মোঃ মাজহারুল পারভেজ
নবগঠিত দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অভ্যন্তরীণ কমান্ড কন্ট্রোল সেভাবে এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি। এরই মাঝে দলের নেতাদের মধ্যে এক ধরনের অদৃশ্য দূরত্ব বাড়ছে। গণ-অভ্যুত্থানের যে স্পিরিট নিয়ে এনসিপি গঠিত হয়েছে, সেখানে কিছুটা হলেও ছেদ পড়ছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থান বর্ষপূর্তির বিশেষ দিন ছিল ০৫ আগস্ট। হঠাৎ করে এই দিনে এনসিপির শীর্ষ ০৫ নেতা কক্সবাজারে গেলো। তারা হলেন-দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম, মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ ও জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা। সঙ্গে তাসনিম জারার স্বামী খালেদ সাইফুল্লাহও রয়েছেন। তিনি এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক। এনসিপির এই পাঁচ শীর্ষ নেতা আছেন গোয়েন্দা নজরদারিতে।
বুধবার দুপুর পৌনে ১টার দিকে হঠাৎ রিসোর্ট ত্যাগ করেন তারা। এরপর কলাতলীর শালিক রেস্টুরেন্টে মধ্যাহ্নভোজ করে বিকাল ৩টার দিকে ওঠে পড়েন শহরের অভিজাত হোটেল ‘প্রাসাদ প্যারাডাইসে’। আকস্মিক এই স্থান পরিবর্তনও নজর এড়ায়নি স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক মহলের।পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, ডিজিএফআই ও এনএসআইসহ একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা গত দুই দিন ধরে নেতাদের প্রতিটি গতিবিধির ওপর কড়া নজর রাখছেন।
শুধু নজরদারিই নয় গোপন বৈঠকের গুজব, বিদেশি কূটনীতিকের নাম ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া নানা তথ্য, আর কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে কারণ দর্শানোর নোটিশ- সব মিলে সফরটিকে ঘিরে তৈরী হয়েছে ধোঁয়াশা ও কৌতূহল।
কক্সবাজারে গিয়ে শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরের পাঁচ তারকা হোটেলে অবস্থান নিলো তারা। এতে করে ঘটনা সন্দেহের সৃষ্টি হয়। মানুষের মধ্যে নানা কৌতূহলের জন্ম দেয়। বিশেষ করে তাদের সঙ্গে পিটার হাসের বৈঠকের কথা শুনে লোকজনের মধ্যে সন্দেহ আরও বাড়ে। তবে সেখানে আদতে পিটার হাস ছিল এমন কোন প্রমান খোঁজে পাওয়া যায়নি। এদিকে এই দিনে কক্সবাজার সফরে যাওয়ায় পাঁচ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিস দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি। এরই মধ্যে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী শোকজের জবাব দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার দেওয়া শোকজ নোটিশের জবাব ফেসবুকে শেয়ার করেন তিনি।
পাটওয়ারী লেখেন, ‘আমি ঘুরতে গিয়েছিলাম, তবে এই ঘোরার লক্ষ্য ছিল রাজনীতির ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা নিয়ে একান্তে চিন্তা-ভাবনা করা। সাগরের পাড়ে বসে আমি গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান, নাগরিক কমিটি, নাগরিক পার্টির কাঠামো, ভবিষ্যৎ গণপরিষদ এবং একটি নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে। আমি এটিকে কোনো অপরাধ মনে করি না, বরং একজন রাজনৈতিক কর্মীর জন্য এটি একটি দায়িত্বশীল মানসিক চর্চা।’
‘কক্সবাজার পৌঁছানোর পর হঠাৎ গুজব ছড়িয়ে পড়ে যে আমরা নাকি সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে দেখা করতে এসেছি। আমি তাৎক্ষণিকভাবে গণমাধ্যমকে জানাই যে, এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচার। অতীতেও আমি বেশ কয়েকবার ঘুরতে গিয়েছি কিন্তু ঘুরতে আসলে দলের বিধিমালা লঙ্ঘন হয়, এমন কোন বার্তা আমাকে কখনো দল থেকে দেয়া হয়নি।’
