অনলাইন ডেস্ক
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডসহ বিভিন্ন মেয়াদের কারাদণ্ড পাওয়া জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম মুক্তি পেয়েছেন।
বুধবার (২৮ মে) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) থেকে মুক্ত হন তিনি। এখানে চিকিৎসাধীন ছিলেন আজহারুল ইসলাম।
এর আগে মঙ্গলবার সকালে এটিএম আজহারকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ডের রায় বাতিল করে খালাসের রায় দেয় প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন ৭ সদস্যের আপিল বিভাগ।
রায় ঘোষণার সময় রাষ্ট্র ও আসামি উভয়পক্ষের আইনজীবী, জামায়াতের শীর্ষ নেতা ও তাদের দলীয় আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন। সকাল ৯ টা ৫০ মিনিটে প্রধানবিচারপতির নেতৃত্বে সাত বিচরপতি এজলাসে উঠেন। এরপর রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউটর গাজি এমএইচ তামিম আইনি বিষয় তুলে ধরেন। এরপর রায় ঘোষণা শুরু হয় ৯টা ৫৫ মিনিটে।
উল্লেখ্য, মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ড দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি আপিল করেন আজহারুল ইসলাম। শুনানি শেষে ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর আপিল বিভাগ মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখে।
২০২০ সালের ১৫ মার্চ আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। এরপর তা পুনর্বিবেচনা চেয়ে ওই বছরের ১৯ জুলাই আপিল বিভাগে আবেদন করেন আজহারুল ইসলাম। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি আপিল বিভাগ রিভিউ শুনে ফের আপিল শুনানির সিদ্ধান্ত দেয়। এটাই প্রথম মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা, যেটি রিভিউ পর্যায়ে আসার পর ফের আপিল শুনানির অনুমতি পায়।
একাত্তরে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে ২০১২ সালের ২২ আগস্ট মগবাজারের বাসা থেকে আজহারুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়। তখন থেকেই তিনি কারাগারে আছেন।
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডসহ বিভিন্ন মেয়াদের কারাদণ্ড পাওয়া জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম মুক্তি পেয়েছেন।
বুধবার (২৮ মে) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) থেকে মুক্ত হন তিনি। এখানে চিকিৎসাধীন ছিলেন আজহারুল ইসলাম।
এর আগে মঙ্গলবার সকালে এটিএম আজহারকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ডের রায় বাতিল করে খালাসের রায় দেয় প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন ৭ সদস্যের আপিল বিভাগ।
রায় ঘোষণার সময় রাষ্ট্র ও আসামি উভয়পক্ষের আইনজীবী, জামায়াতের শীর্ষ নেতা ও তাদের দলীয় আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন। সকাল ৯ টা ৫০ মিনিটে প্রধানবিচারপতির নেতৃত্বে সাত বিচরপতি এজলাসে উঠেন। এরপর রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউটর গাজি এমএইচ তামিম আইনি বিষয় তুলে ধরেন। এরপর রায় ঘোষণা শুরু হয় ৯টা ৫৫ মিনিটে।
উল্লেখ্য, মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ড দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি আপিল করেন আজহারুল ইসলাম। শুনানি শেষে ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর আপিল বিভাগ মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখে।
২০২০ সালের ১৫ মার্চ আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। এরপর তা পুনর্বিবেচনা চেয়ে ওই বছরের ১৯ জুলাই আপিল বিভাগে আবেদন করেন আজহারুল ইসলাম। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি আপিল বিভাগ রিভিউ শুনে ফের আপিল শুনানির সিদ্ধান্ত দেয়। এটাই প্রথম মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা, যেটি রিভিউ পর্যায়ে আসার পর ফের আপিল শুনানির অনুমতি পায়।
একাত্তরে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে ২০১২ সালের ২২ আগস্ট মগবাজারের বাসা থেকে আজহারুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়। তখন থেকেই তিনি কারাগারে আছেন।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কমরেড শাহ আলম বলেছেন, এখন মানুষের জানমালের কোন নিরাপত্তা নেই, আইনের শাসন নেই, চলছে মব সন্ত্রাস।
৯ ঘণ্টা আগেসকল মতপার্থক্য ও দলীয় বিভেদ ভুলে বিএনপিকে সংগঠিত করতে নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আফরোজা খানম রিতা
১৬ ঘণ্টা আগেনিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারর্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া।
৪ দিন আগেবলেন, সমমনা দলগুলোর নিজেদের মধ্যে বিভেদে আওয়ামী লীগের অপকর্ম আমরা ভুলে যাচ্ছি। এর ফলে পতিত স্বৈরাচার সরকারের দোসররা সুযোগ পেয়ে যেতে পারে।
৪ দিন আগেবাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কমরেড শাহ আলম বলেছেন, এখন মানুষের জানমালের কোন নিরাপত্তা নেই, আইনের শাসন নেই, চলছে মব সন্ত্রাস।
সকল মতপার্থক্য ও দলীয় বিভেদ ভুলে বিএনপিকে সংগঠিত করতে নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আফরোজা খানম রিতা
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারর্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া।
বলেন, সমমনা দলগুলোর নিজেদের মধ্যে বিভেদে আওয়ামী লীগের অপকর্ম আমরা ভুলে যাচ্ছি। এর ফলে পতিত স্বৈরাচার সরকারের দোসররা সুযোগ পেয়ে যেতে পারে।