টাঙ্গাইল
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, ‘বিএনপির নেতা, জিয়াউর রহমানের ছেলে তারেক রহমানের কোনো রাজনৈতিক কথা আমার পছন্দ হতো না। কিন্তু শেখ হাসিনার পতনের পর তারেক রহমানের কোনো কথা আমার অপছন্দ হয় নাই। তারেক রহমান এখন বাংলাদেশের জন্য একজন উপযুক্ত নেতা’।
শনিবার (২৬ জুলাই) সন্ধ্যায় টাঙ্গাইল শহরের জেলা সদর রোডে অবস্থিত সোনার বাংলা কমিনিউটি সেন্টারে কাদেরিয়া বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধাদের মিলনমেলা ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘শেখ হাসিনার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুকে ও শেখ হাসিনার সরকারের সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের যারা মেলাবে তারা আহাম্মকের স্বর্গে বাস করে। আওয়ামী লীগ স্বৈরাচার না, শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ স্বৈরাচার, এটা আমি মেনে নিতে পারি। আমি সেজন্য হাসিনা লীগ বলি। হাসিনা লীগ স্বৈরাচার আমার কোনো আপত্তি নাই।’
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনার রাজনীতি, বঙ্গবন্ধুর রাজনীতি কখনো এক ছিল না। স্বাধীনতা ও মুক্তিযোদ্ধাদের আমরা মুক্তিযুদ্ধের জয় বাংলা চাই। তোমরা জয় বাংলা বলার জন্য মানুষকে জেলে দিছো। জবাব দিতে হবে না? আজ হোক কাল হোক বাংলাদেশ থাকলে জবাব একদিন তোমাকে দিতেই হবে। জবাবের বাইরে যেতে পারবে না। সরকারকে বলছি, আমরা প্রশ্ন করে পারি না। শেখ হাসিনাকে ঘোড়া রোগে ধরেছিল। সেজন্য তার পরিণতি এটা হয়েছে। কোটা ও বৈষম্যবিরোধীরা শেখ হাসিনা পতন ঘটায় নাই। শেখ হাসিনার পতন হয়েছে অত্যাচারের কারণে, আল্লাহ তরফ থেকে’।
তিনি আরও বলেন, যারা শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়েছে, আমি এখন পর্যন্ত একশ ভাগের একশ ভাগ তাদের পক্ষে। তাদের সম্মান ও সালাম জানাই বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন যারা করেছে। যারা শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়েছে আমি তাদের সম্মান করি। তারা যদি তাদের সীমায় থাকতে না পারে, ওই আন্দোলনের সুনাম যদি একশ বছর না থাকে। ভবিষ্যতে অন্যায়কারীকে উৎখাত ও পতন ঘটাবো, তাহলে আমাদের সুনামও থাকবে না।
এসময় আবুল কালাম আজাদ (বীর বিক্রম) , হাবিবুর রহমান তালুকদার খোকা (বীর প্রতীক) , ফজলুল হক (বীর প্রতীক), কালিহাতী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মনসুর আজাদ সিদ্দিকীসহ বিভিন্ন উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ও মুক্তিযোদ্ধারা উপস্থিত ছিলেন।
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, ‘বিএনপির নেতা, জিয়াউর রহমানের ছেলে তারেক রহমানের কোনো রাজনৈতিক কথা আমার পছন্দ হতো না। কিন্তু শেখ হাসিনার পতনের পর তারেক রহমানের কোনো কথা আমার অপছন্দ হয় নাই। তারেক রহমান এখন বাংলাদেশের জন্য একজন উপযুক্ত নেতা’।
শনিবার (২৬ জুলাই) সন্ধ্যায় টাঙ্গাইল শহরের জেলা সদর রোডে অবস্থিত সোনার বাংলা কমিনিউটি সেন্টারে কাদেরিয়া বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধাদের মিলনমেলা ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘শেখ হাসিনার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুকে ও শেখ হাসিনার সরকারের সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের যারা মেলাবে তারা আহাম্মকের স্বর্গে বাস করে। আওয়ামী লীগ স্বৈরাচার না, শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ স্বৈরাচার, এটা আমি মেনে নিতে পারি। আমি সেজন্য হাসিনা লীগ বলি। হাসিনা লীগ স্বৈরাচার আমার কোনো আপত্তি নাই।’
