নিজস্ব প্রতিবেদক
জাতীয় নাগরিত পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে উদ্দেশ করে বলেছেন, আপনি ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি।
এনসিপির এই নেতা বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূস কিছুদিন আগে বলেছেন— আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগে অংশ নেবে কিনা সেই সিদ্ধান্ত নাকি আওয়ামী লীগের। ড. মুহাম্মদ ইউনূস আপনি ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি। আওয়ামী লীগ নির্বাচনে আসবে কি আসবে না, সেই সিদ্ধান্ত আমরা নিয়েছি। আওয়ামী লীগ মারা গিয়েছে বাংলাদেশে আর জানাজা হয়েছে দিল্লিতে।
শনিবার (৩ মে) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় ৮ মাস পরে এসেও অনেক রাজনৈতিক দল, রাজনীতিবিদ আমাদের বারবার মনে করিয়ে দেয়— আওয়ামী লীগ নাকি রাজনৈতিক দল। এই রাজনৈতিক দল নিয়ে সিদ্ধান্তে আসার এখতিয়ার নাকি তাদের নেই।
তিনি বলেন, আমার ভাই শহীদ আবরার ও আবু সাঈদের রক্তের ওপর পাড়া দিয়ে আওয়ামী লীগ আসবে না। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে। এই সংস্কার আমাদের দেশের বড় সংস্কার। কোনো কিন্তু অথবা জানি না। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতেই হবে। আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক দল নয়; এ কথা ভুলে গেলে চলবে না।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ একটি সন্ত্রাসী সংগঠন; এই সংগঠনকে নিষিদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা সংস্কার দেখতে চাই। একইসঙ্গে শাপলায় যে হত্যাকাণ্ড হয়েছে, যারা শহীদ হয়েছেন তাদের তালিকা জাতির সামনে প্রকাশ করুন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, আপনারা ভুলে গেলে চলবে না, আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক দল নয়। একাত্তর পরবর্তী সময়ে আপনারা দেখেছেন, শেখ মুজিব সর্বপ্রথম বাকশাল কায়েম করে গণতন্ত্রকে গলা টিপে হত্যা করেছেন। এই বাকশাল দিয়ে ৩০ হাজার জাসদ-কর্মীকে হত্যা করে সারা বাংলাদেশে কসাইতন্ত্র কায়েম করেছে। তাদের লুটপাটের কারণে ৭৪ সালে দুর্ভিক্ষে ১৫ লাখ মানুষ মারা গেছে।
তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক দল নয়, এটি সন্ত্রাসী সংগঠন। এই সংগঠনকে নিষিদ্ধ করার মধ্য দিয়ে আমরা সংস্কার করতে চাই। প্রয়োজন হলে শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে এই তরুণ প্রজন্ম আমরা হাসিনার ফাঁসি নিশ্চিত করা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব।
এসময় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ফাঁসি নিশ্চিত না করা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন হাসনাত আব্দুল্লাহ।
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই মহাসমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন হেফাজতের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাহমুদুর হাসান কাশেমী, নায়েবে আমির আহমেদ কাশেমী, হেফাজত ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব প্রমুখ।
জাতীয় নাগরিত পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে উদ্দেশ করে বলেছেন, আপনি ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি।
এনসিপির এই নেতা বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূস কিছুদিন আগে বলেছেন— আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগে অংশ নেবে কিনা সেই সিদ্ধান্ত নাকি আওয়ামী লীগের। ড. মুহাম্মদ ইউনূস আপনি ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি। আওয়ামী লীগ নির্বাচনে আসবে কি আসবে না, সেই সিদ্ধান্ত আমরা নিয়েছি। আওয়ামী লীগ মারা গিয়েছে বাংলাদেশে আর জানাজা হয়েছে দিল্লিতে।
শনিবার (৩ মে) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় ৮ মাস পরে এসেও অনেক রাজনৈতিক দল, রাজনীতিবিদ আমাদের বারবার মনে করিয়ে দেয়— আওয়ামী লীগ নাকি রাজনৈতিক দল। এই রাজনৈতিক দল নিয়ে সিদ্ধান্তে আসার এখতিয়ার নাকি তাদের নেই।
