নিজস্ব প্রতিবেদক
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আজ-কাল পত্র-পত্রিকা খুলে দেখা যায় বিভিন্ন রকম খবর আসে। এই খবরগুলো বিএনপির সঙ্গে যায় না। এই খবরগুলো জিয়াউর রহমানের সঙ্গে যায় না। সুতরাং বিএনপি যারা করবেন, অবশ্যই জিয়াউর রহমানকে অনুসরণ করবেন। সবার আগে নিজেকে সৎ হতে হবে। তারপর কর্মনিষ্ঠা, দেশকে ভালোবাসা— এগুলো লোকের সামনে আনতে হবে।’
সেই সাথে বিএনপি নেতাকর্মীদের সৎ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, সততা ছাড়া বিএনপি জনগণের কাছে দাঁড়াতে পারবে না। শনিবার (২৬ জুলাই) রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘জিয়াউর রহমান যে কাজগুলো করে গেছেন, যেসব দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন; সেগুলো নিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। সবার আগে যেটা দরকার সেটা হলো সততা। সততা ছাড়া বিএনপি জনগণের কাছে দাঁড়াতে পারবে না।’
তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত জনগণের কাছে চলে যাওয়া, তাদের থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে সেটাকে নিয়ে এসে দেশ পরিচালনা করা।’
তিনি বলেন, ‘অনেকে বলে বিএনপি শুধু নির্বাচন চায়। নির্বাচন কেন চায় সেটা নিয়ে চিন্তা করে না। নির্বাচন না হলে আমি প্রতিনিধি নির্বাচন করবো কীভাবে। আর প্রতিনিধি নির্বাচন না হলে পার্লামেন্টে যাবে কী করে। পার্লামেন্টে না গেলে জনগণের শাসন প্রতিষ্ঠিত হবে কোথা থেকে? দেশ-বিদেশ থেকে ব্যক্তিদের ভাড়া করে নিয়ে এসে দেশ চালানো যায়? যায় না। এই যে সহজ-সরল কথা আমাদের উপলব্ধি করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘কিছু কিছু রাজনৈতিক দল বিভিন্ন রকম কথা বলছে। কোনো কোনো দল বলছে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হতে হবে। সাধারণ মানুষ তো বোঝেই না আনুপাতিক হারে নির্বাচন বা পিআর পদ্ধতি কী। তারা জানা যে একজন প্রতিনিধি দাঁড়াবে। তাকে একটা মার্কায় ভোট দেবে। একজন নির্বাচিত হবে। এখন তারা বলছে আনুপাতিক হবে। এটা কী জিনিস, সাধারণ মানুষকে জিজ্ঞেস করলে তারা বলতে পারবে না। এ কারণে নিম্ন কক্ষের পার্লামেন্ট ও আনুপাতিক হারের নির্বাচন আমরা চিন্তা করি না।’
দলের মহাসচিব বলেন, ‘জিয়া পরিষদ করলে দায়িত্বটা বেশি এসে যায়। আমাদের সবার যেটা বেশি দরকার তা হলো ডিসিপ্লিন। সবাই দাঁড়িয়ে যাচ্ছি যার যেমন খুশি এমন হলে তো শৃঙ্খলা থাকলো না। এটা হলে চলবে না।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আজ-কাল পত্র-পত্রিকা খুলে দেখা যায় বিভিন্ন রকম খবর আসে। এই খবরগুলো বিএনপির সঙ্গে যায় না। এই খবরগুলো জিয়াউর রহমানের সঙ্গে যায় না। সুতরাং বিএনপি যারা করবেন, অবশ্যই জিয়াউর রহমানকে অনুসরণ করবেন। সবার আগে নিজেকে সৎ হতে হবে। তারপর কর্মনিষ্ঠা, দেশকে ভালোবাসা— এগুলো লোকের সামনে আনতে হবে।’
সেই সাথে বিএনপি নেতাকর্মীদের সৎ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, সততা ছাড়া বিএনপি জনগণের কাছে দাঁড়াতে পারবে না। শনিবার (২৬ জুলাই) রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘জিয়াউর রহমান যে কাজগুলো করে গেছেন, যেসব দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন; সেগুলো নিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। সবার আগে যেটা দরকার সেটা হলো সততা। সততা ছাড়া বিএনপি জনগণের কাছে দাঁড়াতে পারবে না।’
তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত জনগণের কাছে চলে যাওয়া, তাদের থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে সেটাকে নিয়ে এসে দেশ পরিচালনা করা।’
