বায়রার সাধারণ সদস্যদের মানবন্ধন:
নিজস্ব প্রতিবেদক

দেশে ও শ্রমিকের স্বার্থে দ্রুত মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব রিক্রুটিং এজেন্সিসের (বায়রা) সাধারণ সদস্যরা। আজ সোমবার রাজধানীর প্রবাসী কল্যাণ ভবনের সামনে বায়রা সাধারণ সদস্যদের ব্যানারে আয়োজিত এক মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান অনুষ্ঠান থেকে এ দাবি জানানো হয়। সভায় বক্তারা বলেন, ‘সৌদি আরবের পরই মালয়েশিয়া আমাদের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্রমবাজার। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ম্যাজিকে যখন শ্রমবাজার খোলা হচ্ছে, যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের সভা ডাকা হয়েছে ঠিক এই সময় একটি পক্ষ আমাদের প্রতিপক্ষ দেশের এজেন্ডা বাস্তবায়নের কাজ করছে। তারা শ্রমাবাজারকে ধ্বংস করতে অপতৎপরতা শুরু করেছে।
বক্তারা আরও বলেন, সরকারের কাছে আমাদের আবেদন সেখানে স্বল্প খরচ ও সহজ শর্তে যাতে বাংলাদেশী শ্রমিকরা যেতে পারেন। আমরা ব্যবসায়ীরা দেশের স্বার্থে, দেশের মানুষের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ আছি। আমরা চাই মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খুলে দেওয়া হোক। কোন রিক্রুটিং লাইসেন্সের মাধ্যমে কত শ্রমিক গেলো, সেটা আমাদের বিষয় নয়। আমাদের স্বার্থ হলো দেশের শ্রমিক সেখানে যাক, তারা ভালো থাকুক, দেশ উপকৃত হোক ও দেশে রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধিপাক।’
বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, প্রবাসী কল্যাণ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা না হয়েও অন্য মন্ত্রণালয়ের একজন উপদেষ্টা তার স্ত্রীর এনজিওকে দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে। তারা রামরু নামে একটি বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে ‘এন্টি সিন্ডিকেট’ নামে একটি ফ্ল্যাট ফর্ম তৈরি করে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা শ্রমবাজার খোলার জন্য সরকারের প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করার মিশন নিয়ে নেমেছে বলে আমাদের কাছে প্রতিয়মান হচ্ছে।তাদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বায়রার বহিস্কৃত নেতা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসর ফকরুল ইসলাম, মোস্তফা মাহমুদ, রিয়াজ আহমেদসহ কয়েক জন। আমরা তাদের এই দেশের স্বার্থবিরোধী কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
সভায় বক্তারা আরও বলেন, অন্য ১৩টি সোর্স কান্ট্রি মালয়েশিয়া সরকারের শর্ত মেনে নিয়ে তাদের শ্রমবাজার চালু রাখলেও বাংলাদেশে এক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে। ফলে ১২ লাখ বাংলাদেশী কর্মীর যে চাহিদা মালয়েশিয়ায় রয়েছে সেই বাজার বাংলাদেশের হাতছাড়া হওয়ার আশংকা দেখা দিয়েছে। এতে বাংলাদেশ হারাতে পারে প্রায় ৫ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স।
বায়রার সাধারণ সদস্যরা বলেন, দেশ ও কর্মীদের সার্বিক স্বার্থে সরকার যে পদ্ধতিতে সরকার শ্রমবাজার উন্মুক্ত করবে, বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সির মালিক হিসেবে সেটা যথাযথভাবে অনুসরণ করে কর্মী প্রেরণের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সহায়তা প্রদানে আমরা ঐক্যবদ্ধ ও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবো।

