জাপা নেতা মোস্তফা
রংপুর ব্যুরো

জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান ও রংপুর সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেছেন, দেশের বিভিন্ন স্থানে জাতীয় পার্টির অফিস ভাঙচুর হয়েছে, রংপুরে এখন পর্যন্ত এমন কোনো আশঙ্কা নেই। ওদের যদি তেমন শক্তি সামর্থ্য থাকে তাহলে আসুক, দেখুক কী অবস্থা হয়। তারা যেন এটা মনে না করে যে, রংপুরে জাতীয় পার্টি দুর্বল। তারা আসুক, সবগুলোর হাত-পা ভেঙে দেয়া হবে।
শনিবার (৩০ আগস্ট) বিকালে রংপুরের সেন্ট্রাল রোডের দলীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
মোস্তাফিজার রহমান বলেন, জাতীয় পার্টি নির্বাচনে গেলে ভালো ফলাফল করতে পারে, এমন আশঙ্কা থেকেই বারবার অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগের নেতারা পলাতক কিংবা কারাগারে। তাদের সাধারণ কর্মী বা ভোটাররা জাতীয় পার্টিকে ভোট দিতে পারে এমন আশঙ্কা থেকেই বারবার চাপ সৃষ্টি করছে। যারা এসব করছে তারা পরগাছা। তাদের নিজস্ব কোনো অস্তিত্ব নেই। নির্বাচনে জামানত রক্ষা করতে পারবে না, এ ধরনের কিছু দলকে দিয়ে পেছনে কিছু উসকানিদাতা জাতীয় পার্টিকে বারবার হেনস্তা করার চেষ্টা চালাচ্ছে। তারা জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধের দাবি তুলেছে। আমি মনে করি এটা একটা লজ্জাকর ব্যাপার। সিদ্ধান্ত দেবে সাধারণ জনগণ।
দেশের বর্তমান অবস্থা তুলে ধরে জাপার এই নেতা বলেন, আজ দেশে নেই কোনো আইনের শাসন, নেই কোনো মানুষের নিরাপত্তা, নেই কোনো সম্মান। যেখানে মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান অপদস্থ করা হচ্ছে। এই যদি অবস্থা হয় তাহলে লাল সবুজের পতাকা, স্বাধীন এই ভূখণ্ড বিপদের সম্মুখীন হবে।
সম্প্রতি রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সৃষ্ট ঘটনার নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান মানে বাংলাদেশকে অপমান করা। মুক্তিযোদ্ধাদের লাঞ্ছিত করা মানে বাংলাদেশের পতাকা কলঙ্কিত করা। আমার মনে হয় আমাদের সবার ঐক্যবদ্ধ হওয়ার সময় এসেছে। স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি, ’৭১ এর পক্ষের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ’৭১ এর চেতনায় যারা বিশ্বাসী তাদের কোণঠাসা করার অপচেষ্টা চলছে।
আর্মি ও পুলিশকে ধন্যবাদ জানিয়ে মোস্তফা বলেন, তারা চেষ্টা করছে মব ভায়োলেন্স বন্ধ করতে। মব যতদিন থাকবে ততদিন দেশ অস্থিতিশীল থাকবে কোনোদিন স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে না। আমরা যখন নির্বাচনের চিন্তা করছি তখন আদৌ নির্বাচন হবে কি না তা নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
রংপুরে জাতীয় পার্টি ঐক্যবদ্ধ আছে জানিয়ে মোস্তফা বলেন, জাতীয় পার্টির রাজনৈতিক ইতিহাসে কোনো ভাঙচুর, দখল, কাউকে রাস্তাঘাটে লাঞ্ছিত করার ঘটনা নেই। এখন তারা পায়ে পড়ে কীভাবে ঝগড়া লাগানো যায় সেই প্রচেষ্টায় লিপ্ত। তবে আমাদের স্পট কথা, রংপুরে আমরা এসব বরদাস্ত করবো না। শরীরে একবিন্দু রক্ত থাকা পর্যন্ত আমরা কোনো অন্যায়কে প্রশ্রয় দেবো না। আমরা সামনের দিনেও প্রমাণ করে ছাড়বো, রংপুরের মাটি এরশাদের ঘাঁটি, রংপুরের মাটি জিএম কাদেরের ঘাঁটি। এখানে আমাদের অস্তিত্ব জড়িয়ে আছে, এটা কোনোভাবেই আমরা বিলীন হতে দেবো না।

জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান ও রংপুর সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা বলেছেন, দেশের বিভিন্ন স্থানে জাতীয় পার্টির অফিস ভাঙচুর হয়েছে, রংপুরে এখন পর্যন্ত এমন কোনো আশঙ্কা নেই। ওদের যদি তেমন শক্তি সামর্থ্য থাকে তাহলে আসুক, দেখুক কী অবস্থা হয়। তারা যেন এটা মনে না করে যে, রংপুরে জাতীয় পার্টি দুর্বল। তারা আসুক, সবগুলোর হাত-পা ভেঙে দেয়া হবে।
শনিবার (৩০ আগস্ট) বিকালে রংপুরের সেন্ট্রাল রোডের দলীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
মোস্তাফিজার রহমান বলেন, জাতীয় পার্টি নির্বাচনে গেলে ভালো ফলাফল করতে পারে, এমন আশঙ্কা থেকেই বারবার অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগের নেতারা পলাতক কিংবা কারাগারে। তাদের সাধারণ কর্মী বা ভোটাররা জাতীয় পার্টিকে ভোট দিতে পারে এমন আশঙ্কা থেকেই বারবার চাপ সৃষ্টি করছে। যারা এসব করছে তারা পরগাছা। তাদের নিজস্ব কোনো অস্তিত্ব নেই। নির্বাচনে জামানত রক্ষা করতে পারবে না, এ ধরনের কিছু দলকে দিয়ে পেছনে কিছু উসকানিদাতা জাতীয় পার্টিকে বারবার হেনস্তা করার চেষ্টা চালাচ্ছে। তারা জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধের দাবি তুলেছে। আমি মনে করি এটা একটা লজ্জাকর ব্যাপার। সিদ্ধান্ত দেবে সাধারণ জনগণ।
দেশের বর্তমান অবস্থা তুলে ধরে জাপার এই নেতা বলেন, আজ দেশে নেই কোনো আইনের শাসন, নেই কোনো মানুষের নিরাপত্তা, নেই কোনো সম্মান। যেখানে মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান অপদস্থ করা হচ্ছে। এই যদি অবস্থা হয় তাহলে লাল সবুজের পতাকা, স্বাধীন এই ভূখণ্ড বিপদের সম্মুখীন হবে।
সম্প্রতি রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সৃষ্ট ঘটনার নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান মানে বাংলাদেশকে অপমান করা। মুক্তিযোদ্ধাদের লাঞ্ছিত করা মানে বাংলাদেশের পতাকা কলঙ্কিত করা। আমার মনে হয় আমাদের সবার ঐক্যবদ্ধ হওয়ার সময় এসেছে। স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি, ’৭১ এর পক্ষের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ’৭১ এর চেতনায় যারা বিশ্বাসী তাদের কোণঠাসা করার অপচেষ্টা চলছে।
আর্মি ও পুলিশকে ধন্যবাদ জানিয়ে মোস্তফা বলেন, তারা চেষ্টা করছে মব ভায়োলেন্স বন্ধ করতে। মব যতদিন থাকবে ততদিন দেশ অস্থিতিশীল থাকবে কোনোদিন স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে না। আমরা যখন নির্বাচনের চিন্তা করছি তখন আদৌ নির্বাচন হবে কি না তা নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
রংপুরে জাতীয় পার্টি ঐক্যবদ্ধ আছে জানিয়ে মোস্তফা বলেন, জাতীয় পার্টির রাজনৈতিক ইতিহাসে কোনো ভাঙচুর, দখল, কাউকে রাস্তাঘাটে লাঞ্ছিত করার ঘটনা নেই। এখন তারা পায়ে পড়ে কীভাবে ঝগড়া লাগানো যায় সেই প্রচেষ্টায় লিপ্ত। তবে আমাদের স্পট কথা, রংপুরে আমরা এসব বরদাস্ত করবো না। শরীরে একবিন্দু রক্ত থাকা পর্যন্ত আমরা কোনো অন্যায়কে প্রশ্রয় দেবো না। আমরা সামনের দিনেও প্রমাণ করে ছাড়বো, রংপুরের মাটি এরশাদের ঘাঁটি, রংপুরের মাটি জিএম কাদেরের ঘাঁটি। এখানে আমাদের অস্তিত্ব জড়িয়ে আছে, এটা কোনোভাবেই আমরা বিলীন হতে দেবো না।

সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এর ঠাকুরগাঁও জেলা কমিটির উদ্যোগে সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক উত্তরণ নিয়ে একটি গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
শেরপুর সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক পদে দায়িত্ব পালন করছেন হজরত আলী। তিনি এর আগে শেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু প্রমোশন না হয়ে সেখানে তার বিশাল ডিমোশন হয়েছে। এতে সহজেই বুঝা যায় একজন রাজনৈতিক নেতা কতটা দেউলিয়া হলে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক থেকে তিনি এ
১৩ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী সদর (রাজশাহী-২) আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মিজানুর রহমান মিনু সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজশাহীর আঞ্চলিক নির্বাচন অফিস থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। মিনুর পক্ষে মনোনয়নপত্র গ্রহণ করেন মহানগর বিএনপির নেতারা।
১৪ ঘণ্টা আগে
গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকার সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) গাজীপুরের টঙ্গীস্থ আহসান উল্লাহ ইসলামিক ফাউন্ডেশন ক্যাম্পাসে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেন, গাজীপুর-২ আসনের বর্তমান মনোনয়ন পুনর্বিবেচনা করা হোক।
১৪ ঘণ্টা আগেসুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এর ঠাকুরগাঁও জেলা কমিটির উদ্যোগে সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক উত্তরণ নিয়ে একটি গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শেরপুর সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক পদে দায়িত্ব পালন করছেন হজরত আলী। তিনি এর আগে শেরপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু প্রমোশন না হয়ে সেখানে তার বিশাল ডিমোশন হয়েছে। এতে সহজেই বুঝা যায় একজন রাজনৈতিক নেতা কতটা দেউলিয়া হলে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক থেকে তিনি এ
রাজশাহী সদর (রাজশাহী-২) আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মিজানুর রহমান মিনু সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজশাহীর আঞ্চলিক নির্বাচন অফিস থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। মিনুর পক্ষে মনোনয়নপত্র গ্রহণ করেন মহানগর বিএনপির নেতারা।
গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকার সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) গাজীপুরের টঙ্গীস্থ আহসান উল্লাহ ইসলামিক ফাউন্ডেশন ক্যাম্পাসে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করেন, গাজীপুর-২ আসনের বর্তমান মনোনয়ন পুনর্বিবেচনা করা হোক।