কিশোরগঞ্জ
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের আজ এক বছরের মাথায় বিপ্লবীদের কে মৃত্যুর ভয় দেখানো হচ্ছে। যেই মুজিববাদকে আমরা উপড়ে ফেলেছি ,কিন্তু সেই মুজিববাদের সৈনিক যে কিনা আবার বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা এড. ফজলুর রহমান যার প্রতিটা কথায় আওয়ামী ফ্যাসিবাদের কন্ঠ শোনা যায়। যে কিনা ছাত্র -জনতার বিপ্লবকে অস্বীকার করে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যে শহিদদের অবমাননা, আহতদের তিরস্কার সহ অভ্যুত্থানের নেতৃবৃন্দকে আওয়ামী বয়ানে ঘায়েল করতে চান। আমরা স্পষ্টভাবে বলে দিতে চাই, এই বাংলার জমিনে আর কোনো ফ্যাসিবাদ, কোনো মুজিববাদী শাবককে আমরা মেনে নিবো না। আমি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি যে অতি সত্বর এই মুখোশধারী মুজিববাদী শাবককে তার উপদেষ্টা পদ থেকে বহিষ্কার করে বিএনপি কে দায়মুক্ত করুন।
আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) সকাল ১১ টায় কিশোরগঞ্জ জেলা পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে এ সংবাদ সম্মেলনে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতা ব্যানারে বক্তব্য বক্তরা এমন কথা বলেন ।
বক্তরা আরো বলেন, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ফজলুর রহমান একটা অনুষ্ঠানে নাহিদ ইসলামসহ এনসিপি'র অন্যান্য কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকে নিজের ফ্রেমিংয়ে ফেলে 'বেজন্মা' গালি দিয়েছেন। এই আওয়ামী লীগার ও মুজিববাদী এখন বিএনপি'র ন্যারেটর এন্ড ওরেটর। ফজলুর মতো বিএনপি নেতা গত কয়েক মাস ধরে গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগের হয়ে মাঠে সরব থাকছে। যে ভাষা ও বয়ানে সে বিএনপির প্রতিনিধিত্ব করছে, সে ভাষা ও বয়ান পুরাপুরি খুনি লীগের এবং তার বয়ান খুনি লীগের মিডিয়া সেলগুলোই প্রতিনিয়তই প্রচার করে যাচ্ছে।
সিনিয়র রাজনীতিবিদদের আমরা সম্মান করতে চাই। কিন্তু ফজলুর মতো পলিটিক্সে ন্যূনতম আদবের তোয়াক্কা না করা, ইনিয়ে বিনিয়ে ফ্যাসিবাদের দালালি করা, অভ্যুত্থানকে মেনে নিতে না পারা, আওয়ামী এজেন্ডা বাস্তবায়নকারীদের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশের দায় তাদেরকেই নিতে হবে।
পাল থেকে ছুটে যাওয়া লাগাম ছাড়া কয়েকজনের জন্য বিএনপি বারবার নিজেদেরকে প্রশ্নবিদ্ধ হতে দেখতে চায় কিনা সেই সিদ্ধান্ত বিএনপির নিতে হবে।
আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যদি ফজলুর রহমান তার বক্তব্য প্রত্যাহার না করে, তাহলে কিশোরগঞ্জের ছাত্র জনতা অবাঞ্ছিত ঘোষণা করবে। সারজিস আলম এর বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। কোন ধরনের মিথ্যা মামলা দিয়ে বিপ্লবীদের কে দামিয়ে রাখা যাবে না।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন কিশোরগঞ্জ জেলা শাখার সাবেক আহ্বায়ক ইকরাম হোসেন, সদস্য সচিব মো: ফয়সাল প্রিন্স, যুগ্ম আহ্বায়ক রাতুল নাহিদ ভূইয়া, মানস সরকার উৎস, ইয়াজ ইবনে জসিম, শামসুর রহমান, আরিফুল ইসলাম রাফি, তামিম ইকবাল, মিয়াদ, দেলোয়ার নেওয়াজ ভূইয়া, নুহা, রওজা, মাইশা সহ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ।
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের আজ এক বছরের মাথায় বিপ্লবীদের কে মৃত্যুর ভয় দেখানো হচ্ছে। যেই মুজিববাদকে আমরা উপড়ে ফেলেছি ,কিন্তু সেই মুজিববাদের সৈনিক যে কিনা আবার বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা এড. ফজলুর রহমান যার প্রতিটা কথায় আওয়ামী ফ্যাসিবাদের কন্ঠ শোনা যায়। যে কিনা ছাত্র -জনতার বিপ্লবকে অস্বীকার করে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যে শহিদদের অবমাননা, আহতদের তিরস্কার সহ অভ্যুত্থানের নেতৃবৃন্দকে আওয়ামী বয়ানে ঘায়েল করতে চান। আমরা স্পষ্টভাবে বলে দিতে চাই, এই বাংলার জমিনে আর কোনো ফ্যাসিবাদ, কোনো মুজিববাদী শাবককে আমরা মেনে নিবো না। আমি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি যে অতি সত্বর এই মুখোশধারী মুজিববাদী শাবককে তার উপদেষ্টা পদ থেকে বহিষ্কার করে বিএনপি কে দায়মুক্ত করুন।
আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) সকাল ১১ টায় কিশোরগঞ্জ জেলা পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে এ সংবাদ সম্মেলনে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতা ব্যানারে বক্তব্য বক্তরা এমন কথা বলেন ।