মানববন্ধন স্মারকলিপি প্রধান অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, আল সুপ্ত ওভারসীসের সত্ত্বাধিকারী ফরিদ আহমেদ মজুমদার, পূরবী ইন্টারন্যাশনালের মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, আর্থ স্মার্ট বাংলাদেশের মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান, ইএমএস ইন্টারন্যাশনালের এএমএস সাগর, তাসনিম ওভারসীসের মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন ভূঁইয়া, আল আকাবা এসোসিয়েটের মোহাম্মদ আতিকুর রহমান বিশ্বাস, আল গিফারীর সাগর মাহমুদ, স্কাইল্যান্ড রিক্রুটিংয়ের মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, আরমান এয়ার ইন্টারন্যাশনালের এডভোকেট মোহাম্মদ সাজ্জাম হোসেন, ফ্রিডম ওভারসীসের কফিল উদ্দিন মজুমদার, এসএফ গ্লোবালের হাওলাদার ফোরকান উদ্দিন ও দুবাই প্রবাসী ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আলাউদ্দিন। মানববন্ধনে ব্যানার, ফেস্টুন, প্লাকার্ডসহ কয়েক হাজার ব্যবসায়ী অংশ নেন।

দেশে ও শ্রমিকের স্বার্থে দ্রুত মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব রিক্রুটিং এজেন্সিসের (বায়রা) সাধারণ সদস্যরা। আজ সোমবার রাজধানীর প্রবাসী কল্যাণ ভবনের সামনে বায়রা সাধারণ সদস্যদের ব্যানারে আয়োজিত এক মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান অনুষ্ঠান থেকে এ দাবি জানানো হয়। সভায় বক্তারা বলেন, ‘সৌদি আরবের পরই মালয়েশিয়া আমাদের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্রমবাজার। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ম্যাজিকে যখন শ্রমবাজার খোলা হচ্ছে, যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের সভা ডাকা হয়েছে ঠিক এই সময় একটি পক্ষ আমাদের প্রতিপক্ষ দেশের এজেন্ডা বাস্তবায়নের কাজ করছে। তারা শ্রমাবাজারকে ধ্বংস করতে অপতৎপরতা শুরু করেছে।
বক্তারা আরও বলেন, সরকারের কাছে আমাদের আবেদন সেখানে স্বল্প খরচ ও সহজ শর্তে যাতে বাংলাদেশী শ্রমিকরা যেতে পারেন। আমরা ব্যবসায়ীরা দেশের স্বার্থে, দেশের মানুষের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ আছি। আমরা চাই মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খুলে দেওয়া হোক। কোন রিক্রুটিং লাইসেন্সের মাধ্যমে কত শ্রমিক গেলো, সেটা আমাদের বিষয় নয়। আমাদের স্বার্থ হলো দেশের শ্রমিক সেখানে যাক, তারা ভালো থাকুক, দেশ উপকৃত হোক ও দেশে রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধিপাক।’
বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, প্রবাসী কল্যাণ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা না হয়েও অন্য মন্ত্রণালয়ের একজন উপদেষ্টা তার স্ত্রীর এনজিওকে দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে। তারা রামরু নামে একটি বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে ‘এন্টি সিন্ডিকেট’ নামে একটি ফ্ল্যাট ফর্ম তৈরি করে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা শ্রমবাজার খোলার জন্য সরকারের প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করার মিশন নিয়ে নেমেছে বলে আমাদের কাছে প্রতিয়মান হচ্ছে।তাদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বায়রার বহিস্কৃত নেতা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসর ফকরুল ইসলাম, মোস্তফা মাহমুদ, রিয়াজ আহমেদসহ কয়েক জন। আমরা তাদের এই দেশের স্বার্থবিরোধী কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
সভায় বক্তারা আরও বলেন, অন্য ১৩টি সোর্স কান্ট্রি মালয়েশিয়া সরকারের শর্ত মেনে নিয়ে তাদের শ্রমবাজার চালু রাখলেও বাংলাদেশে এক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে। ফলে ১২ লাখ বাংলাদেশী কর্মীর যে চাহিদা মালয়েশিয়ায় রয়েছে সেই বাজার বাংলাদেশের হাতছাড়া হওয়ার আশংকা দেখা দিয়েছে। এতে বাংলাদেশ হারাতে পারে প্রায় ৫ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স।
বায়রার সাধারণ সদস্যরা বলেন, দেশ ও কর্মীদের সার্বিক স্বার্থে সরকার যে পদ্ধতিতে সরকার শ্রমবাজার উন্মুক্ত করবে, বৈধ রিক্রুটিং এজেন্সির মালিক হিসেবে সেটা যথাযথভাবে অনুসরণ করে কর্মী প্রেরণের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সহায়তা প্রদানে আমরা ঐক্যবদ্ধ ও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবো।

