আমির খসরু লাবলু
পঞ্চগড় জেলার বোদা উপজেলার করোতোয়া নদীর বোয়ালমারী ঘাটে শুরু হয়েছে সনাতন ধর্মালম্বীদের তিন দিনব্যাপী বারুনী মহাস্নান উৎসব।
বৃহস্পতিবার থেকে তিন দিনব্যাপী এই স্নান উৎসব চলবে। স্নান উৎসবকে কেন্দ্র করে পূণ্যার্থী ও ভক্তদের মিলন মেলায় পরিণত হয়েছে স্থানটি। প্রতি বছরের মতো এবারও মহাস্নান চলবে শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত।
পঞ্চগড় সহ আশপাশের জেলাগুলো থেকে হিন্দু সম্প্রদায়ের কয়েক লাখ পুণ্যার্থী ও ভক্তরা করতোয়া নদীর এই উত্তরমুখী স্রোতের এই স্থানে স্নান করতে আসেন।
কথিত আছে, মহাদেবের স্ত্রী পার্বতীর মৃতদেহ এ স্থানে স্নান করায় সেইকাল থেকে করোতোয়া নদীর উত্তর স্রোতধারায় প্রবাহিত এই স্থানে পূণ্যার্থী ও ভক্তরা জাতি-বর্ণ নির্বিশেষে মধুকৃষ্ণ ত্রয়োদশী তিথি লগ্নে স্নান ও পিতৃতর্পণ করে নিজে পবিত্র ও পিতা মাতার মঙ্গলার্থে মাথা ছাটাই করা ও দানাদি করে থাকেন। করতোয়া নদীর এ স্থানে এসে নদীটি প্রায় ১ কিলোমিটার পর্যন্ত উত্তরদিকে প্রবাহিত হয়।
দেহ-মন থেকে পাপ মোচনের আশায় অনেকে মাথার চুল বিসর্জন দিয়ে পূজার্চনা করেন। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা সংকল্প বাক্য স্নানমন্ত্র পাঠ করে হাতে বেল পাতা ফুল ধান দূর্বা হরিতকী কাঁচা আম, ডাব, কলা ইত্যাদি অর্পণের মাধ্যমে স্নান সম্পন্ন করেন।
পূণ্যস্নান উপলক্ষে এখানে বসেছে বারুনী মেলা। স্থানীয় মন্দির কমিটি এই মেলার আয়োজন করে।
পঞ্চগড় পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান মুন্সী জানান, বারুনী স্নান উৎসবের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, আনসার ও স্বেচ্ছাসেবকদের পাশাপাশি পঞ্চগড় জেলা পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
পঞ্চগড় জেলার বোদা উপজেলার করোতোয়া নদীর বোয়ালমারী ঘাটে শুরু হয়েছে সনাতন ধর্মালম্বীদের তিন দিনব্যাপী বারুনী মহাস্নান উৎসব।
বৃহস্পতিবার থেকে তিন দিনব্যাপী এই স্নান উৎসব চলবে। স্নান উৎসবকে কেন্দ্র করে পূণ্যার্থী ও ভক্তদের মিলন মেলায় পরিণত হয়েছে স্থানটি। প্রতি বছরের মতো এবারও মহাস্নান চলবে শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত।
পঞ্চগড় সহ আশপাশের জেলাগুলো থেকে হিন্দু সম্প্রদায়ের কয়েক লাখ পুণ্যার্থী ও ভক্তরা করতোয়া নদীর এই উত্তরমুখী স্রোতের এই স্থানে স্নান করতে আসেন।
কথিত আছে, মহাদেবের স্ত্রী পার্বতীর মৃতদেহ এ স্থানে স্নান করায় সেইকাল থেকে করোতোয়া নদীর উত্তর স্রোতধারায় প্রবাহিত এই স্থানে পূণ্যার্থী ও ভক্তরা জাতি-বর্ণ নির্বিশেষে মধুকৃষ্ণ ত্রয়োদশী তিথি লগ্নে স্নান ও পিতৃতর্পণ করে নিজে পবিত্র ও পিতা মাতার মঙ্গলার্থে মাথা ছাটাই করা ও দানাদি করে থাকেন। করতোয়া নদীর এ স্থানে এসে নদীটি প্রায় ১ কিলোমিটার পর্যন্ত উত্তরদিকে প্রবাহিত হয়।
দেহ-মন থেকে পাপ মোচনের আশায় অনেকে মাথার চুল বিসর্জন দিয়ে পূজার্চনা করেন। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা সংকল্প বাক্য স্নানমন্ত্র পাঠ করে হাতে বেল পাতা ফুল ধান দূর্বা হরিতকী কাঁচা আম, ডাব, কলা ইত্যাদি অর্পণের মাধ্যমে স্নান সম্পন্ন করেন।
পূণ্যস্নান উপলক্ষে এখানে বসেছে বারুনী মেলা। স্থানীয় মন্দির কমিটি এই মেলার আয়োজন করে।
পঞ্চগড় পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান মুন্সী জানান, বারুনী স্নান উৎসবের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, আনসার ও স্বেচ্ছাসেবকদের পাশাপাশি পঞ্চগড় জেলা পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
ত্যাগের মহিমায় ও যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য এবং আনন্দ উচ্ছ্বাসের মধ্য দিয়ে খাগড়াছড়িতে পবিত্র ঈদ উল আযহা পালিত হচ্ছে। সকাল সাড়ে ৭ টায় খাগড়াছড়ি কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে অনুষ্ঠিত হয় পবিত্র ঈদুল আযহার প্রধান জামাত। একই স্থানে সকাল ৮টায় দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত।
৭ দিন আগেযথাযথ মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সাথে টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় ঈদগাহে পবিত্র ঈদুল আযহা'র জেলার প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (৭জুন)সকাল আটটায় এই জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
৭ দিন আগেকিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় ঈদুল আজহার ১৯৮ তম জামাত আদায় করেন লাখো মুসল্লি। শনিবার (৭ জুন) সকাল ৯টায় জামাত শুরু হয়। জামাতে ইমামতি করেন মুফতি আবুল খায়ের মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ।
৭ দিন আগেমালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের হাং তুহা মসজিদ আল বুখারাতে সকাল ৮:১৫ মিনিটে ঈদুল আযহার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। স্থানীয়দের সঙ্গে এখানে প্রবাসী বাংলাদেশি ঈদের নামাজ আদায় করেন।
৭ দিন আগেত্যাগের মহিমায় ও যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য এবং আনন্দ উচ্ছ্বাসের মধ্য দিয়ে খাগড়াছড়িতে পবিত্র ঈদ উল আযহা পালিত হচ্ছে। সকাল সাড়ে ৭ টায় খাগড়াছড়ি কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে অনুষ্ঠিত হয় পবিত্র ঈদুল আযহার প্রধান জামাত। একই স্থানে সকাল ৮টায় দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত।
যথাযথ মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সাথে টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় ঈদগাহে পবিত্র ঈদুল আযহা'র জেলার প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (৭জুন)সকাল আটটায় এই জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় ঈদুল আজহার ১৯৮ তম জামাত আদায় করেন লাখো মুসল্লি। শনিবার (৭ জুন) সকাল ৯টায় জামাত শুরু হয়। জামাতে ইমামতি করেন মুফতি আবুল খায়ের মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ।
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের হাং তুহা মসজিদ আল বুখারাতে সকাল ৮:১৫ মিনিটে ঈদুল আযহার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। স্থানীয়দের সঙ্গে এখানে প্রবাসী বাংলাদেশি ঈদের নামাজ আদায় করেন।