নিজস্ব প্রতিবেদক
কিশোরগঞ্জের ছয়টি সংসদীয় আসনের মধ্যে জামায়াতে ইসলামী এর আগে পাঁচটি আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে। বাকি ছিল কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসন। এই আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের শ্যালক কর্নেল (অব.) ডা. জিহাদ খানকে।
আর এই খবর প্রচারিত হওয়ার পর নেট দুনিয়ায় তোলপাড় শুরু হয়। এর জবাবে ডা. কর্নেল জিহাদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ভগ্নিপতি আত্মীয়, আর খাল হলেন রক্তের সম্পর্ক।
জানা গেছে, কিশোরগঞ্জ-৩ আসনের বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী প্রফেসর ডাক্তার কর্নেল জিহাদ খান ১৯৮৮ সালে জামায়াতের রোকন হন।
রাষ্ট্রপতির শ্যালকের পরিচয়ের চাইতে অনেক বড় আরেকটি পরিচয় হচ্ছে উনার আপন খালা হাফেজা আসমা খাতুন ১৯৯১ সালে জাতীয় সংসদে জামায়াতের এমপি ছিলেন। যিনি জনপ্রিয় শিল্পী সাইফুল্লাহ মানসুর ভাইয়ের আম্মা।
উনার দুইজন তালই বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ছিলেন। একজন অধ্যাপক গোলাম আজম আরেকজন মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী।
উনার পরিবার এবং খালার পরিবারের অধিকাংশই জামায়াতের রোকন।
কিশোরগঞ্জের ছয়টি সংসদীয় আসনের মধ্যে জামায়াতে ইসলামী এর আগে পাঁচটি আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে। বাকি ছিল কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসন। এই আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের শ্যালক কর্নেল (অব.) ডা. জিহাদ খানকে।
আর এই খবর প্রচারিত হওয়ার পর নেট দুনিয়ায় তোলপাড় শুরু হয়। এর জবাবে ডা. কর্নেল জিহাদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ভগ্নিপতি আত্মীয়, আর খাল হলেন রক্তের সম্পর্ক।
জানা গেছে, কিশোরগঞ্জ-৩ আসনের বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী প্রফেসর ডাক্তার কর্নেল জিহাদ খান ১৯৮৮ সালে জামায়াতের রোকন হন।
রাষ্ট্রপতির শ্যালকের পরিচয়ের চাইতে অনেক বড় আরেকটি পরিচয় হচ্ছে উনার আপন খালা হাফেজা আসমা খাতুন ১৯৯১ সালে জাতীয় সংসদে জামায়াতের এমপি ছিলেন। যিনি জনপ্রিয় শিল্পী সাইফুল্লাহ মানসুর ভাইয়ের আম্মা।
উনার দুইজন তালই বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ছিলেন। একজন অধ্যাপক গোলাম আজম আরেকজন মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী।
উনার পরিবার এবং খালার পরিবারের অধিকাংশই জামায়াতের রোকন।