আবু মাহাজ

ভোলায় জনপ্রিয় হয়ে উঠছে খাঁচায় মাছ চাষ পদ্ধতি। কম পুঁজিতে বেশি লাভ হওয়ায় তেতুলিয়া নদী বা খালে ভাসমান খাঁচায় মাছ চাষে আগ্রহী হচ্ছেন চাষিরা। ফলে দিন দিন বাড়ছে চাষির সংখ্যা। এতে একদিকে যেমন বেকারত্ব দূর হচ্ছে অপর দিকে মৎস্য উৎপাদনও বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর এই পদ্ধতিতে মাছ চাষ করে ভাগ্য পরিবর্তন করেছে অনেকে।
দেশের একমাত্র দ্বীপজেলা ভোলা। তিন দিকে মেঘনা ও তেতুলিয়া নদী একদিকে বঙ্গবসাগর ঘিরে রেখেছে জেলাটিকে। এখানে রয়েছে অসংখ্য ছোট বড় খাল আর নদী। প্রাকৃতিক নানা কারণে এসব খাল নদীতে এখন আর আগের মত মাছ পাওয়া যায় না। তবে সম্প্রতি এসব খাল বা নদীতে বিশেষ পদ্ধতিতে খাঁচা বসিয়ে তাতে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ চাষ করা হচ্ছে।
সদর উপজলার চরসামাইয়া, ভেদুরিয়া, ভেলুমিয়া, ধনিয়াসহ সাত উপজেলার নদী ও খালের মুক্ত জলাশয়ে ভূমিহীনরাসহ বিভিন্ন মৎস্যজীবী খাঁচায় মাছ চাষ করছেন।
মৎস্যজীবী চাষীরা জানান,এ পদ্ধতিতে মাছ চাষ করতে জিআই পাইপ, বাঁশ, ড্রাম আর নেট দিয়ে তৈরি করা হয় এই খাঁচা। প্রতিটি খাঁচা তৈরিতে খরচ প্রায় ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা। প্রতিটি খাঁচায় সর্বোচ্চ ১ হাজারের মত মাছ চাষ করা যায়।

বছরের খাঁচায় দুইবার মাছ চাষ করা যায়। প্রতিটি খাঁচায় বছরে ২৮ থেকে ৩০ হাজার টাকা লাভ হয়। এ পদ্ধতিতে মাছ চাষ করে তারা বেশ লাভবান হয়েছেন।
এসব খাঁচায় মনোসেক্স তেলাপিয়া, পাঙাস, সরপুঁটি এবং কার্প জাতীয় মাছ চাষ করেন করছেন চাষিরা । পুকুর বা বদ্ধ জলাশয়ের মাছের চেয়ে নদী বা খালের মাছের স্বাদ বেশি। তাই বাজারে এই মাছের চাহিদা বেশি।
এই পদ্ধতির সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে -- যাদের নিজস্ব জমি ও পুকুর নেই তারাও নদী বা খালে মাছচাষ করতে পারেন।
বেকার যুবকদেরকে সহজ শর্তে এবং স্বল্পসুদে ঋণ দিয়ে এই পদ্ধতিতে মাছ চাষের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার দেব জানান,খাঁচায় মাছচাষ নতুন একটি পদ্ধতি। কম খরচে বেশি লাভ হওয়ায় অনেকেই আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। এই পদ্ধতিতে মাছচাষকে আরও সম্প্রসারণ করার জন্য প্রশিক্ষণসহ সার্বিক সহায়তা করার আশ্বাস দিয়েছেন এই জেলা মৎস্য কর্মকর্তা।
খাঁচায় মাছচাষ পদ্ধতিটি দেশ ব্যাপী ছড়িয়ে দিয়ে বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান এবং মাছের চাহিদা পূরণে সরকারি বেসরকারি উদ্যোগ গ্রহণ করা হোক এটাই এখন সময়ের দাবি।

ভোলায় জনপ্রিয় হয়ে উঠছে খাঁচায় মাছ চাষ পদ্ধতি। কম পুঁজিতে বেশি লাভ হওয়ায় তেতুলিয়া নদী বা খালে ভাসমান খাঁচায় মাছ চাষে আগ্রহী হচ্ছেন চাষিরা। ফলে দিন দিন বাড়ছে চাষির সংখ্যা। এতে একদিকে যেমন বেকারত্ব দূর হচ্ছে অপর দিকে মৎস্য উৎপাদনও বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর এই পদ্ধতিতে মাছ চাষ করে ভাগ্য পরিবর্তন করেছে অনেকে।
দেশের একমাত্র দ্বীপজেলা ভোলা। তিন দিকে মেঘনা ও তেতুলিয়া নদী একদিকে বঙ্গবসাগর ঘিরে রেখেছে জেলাটিকে। এখানে রয়েছে অসংখ্য ছোট বড় খাল আর নদী। প্রাকৃতিক নানা কারণে এসব খাল নদীতে এখন আর আগের মত মাছ পাওয়া যায় না। তবে সম্প্রতি এসব খাল বা নদীতে বিশেষ পদ্ধতিতে খাঁচা বসিয়ে তাতে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ চাষ করা হচ্ছে।
সদর উপজলার চরসামাইয়া, ভেদুরিয়া, ভেলুমিয়া, ধনিয়াসহ সাত উপজেলার নদী ও খালের মুক্ত জলাশয়ে ভূমিহীনরাসহ বিভিন্ন মৎস্যজীবী খাঁচায় মাছ চাষ করছেন।
মৎস্যজীবী চাষীরা জানান,এ পদ্ধতিতে মাছ চাষ করতে জিআই পাইপ, বাঁশ, ড্রাম আর নেট দিয়ে তৈরি করা হয় এই খাঁচা। প্রতিটি খাঁচা তৈরিতে খরচ প্রায় ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা। প্রতিটি খাঁচায় সর্বোচ্চ ১ হাজারের মত মাছ চাষ করা যায়।

