আব্দুল্লাহ আল মামুন
আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে রাজধানীর উত্তরা জুড়ে চলছে কেনাকাটার ধুম। ঈদ কেনাকাটায় ছোট-বড়, ধনী-গরিব পিছিয়ে নেই কেউ। নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী ক্রেতারা ছুটছেন ফুটপাত থেকে বড় বড় মার্কেট ও বিপনি-বিতানগুলোতে। এর ফলে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় জমে উঠেছে উত্তরার বিপনি-বিতান গুলোতে।
গতকাল সোমবার সরেজমিনে উত্তরার পল-ওয়েল, নর্থ টাওয়ার, জমজম টাওয়ার, উত্তরা স্কয়ার, খালপার, রাজলক্ষী মার্কেটসহ বিভিন্ন জায়গা ঘুরে দেখা গেছে, রঙ-বেরঙের আলোক সজ্জার বর্ণিল সাজে সাজানো হয়েছে উত্তরার অভিযাত শপিংমল গুলোতে। ঈদকে রঙিন করে তুলতে বিপণীবিতানগুলোতে শিশুদের জন্য বাহারি পোশাকে সাজানো হয়েছে। ঈদ সামনে রেখে এবার শিশু ও নারীদের পোশাকেও এসেছে বৈচিত্র্য। দোকানগুলোতে মেয়ে শিশুদের জন্য লং ফ্রক, কটন ফ্রক, ডিভাইডার শর্ট স্কার্টের কদর বেশি। আর ছেলে শিশুদের জন্য পাঞ্জাবি, শার্ট, গেঞ্জি সেট, থ্রি কোয়ার্টার, শর্ট-প্যান্ট, ফুল প্যান্টসহ বিভিন্ন ধরনের পোশাক নিয়ে প্রস্তুত দোকানিরা।
সকাল ১০টা থেকে মার্কেট খোলা থাকলেও মার্কেটে ক্রেতাদের ভিড় বাড়তে থাকে বিকেল ৩টা থেকে। ফুটপাত থেকে শুরু করে অভিযাত শপিংমলগুলোতে এ ভির চলে গভীর রাত পর্যন্ত। ক্রেতাদের ভিড় এতোটাই যেন নিশ্বাস ফেলার সময় পাচ্ছে না দোকানিরা। আর এ সুযোগে অনেক অসাধু ব্যবসায়ী নিম্নমানের কাপড়সহ তৈরি পোশাক গুলোকে ইন্ডিয়ান বা পাকিস্তানি পোশাক বলে বেশি দামে বিক্রি করছেন। হাতিয়ে নিচ্ছেন অতিরিক্ত মুনাফা।
তবে বেশিরভাগ মধ্যবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত ও সাধারণ মানুষেরা কেনাকাটার জন্য বেছে নিচ্ছেন ফুটপাত ও খোলা বাজারকে। এতে করে একদিকে যেমন চলাচলের রাস্তা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, অপরদিকে মানুষের ভিড়ে দৌড়াত্ব বাড়ছে পকেটমারদের।
বেশ কয়েকজন পোশাক বিক্রেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সকাল ১০টা থেকে রাত সাড়ে ১২টা পর্যন্ত কেনাকাটা চলে। বিশেষ করে বিকেল থেকে শুরু করে প্রচুর লোকের সমাগম হচ্ছে মার্কেটগুলোতে। ক্রেতারা নিজের পছন্দ অনুযায়ী শাড়ি, থ্রি-পিস, শার্ট ও প্যান্ট, জুতা, স্যান্ডেল, পাঞ্জাবিসহ অন্যান্য জিনিস কিনছেন।
পোশাক বিক্রেতারা জানিয়েছেন, জামদানি ৩ হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকা, মেয়েদের জন্য এবার মার্কেটে নজর কেড়েছে পাকিস্থানি থ্রি পিছ। গত বছর ইন্ডিয়ান থ্রি পিছ ব্যাপকভাবে সাড়া ফেলেছিলো। এবছর পাকিস্থানি থ্রি পিছ বাজার মাত করে ফেলেছে। বিশেষ করে পাকিস্থানি গারারা ড্রেস টাই বেশি চলছে। এসব ড্রেসের মূল্য ৩ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত আছে। এছাড়াও পাগলু, বিপাশা বসু, জান্নাত-টু, আশিকী-২, জিপসি ৩৫০ থেকে ২৮ হাজার ৫০০ টাকা, ছেলেদের কার্গো জিন্স, থাই, ডিসকার্ড-২, সিম ফিট, ফরমাল টি শার্ট ৭৫০ থেকে ৩ হাজার ৪শ টাকা, ছোটদের লেহেঙ্গা, মাসাক্কালী, সিঙ্গেল টপ, টপসেট, গেঞ্জিসেট ১ হাজার ২০০ থেকে ৭ হাজার টাকা, পাঞ্জাবির মধ্যে বড়দের ছোটদের ধুতি কাতান ৩৫০ টাকা থেকে ৫ হাজার এবং আকর্ষণীয় শেরওয়ানি ৫ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। নতুন করে বাজারে এসেছে ছেলেদের বাহুবলী, বজরঙ্গি ভাইজান ও রইস পাঞ্জা্ব।ি এদিকে ক্রেতারা জানান, কাপড়ের দাম বেশি ।
