টাঙ্গাইল
কোটা আন্দোলনের কারণে শেখ হাসিনার বিদায় হয়নি, আল্লাহর গজবের কারণে হাসিনার বিদায় হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও কাদেরিয়া বাহিনীর প্রধান বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম। শনিবার (৩০ আগস্ট) বিকেলে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে কাদেরিয়া বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ড. ইউনূস আপনি যদি মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে থাকেন তাহলে লতিফ সিদ্দিকীকে যখন বলা হয়েছে- লতিফ সিদ্দিকীর দুই গালে জুতা মারও তালে তালে তখন আমি ধরে নেব ড. ইউনূস আপনার দুই গালেও জুতা মারও তালে তালে বলা হয়েছে। আপনি যদি মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে থাকেন তাহলে আপনার গালে জুতা মারা হয়নি। আপনি যদি রাজাকার হয়ে থাকেন, আল বদর হয়ে থাকেন ও শান্তি কমিটির হয়ে থাকেন তাহলে মারা হয়নি। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের ও স্বাধীনতার পক্ষে যদি থাকেন, তাহলে আপনার গালেও জুতা মারা হয়েছে। আমি এর বিচার চাই।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে যারা মব করেছে তারা অপরাধী না, যারা ভাঙতে গেছে তারা অপরাধী? ২৬ বছর যাবত কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদকও একইসঙ্গে জেলে গেছে।
তিনি আরো বলেন, মুক্তিযুদ্ধ করে যদি দেশ বিসর্জন দিতে হয়, পাকিস্তান হয়, পাকিস্তানের কাছে অত্যাচারিত হওয়া আমার কাছে কিছুই না। কিন্তু বাংলাদেশে এই পোলারা জন্মালো কীভাবে যাদের পাকিস্তানি মনোভাব। কীভাবে জন্মালো? এটা আমাদের বুঝতে হবে না? দেখতে হবে না?
সেনাপ্রধানকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, হাসিনা হটাও আন্দোলনে সেনাবাহিনী যে ভূমিকা রেখেছে, জনগণের সামনাসামনি না দাঁড়িয়ে, সেটা সেনাবাহিনীর জন্য হাজার বছরের প্রশংসার একটা কাজ হয়েছে। কিন্তু সেই সেনাবাহিনীকে নিয়ে কেউ বলছে- ক্যান্টনমেন্ট উড়িয়ে দেবে, তাহলে তাদের কিছু দেখতে হবে না? ক্যান্টনমেন্ট উড়িয়ে দিলে আর কি থাকে। সেনাপ্রধান আপনি এটা দেখেন। সেনাবাহিনী প্রধান আপনাকে একটা কথা এজন্য বলছি, আপনার কথা আমি নিজ কানে শুনেছিলাম, টিভিতে দেখেছিলাম। আপনি বলেছিলেন দেশের দায়িত্ব আমি নিলাম। আলহামদুলিল্লাহ আপনি দেশের ভালো করবেন। এই দায়িত্ব নিলেন। আপনি যদি সত্যিই দায়িত্ব নিয়ে থাকেন, তাহলে দেশে এত অরাজকতা কেন? অধ্যাপক ইউনূস কিন্তু বলেননি। ৫ তারিখে (দেশের) বাইরে ছিলেন। আপনি বলেছিলেন আমাকে ভরসা করেন, আমি দেশের দায়িত্ব নিলাম। আমি দেশের হেফাজত করব। কোথায় হেফাজত। সকাল-বিকেল মব হচ্ছে। কোথায় হেফাজত?
সমাবেশে মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক বীর প্রতীকের সভাপতিত্বে এসময় বক্তব্য দেন- কাদেরিয়া বাহিনীর কোম্পানি কমান্ডার হুমায়ুন বাঙ্গাল, আবুল কালাম আজাদ বীর বিক্রম, কালিহাতী উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মনসুর আজাদ ছিদ্দিকী প্রমুখ।
কোটা আন্দোলনের কারণে শেখ হাসিনার বিদায় হয়নি, আল্লাহর গজবের কারণে হাসিনার বিদায় হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও কাদেরিয়া বাহিনীর প্রধান বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম। শনিবার (৩০ আগস্ট) বিকেলে টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে কাদেরিয়া বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ড. ইউনূস আপনি যদি মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে থাকেন তাহলে লতিফ সিদ্দিকীকে যখন বলা হয়েছে- লতিফ সিদ্দিকীর দুই গালে জুতা মারও তালে তালে তখন আমি ধরে নেব ড. ইউনূস আপনার দুই গালেও জুতা মারও তালে তালে বলা হয়েছে। আপনি যদি মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে থাকেন তাহলে আপনার গালে জুতা মারা হয়নি। আপনি যদি রাজাকার হয়ে থাকেন, আল বদর হয়ে থাকেন ও শান্তি কমিটির হয়ে থাকেন তাহলে মারা হয়নি। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের ও স্বাধীনতার পক্ষে যদি থাকেন, তাহলে আপনার গালেও জুতা মারা হয়েছে। আমি এর বিচার চাই।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে যারা মব করেছে তারা অপরাধী না, যারা ভাঙতে গেছে তারা অপরাধী? ২৬ বছর যাবত কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদকও একইসঙ্গে জেলে গেছে।
তিনি আরো বলেন, মুক্তিযুদ্ধ করে যদি দেশ বিসর্জন দিতে হয়, পাকিস্তান হয়, পাকিস্তানের কাছে অত্যাচারিত হওয়া আমার কাছে কিছুই না। কিন্তু বাংলাদেশে এই পোলারা জন্মালো কীভাবে যাদের পাকিস্তানি মনোভাব। কীভাবে জন্মালো? এটা আমাদের বুঝতে হবে না? দেখতে হবে না?
