক বেশি অ্যাকটিভ। নারীরাও যথেষ্ট অগ্রাধিকার পাবে।
সাংগঠনিক দক্ষতা, বিগত আন্দোলনে ভূমিকার পাশাপাশি একাধিক জনমত জরিপের ভিত্তিতে এ তালিকা করা হয়েছে। তবে প্রাথমিকভাবে বাছাই করা এই প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত নয়। এর মধ্যেও রদবদল হতে পারে। যাঁরা প্রত্যাশা অনুযায়ী মাঠে ভালো করতে পারছেন না বলে দলের মনে হবে, তাঁদের বাদ দেওয়া হতে পারে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ ইতোমধ্যে গণমাধ্যমকে বলেছেন, আমরা দুই শতাধিক প্রার্থী চূড়ান্ত করেছি। খুব শিগগির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এসব প্রার্থীকে নির্বাচনপ্রস্তুতির জন্য গ্রিন সিগন্যাল দিয়ে দিব।
দলীয় সূত্র থেকে জানা গেছে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ইতিমধ্যে সম্ভাব্য প্রার্থীদের জনপ্রিয়তা যাচাইয়ে একাধিক মাঠ জরিপ সম্পন্ন করেছেন। বিভাগীয় নেতাদেরও মতামত নিয়েছেন। এসব মূল্যায়নের ভিত্তিতে প্রায় ১০০ আসনকে জটিল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, যেখানে প্রার্থী চূড়ান্ত করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। এমন ঝামেলাপূর্ণ আসনগুলোতে একক প্রার্থী নিশ্চিত করতে ঢাকায় ডেকে বিভাগভিত্তিক দায়িত্বপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ নেতারা কথা বলছেন। প্রায় প্রতিদিনই ঢাকার গুলশানের কার্যালয়ে আসনভিত্তিক প্রার্থীদের ডেকে কথা বলা হচ্ছে। তারেক রহমানের নির্দেশনা জানিয়ে তাঁদের বলা হচ্ছে, যিনি দলীয়ভাবে মনোনয়ন পাবেন, তাঁর পক্ষে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
দলীয় সূত্র থেকে জানা গেছে, দলের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নির্বাচনী এলাকায় কাজ শুরু করতে বলা হয়েছে। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ইতিমধ্যে অনেক সম্ভাব্য প্রার্থীকে ফোন করে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে বলেছেন। এই প্রক্রিয়া গোপন রাখা হচ্ছে এবং শীর্ষ নেতৃত্ব থেকে নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার আগপর্যন্ত প্রতিদ্বন্দ্বী মনোনয়নপ্রত্যাশীদের কাছে প্রকাশ না করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, রংপুর বিভাগের ৩৩টি আসনের মধ্যে ২৪ থেকে ২৬টিতে প্রাথমিক মনোনয়ন নিশ্চিত করা হয়েছে। তারেক রহমান নিজে অথবা দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত কারও মাধ্যমে সম্ভাব্য প্রার্থীকে এ খবর পৌঁছে দিয়েছেন।
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গী কিছু দল ও জোটের বাইরে আগামী জাতীয় নির্বাচনে শেষ পর্যন্ত তাঁরা কাদের পাশে পাচ্ছেন। ছয়টি দলের জোট গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২–দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, এলিডিপি, গণফোরাম ও জমিয়তে উলামায়ে ইসলামসহ কিছু দল বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধ নির্বাচন করতে আগ্রহী। ইতিমধ্যে এসব দল ও জোটের অনেকে বিএনপির কাছে তাদের প্রার্থী তালিকাও জমা দিয়েছে।
এর বাইরে জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের নেতৃত্বদানকারী তরুণদের দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), নুরুল হকের গণ অধিকার পরিষদ ও মাওলানা মামুনুল হকের দল বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের ব্যাপারে বিএনপির আগ্রহ আছে। ফলে সব মিলিয়ে বিএনপি কতটি আসন জোটের শরিকদের জন্য ছাড়বে বা শেষ পর্যন্ত কারা কারা বিএনপির সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে, সেটি পরিষ্কার না হওয়া পর্যন্ত পরিপূর্ণভাবে প্রার্থী ঘোষণায় যাবে না বিএনপি।
ভোটে জয়ী হলে ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের নিয়ে ‘জাতীয় সরকার’ গঠন করার ঘোষণা আছে বিএনপির। এখন সে লক্ষ্য সামনে রেখে দলটি মিত্রদের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের তালিকা নিয়েছে। সম্প্রতি যুগপৎ আন্দোলনের দুটি শরিক জোট ও পাঁচটি দলের কাছ থেকে ১০৬ জনের তালিকা পেয়েছে বিএনপি। বাকি আছে গণতন্ত্র মঞ্চ। যদিও ইতিমধ্যে তারা ১৩৮টি আসনে জোটের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে।