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনার রাজনীতি, বঙ্গবন্ধুর রাজনীতি কখনো এক ছিল না। স্বাধীনতা ও মুক্তিযোদ্ধাদের আমরা মুক্তিযুদ্ধের জয় বাংলা চাই। তোমরা জয় বাংলা বলার জন্য মানুষকে জেলে দিছো। জবাব দিতে হবে না? আজ হোক কাল হোক বাংলাদেশ থাকলে জবাব একদিন তোমাকে দিতেই হবে। জবাবের বাইরে যেতে পারবে না। সরকারকে বলছি, আমরা প্রশ্ন করে পারি না। শেখ হাসিনাকে ঘোড়া রোগে ধরেছিল। সেজন্য তার পরিণতি এটা হয়েছে। কোটা ও বৈষম্যবিরোধীরা শেখ হাসিনা পতন ঘটায় নাই। শেখ হাসিনার পতন হয়েছে অত্যাচারের কারণে, আল্লাহ তরফ থেকে’।
তিনি আরও বলেন, যারা শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়েছে, আমি এখন পর্যন্ত একশ ভাগের একশ ভাগ তাদের পক্ষে। তাদের সম্মান ও সালাম জানাই বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন যারা করেছে। যারা শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়েছে আমি তাদের সম্মান করি। তারা যদি তাদের সীমায় থাকতে না পারে, ওই আন্দোলনের সুনাম যদি একশ বছর না থাকে। ভবিষ্যতে অন্যায়কারীকে উৎখাত ও পতন ঘটাবো, তাহলে আমাদের সুনামও থাকবে না।
এসময় আবুল কালাম আজাদ (বীর বিক্রম) , হাবিবুর রহমান তালুকদার খোকা (বীর প্রতীক) , ফজলুল হক (বীর প্রতীক), কালিহাতী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মনসুর আজাদ সিদ্দিকীসহ বিভিন্ন উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ও মুক্তিযোদ্ধারা উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপি জনগণের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে সচেতন। এখন একটা সুযোগ তৈরি হয়েছে। জাতীয় ঐক্য তৈরি হয়েছে। এটিকে কাজে লাগাতে পারলে সফল হবো। রাষ্ট্র কাঠামোর পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তায় সচেতনতার সঙ্গে এগোচ্ছে বিএনপি
৩১ মিনিট আগেআমাদের শহীদ পরিবারের সদস্য, আহত ভাই, মামলার বাদী ও স্বাক্ষীদের এখনো আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা হুমকি দিচ্ছে। আমরা চাই, এসব সন্ত্রাসীকে দ্রুত গ্রেপ্তার করা হোক। যারা এসব সন্ত্রাসীকে আশ্রয় দিচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে ও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে
৫ ঘণ্টা আগেদলটির আয় দেখানো হয়েছে ১৫ কোটি ৬৫ লাখের বেশি। আর ব্যয় ৪ কোটি ৮০ লাখ ৪ হাজার টাকা। উদ্বৃত্ত আছে ১০ কোটি ৮৫ লাখ ৯০ হাজার ১৯ টাকা; যা ২০২৩ সালের তুলনায় বেড়েছে
৭ ঘণ্টা আগেপ্রফেসর ইউনূস দেশবরেণ্য ব্যক্তি। বিদেশে তাঁর অনেক পরিচিতি আছে। আমরা সব রাজনৈতিক দল তাঁকে সমর্থন দিয়েছি। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আমরা তাঁর কাছ থেকে যা আশা করেছিলাম, উপদেষ্টা পরিষদ কল্যাণকর রাষ্ট্রে পরিণত করতে ব্যর্থ হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগেবিএনপি জনগণের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে সচেতন। এখন একটা সুযোগ তৈরি হয়েছে। জাতীয় ঐক্য তৈরি হয়েছে। এটিকে কাজে লাগাতে পারলে সফল হবো। রাষ্ট্র কাঠামোর পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তায় সচেতনতার সঙ্গে এগোচ্ছে বিএনপি
যারা শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়েছে, আমি এখন পর্যন্ত একশ ভাগের একশ ভাগ তাদের পক্ষে। তাদের সম্মান ও সালাম জানাই বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন যারা করেছে। যারা শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়েছে আমি তাদের সম্মান করি
আমাদের শহীদ পরিবারের সদস্য, আহত ভাই, মামলার বাদী ও স্বাক্ষীদের এখনো আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা হুমকি দিচ্ছে। আমরা চাই, এসব সন্ত্রাসীকে দ্রুত গ্রেপ্তার করা হোক। যারা এসব সন্ত্রাসীকে আশ্রয় দিচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে ও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে
দলটির আয় দেখানো হয়েছে ১৫ কোটি ৬৫ লাখের বেশি। আর ব্যয় ৪ কোটি ৮০ লাখ ৪ হাজার টাকা। উদ্বৃত্ত আছে ১০ কোটি ৮৫ লাখ ৯০ হাজার ১৯ টাকা; যা ২০২৩ সালের তুলনায় বেড়েছে