প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপি
নিজস্ব প্রতিবেদক
আজ সোমবার সন্ধ্যায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি। সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্বের আলোচনার শুরু উপলক্ষে আজ সোমবার বিকেলে বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিস একাডেমি মিলনায়তনে এই বৈঠক হয়।
সালাহউদ্দিন বলেন, 'আলাপ-আলোচনা দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলোতে আমরা প্রায় কাছাকাছি আসতে সক্ষম হয়েছি। এখনো দ্বিতীয় পর্যায়ের আলাপ-আলোচনায় তারা আমাদের সঙ্গে আলাপ করেছেন। মনে হয়েছে কিছু কিছু জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে, বিশেষ করে সংবিধান সংক্রান্ত কিছু ইস্যুতে তারা একমত হওয়ার জন্য সব দলগুলোর সাথে আলোচনা করবেন।'
তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, ডিসেম্বরের ভেতরে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সম্ভব। আগেই জরুরি ভিত্তিতে যে সমস্ত সংস্কার করা প্রয়োজন, বিশেষ করে নির্বাচনমুখী, সে সমস্ত সংস্কারগুলোকে চিহ্নিত করে আমরা ঐকমত্যের মাধ্যমে সেগুলো বাস্তবায়ন করি। এমন কোনো সংস্কার নেই যেগুলো এক মাসের মধ্যে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না।’
সংবিধান সংশোধন ছাড়া অন্যান্য সব সংশোধন যেগুলোর বিষয়ে সংস্কার প্রস্তাবে সবাই একমত, সেগুলো নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে এক মাসের মধ্যে বাস্তবায়ন করা সম্ভব বলে মনে করেন সালাহউদ্দিন আহমদ।
‘সুতরাং নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার মতো একটিও কারণ উল্লেখ করার মতো নেই,’ বলেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতি–নির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
তিনি এ প্রসঙ্গে আরও বলেন, ‘এ বিষয়টা আমরা বোঝাতে সক্ষম হয়েছি এবং আবারও সে পন্থার প্রস্তাব দিয়েছি। আজকে অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের বক্তব্যে আমরা দেখলাম, সবাই ডিসেম্বরের আগে নির্বাচনের জন্য সবার প্রস্তাব আছে। প্রধান উপদেষ্টা সেটি বিবেচনা করবেন। আশা করি, তিনি জাতীয় ঐক্যের প্রতীক হিসেবে নিরপেক্ষভাবে সে ভূমিকা পালন করবেন।’
সংস্কার নিয়ে মতৈক্যের বিষয়ে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘দ্বিতীয় পর্যায়ের আলাপ–আলোচনায় মনে হয়েছে কিছু কিছু জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তারা একমত হওয়ার জন্য সব দলের সঙ্গে আলোচনা করবেন। হয়তোবা আমরা জাতীয়ভাবে সব বিষয়ে একমত পোষণ করতে পারব না, এই হচ্ছে গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। কিন্তু আমরা আলাপ-আলোচনা করব। কোথাও আমরা একমত হতে পারব কোথাও আবার একমত হবার কাছাকাছি আসতে পারব, এভাবেই একটি জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টি হবে।’
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এই বৈঠকে বিএনপি নেতাদের মধ্যে দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ ও আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আজাদ; গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি; জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্য সচিব আখতার হোসেন ও যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষারসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা অংশ নেন। আজকের এই বৈঠকের জন্য ৩০টি রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি। সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্বের আলোচনার শুরু উপলক্ষে আজ সোমবার বিকেলে বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিস একাডেমি মিলনায়তনে এই বৈঠক হয়।
সালাহউদ্দিন বলেন, 'আলাপ-আলোচনা দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলোতে আমরা প্রায় কাছাকাছি আসতে সক্ষম হয়েছি। এখনো দ্বিতীয় পর্যায়ের আলাপ-আলোচনায় তারা আমাদের সঙ্গে আলাপ করেছেন। মনে হয়েছে কিছু কিছু জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে, বিশেষ করে সংবিধান সংক্রান্ত কিছু ইস্যুতে তারা একমত হওয়ার জন্য সব দলগুলোর সাথে আলোচনা করবেন।'
তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, ডিসেম্বরের ভেতরে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সম্ভব। আগেই জরুরি ভিত্তিতে যে সমস্ত সংস্কার করা প্রয়োজন, বিশেষ করে নির্বাচনমুখী, সে সমস্ত সংস্কারগুলোকে চিহ্নিত করে আমরা ঐকমত্যের মাধ্যমে সেগুলো বাস্তবায়ন করি। এমন কোনো সংস্কার নেই যেগুলো এক মাসের মধ্যে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না।’
