ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহের ১১টি সংসদীয় আসনের মধ্যে ১০টি আসনে আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সংসদ সদস্য (এমপি) প্রার্থীর নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
গত শুক্রবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাত থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ময়মনসিংহ জেলা জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থীর নামের তালিকা ছড়িয়ে পড়ে। জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মোজাম্মেল হক আকন্দ তালিকার সত্যতা নিখাদ খবরকে নিশ্চিত করেছেন।
মোজাম্মেল হক আকন্দ বলেন, স্থানীয় মতামত ও মাঠপর্যায়ের জরিপের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় জামায়াতে ইসলামী সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ১০টি আসনে চূড়ান্ত হলেও একটি আসন এখনো বাকি রয়েছে।
তিনি বলেন, তৃণমূল পর্যায়ে মানুষ জামায়াতের নেতৃত্ব দেখতে চাচ্ছে, যা আমাদের উৎসাহিত করছে। প্রার্থীরা প্রতিটি গ্রামের ওয়ার্ড পর্যায়ে মাঠে গণসংযোগ করবেন, সঙ্গে দলীয় লোকজনও কাজ করবেন। গ্রামের মানুষ যে ধরনের সমস্যায় জর্জরিত, সেই সমস্যাগুলো শুনতে পারবেন। যার কারণে মানুষ খুব কাছে চলে আসবে। মাঠে যত বেশি দৌড়াবে, মানুষের আগ্রহ তত বাড়বে। যার কারণে মানুষ খুব কাছে চলে আসবে। মানুষের স্বপ্ন জামায়াতে ইসলামী বাস্তবায়ন করতে পারবে। আবার যদি জোট হয়, তাহলে জাতীয় ঐক্যের জন্য যে কোনো আসন আমরা ছেড়ে দেব। জাতীয় স্বার্থে যে কোনো ত্যাগ করতে আমরা জামায়াতে ইসলামী প্রস্তুত থাকবে।
সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থীরা হলেন ময়মনসিংহ-১ (হালুয়াঘাট-ধোবাউড়া) আসনে নগরের চরপাড়া সাংগঠনিক থানা শাখার রুকন ও জেলা ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি মাহফুজুর রহমান, ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর-তারাকান্দা) আসনে সাবেক উপজেলা আমির মাহবুব মণ্ডল, ময়মনসিংহ-৩ (গৌরীপুর) আসনে উপজেলা শাখার আমির মাওলানা বদরুজ্জামান, ময়মনসিংহ-৪ (সদর) আসনে মহানগর জামায়াতের আমির কামরুল আহসান, ময়মনসিংহ-৫ (মুক্তাগাছা) আসনে কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ, ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান, ময়মনসিংহ-৭ (ত্রিশাল) আসনে মহানগর জামায়াতের নায়েবে আমির আসাদুজ্জামান, ময়মনসিংহ-৮ (ঈশ্বরগঞ্জ) আসনে উপজেলা জামায়াতের আমির মঞ্জুরুল হক, ময়মনসিংহ-১০ (গফরগাঁও) আসনে ইসমাইল হোসেন ও ময়মনসিংহ-১১ (ভালুকা) আসনে উপজেলা শাখার আমির সাইফ উল্লাহ পাঠান। ময়মনসিংহ-৯ (নান্দাইল) আসনে প্রার্থী এখনো চূড়ান্ত করা হয়নি।
ময়মনসিংহের ১১টি সংসদীয় আসনের মধ্যে ১০টি আসনে আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সংসদ সদস্য (এমপি) প্রার্থীর নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
গত শুক্রবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাত থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ময়মনসিংহ জেলা জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থীর নামের তালিকা ছড়িয়ে পড়ে। জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মোজাম্মেল হক আকন্দ তালিকার সত্যতা নিখাদ খবরকে নিশ্চিত করেছেন।
মোজাম্মেল হক আকন্দ বলেন, স্থানীয় মতামত ও মাঠপর্যায়ের জরিপের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় জামায়াতে ইসলামী সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ১০টি আসনে চূড়ান্ত হলেও একটি আসন এখনো বাকি রয়েছে।
