মহাসড়ক অবরোধে করে আগুন
বরিশাল
শুক্রবার (৯ মে) রাত পৌনে ৮টার দিকে নগরীর অশ্বিনী কুমার হলের সামনে থেকে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতার ব্যানারে একটি বিশাল বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি বরিশাল কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল নথুল্লাবাদ হয়ে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গিয়ে অবস্থান কর্মসূচিতে পালন করা হয়।
বিক্ষোভকারীরা আওয়ামী লীগকে গণহত্যাকারী ও সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা দিয়ে দেশের রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানান। তারা বলেন, জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের সময় যেভাবে ছাত্র-জনতার ওপর হামলা চালানো হয়েছে, তা জাতির ইতিহাসে এক কলঙ্কজনক অধ্যায়। সেই দায়ে জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিও জানানো হয়।
বিক্ষোভকারীরা মহাসড়কের ওপর বসে বিভিন্ন দাবিতে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে সড়কে টায়ার ও কাঠসহ নানা সামগ্রীতে আগুন ধরিয়ে দেন তারা। ফলে ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কের দুই প্রান্তে শত শত যানবাহন থেমে যায়। যাত্রীরা দীর্ঘ সময় আটকে থাকায় চরম ভোগান্তির শিকার হন।
বিক্ষোভ শেষে আয়োজকরা এক সংবাদ সম্মেলন করেন। সেখানে তারা বলেন,গণতন্ত্র হত্যাকারী দলকে রাজনীতির মাঠে থাকতে দেওয়া যায় না। আমাদের দাবি শান্তিপূর্ণ, কিন্তু যদি কর্ণপাত না করা হয়, আন্দোলন আরও বৃহত্তর হবে। তারা বলেন,এই আন্দোলন কোনো দলের নয়, দেশের জনগণের। যারা এই দেশের ভবিষ্যৎ ধ্বংস করেছে, তাদের বিচার এই মাটিতেই হবে।
বিক্ষোভস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্রিয় রয়েছে।
শুক্রবার (৯ মে) রাত পৌনে ৮টার দিকে নগরীর অশ্বিনী কুমার হলের সামনে থেকে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতার ব্যানারে একটি বিশাল বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। মিছিলটি বরিশাল কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল নথুল্লাবাদ হয়ে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গিয়ে অবস্থান কর্মসূচিতে পালন করা হয়।
বিক্ষোভকারীরা আওয়ামী লীগকে গণহত্যাকারী ও সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা দিয়ে দেশের রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানান। তারা বলেন, জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের সময় যেভাবে ছাত্র-জনতার ওপর হামলা চালানো হয়েছে, তা জাতির ইতিহাসে এক কলঙ্কজনক অধ্যায়। সেই দায়ে জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিও জানানো হয়।
বিক্ষোভকারীরা মহাসড়কের ওপর বসে বিভিন্ন দাবিতে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে সড়কে টায়ার ও কাঠসহ নানা সামগ্রীতে আগুন ধরিয়ে দেন তারা। ফলে ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কের দুই প্রান্তে শত শত যানবাহন থেমে যায়। যাত্রীরা দীর্ঘ সময় আটকে থাকায় চরম ভোগান্তির শিকার হন।
বিক্ষোভ শেষে আয়োজকরা এক সংবাদ সম্মেলন করেন। সেখানে তারা বলেন,গণতন্ত্র হত্যাকারী দলকে রাজনীতির মাঠে থাকতে দেওয়া যায় না। আমাদের দাবি শান্তিপূর্ণ, কিন্তু যদি কর্ণপাত না করা হয়, আন্দোলন আরও বৃহত্তর হবে। তারা বলেন,এই আন্দোলন কোনো দলের নয়, দেশের জনগণের। যারা এই দেশের ভবিষ্যৎ ধ্বংস করেছে, তাদের বিচার এই মাটিতেই হবে।
বিক্ষোভস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্রিয় রয়েছে।
বরিশালের বাবুগঞ্জের সরকারি আবুল কালাম ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের ঘোষিত কমিটিকে অনিয়মিত ও জাতীয় পার্টি এবং ছাত্রলীগ নিয়ে পকেট কমিটি আখ্যা দিয়ে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করছে ছাত্রদলের একটি অংশ।
১ দিন আগেনিজ দল থেকে পদত্যাগ করেছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন বরিশাল জেলার মুখ্য সংগঠকসহ তিন নেতা পদত্যাগ করেছেন।
১ দিন আগেবরিশালের বাবুগঞ্জের সরকারি আবুল কালাম ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের ঘোষিত কমিটিকে অনিয়মিত ও জাতীয় পার্টি এবং ছাত্রলীগ নিয়ে পকেট কমিটি আখ্যা দিয়ে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করছে ছাত্রদলের একটি অংশ।
নিজ দল থেকে পদত্যাগ করেছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন বরিশাল জেলার মুখ্য সংগঠকসহ তিন নেতা পদত্যাগ করেছেন।