তিনি বলেন, আমার ভাই শহীদ আবরার ও আবু সাঈদের রক্তের ওপর পাড়া দিয়ে আওয়ামী লীগ আসবে না। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে। এই সংস্কার আমাদের দেশের বড় সংস্কার। কোনো কিন্তু অথবা জানি না। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতেই হবে। আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক দল নয়; এ কথা ভুলে গেলে চলবে না।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ একটি সন্ত্রাসী সংগঠন; এই সংগঠনকে নিষিদ্ধের মধ্য দিয়ে আমরা সংস্কার দেখতে চাই। একইসঙ্গে শাপলায় যে হত্যাকাণ্ড হয়েছে, যারা শহীদ হয়েছেন তাদের তালিকা জাতির সামনে প্রকাশ করুন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, আপনারা ভুলে গেলে চলবে না, আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক দল নয়। একাত্তর পরবর্তী সময়ে আপনারা দেখেছেন, শেখ মুজিব সর্বপ্রথম বাকশাল কায়েম করে গণতন্ত্রকে গলা টিপে হত্যা করেছেন। এই বাকশাল দিয়ে ৩০ হাজার জাসদ-কর্মীকে হত্যা করে সারা বাংলাদেশে কসাইতন্ত্র কায়েম করেছে। তাদের লুটপাটের কারণে ৭৪ সালে দুর্ভিক্ষে ১৫ লাখ মানুষ মারা গেছে।
তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক দল নয়, এটি সন্ত্রাসী সংগঠন। এই সংগঠনকে নিষিদ্ধ করার মধ্য দিয়ে আমরা সংস্কার করতে চাই। প্রয়োজন হলে শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে এই তরুণ প্রজন্ম আমরা হাসিনার ফাঁসি নিশ্চিত করা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব।
এসময় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ফাঁসি নিশ্চিত না করা পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন হাসনাত আব্দুল্লাহ।
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই মহাসমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন হেফাজতের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাহমুদুর হাসান কাশেমী, নায়েবে আমির আহমেদ কাশেমী, হেফাজত ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব প্রমুখ।
যেভাবে সবাই একত্র থেকে ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন করেছেন। আসন্ন নির্বাচন পর্যন্ত খাগড়াছড়ি মহিলা দল'কে ঐক্যবদ্ধ থেকে বিএনপিকে জয়যুক্ত করে ২৯৮ নং খাগড়াছড়ি আসনে জননেতা ওয়াদুদ ভূইয়া'কে সংসদে দেখার আহ্বান জানান
১ দিন আগেবৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের ছাত্ররা জামায়াতে ইসলামীর সাথে মিলে দাবি করছে জুলাই সনদের উপর নির্বাচন হতে হবে। ৭২-এর সংবিধান ছুড়ে ফেলে দিতে হবে। এ জাতীয় কথা সম্পূর্ণ অবাস্তব। কারণ জুলাই সনদ সংবিধান থেকে বড় নয়
১ দিন আগেআমার জ্বলন ওইখানেই, যারা ২৪ শে বিজয়ী হয়েছে, তারা যদি এখন এইভাবে ব্যর্থ হয়, ভবিষ্যতে যদি কেউ স্বৈরাচার হয়, তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার জন্য সাধারণ মানুষ এগিয়ে আসবে না। সেটা আমার ভয়। সেইজন্য তাদের সফল হওয়া উচিত ছিল। আমার বাড়ি ধ্বংস করে দিয়ে যদি দেশে শান্তি হয় আমি তাতেই রাজি
২ দিন আগেদলীয় শৃঙ্খলা ভঙের কারণে আগে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল সুমনকে নরসিংদী শহর যুবদলের আহ্বায়ক পদ থেকে বহিষ্কার করে। পরে তাকে নরসিংদী জেলা বিএনপির ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক পদে পদায়ন করা হয়, যা গঠনতন্ত্রের পরিপন্থি হিসেবে কেন্দ্র গণ্য করেছে
২ দিন আগেযেভাবে সবাই একত্র থেকে ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন করেছেন। আসন্ন নির্বাচন পর্যন্ত খাগড়াছড়ি মহিলা দল'কে ঐক্যবদ্ধ থেকে বিএনপিকে জয়যুক্ত করে ২৯৮ নং খাগড়াছড়ি আসনে জননেতা ওয়াদুদ ভূইয়া'কে সংসদে দেখার আহ্বান জানান
বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের ছাত্ররা জামায়াতে ইসলামীর সাথে মিলে দাবি করছে জুলাই সনদের উপর নির্বাচন হতে হবে। ৭২-এর সংবিধান ছুড়ে ফেলে দিতে হবে। এ জাতীয় কথা সম্পূর্ণ অবাস্তব। কারণ জুলাই সনদ সংবিধান থেকে বড় নয়
আমার জ্বলন ওইখানেই, যারা ২৪ শে বিজয়ী হয়েছে, তারা যদি এখন এইভাবে ব্যর্থ হয়, ভবিষ্যতে যদি কেউ স্বৈরাচার হয়, তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার জন্য সাধারণ মানুষ এগিয়ে আসবে না। সেটা আমার ভয়। সেইজন্য তাদের সফল হওয়া উচিত ছিল। আমার বাড়ি ধ্বংস করে দিয়ে যদি দেশে শান্তি হয় আমি তাতেই রাজি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙের কারণে আগে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল সুমনকে নরসিংদী শহর যুবদলের আহ্বায়ক পদ থেকে বহিষ্কার করে। পরে তাকে নরসিংদী জেলা বিএনপির ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক পদে পদায়ন করা হয়, যা গঠনতন্ত্রের পরিপন্থি হিসেবে কেন্দ্র গণ্য করেছে