বিশেষ প্রতিনিধি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পতনের পর বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের সম্পর্কের টানাপোড়েন বাড়তে থাকে।
সংস্কার আগে নাকি নির্বাচন আগে––এই প্রশ্নে পরস্পরবিরোধী অবস্থান নিয়ে বিবাদে জড়ায় বিএনপি ও জামায়াত।
এরই মধ্যে জাতীয় সংসদের বিভিন্ন আসনে জামায়াত তাদের দলীয় প্রার্থীও ঘোষণা করে। দলটির এমন তৎপরতায় আস্থার অভাব ও সন্দেহ বেড়ে যায় বিএনপির।
সর্বশেষ স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে পরস্পরবিরোধী অবস্থান নিয়েছে দল দুটি। বিএনপি জাতীয় নির্বাচনের আগে অন্য কোনো নির্বাচন চায় না। আর জামায়াত আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চাইছে।
নানা ইস্যুতে বিএনপি-জামায়াতের বিবাদ এমন এক অবস্থায় এসে দাঁড়িয়েছে যে, দল দুটির নেতারা এখন কোনো না কোনো বিষয়ে পাল্টাপাল্টি বক্তব্য-বিবৃতি দিচ্ছেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু থেকেই বিএনপি ন্যূনতম সংস্কার করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচন দাবি করে আসছে। আর জামায়াত সংস্কারের পর নির্বাচন দাবি করে আসছিল।
দলটি অবশ্য সেই অবস্থান থেকে কিছুটা সরে এসে এখন নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কারের কথা বলছে।
তবে জামায়াত নির্বাচনের সময় নিয়ে বিএনপি থেকে ভিন্ন অবস্থান নিয়েছে।
জামায়াত বলেছে, প্রয়োজনীয় সংস্কারের যতটা সময় প্রয়োজন হবে, সেই সময় সরকারকে তারা দেবে।
আর বিএনপির অবস্থান হচ্ছে, প্রয়োজনীয় সংস্কার দ্রুত শেষ করে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে।
অন্যদিকে 'জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হতে পারে'- এমন খবর বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ হলে এ নিয়েও বিরোধে জড়ান দুই দলের নেতারা।
যদিও সরকার বা নির্বাচন কমিশনের দিক থেকে এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য এখনও আসেনি।
বরং প্রধান উপদেষ্টা ডিসেম্বর নাগাদ জাতীয় নির্বাচনের বিষয়ে আশ্বাস দিয়েছেন বলে বিএনপি সম্প্রতি এক বৈঠকের পর দাবি করেছে।
এরপর ১৩ ফেব্রুয়ারি সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে ওয়ার্ল্ড গভর্নমেন্টস সামিটের (ডব্লিউজিএস) ইন্টারঅ্যাকটিভ প্ল্যানারি অধিবেশনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসও একই সময়রেখার কথা উল্লেখ করেছেন।
তিনি জানান, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পর চলতি বছরের ডিসেম্বরেই জাতীয় নির্বাচন হতে পারে।
সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে এক বৈঠকে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন আয়োজনে তাদের সমর্থনের কথা জানালে তা বিএনপিকে দারুণভাবে ক্ষুব্ধ করেছে।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পতনের পর বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের সম্পর্কের টানাপোড়েন বাড়তে থাকে।
সংস্কার আগে নাকি নির্বাচন আগে––এই প্রশ্নে পরস্পরবিরোধী অবস্থান নিয়ে বিবাদে জড়ায় বিএনপি ও জামায়াত।
এরই মধ্যে জাতীয় সংসদের বিভিন্ন আসনে জামায়াত তাদের দলীয় প্রার্থীও ঘোষণা করে। দলটির এমন তৎপরতায় আস্থার অভাব ও সন্দেহ বেড়ে যায় বিএনপির।
সর্বশেষ স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে পরস্পরবিরোধী অবস্থান নিয়েছে দল দুটি। বিএনপি জাতীয় নির্বাচনের আগে অন্য কোনো নির্বাচন চায় না। আর জামায়াত আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চাইছে।
নানা ইস্যুতে বিএনপি-জামায়াতের বিবাদ এমন এক অবস্থায় এসে দাঁড়িয়েছে যে, দল দুটির নেতারা এখন কোনো না কোনো বিষয়ে পাল্টাপাল্টি বক্তব্য-বিবৃতি দিচ্ছেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের শুরু থেকেই বিএনপি ন্যূনতম সংস্কার করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচন দাবি করে আসছে। আর জামায়াত সংস্কারের পর নির্বাচন দাবি করে আসছিল।
দলটি অবশ্য সেই অবস্থান থেকে কিছুটা সরে এসে এখন নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কারের কথা বলছে।