আমার সফর ছিল স্বচ্ছ, সাংগঠনিক নীতিমালাবিরোধী নয় এবং একান্ত ব্যক্তিগত চিন্তা-ভাবনার সুযোগ মাত্র। তবুও দলীয় শৃঙ্খলার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে এবং রাজনৈতিক শালীনতা বজায় রেখে আমি এই লিখিত জবাব প্রদান করছি। অসভ্য জগতে সভ্যতার এক নিদের্শন হিসেবে। আমার বক্তব্য স্পষ্ট: ‘ঘুরতে যাওয়া অপরাধ নয়।’ কারণ ইতিহাস কেবল মিটিংয়ে নয়, অনেক সময় নির্জন চিন্তার ঘরে বা সাগরের পাড়েও জন্ম নেয়।’
এদিকে রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম পান্না বলেছেন, এনসিপির অন্দরমহলের খবরের সবকিছু হয়তো খুব শিগগিরই একেবারে খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসবে। তার কারণ এনসিপির গুরুত্বপূর্ণ দুই নীতি-নির্ধারক আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং মাহফুজ আলম সাম্প্রতিক সময়ে যে মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছেন তাতে করে আমরা অনেক কিছুই জানতে পারছি। বুধবার নিজের ইউটিউব চ্যানেলে দেওয়া এক বিশ্লেষণে এসব কথা বলেন তিনি।
মঞ্জুরুল আলম পান্না বলেন, ‘এনসিপির শীর্ষ নেতাদের দুর্নীতি কিংবা লুটপাট; তাদের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক কৌশল অথবা অভ্যুত্থানে এনসিপির এই শীর্ষ নেতাদের কোনো ধরনের ষড়যন্ত্র ছিল কি না; মোটা অঙ্কের টাকা লেনদেন হয়েছে কি না; কী ধরনের প্লট নির্মাণ করা হয়েছিল সেই আন্দোলনে; এগুলো সম্পর্কে অনেক কিছুই হয়তো আমরা খুব দ্রুত জানতে পারব।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতার কক্সবাজার ভ্রমণ নিয়ে মানুষের মনে সন্দেহ-সংশয় জেগেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এনসিপি নেতাদের উদ্দেশ্যে রিজভী আরও বলেন, এই গণঅভ্যুত্থানে আপনারা নেতৃত্ব দিয়েছেন। আপনারা সেখানে অংশগ্রহণ করেছেন। জনগণ চায়, গণতন্ত্র ফেরানোর আন্দোলনে যারা কাজ করেছে, তাদের প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা থাকবে। আজকে কেন আপনারা সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছেন? কেন আপনাদের নিয়ে বিভিন্ন কথা উঠছে? আপনারা যেকোনো কাজেই যেতে পারেন, যে কারও সাথেই সাক্ষাৎ করতে পারেন। ওটা প্রকাশ্যে জানিয়ে দিন। তাহলে তো আর কোনো প্রশ্ন আসে না। লুকোচুরি করলে তো মানুষ নানা ষড়যন্ত্র খুঁজবে।
নবগঠিত দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অভ্যন্তরীণ কমান্ড কন্ট্রোল সেভাবে এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি। এরই মাঝে দলের নেতাদের মধ্যে এক ধরনের অদৃশ্য দূরত্ব বাড়ছে। গণ-অভ্যুত্থানের যে স্পিরিট নিয়ে এনসিপি গঠিত হয়েছে, সেখানে কিছুটা হলেও ছেদ পড়ছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থান বর্ষপূর্তির বিশেষ দিন ছিল ০৫ আগস্ট। হঠাৎ করে এই দিনে এনসিপির শীর্ষ ০৫ নেতা কক্সবাজারে গেলো। তারা হলেন-দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম, মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ ও জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা। সঙ্গে তাসনিম জারার স্বামী খালেদ সাইফুল্লাহও রয়েছেন। তিনি এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক। এনসিপির এই পাঁচ শীর্ষ নেতা আছেন গোয়েন্দা নজরদারিতে।