তিনি বলেন, তৃণমূল পর্যায়ে মানুষ জামায়াতের নেতৃত্ব দেখতে চাচ্ছে, যা আমাদের উৎসাহিত করছে। প্রার্থীরা প্রতিটি গ্রামের ওয়ার্ড পর্যায়ে মাঠে গণসংযোগ করবেন, সঙ্গে দলীয় লোকজনও কাজ করবেন। গ্রামের মানুষ যে ধরনের সমস্যায় জর্জরিত, সেই সমস্যাগুলো শুনতে পারবেন। যার কারণে মানুষ খুব কাছে চলে আসবে। মাঠে যত বেশি দৌড়াবে, মানুষের আগ্রহ তত বাড়বে। যার কারণে মানুষ খুব কাছে চলে আসবে। মানুষের স্বপ্ন জামায়াতে ইসলামী বাস্তবায়ন করতে পারবে। আবার যদি জোট হয়, তাহলে জাতীয় ঐক্যের জন্য যে কোনো আসন আমরা ছেড়ে দেব। জাতীয় স্বার্থে যে কোনো ত্যাগ করতে আমরা জামায়াতে ইসলামী প্রস্তুত থাকবে।
সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থীরা হলেন ময়মনসিংহ-১ (হালুয়াঘাট-ধোবাউড়া) আসনে নগরের চরপাড়া সাংগঠনিক থানা শাখার রুকন ও জেলা ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি মাহফুজুর রহমান, ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর-তারাকান্দা) আসনে সাবেক উপজেলা আমির মাহবুব মণ্ডল, ময়মনসিংহ-৩ (গৌরীপুর) আসনে উপজেলা শাখার আমির মাওলানা বদরুজ্জামান, ময়মনসিংহ-৪ (সদর) আসনে মহানগর জামায়াতের আমির কামরুল আহসান, ময়মনসিংহ-৫ (মুক্তাগাছা) আসনে কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ, ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান, ময়মনসিংহ-৭ (ত্রিশাল) আসনে মহানগর জামায়াতের নায়েবে আমির আসাদুজ্জামান, ময়মনসিংহ-৮ (ঈশ্বরগঞ্জ) আসনে উপজেলা জামায়াতের আমির মঞ্জুরুল হক, ময়মনসিংহ-১০ (গফরগাঁও) আসনে ইসমাইল হোসেন ও ময়মনসিংহ-১১ (ভালুকা) আসনে উপজেলা শাখার আমির সাইফ উল্লাহ পাঠান। ময়মনসিংহ-৯ (নান্দাইল) আসনে প্রার্থী এখনো চূড়ান্ত করা হয়নি।
গত ৪০ বছরে দেশ থেকে ভয়াবহ হারে ব্রেইন ড্রেন হয়েছে—শিক্ষিত সমাজের অধিকাংশ সন্তান দেশের বাইরে স্থায়ীভাবে বসবাস করছে। যারা দেশের শিরায়—শিক্ষিত পরিবার এখনও আছে, কিন্তু তাদের মধ্যেও দেশের ত্যাগের প্রবণতা বাড়ছে; অনেকেই ভাবছেন দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার কথা
১৭ ঘণ্টা আগেআমরা বিগত সময়ে দেখেছি মন্ডব প্রতি ৫ শত কেজি চাল বরাদ্দ দেয়া হলেও কোন মন্ডব কমিটি চাল বা টাকা সঠিকভাবে পায়নি। সেখান থেকেও কেজিতে ১০০ গ্রাম চাল কম বা মোট চালের দাম থেকে ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা করে মেরে দেয়া হয়েছে। পূজার চাল নিয়ে ছিনিমিনি করা হয়েছে। আমরা সেটি আর দেখতে চাই না
১৮ ঘণ্টা আগেসোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত হরতাল। অফিস আদালত বন্ধ থাকবে। রিকশা ভ্যান মোটরসাইকেল চলবে এবং দোকানপাট খোলা থাকবে। জরুরী সেবা হরতালের আওতামুক্ত থাকবে
১৯ ঘণ্টা আগেসরকার নুরের ওপর হামলার ঘটনায় একটি তদন্ত কমিশন করা হয়েছে। ওই কমিশনের কার্যকাল ৩০ কার্যদিবস নির্ধারণ করেছে, যা মূলত প্রতারণামূলক একটি পদক্ষেপ। দিনের আলোর মতো পরিষ্কার প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও সরকার দীর্ঘ সময় তদন্তের নামে সময়ক্ষেপণ করছে
২১ ঘণ্টা আগেগত ৪০ বছরে দেশ থেকে ভয়াবহ হারে ব্রেইন ড্রেন হয়েছে—শিক্ষিত সমাজের অধিকাংশ সন্তান দেশের বাইরে স্থায়ীভাবে বসবাস করছে। যারা দেশের শিরায়—শিক্ষিত পরিবার এখনও আছে, কিন্তু তাদের মধ্যেও দেশের ত্যাগের প্রবণতা বাড়ছে; অনেকেই ভাবছেন দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার কথা
আমরা বিগত সময়ে দেখেছি মন্ডব প্রতি ৫ শত কেজি চাল বরাদ্দ দেয়া হলেও কোন মন্ডব কমিটি চাল বা টাকা সঠিকভাবে পায়নি। সেখান থেকেও কেজিতে ১০০ গ্রাম চাল কম বা মোট চালের দাম থেকে ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা করে মেরে দেয়া হয়েছে। পূজার চাল নিয়ে ছিনিমিনি করা হয়েছে। আমরা সেটি আর দেখতে চাই না
সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত হরতাল। অফিস আদালত বন্ধ থাকবে। রিকশা ভ্যান মোটরসাইকেল চলবে এবং দোকানপাট খোলা থাকবে। জরুরী সেবা হরতালের আওতামুক্ত থাকবে
সরকার নুরের ওপর হামলার ঘটনায় একটি তদন্ত কমিশন করা হয়েছে। ওই কমিশনের কার্যকাল ৩০ কার্যদিবস নির্ধারণ করেছে, যা মূলত প্রতারণামূলক একটি পদক্ষেপ। দিনের আলোর মতো পরিষ্কার প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও সরকার দীর্ঘ সময় তদন্তের নামে সময়ক্ষেপণ করছে