তবে জামায়াত নির্বাচনের সময় নিয়ে বিএনপি থেকে ভিন্ন অবস্থান নিয়েছে।
জামায়াত বলেছে, প্রয়োজনীয় সংস্কারের যতটা সময় প্রয়োজন হবে, সেই সময় সরকারকে তারা দেবে।
আর বিএনপির অবস্থান হচ্ছে, প্রয়োজনীয় সংস্কার দ্রুত শেষ করে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে।
অন্যদিকে 'জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হতে পারে'- এমন খবর বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ হলে এ নিয়েও বিরোধে জড়ান দুই দলের নেতারা।
যদিও সরকার বা নির্বাচন কমিশনের দিক থেকে এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য এখনও আসেনি।
বরং প্রধান উপদেষ্টা ডিসেম্বর নাগাদ জাতীয় নির্বাচনের বিষয়ে আশ্বাস দিয়েছেন বলে বিএনপি সম্প্রতি এক বৈঠকের পর দাবি করেছে।
এরপর ১৩ ফেব্রুয়ারি সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে ওয়ার্ল্ড গভর্নমেন্টস সামিটের (ডব্লিউজিএস) ইন্টারঅ্যাকটিভ প্ল্যানারি অধিবেশনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসও একই সময়রেখার কথা উল্লেখ করেছেন।
তিনি জানান, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পর চলতি বছরের ডিসেম্বরেই জাতীয় নির্বাচন হতে পারে।
সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে এক বৈঠকে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন আয়োজনে তাদের সমর্থনের কথা জানালে তা বিএনপিকে দারুণভাবে ক্ষুব্ধ করেছে।
গত ৪০ বছরে দেশ থেকে ভয়াবহ হারে ব্রেইন ড্রেন হয়েছে—শিক্ষিত সমাজের অধিকাংশ সন্তান দেশের বাইরে স্থায়ীভাবে বসবাস করছে। যারা দেশের শিরায়—শিক্ষিত পরিবার এখনও আছে, কিন্তু তাদের মধ্যেও দেশের ত্যাগের প্রবণতা বাড়ছে; অনেকেই ভাবছেন দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার কথা
৮ ঘণ্টা আগেআমরা বিগত সময়ে দেখেছি মন্ডব প্রতি ৫ শত কেজি চাল বরাদ্দ দেয়া হলেও কোন মন্ডব কমিটি চাল বা টাকা সঠিকভাবে পায়নি। সেখান থেকেও কেজিতে ১০০ গ্রাম চাল কম বা মোট চালের দাম থেকে ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা করে মেরে দেয়া হয়েছে। পূজার চাল নিয়ে ছিনিমিনি করা হয়েছে। আমরা সেটি আর দেখতে চাই না
৯ ঘণ্টা আগেসোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত হরতাল। অফিস আদালত বন্ধ থাকবে। রিকশা ভ্যান মোটরসাইকেল চলবে এবং দোকানপাট খোলা থাকবে। জরুরী সেবা হরতালের আওতামুক্ত থাকবে
১০ ঘণ্টা আগেসরকার নুরের ওপর হামলার ঘটনায় একটি তদন্ত কমিশন করা হয়েছে। ওই কমিশনের কার্যকাল ৩০ কার্যদিবস নির্ধারণ করেছে, যা মূলত প্রতারণামূলক একটি পদক্ষেপ। দিনের আলোর মতো পরিষ্কার প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও সরকার দীর্ঘ সময় তদন্তের নামে সময়ক্ষেপণ করছে
১২ ঘণ্টা আগেগত ৪০ বছরে দেশ থেকে ভয়াবহ হারে ব্রেইন ড্রেন হয়েছে—শিক্ষিত সমাজের অধিকাংশ সন্তান দেশের বাইরে স্থায়ীভাবে বসবাস করছে। যারা দেশের শিরায়—শিক্ষিত পরিবার এখনও আছে, কিন্তু তাদের মধ্যেও দেশের ত্যাগের প্রবণতা বাড়ছে; অনেকেই ভাবছেন দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার কথা
আমরা বিগত সময়ে দেখেছি মন্ডব প্রতি ৫ শত কেজি চাল বরাদ্দ দেয়া হলেও কোন মন্ডব কমিটি চাল বা টাকা সঠিকভাবে পায়নি। সেখান থেকেও কেজিতে ১০০ গ্রাম চাল কম বা মোট চালের দাম থেকে ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা করে মেরে দেয়া হয়েছে। পূজার চাল নিয়ে ছিনিমিনি করা হয়েছে। আমরা সেটি আর দেখতে চাই না
সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত হরতাল। অফিস আদালত বন্ধ থাকবে। রিকশা ভ্যান মোটরসাইকেল চলবে এবং দোকানপাট খোলা থাকবে। জরুরী সেবা হরতালের আওতামুক্ত থাকবে
সরকার নুরের ওপর হামলার ঘটনায় একটি তদন্ত কমিশন করা হয়েছে। ওই কমিশনের কার্যকাল ৩০ কার্যদিবস নির্ধারণ করেছে, যা মূলত প্রতারণামূলক একটি পদক্ষেপ। দিনের আলোর মতো পরিষ্কার প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও সরকার দীর্ঘ সময় তদন্তের নামে সময়ক্ষেপণ করছে