বুধবার দুপুর পৌনে ১টার দিকে হঠাৎ রিসোর্ট ত্যাগ করেন তারা। এরপর কলাতলীর শালিক রেস্টুরেন্টে মধ্যাহ্নভোজ করে বিকাল ৩টার দিকে ওঠে পড়েন শহরের অভিজাত হোটেল ‘প্রাসাদ প্যারাডাইসে’। আকস্মিক এই স্থান পরিবর্তনও নজর এড়ায়নি স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক মহলের।পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, ডিজিএফআই ও এনএসআইসহ একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা গত দুই দিন ধরে নেতাদের প্রতিটি গতিবিধির ওপর কড়া নজর রাখছেন।
শুধু নজরদারিই নয় গোপন বৈঠকের গুজব, বিদেশি কূটনীতিকের নাম ঘিরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া নানা তথ্য, আর কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে কারণ দর্শানোর নোটিশ- সব মিলে সফরটিকে ঘিরে তৈরী হয়েছে ধোঁয়াশা ও কৌতূহল।
কক্সবাজারে গিয়ে শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরের পাঁচ তারকা হোটেলে অবস্থান নিলো তারা। এতে করে ঘটনা সন্দেহের সৃষ্টি হয়। মানুষের মধ্যে নানা কৌতূহলের জন্ম দেয়। বিশেষ করে তাদের সঙ্গে পিটার হাসের বৈঠকের কথা শুনে লোকজনের মধ্যে সন্দেহ আরও বাড়ে। তবে সেখানে আদতে পিটার হাস ছিল এমন কোন প্রমান খোঁজে পাওয়া যায়নি। এদিকে এই দিনে কক্সবাজার সফরে যাওয়ায় পাঁচ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিস দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি। এরই মধ্যে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী শোকজের জবাব দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার দেওয়া শোকজ নোটিশের জবাব ফেসবুকে শেয়ার করেন তিনি।
পাটওয়ারী লেখেন, ‘আমি ঘুরতে গিয়েছিলাম, তবে এই ঘোরার লক্ষ্য ছিল রাজনীতির ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা নিয়ে একান্তে চিন্তা-ভাবনা করা। সাগরের পাড়ে বসে আমি গভীরভাবে ভাবতে চেয়েছি গণঅভ্যুত্থান, নাগরিক কমিটি, নাগরিক পার্টির কাঠামো, ভবিষ্যৎ গণপরিষদ এবং একটি নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধানের রূপরেখা নিয়ে। আমি এটিকে কোনো অপরাধ মনে করি না, বরং একজন রাজনৈতিক কর্মীর জন্য এটি একটি দায়িত্বশীল মানসিক চর্চা।’
‘কক্সবাজার পৌঁছানোর পর হঠাৎ গুজব ছড়িয়ে পড়ে যে আমরা নাকি সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে দেখা করতে এসেছি। আমি তাৎক্ষণিকভাবে গণমাধ্যমকে জানাই যে, এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচার। অতীতেও আমি বেশ কয়েকবার ঘুরতে গিয়েছি কিন্তু ঘুরতে আসলে দলের বিধিমালা লঙ্ঘন হয়, এমন কোন বার্তা আমাকে কখনো দল থেকে দেয়া হয়নি।’
আমার সফর ছিল স্বচ্ছ, সাংগঠনিক নীতিমালাবিরোধী নয় এবং একান্ত ব্যক্তিগত চিন্তা-ভাবনার সুযোগ মাত্র। তবুও দলীয় শৃঙ্খলার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে এবং রাজনৈতিক শালীনতা বজায় রেখে আমি এই লিখিত জবাব প্রদান করছি। অসভ্য জগতে সভ্যতার এক নিদের্শন হিসেবে। আমার বক্তব্য স্পষ্ট: ‘ঘুরতে যাওয়া অপরাধ নয়।’ কারণ ইতিহাস কেবল মিটিংয়ে নয়, অনেক সময় নির্জন চিন্তার ঘরে বা সাগরের পাড়েও জন্ম নেয়।’
এদিকে রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম পান্না বলেছেন, এনসিপির অন্দরমহলের খবরের সবকিছু হয়তো খুব শিগগিরই একেবারে খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসবে। তার কারণ এনসিপির গুরুত্বপূর্ণ দুই নীতি-নির্ধারক আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং মাহফুজ আলম সাম্প্রতিক সময়ে যে মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছেন তাতে করে আমরা অনেক কিছুই জানতে পারছি। বুধবার নিজের ইউটিউব চ্যানেলে দেওয়া এক বিশ্লেষণে এসব কথা বলেন তিনি।
