নিজস্ব প্রতিবেদক
মিল থেকে সয়াবিন তেলের সঙ্গে অন্য পণ্য দিলেই শাস্তির আওতায় আনা হবে এবং শর্ত দিয়ে কোনো পণ্য বিক্রি করা যাবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ( ডিজি) মোহাম্মদ আলীম আখতার খান।
আজ রোববার সকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজারের টিসিবি ভবনে জাতীয় ভোক্তা অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে ভোজ্য তেল নিয়ে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এই হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
মোহাম্মদ আলীম আখতার খান বলেন, বাজারে তেলের সঙ্গে চাল, আটা ও চা পাতাসহ নানা ধরনের পণ্য কিনতে ভোক্তাদের শর্ত আরোপ করা হচ্ছে। বাজারে এসবের প্রমাণ মিলেছে কিন্তু তেল রিফাইনকারী কোম্পানিগুলো তা অস্বীকার করছে। আমরা বাজারে কোথাও এ অবস্থা দেখতে পেলে কোম্পানি ও ডিলারদের জরিমানা করব।
ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলীম আখতার খানের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন ভোক্তার পরিচালক ফকির মোহাম্মদ মনোয়ার হোসেন।
এতে আরও উপস্থিত ছিলেন ভোজ্যতেল মিল মালিক, বাংলাদেশ পাইকারি ভোজ্য তেল ব্যবসায়ী সমিতির নেতারা, বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফেকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা, খুচরা ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী, কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তর সংস্থার প্রতিনিধিরা।
ফকির মোহাম্মদ মনোয়ার হোসেন বলেন, আমরা রাজধানীর ৪টি বাজার পর্যবেক্ষণ করে দেখেছি খুচরা দোকানে তেল কম, ডিলার ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছেন। তেলের সঙ্গে শর্ত জুড়ে দেওয়ার বিষয়টির সত্যতা পাওয়া গেছে। পাইকারি বিক্রির ক্ষেত্রে রশিদ দেখাতে পারছে না। এসও করে নির্দিষ্ট সময়ে তেল সরবরাহ করা হচ্ছে না। তা ছাড়া খোলা ভোজ্যতেলের দাম কোনো কোনো ক্ষেত্রে বোতলজাত তেলের চেয়ে বেশি।
মিল থেকে সয়াবিন তেলের সঙ্গে অন্য পণ্য দিলেই শাস্তির আওতায় আনা হবে এবং শর্ত দিয়ে কোনো পণ্য বিক্রি করা যাবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ( ডিজি) মোহাম্মদ আলীম আখতার খান।
আজ রোববার সকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজারের টিসিবি ভবনে জাতীয় ভোক্তা অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে ভোজ্য তেল নিয়ে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এই হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
মোহাম্মদ আলীম আখতার খান বলেন, বাজারে তেলের সঙ্গে চাল, আটা ও চা পাতাসহ নানা ধরনের পণ্য কিনতে ভোক্তাদের শর্ত আরোপ করা হচ্ছে। বাজারে এসবের প্রমাণ মিলেছে কিন্তু তেল রিফাইনকারী কোম্পানিগুলো তা অস্বীকার করছে। আমরা বাজারে কোথাও এ অবস্থা দেখতে পেলে কোম্পানি ও ডিলারদের জরিমানা করব।
ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আলীম আখতার খানের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন ভোক্তার পরিচালক ফকির মোহাম্মদ মনোয়ার হোসেন।
এতে আরও উপস্থিত ছিলেন ভোজ্যতেল মিল মালিক, বাংলাদেশ পাইকারি ভোজ্য তেল ব্যবসায়ী সমিতির নেতারা, বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফেকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা, খুচরা ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী, কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) এবং সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তর সংস্থার প্রতিনিধিরা।
ফকির মোহাম্মদ মনোয়ার হোসেন বলেন, আমরা রাজধানীর ৪টি বাজার পর্যবেক্ষণ করে দেখেছি খুচরা দোকানে তেল কম, ডিলার ও পাইকারি ব্যবসায়ীরা সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছেন। তেলের সঙ্গে শর্ত জুড়ে দেওয়ার বিষয়টির সত্যতা পাওয়া গেছে। পাইকারি বিক্রির ক্ষেত্রে রশিদ দেখাতে পারছে না। এসও করে নির্দিষ্ট সময়ে তেল সরবরাহ করা হচ্ছে না। তা ছাড়া খোলা ভোজ্যতেলের দাম কোনো কোনো ক্ষেত্রে বোতলজাত তেলের চেয়ে বেশি।
কোনো আমদানিকারক বন্দর থেকে নির্ধারিত সময়ে পণ্য ছাড় না করলে, তিন গুণ জরিমানা দিতে হবে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। বলেন, ‘পর্যাপ্ত পরিমাণ নিত্যপণ্য আমদানি করা হয়েছে। সরবরাহে কোনো ঘাটতি নেই।’
২ দিন আগেবাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছেন, ‘নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ঘাটতি নেই। সয়াবিন তেলের সরবরাহ কিছুটা কম আছে। এটা অস্বীকার করার কিছু নেই। আগামী দুই দিনের মধ্যে সয়াবিন তেলের সরবরাহ স্বাভাবিক হবে।
৩ দিন আগেঢাকার যাত্রাবাড়ী, শনির আখাড়া, কাপ্তান বাজার, শান্তি নগর, কারওয়ান বাজার ও মহাখালী কাঁচাবাজারে ঘুরে দেখা যায়, আমদানি করা সাদা চিনি ১২০ টাকা ও লাল চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা কেজিতে। আখের গুড় ১৪০ টাকা ও মুড়ি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজিতে।
৫ দিন আগেনাব্য সংকটে প্রতি বছর শুষ্ক মৌসুমে সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়ী নৌবন্দরে সরাসরি পণ্যবাহী বড় জাহাজ ভিড়তে পাড়ছে না। ফলে ছোট ছোট লাইটার জাহাজে পণ্য আনতে হচ্ছে বন্দরে।
৮ দিন আগেকোনো আমদানিকারক বন্দর থেকে নির্ধারিত সময়ে পণ্য ছাড় না করলে, তিন গুণ জরিমানা দিতে হবে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। বলেন, ‘পর্যাপ্ত পরিমাণ নিত্যপণ্য আমদানি করা হয়েছে। সরবরাহে কোনো ঘাটতি নেই।’
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছেন, ‘নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ঘাটতি নেই। সয়াবিন তেলের সরবরাহ কিছুটা কম আছে। এটা অস্বীকার করার কিছু নেই। আগামী দুই দিনের মধ্যে সয়াবিন তেলের সরবরাহ স্বাভাবিক হবে।
ঢাকার যাত্রাবাড়ী, শনির আখাড়া, কাপ্তান বাজার, শান্তি নগর, কারওয়ান বাজার ও মহাখালী কাঁচাবাজারে ঘুরে দেখা যায়, আমদানি করা সাদা চিনি ১২০ টাকা ও লাল চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা কেজিতে। আখের গুড় ১৪০ টাকা ও মুড়ি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজিতে।
নাব্য সংকটে প্রতি বছর শুষ্ক মৌসুমে সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়ী নৌবন্দরে সরাসরি পণ্যবাহী বড় জাহাজ ভিড়তে পাড়ছে না। ফলে ছোট ছোট লাইটার জাহাজে পণ্য আনতে হচ্ছে বন্দরে।