তিনি বলেন, ‘অনেকে বলে বিএনপি শুধু নির্বাচন চায়। নির্বাচন কেন চায় সেটা নিয়ে চিন্তা করে না। নির্বাচন না হলে আমি প্রতিনিধি নির্বাচন করবো কীভাবে। আর প্রতিনিধি নির্বাচন না হলে পার্লামেন্টে যাবে কী করে। পার্লামেন্টে না গেলে জনগণের শাসন প্রতিষ্ঠিত হবে কোথা থেকে? দেশ-বিদেশ থেকে ব্যক্তিদের ভাড়া করে নিয়ে এসে দেশ চালানো যায়? যায় না। এই যে সহজ-সরল কথা আমাদের উপলব্ধি করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘কিছু কিছু রাজনৈতিক দল বিভিন্ন রকম কথা বলছে। কোনো কোনো দল বলছে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হতে হবে। সাধারণ মানুষ তো বোঝেই না আনুপাতিক হারে নির্বাচন বা পিআর পদ্ধতি কী। তারা জানা যে একজন প্রতিনিধি দাঁড়াবে। তাকে একটা মার্কায় ভোট দেবে। একজন নির্বাচিত হবে। এখন তারা বলছে আনুপাতিক হবে। এটা কী জিনিস, সাধারণ মানুষকে জিজ্ঞেস করলে তারা বলতে পারবে না। এ কারণে নিম্ন কক্ষের পার্লামেন্ট ও আনুপাতিক হারের নির্বাচন আমরা চিন্তা করি না।’
দলের মহাসচিব বলেন, ‘জিয়া পরিষদ করলে দায়িত্বটা বেশি এসে যায়। আমাদের সবার যেটা বেশি দরকার তা হলো ডিসিপ্লিন। সবাই দাঁড়িয়ে যাচ্ছি যার যেমন খুশি এমন হলে তো শৃঙ্খলা থাকলো না। এটা হলে চলবে না।’
প্রফেসর ইউনূস দেশবরেণ্য ব্যক্তি। বিদেশে তাঁর অনেক পরিচিতি আছে। আমরা সব রাজনৈতিক দল তাঁকে সমর্থন দিয়েছি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আমরা তাঁর কাছ থেকে যা আশা করেছিলাম, উপদেষ্টা পরিষদ কল্যাণকর রাষ্ট্রে পরিণত করতে ব্যর্থ হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে৭২-এর সংবিধানকে রক্ষা করার জন্য বিভিন্ন গোষ্ঠী রাজপথে নেমেছে। বাহাত্তরের সংবিধান ছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের আকাঙ্ক্ষাকে নষ্ট করে দিয়ে মুজিববাদী সংবিধান প্রতিষ্ঠা করার চক্রান্ত। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমরা সেই চক্রান্ত থেকে বের হতে চাই
৮ ঘণ্টা আগেরাতারাতি সংস্কার করে ফেলা সম্ভব নয়। এজন্য সময় লাগবে। তবে সেজন্য গণতান্ত্রিক চর্চা বাদ দিয়ে বসে থাকা যাবে না। কোনো কিছু চাপিয়ে দেওয়া ঠিক হবে না। এজন্য কোনোরকম বিলম্ব না করে অতি দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় যেতে হবে
১১ ঘণ্টা আগে“আমাদের লক্ষ্য একটি শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ। সেই লক্ষ্যে বিএনপির নেতাকর্মীরা নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। নারীদের অংশগ্রহণ আমাদের আন্দোলনের প্রাণ। ইনশাআল্লাহ, আগামী নির্বাচনে বিএনপি বিজয়ী হয়ে একটি জনগণের সরকার গঠন করবে
১২ ঘণ্টা আগেপ্রফেসর ইউনূস দেশবরেণ্য ব্যক্তি। বিদেশে তাঁর অনেক পরিচিতি আছে। আমরা সব রাজনৈতিক দল তাঁকে সমর্থন দিয়েছি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আমরা তাঁর কাছ থেকে যা আশা করেছিলাম, উপদেষ্টা পরিষদ কল্যাণকর রাষ্ট্রে পরিণত করতে ব্যর্থ হয়েছে।
৭২-এর সংবিধানকে রক্ষা করার জন্য বিভিন্ন গোষ্ঠী রাজপথে নেমেছে। বাহাত্তরের সংবিধান ছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের আকাঙ্ক্ষাকে নষ্ট করে দিয়ে মুজিববাদী সংবিধান প্রতিষ্ঠা করার চক্রান্ত। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমরা সেই চক্রান্ত থেকে বের হতে চাই
জিয়াউর রহমান যে কাজগুলো করে গেছেন, যেসব দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন; সেগুলো নিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। সবার আগে যেটা দরকার সেটা হলো সততা। সততা ছাড়া বিএনপি জনগণের কাছে দাঁড়াতে পারবে না
রাতারাতি সংস্কার করে ফেলা সম্ভব নয়। এজন্য সময় লাগবে। তবে সেজন্য গণতান্ত্রিক চর্চা বাদ দিয়ে বসে থাকা যাবে না। কোনো কিছু চাপিয়ে দেওয়া ঠিক হবে না। এজন্য কোনোরকম বিলম্ব না করে অতি দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় যেতে হবে