দেবহাটায়ে বিএনপির সম্মেলনে দু গ্রুপের উত্তেজনা ১৪৪ ধারা জারি

প্রতিনিধি
সাতক্ষীরা
Thumbnail image

সাতক্ষীরার দেবহাটায় উপজেলা বিএনপির সম্মেলন নিয়ে দু'গ্রুপের উত্তেজনা হওয়ায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে স্থানীয় প্রশাসন।

আজ বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) সকাল ১০টা থেকে দেবহাটা উপজেলায় এই ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত এ আদেশ বলবৎ থাকবে বলে জানান দেবহাটা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান।

দেবহাটায়ে বিএনপির সম্মেলনে দু গ্রুপের উত্তেজনা ১৪৪ ধারা জারি
দেবহাটায়ে বিএনপির সম্মেলনে দু গ্রুপের উত্তেজনা ১৪৪ ধারা জারি

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সকালে দেবহাটা উপজেলা শিমুল বাড়িয়া এলাকায় সম্মেলন চলছিল এসময় দুপক্ষের নেতারকর্মীদের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ঘটনা ঘটে।এতে উভয় পক্ষের ১০-১৫জন নেতা কর্মী আহত হয়। পরে

উপজেলা প্রশাসন ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে সব ছত্রভঙ্গ করে দেয়।

দেবহাটা নির্বাহী কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান জানান, সকালে গাজীরহাট বাজারসংলগ্ন শিমুলিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির দেবহাটা উপজেলা শাখার সম্মেলনকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই দুপক্ষের মধ্যে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এ কারণে ফৌজদারি কার্যবিধি অনুসারে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

রাজনীতি নিয়ে আরও পড়ুন

গত ৪০ বছরে দেশ থেকে ভয়াবহ হারে ব্রেইন ড্রেন হয়েছে—শিক্ষিত সমাজের অধিকাংশ সন্তান দেশের বাইরে স্থায়ীভাবে বসবাস করছে। যারা দেশের শিরায়—শিক্ষিত পরিবার এখনও আছে, কিন্তু তাদের মধ্যেও দেশের ত্যাগের প্রবণতা বাড়ছে; অনেকেই ভাবছেন দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার কথা

১৭ ঘণ্টা আগে

আমরা বিগত সময়ে দেখেছি মন্ডব প্রতি ৫ শত কেজি চাল বরাদ্দ দেয়া হলেও কোন মন্ডব কমিটি চাল বা টাকা সঠিকভাবে পায়নি। সেখান থেকেও কেজিতে ১০০ গ্রাম চাল কম বা মোট চালের দাম থেকে ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা করে মেরে দেয়া হয়েছে। পূজার চাল নিয়ে ছিনিমিনি করা হয়েছে। আমরা সেটি আর দেখতে চাই না

১৮ ঘণ্টা আগে

সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত হরতাল। অফিস আদালত বন্ধ থাকবে। রিকশা ভ্যান মোটরসাইকেল চলবে এবং দোকানপাট খোলা থাকবে। জরুরী সেবা হরতালের আওতামুক্ত থাকবে

১৯ ঘণ্টা আগে

সরকার নুরের ওপর হামলার ঘটনায় একটি তদন্ত কমিশন করা হয়েছে। ওই কমিশনের কার্যকাল ৩০ কার্যদিবস নির্ধারণ করেছে, যা মূলত প্রতারণামূলক একটি পদক্ষেপ। দিনের আলোর মতো পরিষ্কার প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও সরকার দীর্ঘ সময় তদন্তের নামে সময়ক্ষেপণ করছে

২১ ঘণ্টা আগে