মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
বাণিজ্য
বিশ্লেষণ

কর ফাঁকিতে দেশের ক্ষতি ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা: সিপিডি

প্রতিনিধি
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ : ২১ এপ্রিল ২০২৫, ১৮: ০৫
logo

কর ফাঁকিতে দেশের ক্ষতি ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা: সিপিডি

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ : ২১ এপ্রিল ২০২৫, ১৮: ০৫
Photo
ছবি: সংগৃহীত

কর ফাঁকির কারণে ২০২৩ সালে আনুমানিক ২ লাখ ২৬ হাজার ২৩৬ কোটি টাকার রাজস্ব হারিয়েছে সরকার বলে মন্তব্য করেছে সিপিডি। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) এক গবেষণায় এবারে এমন তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিষ্ঠানটির গবেষণা বলছে, এর মধ্যে প্রায় ৫০ শতাংশ হারিয়েছে করপোরেট কর ফাঁকির কারণে। ২০২৩ সালে করপোরেট কর ফাঁকির পরিমাণ দাঁড়াবে প্রায় ১ লাখ ১৩ হাজার ১১৮ কোটি টাকা।

সোমবার (২১ এপ্রিল) রাজধানীর ধানমন্ডিতে নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানায় সিপিডি। অনুষ্ঠানে ‘করপোরেট আয়কর সংস্কার ও কর ন্যায্যতার দৃষ্টিকোণ’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদনের তথ্য তুলে ধরা হয়।

সংবাদ ব্রিফিংয়ে আলোচনা করেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। মূল প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন সিপিডির জ্যেষ্ঠ গবেষণা সহযোগী তামিম আহমেদ।

গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১১ সাল থেকে কর ফাঁকির পরিমাণ বেড়েছে, ২০১২ সালে ৯৬ হাজার ৫০৩ কোটি টাকা এবং ২০১৫ সালে তা ১ লাখ ৩৩ হাজার ৬৭৩ কোটি টাকায় পৌঁছায়। সিপিডি বলছে, উচ্চ করহার, দুর্বল নজরদারি, জটিল আইন-কানুন ও কর ব্যবস্থায় ব্যাপক দুর্নীতি কর ফাঁকির মূল কারণ।

খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে উত্তরণের প্রক্রিয়ায় থাকা বাংলাদেশের জন্য এই পরিস্থিতি বড় চ্যালেঞ্জ। এলডিসি উত্তরণের পর বহুজাতিক কোম্পানির বিনিয়োগ বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যার ফলে কর ফাঁকি ও কর পরিহারের ঝুঁকিও বাড়বে। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সিপিডি প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি কর ব্যবস্থার ডিজিটাল অবকাঠামো উন্নয়ন ও নীতিগত সংস্কারের সুপারিশ করেছে।

তিনি আরও বলেন, কর ফাঁকি ছাড়াও প্রণোদনা ও কর ছাড়ের কারণে সরকার প্রতি বছর বিপুল রাজস্ব হারাচ্ছে। বিনিয়োগের কথা বলে বিভিন্ন খাত ভিত্তিক কর ছাড় দেয়া হচ্ছে। এগুলো সম্পূর্ণ বন্ধ করা উচিত। প্রণোদনা বা কর ছাড় বিনিয়োগের ভিত্তি হতে পারে না বলে তার মত।

Thumbnail image
ছবি: সংগৃহীত

কর ফাঁকির কারণে ২০২৩ সালে আনুমানিক ২ লাখ ২৬ হাজার ২৩৬ কোটি টাকার রাজস্ব হারিয়েছে সরকার বলে মন্তব্য করেছে সিপিডি। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) এক গবেষণায় এবারে এমন তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিষ্ঠানটির গবেষণা বলছে, এর মধ্যে প্রায় ৫০ শতাংশ হারিয়েছে করপোরেট কর ফাঁকির কারণে। ২০২৩ সালে করপোরেট কর ফাঁকির পরিমাণ দাঁড়াবে প্রায় ১ লাখ ১৩ হাজার ১১৮ কোটি টাকা।

সোমবার (২১ এপ্রিল) রাজধানীর ধানমন্ডিতে নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানায় সিপিডি। অনুষ্ঠানে ‘করপোরেট আয়কর সংস্কার ও কর ন্যায্যতার দৃষ্টিকোণ’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদনের তথ্য তুলে ধরা হয়।

সংবাদ ব্রিফিংয়ে আলোচনা করেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। মূল প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন সিপিডির জ্যেষ্ঠ গবেষণা সহযোগী তামিম আহমেদ।

গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১১ সাল থেকে কর ফাঁকির পরিমাণ বেড়েছে, ২০১২ সালে ৯৬ হাজার ৫০৩ কোটি টাকা এবং ২০১৫ সালে তা ১ লাখ ৩৩ হাজার ৬৭৩ কোটি টাকায় পৌঁছায়। সিপিডি বলছে, উচ্চ করহার, দুর্বল নজরদারি, জটিল আইন-কানুন ও কর ব্যবস্থায় ব্যাপক দুর্নীতি কর ফাঁকির মূল কারণ।

খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে উত্তরণের প্রক্রিয়ায় থাকা বাংলাদেশের জন্য এই পরিস্থিতি বড় চ্যালেঞ্জ। এলডিসি উত্তরণের পর বহুজাতিক কোম্পানির বিনিয়োগ বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যার ফলে কর ফাঁকি ও কর পরিহারের ঝুঁকিও বাড়বে। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সিপিডি প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি কর ব্যবস্থার ডিজিটাল অবকাঠামো উন্নয়ন ও নীতিগত সংস্কারের সুপারিশ করেছে।

তিনি আরও বলেন, কর ফাঁকি ছাড়াও প্রণোদনা ও কর ছাড়ের কারণে সরকার প্রতি বছর বিপুল রাজস্ব হারাচ্ছে। বিনিয়োগের কথা বলে বিভিন্ন খাত ভিত্তিক কর ছাড় দেয়া হচ্ছে। এগুলো সম্পূর্ণ বন্ধ করা উচিত। প্রণোদনা বা কর ছাড় বিনিয়োগের ভিত্তি হতে পারে না বলে তার মত।

বিষয়:

করসিপিডি
Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

বিশ্লেষণ নিয়ে আরও পড়ুন

ভোলায় জনপ্রিয় হয়ে উঠছে খাঁচায় মাছ চাষ

ভোলায় জনপ্রিয় হয়ে উঠছে খাঁচায় মাছ চাষ

ভোলায় জনপ্রিয় হয়ে উঠছে খাঁচায় মাছ চাষ পদ্ধতি। কম পুঁজিতে বেশি লাভ হওয়ায় তেতুলিয়া নদী বা খালে ভাসমান খাঁচায় মাছ চাষে আগ্রহী হচ্ছেন চাষিরা।

৬ দিন আগে
সাময়িক বন্ধ হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি

সাময়িক বন্ধ হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি

বন্দর এলাকায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু রয়েছে। ফলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের যাত্রীদের নিয়মিত যাতায়াত অব্যাহত রয়েছে

১০ দিন আগে
বিশ্ববাজারে বাড়ল কয়েক ধরনের ভোজ্যতেলের দাম

বিশ্ববাজারে বাড়ল কয়েক ধরনের ভোজ্যতেলের দাম

সপ্তাহ ব্যবধানে ২ দশমিক ৩৬ শতাংশ আর মাস ব্যবধানে ৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়ে প্রতি টন সূর্যমুখীর তেল বিক্রি হচ্ছে ৮২ ডলারে

১০ দিন আগে
প্রতি লিটারে ১৯ টাকা  কমলো লিটারে পাম ওয়েলের দাম

প্রতি লিটারে ১৯ টাকা কমলো লিটারে পাম ওয়েলের দাম

আন্তর্জাতিক বাজারে পাম অয়েলের দাম নিম্নমুখী হওয়ায় কমিশনের সুপারিশে প্রতি লিটার খোলা পামওয়েলের দাম ১৬৯ টাকা থেকে কমিয়ে ১৫০ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভোক্তারা লিটারে ১৯ টাকা কমে পামওয়েল কিনতে পারবেন। তবে সয়াবিন তেল পূর্বের মতো লিটার ১৮৯ টাকা (বোতল) অপরিবর্তিত থাকবে

১৪ দিন আগে
ভোলায় জনপ্রিয় হয়ে উঠছে খাঁচায় মাছ চাষ

ভোলায় জনপ্রিয় হয়ে উঠছে খাঁচায় মাছ চাষ

ভোলায় জনপ্রিয় হয়ে উঠছে খাঁচায় মাছ চাষ পদ্ধতি। কম পুঁজিতে বেশি লাভ হওয়ায় তেতুলিয়া নদী বা খালে ভাসমান খাঁচায় মাছ চাষে আগ্রহী হচ্ছেন চাষিরা।

৬ দিন আগে
সাময়িক বন্ধ হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি

সাময়িক বন্ধ হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি

বন্দর এলাকায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু রয়েছে। ফলে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের যাত্রীদের নিয়মিত যাতায়াত অব্যাহত রয়েছে

১০ দিন আগে
বিশ্ববাজারে বাড়ল কয়েক ধরনের ভোজ্যতেলের দাম

বিশ্ববাজারে বাড়ল কয়েক ধরনের ভোজ্যতেলের দাম

সপ্তাহ ব্যবধানে ২ দশমিক ৩৬ শতাংশ আর মাস ব্যবধানে ৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ বেড়ে প্রতি টন সূর্যমুখীর তেল বিক্রি হচ্ছে ৮২ ডলারে

১০ দিন আগে
প্রতি লিটারে ১৯ টাকা  কমলো লিটারে পাম ওয়েলের দাম

প্রতি লিটারে ১৯ টাকা কমলো লিটারে পাম ওয়েলের দাম

আন্তর্জাতিক বাজারে পাম অয়েলের দাম নিম্নমুখী হওয়ায় কমিশনের সুপারিশে প্রতি লিটার খোলা পামওয়েলের দাম ১৬৯ টাকা থেকে কমিয়ে ১৫০ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভোক্তারা লিটারে ১৯ টাকা কমে পামওয়েল কিনতে পারবেন। তবে সয়াবিন তেল পূর্বের মতো লিটার ১৮৯ টাকা (বোতল) অপরিবর্তিত থাকবে

১৪ দিন আগে