সেনাপ্রধানকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, হাসিনা হটাও আন্দোলনে সেনাবাহিনী যে ভূমিকা রেখেছে, জনগণের সামনাসামনি না দাঁড়িয়ে, সেটা সেনাবাহিনীর জন্য হাজার বছরের প্রশংসার একটা কাজ হয়েছে। কিন্তু সেই সেনাবাহিনীকে নিয়ে কেউ বলছে- ক্যান্টনমেন্ট উড়িয়ে দেবে, তাহলে তাদের কিছু দেখতে হবে না? ক্যান্টনমেন্ট উড়িয়ে দিলে আর কি থাকে। সেনাপ্রধান আপনি এটা দেখেন। সেনাবাহিনী প্রধান আপনাকে একটা কথা এজন্য বলছি, আপনার কথা আমি নিজ কানে শুনেছিলাম, টিভিতে দেখেছিলাম। আপনি বলেছিলেন দেশের দায়িত্ব আমি নিলাম। আলহামদুলিল্লাহ আপনি দেশের ভালো করবেন। এই দায়িত্ব নিলেন। আপনি যদি সত্যিই দায়িত্ব নিয়ে থাকেন, তাহলে দেশে এত অরাজকতা কেন? অধ্যাপক ইউনূস কিন্তু বলেননি। ৫ তারিখে (দেশের) বাইরে ছিলেন। আপনি বলেছিলেন আমাকে ভরসা করেন, আমি দেশের দায়িত্ব নিলাম। আমি দেশের হেফাজত করব। কোথায় হেফাজত। সকাল-বিকেল মব হচ্ছে। কোথায় হেফাজত?
সমাবেশে মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক বীর প্রতীকের সভাপতিত্বে এসময় বক্তব্য দেন- কাদেরিয়া বাহিনীর কোম্পানি কমান্ডার হুমায়ুন বাঙ্গাল, আবুল কালাম আজাদ বীর বিক্রম, কালিহাতী উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মনসুর আজাদ ছিদ্দিকী প্রমুখ।
নূরের ওপর যে হামলা হয়েছে এই হামলাকে কেন্দ্র করে পুরো জাতি আজ একতাবদ্ধ হয়েছে। এখন এ দেশের মানুষের যে চাওয়া সেটি হলো আওয়ামী লীগকে যেভাবে সাংগঠনিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলসহ যারা ফ্যাসিবাদের দোসর তাদের সাংগঠনিক কার্যক্রমও নিষিদ্ধ করতে হবে
৪ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতি সবার জন্য হতে হবে। প্রত্যেক নাগরিক যাতে অর্থনীতিতে অংশগ্রহণ করতে পারে, উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে পারে। গ্রাম থেকে শুরু করে, শিক্ষিত যারা আছে তাদের জন্য, সবাই যাতে অংশগ্রহণ করতে পারে তার জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ করছি আমরা
৫ ঘণ্টা আগেরায়ের মাধ্যমে এটাও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, শেখ হাসিনা প্রকৃত অর্থে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার বিচার চাননি। যদি শেখ হাসিনা প্রকৃত অপরাধীদের বিচার চাইতেন, আইভী রহমান হত্যার বিচার চাইতেন তাহলে জিঘাংসার বশবর্তী হয়ে তারেক রহমানকে অন্তর্ভুক্ত করতেন না। আমরা বিএনপির পক্ষ থেকে মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায়
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ও দেশের গণতন্ত্র বিএনপির হাতেই নিরাপদ । দীর্ঘ ১৭ বছর আওয়ামী ফ্যাসিবাদের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে হত্যা করে দেশজুড়ে জুলুম, নির্যাতন করে মানুষকে জিম্মি করে রাখা হয়েছিল
৭ ঘণ্টা আগেনূরের ওপর যে হামলা হয়েছে এই হামলাকে কেন্দ্র করে পুরো জাতি আজ একতাবদ্ধ হয়েছে। এখন এ দেশের মানুষের যে চাওয়া সেটি হলো আওয়ামী লীগকে যেভাবে সাংগঠনিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলসহ যারা ফ্যাসিবাদের দোসর তাদের সাংগঠনিক কার্যক্রমও নিষিদ্ধ করতে হবে
অর্থনীতি সবার জন্য হতে হবে। প্রত্যেক নাগরিক যাতে অর্থনীতিতে অংশগ্রহণ করতে পারে, উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে পারে। গ্রাম থেকে শুরু করে, শিক্ষিত যারা আছে তাদের জন্য, সবাই যাতে অংশগ্রহণ করতে পারে তার জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ করছি আমরা
রায়ের মাধ্যমে এটাও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, শেখ হাসিনা প্রকৃত অর্থে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার বিচার চাননি। যদি শেখ হাসিনা প্রকৃত অপরাধীদের বিচার চাইতেন, আইভী রহমান হত্যার বিচার চাইতেন তাহলে জিঘাংসার বশবর্তী হয়ে তারেক রহমানকে অন্তর্ভুক্ত করতেন না। আমরা বিএনপির পক্ষ থেকে মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায়
বাংলাদেশ ও দেশের গণতন্ত্র বিএনপির হাতেই নিরাপদ । দীর্ঘ ১৭ বছর আওয়ামী ফ্যাসিবাদের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে হত্যা করে দেশজুড়ে জুলুম, নির্যাতন করে মানুষকে জিম্মি করে রাখা হয়েছিল