উত্তরার নর্থ টাওয়ারে থ্রি পিছ কিনতে আসা নারী রেবেকা সুলতানা বলেন, প্রতি বছরেই ঈদে নতুন পোশাক কেনা হয়। তার ধারাবাহিকতায় আজও এসেছি থ্রি পিছ নেয়ার জন্য। বাজারে ঢুকেই দেখি পাকিস্থানি থ্রি পিছে ছেয়ে গেছে। আমিও আমার সাধ্যের মধ্যে একটা থ্রি পিছ নিয়েছি। তবে দাম টা আগের চেয়ে একটু বেশি মনে হয়েছে।
আব্দুল্লাপুর সংলগ্ন পলওয়েল মার্কেটে আসা ক্রেতা সালমা খাতুন। জানতে চাইলে তিনি বলেন, ঈদের আনন্দ সবার মাঝে ভাগ করে নিতে পরিবার-পরিজনসহ সবার জন্য নতুন কাপড় কিনতে এসেছি। যাতে সবার সঙ্গে ঈদ ভালো কাটে। দামটা একটু বেশিই মনে হচ্ছে। কিন্তু ঈদে পোশাক তো কিনতেই হবে।
উত্তরার নর্থ টাওয়ার মার্কেটের লেডিস কর্ণারের মালিক আল আমিন দৈনিক নিখাদ খবরকে বলেন, সাধ ও সাধ্যের মধ্যেই ঈদ বাজারে কেনাকাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন ক্রেতারা। আমাদের এখানে মধ্যবিত্ত ক্রেতারাই বেশি আসেন। আর সন্ধ্যার পর ক্রেতাদের ভিড়টা বেশি হয়।
কোন ধরণের ড্রেস বেশি বিক্রি হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এবছর পাকিস্থানি থ্রি পিছে চাহিদা টা বেশি। ক্রেতারা এসেই পাকিস্থানি থ্রি পিছ খুঁজছেন। আমাদের এখানে ৩ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকার পাকিস্থানি থ্রি পিছ আছে।
ঈদ কেনাকাটায় কাপড়ের দোকানের পাশাপাশি ভিড় হচ্ছে জুতা, কসমেটিক্স প্রসাধনীসহ অন্যান্য দোকান গুলোতেও। ঈদের কেনাকাটায় মার্কেট গুলোতে প্রায় সব ধরনের পণ্যই পাওয়া যাচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে শার্ট-প্যান্ট, টি-শার্ট, পাঞ্জাবি-পায়জামা, ট্রাউজার, বাচ্চাদের পোশাক, শাড়ি, শার্ট পিস, প্যান্ট পিস, থ্রি-পিস, বেল্ট, জুতা, গেঞ্জি, লুঙ্গি ইত্যাদি। তবে এই মূহুর্তে ক্রেতাদের আকর্ষণ এবং আগ্রহ বেশি নারী ও বাচ্চাদের পোষাকের দিকে।
আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে রাজধানীর উত্তরা জুড়ে চলছে কেনাকাটার ধুম। ঈদ কেনাকাটায় ছোট-বড়, ধনী-গরিব পিছিয়ে নেই কেউ। নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী ক্রেতারা ছুটছেন ফুটপাত থেকে বড় বড় মার্কেট ও বিপনি-বিতানগুলোতে। এর ফলে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় জমে উঠেছে উত্তরার বিপনি-বিতান গুলোতে।
গতকাল সোমবার সরেজমিনে উত্তরার পল-ওয়েল, নর্থ টাওয়ার, জমজম টাওয়ার, উত্তরা স্কয়ার, খালপার, রাজলক্ষী মার্কেটসহ বিভিন্ন জায়গা ঘুরে দেখা গেছে, রঙ-বেরঙের আলোক সজ্জার বর্ণিল সাজে সাজানো হয়েছে উত্তরার অভিযাত শপিংমল গুলোতে। ঈদকে রঙিন করে তুলতে বিপণীবিতানগুলোতে শিশুদের জন্য বাহারি পোশাকে সাজানো হয়েছে। ঈদ সামনে রেখে এবার শিশু ও নারীদের পোশাকেও এসেছে বৈচিত্র্য। দোকানগুলোতে মেয়ে শিশুদের জন্য লং ফ্রক, কটন ফ্রক, ডিভাইডার শর্ট স্কার্টের কদর বেশি। আর ছেলে শিশুদের জন্য পাঞ্জাবি, শার্ট, গেঞ্জি সেট, থ্রি কোয়ার্টার, শর্ট-প্যান্ট, ফুল প্যান্টসহ বিভিন্ন ধরনের পোশাক নিয়ে প্রস্তুত দোকানিরা।