সংবিধান সংশোধন ছাড়া অন্যান্য সব সংশোধন যেগুলোর বিষয়ে সংস্কার প্রস্তাবে সবাই একমত, সেগুলো নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে এক মাসের মধ্যে বাস্তবায়ন করা সম্ভব বলে মনে করেন সালাহউদ্দিন আহমদ।
‘সুতরাং নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার মতো একটিও কারণ উল্লেখ করার মতো নেই,’ বলেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতি–নির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
তিনি এ প্রসঙ্গে আরও বলেন, ‘এ বিষয়টা আমরা বোঝাতে সক্ষম হয়েছি এবং আবারও সে পন্থার প্রস্তাব দিয়েছি। আজকে অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের বক্তব্যে আমরা দেখলাম, সবাই ডিসেম্বরের আগে নির্বাচনের জন্য সবার প্রস্তাব আছে। প্রধান উপদেষ্টা সেটি বিবেচনা করবেন। আশা করি, তিনি জাতীয় ঐক্যের প্রতীক হিসেবে নিরপেক্ষভাবে সে ভূমিকা পালন করবেন।’
সংস্কার নিয়ে মতৈক্যের বিষয়ে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘দ্বিতীয় পর্যায়ের আলাপ–আলোচনায় মনে হয়েছে কিছু কিছু জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তারা একমত হওয়ার জন্য সব দলের সঙ্গে আলোচনা করবেন। হয়তোবা আমরা জাতীয়ভাবে সব বিষয়ে একমত পোষণ করতে পারব না, এই হচ্ছে গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। কিন্তু আমরা আলাপ-আলোচনা করব। কোথাও আমরা একমত হতে পারব কোথাও আবার একমত হবার কাছাকাছি আসতে পারব, এভাবেই একটি জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টি হবে।’
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এই বৈঠকে বিএনপি নেতাদের মধ্যে দলটির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিউল্লাহ ও আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আজাদ; গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি; জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্য সচিব আখতার হোসেন ও যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষারসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা অংশ নেন। আজকের এই বৈঠকের জন্য ৩০টি রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
গত ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ জাতীয় সংসদে সংবিধান সংস্কার কমিশনের কার্যালয়ে ‘তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থা’র উপর একটি লিখিত প্রস্তাবনা দাখিল করেছে হেযবুত তওহীদ। এরপর থেকে সারাদেশে সভা-সমাবেশ- সেমিনার করে জাতির সামনে এর পূর্ণাঙ্গ রূপ তুলে ধরছে সংগঠনটি
১ দিন আগেনির্বাচন কমিশনের কাছে দাবি মেনে নেয়ার অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, "আপনারা আমাদের দাবি মেনে নেন এবং আমাদের চারটি আসন ফিরিয়ে দেন। আসন ফিরে না পাওয়ার পর্যন্ত আমরা আন্দোলন করবো"
১ দিন আগে৫ আগস্ট-এর আগে রাজনীতিতে তাদের কোন ভূমিকা ছিল না। এখন তারা উড়ে এসে জুড়ে বসেছে। তাদের নায়েবে আমির ও সেক্রেটারি জেনারেল সহ অনেকেরই নির্বাচনে জেতার সম্ভাবনা নেই। তাই বিজয়ী হতে তারা পি আর পদ্ধতির দাবি তুলছেন
১ দিন আগেঅনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি ঝিনাইদহ জেলা আমির ঝিনাইদহ -২ আসনের জামায়াত মনোনীত এমপি পদপ্রার্থী অধ্যাপক আলী আজম মো. আবু বকর
২ দিন আগেগত ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ জাতীয় সংসদে সংবিধান সংস্কার কমিশনের কার্যালয়ে ‘তওহীদভিত্তিক আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থা’র উপর একটি লিখিত প্রস্তাবনা দাখিল করেছে হেযবুত তওহীদ। এরপর থেকে সারাদেশে সভা-সমাবেশ- সেমিনার করে জাতির সামনে এর পূর্ণাঙ্গ রূপ তুলে ধরছে সংগঠনটি
নির্বাচন কমিশনের কাছে দাবি মেনে নেয়ার অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, "আপনারা আমাদের দাবি মেনে নেন এবং আমাদের চারটি আসন ফিরিয়ে দেন। আসন ফিরে না পাওয়ার পর্যন্ত আমরা আন্দোলন করবো"
৫ আগস্ট-এর আগে রাজনীতিতে তাদের কোন ভূমিকা ছিল না। এখন তারা উড়ে এসে জুড়ে বসেছে। তাদের নায়েবে আমির ও সেক্রেটারি জেনারেল সহ অনেকেরই নির্বাচনে জেতার সম্ভাবনা নেই। তাই বিজয়ী হতে তারা পি আর পদ্ধতির দাবি তুলছেন
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি ঝিনাইদহ জেলা আমির ঝিনাইদহ -২ আসনের জামায়াত মনোনীত এমপি পদপ্রার্থী অধ্যাপক আলী আজম মো. আবু বকর