মানববন্ধন স্মারকলিপি প্রধান অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, আল সুপ্ত ওভারসীসের সত্ত্বাধিকারী ফরিদ আহমেদ মজুমদার, পূরবী ইন্টারন্যাশনালের মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, আর্থ স্মার্ট বাংলাদেশের মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান, ইএমএস ইন্টারন্যাশনালের এএমএস সাগর, তাসনিম ওভারসীসের মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন ভূঁইয়া, আল আকাবা এসোসিয়েটের মোহাম্মদ আতিকুর রহমান বিশ্বাস, আল গিফারীর সাগর মাহমুদ, স্কাইল্যান্ড রিক্রুটিংয়ের মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, আরমান এয়ার ইন্টারন্যাশনালের এডভোকেট মোহাম্মদ সাজ্জাম হোসেন, ফ্রিডম ওভারসীসের কফিল উদ্দিন মজুমদার, এসএফ গ্লোবালের হাওলাদার ফোরকান উদ্দিন ও দুবাই প্রবাসী ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আলাউদ্দিন। মানববন্ধনে ব্যানার, ফেস্টুন, প্লাকার্ডসহ কয়েক হাজার ব্যবসায়ী অংশ নেন।


যমুনা ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্তে ব্যাংকের চেয়ারম্যান হচ্ছেন প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মো. বেলাল হোসেন, যিনি দেশের একজন প্রখ্যাত উদ্যোক্তা
১ দিন আগে
বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্প্রসারণ, বিনিয়োগ সুরক্ষা, কৃষি, ব্যাংকিং, আর্থিক সেবা, জ্বালানি সহযোগিতা, শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতকে বিশেষ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। বৈঠক শেষে দুই দেশের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সম্ভাবনাও রয়েছে
৪ দিন আগে
বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো ইতিহাসে কখনো এর আগে এত বেশি সোনা কেনেনি। ২০২২ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে তারা মোট ৩ হাজার ২০০ টন সোনা কিনেছে। অনিশ্চয়তার কারণে চীন, রাশিয়া, ভারত, তুরস্ক, পোল্যান্ড ও কাজাখস্তানের মতো দেশগুলো এখন ডলারনির্ভর রিজার্ভ থেকে সরে গিয়ে সোনায় আস্থা রাখছে
১১ দিন আগে
আসন্ন জেইসি বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। এছাড়া পাকিস্তান প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন দেশটির অর্থনৈতিক বিষয়কমন্ত্রী আহাদ খান চিমা
১৭ দিন আগেযমুনা ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্তে ব্যাংকের চেয়ারম্যান হচ্ছেন প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মো. বেলাল হোসেন, যিনি দেশের একজন প্রখ্যাত উদ্যোক্তা
বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্প্রসারণ, বিনিয়োগ সুরক্ষা, কৃষি, ব্যাংকিং, আর্থিক সেবা, জ্বালানি সহযোগিতা, শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতকে বিশেষ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। বৈঠক শেষে দুই দেশের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সম্ভাবনাও রয়েছে
বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো ইতিহাসে কখনো এর আগে এত বেশি সোনা কেনেনি। ২০২২ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে তারা মোট ৩ হাজার ২০০ টন সোনা কিনেছে। অনিশ্চয়তার কারণে চীন, রাশিয়া, ভারত, তুরস্ক, পোল্যান্ড ও কাজাখস্তানের মতো দেশগুলো এখন ডলারনির্ভর রিজার্ভ থেকে সরে গিয়ে সোনায় আস্থা রাখছে
আসন্ন জেইসি বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। এছাড়া পাকিস্তান প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন দেশটির অর্থনৈতিক বিষয়কমন্ত্রী আহাদ খান চিমা