সকাল ১০টা থেকে মার্কেট খোলা থাকলেও মার্কেটে ক্রেতাদের ভিড় বাড়তে থাকে বিকেল ৩টা থেকে। ফুটপাত থেকে শুরু করে অভিযাত শপিংমলগুলোতে এ ভির চলে গভীর রাত পর্যন্ত। ক্রেতাদের ভিড় এতোটাই যেন নিশ্বাস ফেলার সময় পাচ্ছে না দোকানিরা। আর এ সুযোগে অনেক অসাধু ব্যবসায়ী নিম্নমানের কাপড়সহ তৈরি পোশাক গুলোকে ইন্ডিয়ান বা পাকিস্তানি পোশাক বলে বেশি দামে বিক্রি করছেন। হাতিয়ে নিচ্ছেন অতিরিক্ত মুনাফা।
তবে বেশিরভাগ মধ্যবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত ও সাধারণ মানুষেরা কেনাকাটার জন্য বেছে নিচ্ছেন ফুটপাত ও খোলা বাজারকে। এতে করে একদিকে যেমন চলাচলের রাস্তা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, অপরদিকে মানুষের ভিড়ে দৌড়াত্ব বাড়ছে পকেটমারদের।
বেশ কয়েকজন পোশাক বিক্রেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সকাল ১০টা থেকে রাত সাড়ে ১২টা পর্যন্ত কেনাকাটা চলে। বিশেষ করে বিকেল থেকে শুরু করে প্রচুর লোকের সমাগম হচ্ছে মার্কেটগুলোতে। ক্রেতারা নিজের পছন্দ অনুযায়ী শাড়ি, থ্রি-পিস, শার্ট ও প্যান্ট, জুতা, স্যান্ডেল, পাঞ্জাবিসহ অন্যান্য জিনিস কিনছেন।
পোশাক বিক্রেতারা জানিয়েছেন, জামদানি ৩ হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকা, মেয়েদের জন্য এবার মার্কেটে নজর কেড়েছে পাকিস্থানি থ্রি পিছ। গত বছর ইন্ডিয়ান থ্রি পিছ ব্যাপকভাবে সাড়া ফেলেছিলো। এবছর পাকিস্থানি থ্রি পিছ বাজার মাত করে ফেলেছে। বিশেষ করে পাকিস্থানি গারারা ড্রেস টাই বেশি চলছে। এসব ড্রেসের মূল্য ৩ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত আছে। এছাড়াও পাগলু, বিপাশা বসু, জান্নাত-টু, আশিকী-২, জিপসি ৩৫০ থেকে ২৮ হাজার ৫০০ টাকা, ছেলেদের কার্গো জিন্স, থাই, ডিসকার্ড-২, সিম ফিট, ফরমাল টি শার্ট ৭৫০ থেকে ৩ হাজার ৪শ টাকা, ছোটদের লেহেঙ্গা, মাসাক্কালী, সিঙ্গেল টপ, টপসেট, গেঞ্জিসেট ১ হাজার ২০০ থেকে ৭ হাজার টাকা, পাঞ্জাবির মধ্যে বড়দের ছোটদের ধুতি কাতান ৩৫০ টাকা থেকে ৫ হাজার এবং আকর্ষণীয় শেরওয়ানি ৫ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। নতুন করে বাজারে এসেছে ছেলেদের বাহুবলী, বজরঙ্গি ভাইজান ও রইস পাঞ্জা্ব।ি এদিকে ক্রেতারা জানান, কাপড়ের দাম বেশি ।
উত্তরার নর্থ টাওয়ারে থ্রি পিছ কিনতে আসা নারী রেবেকা সুলতানা বলেন, প্রতি বছরেই ঈদে নতুন পোশাক কেনা হয়। তার ধারাবাহিকতায় আজও এসেছি থ্রি পিছ নেয়ার জন্য। বাজারে ঢুকেই দেখি পাকিস্থানি থ্রি পিছে ছেয়ে গেছে। আমিও আমার সাধ্যের মধ্যে একটা থ্রি পিছ নিয়েছি। তবে দাম টা আগের চেয়ে একটু বেশি মনে হয়েছে।
আব্দুল্লাপুর সংলগ্ন পলওয়েল মার্কেটে আসা ক্রেতা সালমা খাতুন। জানতে চাইলে তিনি বলেন, ঈদের আনন্দ সবার মাঝে ভাগ করে নিতে পরিবার-পরিজনসহ সবার জন্য নতুন কাপড় কিনতে এসেছি। যাতে সবার সঙ্গে ঈদ ভালো কাটে। দামটা একটু বেশিই মনে হচ্ছে। কিন্তু ঈদে পোশাক তো কিনতেই হবে।
উত্তরার নর্থ টাওয়ার মার্কেটের লেডিস কর্ণারের মালিক আল আমিন দৈনিক নিখাদ খবরকে বলেন, সাধ ও সাধ্যের মধ্যেই ঈদ বাজারে কেনাকাটায় ব্যস্ত সময় পার করছেন ক্রেতারা। আমাদের এখানে মধ্যবিত্ত ক্রেতারাই বেশি আসেন। আর সন্ধ্যার পর ক্রেতাদের ভিড়টা বেশি হয়।
