খুলনা
গাজীপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহর উপর হামলার প্রতিবাদে খুলনায় বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করেছে দলটি।
মহানগরীর শিববাড়ি মোড়ে মঙ্গলবার বিকেল পাঁচটায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উদ্যোগে এ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়।
ওয়াহিদ অনির সভাপতিত্ব মিছিলটি নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে ডাকবাংলেো মোড় ঘুরে শিববাড়ি এসে শেষ হয়।
সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনা মহানগরের অন্যতম সংগঠক এস এম আরিফুর রহমান মিঠু।
তিনি বলেন, ‘আজ যে হামলা হয়েছে, এটা শুধু হাসনাতের ওপর না, এই হামলা জুলাই অভ্যুত্থানের ওপর হয়েছে। আমরা দেখেছি, জুলাই অভ্যুত্থানের ৯ মাস অতিবাহিত হয়ে গেলেও এই সরকার প্রোক্লেমেশন অব জুলাই রেভ্যুলিউশন ঘোষণা করতে পারেনি।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশ্যে এস এম আরিফুর রহমান মিঠু আরো বলেন, ‘আপনাদের কিসের ভয়? আপনারা আ’লীগ নিষিদ্ধ করতে পারেন না। পুরো বাংলাদেশ আপনাদের ওপর সমর্থন সরিয়ে নিতে বাধ্য হবে, যদি না আওয়ামী নিষিদ্ধ করতে না পারেন।
আ’লীগ নিষিদ্ধের প্রশ্নে আপনারা ছাত্রদের হাইকোর্ট দেখাবেন না। যদি অতি দ্রুত আওয়ামী নিষিদ্ধ না করেন এবং প্রোক্লেমেশন অব জুলাই রেভ্যুলিউশন ঘোষণা না করেন; তাহলে ছাত্র জনতা জুলাইয়ের মতো আবারও আন্দোলনে নামবে।’
সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সহ-সমন্বয়ক ও খুলনা জেলা সদস্য সচিব সাজিদুল ইসলাম বাপ্পি, এম এন মৈলাম রনি, আজিজুল খান আরমান, মনিরুল ইসলাম মনির, শহিদুল ইসলাম বাবু, মোহাম্মদ জসিম খান, জয় জয় বৈদ্য, রুমি রহমান আজাদ, আখি, রাফসান, আরমান, নাজমুল, ফাহিম, সাইফুল্লাহ, নিহা, নন্দিনী, জাকিয়া, ইমন, শাম্মী, ফারহানা, সরিফুল ইসলাম, মিজান, কাওসার আলী শামীম, আব্দুর রহিম, আব্দুস সালাম, নয়ন চৌধুরী, ইব্রাহিম, রুহুল, জাহিদ, সালাউদ্দিন, ওয়ালিদ খান, গোফরান খান, ফয়সাল শেখ, রাফসান ওশান, প্রমুখ।
গাজীপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহর উপর হামলার প্রতিবাদে খুলনায় বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করেছে দলটি।
মহানগরীর শিববাড়ি মোড়ে মঙ্গলবার বিকেল পাঁচটায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উদ্যোগে এ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়।
ওয়াহিদ অনির সভাপতিত্ব মিছিলটি নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে ডাকবাংলেো মোড় ঘুরে শিববাড়ি এসে শেষ হয়।
সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনা মহানগরের অন্যতম সংগঠক এস এম আরিফুর রহমান মিঠু।
তিনি বলেন, ‘আজ যে হামলা হয়েছে, এটা শুধু হাসনাতের ওপর না, এই হামলা জুলাই অভ্যুত্থানের ওপর হয়েছে। আমরা দেখেছি, জুলাই অভ্যুত্থানের ৯ মাস অতিবাহিত হয়ে গেলেও এই সরকার প্রোক্লেমেশন অব জুলাই রেভ্যুলিউশন ঘোষণা করতে পারেনি।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশ্যে এস এম আরিফুর রহমান মিঠু আরো বলেন, ‘আপনাদের কিসের ভয়? আপনারা আ’লীগ নিষিদ্ধ করতে পারেন না। পুরো বাংলাদেশ আপনাদের ওপর সমর্থন সরিয়ে নিতে বাধ্য হবে, যদি না আওয়ামী নিষিদ্ধ করতে না পারেন।
আ’লীগ নিষিদ্ধের প্রশ্নে আপনারা ছাত্রদের হাইকোর্ট দেখাবেন না। যদি অতি দ্রুত আওয়ামী নিষিদ্ধ না করেন এবং প্রোক্লেমেশন অব জুলাই রেভ্যুলিউশন ঘোষণা না করেন; তাহলে ছাত্র জনতা জুলাইয়ের মতো আবারও আন্দোলনে নামবে।’
সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সহ-সমন্বয়ক ও খুলনা জেলা সদস্য সচিব সাজিদুল ইসলাম বাপ্পি, এম এন মৈলাম রনি, আজিজুল খান আরমান, মনিরুল ইসলাম মনির, শহিদুল ইসলাম বাবু, মোহাম্মদ জসিম খান, জয় জয় বৈদ্য, রুমি রহমান আজাদ, আখি, রাফসান, আরমান, নাজমুল, ফাহিম, সাইফুল্লাহ, নিহা, নন্দিনী, জাকিয়া, ইমন, শাম্মী, ফারহানা, সরিফুল ইসলাম, মিজান, কাওসার আলী শামীম, আব্দুর রহিম, আব্দুস সালাম, নয়ন চৌধুরী, ইব্রাহিম, রুহুল, জাহিদ, সালাউদ্দিন, ওয়ালিদ খান, গোফরান খান, ফয়সাল শেখ, রাফসান ওশান, প্রমুখ।
তিনি বলেন, পৃথিবীর ইতিহাসে আমরা অনেক জায়গায় দেখেছি করিডোরের নাম করে বিদেশি এজেন্ট এসেছে। বিভিন্ন রকম ইন্টেলিজেন্স গোয়েন্দা সংস্থা এসেছে। বিভিন্ন দেশ ঢুকেছে। ইউএন ঢুকেছে।
৪ ঘণ্টা আগেক্ষমতাচ্যুত দল আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজ তথা পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির ব্যক্তিরা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন বলে জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
৫ ঘণ্টা আগেতিনি দাবি করেছেন, সরকার আওয়ামী লীগের নেতাদের বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ দিয়েছে এবং তাদের বিচার না করে পুনর্বাসনের পরিকল্পনা করছে।
১০ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, পৃথিবীর ইতিহাসে আমরা অনেক জায়গায় দেখেছি করিডোরের নাম করে বিদেশি এজেন্ট এসেছে। বিভিন্ন রকম ইন্টেলিজেন্স গোয়েন্দা সংস্থা এসেছে। বিভিন্ন দেশ ঢুকেছে। ইউএন ঢুকেছে।
ক্ষমতাচ্যুত দল আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজ তথা পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির ব্যক্তিরা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন বলে জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তিনি দাবি করেছেন, সরকার আওয়ামী লীগের নেতাদের বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ দিয়েছে এবং তাদের বিচার না করে পুনর্বাসনের পরিকল্পনা করছে।