মঞ্জুরুল আলম পান্না বলেন, ‘এনসিপির শীর্ষ নেতাদের দুর্নীতি কিংবা লুটপাট; তাদের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক কৌশল অথবা অভ্যুত্থানে এনসিপির এই শীর্ষ নেতাদের কোনো ধরনের ষড়যন্ত্র ছিল কি না; মোটা অঙ্কের টাকা লেনদেন হয়েছে কি না; কী ধরনের প্লট নির্মাণ করা হয়েছিল সেই আন্দোলনে; এগুলো সম্পর্কে অনেক কিছুই হয়তো আমরা খুব দ্রুত জানতে পারব।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতার কক্সবাজার ভ্রমণ নিয়ে মানুষের মনে সন্দেহ-সংশয় জেগেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এনসিপি নেতাদের উদ্দেশ্যে রিজভী আরও বলেন, এই গণঅভ্যুত্থানে আপনারা নেতৃত্ব দিয়েছেন। আপনারা সেখানে অংশগ্রহণ করেছেন। জনগণ চায়, গণতন্ত্র ফেরানোর আন্দোলনে যারা কাজ করেছে, তাদের প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা থাকবে। আজকে কেন আপনারা সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছেন? কেন আপনাদের নিয়ে বিভিন্ন কথা উঠছে? আপনারা যেকোনো কাজেই যেতে পারেন, যে কারও সাথেই সাক্ষাৎ করতে পারেন। ওটা প্রকাশ্যে জানিয়ে দিন। তাহলে তো আর কোনো প্রশ্ন আসে না। লুকোচুরি করলে তো মানুষ নানা ষড়যন্ত্র খুঁজবে।
ডাকসু নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র, নারী হেনস্তা, চবি ও বাকৃবিতে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা এবং ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে অব্যাহত মিথ্যাচারের প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।
১ দিন আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-সভাপতি এস,এম জাহাঙ্গীর, নির্বাচন বানচাল করতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে। এ ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে সবাইকে নির্বাচনী মাঠে নেমে পড়ার আহ্বান জানান তিনি।
১ দিন আগেবর্ণাঢ্য আয়োজন এর মধ্য দিয়ে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় উদ্যাপিত হয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।
২ দিন আগেনূরের ওপর যে হামলা হয়েছে এই হামলাকে কেন্দ্র করে পুরো জাতি আজ একতাবদ্ধ হয়েছে। এখন এ দেশের মানুষের যে চাওয়া সেটি হলো আওয়ামী লীগকে যেভাবে সাংগঠনিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলসহ যারা ফ্যাসিবাদের দোসর তাদের সাংগঠনিক কার্যক্রমও নিষিদ্ধ করতে হবে
২ দিন আগেডাকসু নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র, নারী হেনস্তা, চবি ও বাকৃবিতে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা এবং ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে অব্যাহত মিথ্যাচারের প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-সভাপতি এস,এম জাহাঙ্গীর, নির্বাচন বানচাল করতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে। এ ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে সবাইকে নির্বাচনী মাঠে নেমে পড়ার আহ্বান জানান তিনি।
বর্ণাঢ্য আয়োজন এর মধ্য দিয়ে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় উদ্যাপিত হয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।
নূরের ওপর যে হামলা হয়েছে এই হামলাকে কেন্দ্র করে পুরো জাতি আজ একতাবদ্ধ হয়েছে। এখন এ দেশের মানুষের যে চাওয়া সেটি হলো আওয়ামী লীগকে যেভাবে সাংগঠনিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলসহ যারা ফ্যাসিবাদের দোসর তাদের সাংগঠনিক কার্যক্রমও নিষিদ্ধ করতে হবে