তবে বিএনপির নেতাদের প্রাথমিক যে হিসাব বা বিবেচনা, তাতে এনসিপি ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ছাড়া বাকি দল ও জোটগুলো থেকে সর্বোচ্চ ২০টি আসনে মনোনয়ন পাওয়ার মতো প্রার্থী রয়েছেন।
এবার জাতীয় সংসদে মোট প্রার্থীর কমপক্ষে ৫ শতাংশ নারী প্রার্থী দেওয়ার সিদ্ধান্ত আছে বিএনপির। ফলে ৩০০ আসনে কমপক্ষে ১৫ জন নারী প্রার্থী দিতে হবে।
এদিকে পুরুষদের পাশাপাশি জামায়াতের নারী কর্মীরাও যাচ্ছেন ঘরে ঘরে। এমন পরিস্থিতিতে আসছে নির্বাচনে বিএনপি শুধুই প্রচার বা প্রতিশ্রুতির পথে হাঁটছে না, তারা কৌশলগত পালাবদলও করছে। আর এই কৌশলে এবার ‘মৌন ভোটার’ হিসেবে পরিচিত নারী ভোটারদের মন জয় করতেই সরাসরি মাঠে নামাচ্ছে ‘নারী ও শিশু অধিকার ফোরাম’কে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় তৈরি করা হয়েছে এই কর্মসূচির রূপরেখা। খুলনা থেকে শুরু হয়ে সারাদেশে সাবেক ও বর্তমান নারী জনপ্রতিনিধিরা প্রচারে নামবেন। শুধু ভোট চাওয়ার জন্য নয়, তাদের রাজনৈতিক অবস্থান, রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারের ৩১ দফা এবং বিএনপির 'নারীবান্ধব' ভাবমূর্তি তুলে ধরাই এই প্রচারের মূল উদ্দেশ্য বলে জানা গেছে।
দলের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ২২ সেপ্টেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের শীর্ষ দুই নেতা বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান ও ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায় চৌধুরীর সঙ্গে ভাচুর্য়ালি কথা বলেন। পরে সংগঠনটির শীর্ষ এই দুই নেতাকে নারীদের কাছে বিএনপির বার্তা পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব দেন।
জানা গেছে, নারীদের কাছে টানার কর্মসূচিকে সামনে রেখে দলের পক্ষ থেকে কর্মসূচির রোডম্যাপ তৈরি করা হয়েছে। বিশেষত প্রথমত নারী প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময়ের পর তারা নারী ভোটার কাছে যাবেন। সাবেক ও বর্তমান নারী জনপ্রতিনিধিরা এলাকায় ঘুরে ঘুরে দলের কর্মপরিকল্পনা তুলে ধরবেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নারীদের কাছে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য প্রতীকের তালিকা হালনাগাদ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)
৮ ঘণ্টা আগে
সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করলেও রূপসা উপজেলাজুড়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে। সংঘর্ষ চলাকালে যুক্তরাজ্য বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সম্পাদক ও ছাত্রদলের জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি পারভেজ মল্লিককে অবরুদ্ধ রাখেন বিএনপির কেন্দ্রীয় তথ্যবিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল
৯ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সংবিধান অনুযায়ী জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি করার এখতিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের নেই
৯ ঘণ্টা আগে
সম্প্রতি শামীম তালুকদার, দুলাল উদ্দিন ও মুর্শেদ আলম সরিষাবাড়ী থানায় পৃথক কয়েকটি সাধারন ডায়েরী করেন। সেই সাথে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন তিনি
১০ ঘণ্টা আগেত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য প্রতীকের তালিকা হালনাগাদ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)
সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করলেও রূপসা উপজেলাজুড়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে। সংঘর্ষ চলাকালে যুক্তরাজ্য বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সম্পাদক ও ছাত্রদলের জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি পারভেজ মল্লিককে অবরুদ্ধ রাখেন বিএনপির কেন্দ্রীয় তথ্যবিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সংবিধান অনুযায়ী জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারি করার এখতিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের নেই
সম্প্রতি শামীম তালুকদার, দুলাল উদ্দিন ও মুর্শেদ আলম সরিষাবাড়ী থানায় পৃথক কয়েকটি সাধারন ডায়েরী করেন। সেই সাথে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন তিনি