কোন ধরণের ড্রেস বেশি বিক্রি হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এবছর পাকিস্থানি থ্রি পিছে চাহিদা টা বেশি। ক্রেতারা এসেই পাকিস্থানি থ্রি পিছ খুঁজছেন। আমাদের এখানে ৩ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকার পাকিস্থানি থ্রি পিছ আছে।
ঈদ কেনাকাটায় কাপড়ের দোকানের পাশাপাশি ভিড় হচ্ছে জুতা, কসমেটিক্স প্রসাধনীসহ অন্যান্য দোকান গুলোতেও। ঈদের কেনাকাটায় মার্কেট গুলোতে প্রায় সব ধরনের পণ্যই পাওয়া যাচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে শার্ট-প্যান্ট, টি-শার্ট, পাঞ্জাবি-পায়জামা, ট্রাউজার, বাচ্চাদের পোশাক, শাড়ি, শার্ট পিস, প্যান্ট পিস, থ্রি-পিস, বেল্ট, জুতা, গেঞ্জি, লুঙ্গি ইত্যাদি। তবে এই মূহুর্তে ক্রেতাদের আকর্ষণ এবং আগ্রহ বেশি নারী ও বাচ্চাদের পোষাকের দিকে।
দেশজুড়ে চরম ক্ষতির মুখে পড়া প্রান্তিক ডিম ও মুরগির খামারিরা পহেলা মে থেকে খামার বন্ধের ঘোষণা দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ)।
২ দিন আগেবিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে ফের ব্যাপক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। বড় উত্থানের পর বড় দরপতন, এরপর আবার বড় উত্থান এমন ধারাবাহিকতায় নতুন অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। এদিকে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের পালটাপালটি শুল্ক আরোপের পরিপ্রেক্ষিতে এ ঘটনা ঘটছে।
৩ দিন আগেদেশীয় বিমান পরিবহন সংস্থাগুলোকে এখন থেকে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িংয়ের কাছ থেকে নতুন করে আর চালান নিতে নিষেধ করেছে চীন। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গ নিউজের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
৩ দিন আগেচীনের প্রত্যাশাতীত প্রবৃদ্ধির দেখা মিলেছে বছরের প্রথম প্রান্তিকে। এই সময় দেশটিতে মানুষের ভোগ বাড়ার সাথে স্তাহে শিল্পোৎপাদনও বেড়েছে। যদিও দেশটির নীতিনির্ধারকেরা ট্রাম্পের পাল্টা শুল্কের প্রতিক্রিয়া কী হবে,সেটি নিয়ে অবশ্য চিন্তিত।
৩ দিন আগেদেশজুড়ে চরম ক্ষতির মুখে পড়া প্রান্তিক ডিম ও মুরগির খামারিরা পহেলা মে থেকে খামার বন্ধের ঘোষণা দিয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ)।
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে ফের ব্যাপক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। বড় উত্থানের পর বড় দরপতন, এরপর আবার বড় উত্থান এমন ধারাবাহিকতায় নতুন অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। এদিকে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের পালটাপালটি শুল্ক আরোপের পরিপ্রেক্ষিতে এ ঘটনা ঘটছে।
দেশীয় বিমান পরিবহন সংস্থাগুলোকে এখন থেকে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িংয়ের কাছ থেকে নতুন করে আর চালান নিতে নিষেধ করেছে চীন। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গ নিউজের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
চীনের প্রত্যাশাতীত প্রবৃদ্ধির দেখা মিলেছে বছরের প্রথম প্রান্তিকে। এই সময় দেশটিতে মানুষের ভোগ বাড়ার সাথে স্তাহে শিল্পোৎপাদনও বেড়েছে। যদিও দেশটির নীতিনির্ধারকেরা ট্রাম্পের পাল্টা শুল্কের প্রতিক্রিয়া কী হবে,সেটি নিয়ে অবশ্য চিন্তিত।