বক্তরা আরো বলেন, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ফজলুর রহমান একটা অনুষ্ঠানে নাহিদ ইসলামসহ এনসিপি'র অন্যান্য কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকে নিজের ফ্রেমিংয়ে ফেলে 'বেজন্মা' গালি দিয়েছেন। এই আওয়ামী লীগার ও মুজিববাদী এখন বিএনপি'র ন্যারেটর এন্ড ওরেটর। ফজলুর মতো বিএনপি নেতা গত কয়েক মাস ধরে গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগের হয়ে মাঠে সরব থাকছে। যে ভাষা ও বয়ানে সে বিএনপির প্রতিনিধিত্ব করছে, সে ভাষা ও বয়ান পুরাপুরি খুনি লীগের এবং তার বয়ান খুনি লীগের মিডিয়া সেলগুলোই প্রতিনিয়তই প্রচার করে যাচ্ছে।
সিনিয়র রাজনীতিবিদদের আমরা সম্মান করতে চাই। কিন্তু ফজলুর মতো পলিটিক্সে ন্যূনতম আদবের তোয়াক্কা না করা, ইনিয়ে বিনিয়ে ফ্যাসিবাদের দালালি করা, অভ্যুত্থানকে মেনে নিতে না পারা, আওয়ামী এজেন্ডা বাস্তবায়নকারীদের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশের দায় তাদেরকেই নিতে হবে।
পাল থেকে ছুটে যাওয়া লাগাম ছাড়া কয়েকজনের জন্য বিএনপি বারবার নিজেদেরকে প্রশ্নবিদ্ধ হতে দেখতে চায় কিনা সেই সিদ্ধান্ত বিএনপির নিতে হবে।
আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যদি ফজলুর রহমান তার বক্তব্য প্রত্যাহার না করে, তাহলে কিশোরগঞ্জের ছাত্র জনতা অবাঞ্ছিত ঘোষণা করবে। সারজিস আলম এর বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। কোন ধরনের মিথ্যা মামলা দিয়ে বিপ্লবীদের কে দামিয়ে রাখা যাবে না।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন কিশোরগঞ্জ জেলা শাখার সাবেক আহ্বায়ক ইকরাম হোসেন, সদস্য সচিব মো: ফয়সাল প্রিন্স, যুগ্ম আহ্বায়ক রাতুল নাহিদ ভূইয়া, মানস সরকার উৎস, ইয়াজ ইবনে জসিম, শামসুর রহমান, আরিফুল ইসলাম রাফি, তামিম ইকবাল, মিয়াদ, দেলোয়ার নেওয়াজ ভূইয়া, নুহা, রওজা, মাইশা সহ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ।
ডাকসু নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র, নারী হেনস্তা, চবি ও বাকৃবিতে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা এবং ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে অব্যাহত মিথ্যাচারের প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।
১ দিন আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-সভাপতি এস,এম জাহাঙ্গীর, নির্বাচন বানচাল করতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে। এ ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে সবাইকে নির্বাচনী মাঠে নেমে পড়ার আহ্বান জানান তিনি।
২ দিন আগেবর্ণাঢ্য আয়োজন এর মধ্য দিয়ে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় উদ্যাপিত হয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।
২ দিন আগেনূরের ওপর যে হামলা হয়েছে এই হামলাকে কেন্দ্র করে পুরো জাতি আজ একতাবদ্ধ হয়েছে। এখন এ দেশের মানুষের যে চাওয়া সেটি হলো আওয়ামী লীগকে যেভাবে সাংগঠনিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলসহ যারা ফ্যাসিবাদের দোসর তাদের সাংগঠনিক কার্যক্রমও নিষিদ্ধ করতে হবে
৩ দিন আগেডাকসু নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র, নারী হেনস্তা, চবি ও বাকৃবিতে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা এবং ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে অব্যাহত মিথ্যাচারের প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-সভাপতি এস,এম জাহাঙ্গীর, নির্বাচন বানচাল করতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে। এ ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে সবাইকে নির্বাচনী মাঠে নেমে পড়ার আহ্বান জানান তিনি।
বর্ণাঢ্য আয়োজন এর মধ্য দিয়ে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় উদ্যাপিত হয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।
নূরের ওপর যে হামলা হয়েছে এই হামলাকে কেন্দ্র করে পুরো জাতি আজ একতাবদ্ধ হয়েছে। এখন এ দেশের মানুষের যে চাওয়া সেটি হলো আওয়ামী লীগকে যেভাবে সাংগঠনিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলসহ যারা ফ্যাসিবাদের দোসর তাদের সাংগঠনিক কার্যক্রমও নিষিদ্ধ করতে হবে