বছরের খাঁচায় দুইবার মাছ চাষ করা যায়। প্রতিটি খাঁচায় বছরে ২৮ থেকে ৩০ হাজার টাকা লাভ হয়। এ পদ্ধতিতে মাছ চাষ করে তারা বেশ লাভবান হয়েছেন।
এসব খাঁচায় মনোসেক্স তেলাপিয়া, পাঙাস, সরপুঁটি এবং কার্প জাতীয় মাছ চাষ করেন করছেন চাষিরা । পুকুর বা বদ্ধ জলাশয়ের মাছের চেয়ে নদী বা খালের মাছের স্বাদ বেশি। তাই বাজারে এই মাছের চাহিদা বেশি।
এই পদ্ধতির সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে -- যাদের নিজস্ব জমি ও পুকুর নেই তারাও নদী বা খালে মাছচাষ করতে পারেন।
বেকার যুবকদেরকে সহজ শর্তে এবং স্বল্পসুদে ঋণ দিয়ে এই পদ্ধতিতে মাছ চাষের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
ভোলা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার দেব জানান,খাঁচায় মাছচাষ নতুন একটি পদ্ধতি। কম খরচে বেশি লাভ হওয়ায় অনেকেই আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। এই পদ্ধতিতে মাছচাষকে আরও সম্প্রসারণ করার জন্য প্রশিক্ষণসহ সার্বিক সহায়তা করার আশ্বাস দিয়েছেন এই জেলা মৎস্য কর্মকর্তা।
খাঁচায় মাছচাষ পদ্ধতিটি দেশ ব্যাপী ছড়িয়ে দিয়ে বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান এবং মাছের চাহিদা পূরণে সরকারি বেসরকারি উদ্যোগ গ্রহণ করা হোক এটাই এখন সময়ের দাবি।

স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের বাণিজ্য সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন সংগঠনটির সদ্য বিদায়ী সভাপতি ও বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান সায়েম সোবহান আনভীর। পাশাপাশি দ্বিতীয়বারের মতো বাজুসের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ডায়মন্ড অ্যান্ড ডিভাসের কর্ণধার এন
২০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে স্বর্ণের বাজারে সাময়িক মূল্যহ্রাস ঘটেছে। প্রতি ভরিতে সোনার দাম ১ হাজার ৫০ টাকা কমানোর পর ২২ ক্যারেট স্বর্ণের নতুন মূল্য দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ১১ হাজার ৯৫ টাকা। বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করে
১৩ দিন আগে
২০২৪ সালে এলপিজি ও অটোগ্যাসের দাম ৪ দফা কমেছে এবং ৭ দফা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই দফা দাম অপরিবর্তিত থাকবে। গত বছরের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, জুলাই, আগস্ট, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর দাম বাড়ানো হয়েছিল
০২ নভেম্বর ২০২৫
যমুনা ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্তে ব্যাংকের চেয়ারম্যান হচ্ছেন প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মো. বেলাল হোসেন, যিনি দেশের একজন প্রখ্যাত উদ্যোক্তা
৩০ অক্টোবর ২০২৫স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের বাণিজ্য সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন সংগঠনটির সদ্য বিদায়ী সভাপতি ও বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান সায়েম সোবহান আনভীর। পাশাপাশি দ্বিতীয়বারের মতো বাজুসের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ডায়মন্ড অ্যান্ড ডিভাসের কর্ণধার এন
বাংলাদেশে স্বর্ণের বাজারে সাময়িক মূল্যহ্রাস ঘটেছে। প্রতি ভরিতে সোনার দাম ১ হাজার ৫০ টাকা কমানোর পর ২২ ক্যারেট স্বর্ণের নতুন মূল্য দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ১১ হাজার ৯৫ টাকা। বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করে
২০২৪ সালে এলপিজি ও অটোগ্যাসের দাম ৪ দফা কমেছে এবং ৭ দফা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই দফা দাম অপরিবর্তিত থাকবে। গত বছরের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, জুলাই, আগস্ট, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর দাম বাড়ানো হয়েছিল
যমুনা ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্তে ব্যাংকের চেয়ারম্যান হচ্ছেন প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মো. বেলাল হোসেন, যিনি দেশের একজন প্রখ্যাত উদ্যোক্তা