শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
বাণিজ্য

স্বর্ণ মজুতে বিশ্বের শীর্ষ ১০ কেন্দ্রীয় ব্যাংক

প্রতিনিধি
নিখাদ খবর ডেস্ক
প্রকাশ : ২০ অক্টোবর ২০২৫, ১৮: ১১
logo

স্বর্ণ মজুতে বিশ্বের শীর্ষ ১০ কেন্দ্রীয় ব্যাংক

নিখাদ খবর ডেস্ক

প্রকাশ : ২০ অক্টোবর ২০২৫, ১৮: ১১
Photo
ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর সোনার রিজার্ভ ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত ৩৭ হাজার টনের বেশি। অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তায় সোনার মূল্য বেড়ে যাচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন খনি থেকে যে পরিমাণ সোনা তোলা হয়েছে, তার প্রায় ১৭ শতাংশ বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হাতে।

বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো ইতিহাসে কখনো এর আগে এত বেশি সোনা কেনেনি। ২০২২ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে তারা মোট ৩ হাজার ২০০ টন সোনা কিনেছে। অনিশ্চয়তার কারণে চীন, রাশিয়া, ভারত, তুরস্ক, পোল্যান্ড ও কাজাখস্তানের মতো দেশগুলো এখন ডলারনির্ভর রিজার্ভ থেকে সরে গিয়ে সোনায় আস্থা রাখছে। ফলে বাড়ছে সোনার দাম। দেখে নেওয়া যাক, সোনা রিজার্ভের দিক থেকে বিশ্বের শীর্ষ ১০টি কেন্দ্রীয় ব্যাংক কোনগুলো।

১

যুক্তরাষ্ট্র, সোনার মজুত: ৮ হাজার ১৩৩ টন

বিশ্বের সবচেয়ে বড় সোনার ভান্ডারের মালিক যুক্তরাষ্ট্র। এই সোনার বড় অংশ রাখা আছে ‘ডিপ স্টোরেজ’ বা গভীর সংরক্ষণাগারে—ডেনভার, ফোর্ট নক্স ও ওয়েস্ট পয়েন্টে। যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগের ভাষায়, সরকারের মালিকানাধীন সোনা মজুত হলো ডিপ স্টোরেজ। টাকশালের সিল করা ভল্টে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে এই সোনা সংরক্ষণ করা হয়। প্রতিবছর ট্রেজারির ইন্সপেক্টর জেনারেলের দপ্তর এসব ভল্ট পরিদর্শন করে। এই মজুতের বেশির ভাগই সোনার বার আকারে সংরক্ষিত থাকে। বাকি সোনা থাকে চলতি মজুত হিসেবে। কংগ্রেসের অনুমোদিত সোনার কয়েন তৈরি করার কাঁচামাল হিসেবে টাকশাল এই সোনা ব্যবহার করে।

২

জার্মানি, সোনার মজুত: ৩ হাজার ৩৫০ টন

জার্মানির কেন্দ্রীয় ব্যাংক বুন্দেস ব্যাংকের অর্ধেকের বেশি মজুত রাখা আছে বিদেশে—নিউইয়র্ক, লন্ডন ও ফ্রান্সে। ২০১২ সালে সোনার নিরীক্ষা নিয়ে সমালোচনার পর জার্মানি সোনা দেশে ফিরিয়ে আনে; ২০১৬ সালের মধ্যে ৫৮৩ টন সোনা দেশে ফিরিয়ে আনে তারা। বর্তমানে তাদের প্রায় অর্ধেক সোনা ফ্রাঙ্কফুর্টে, এক-তৃতীয়াংশ নিউইয়র্কে, এক-অষ্টমাংশ লন্ডনে এবং সামান্য কিছু প্যারিসে সংরক্ষিত। ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধের পর জার্মানি সোনা ফেরত আনার পরিকল্পনা আরও জোরদার করে।

৩

ইতালি, সোনার মজুত: ২ হাজার ৪৫২ টন

ইতালির কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাংক দ্য ইতালিয়া ১৮৯৩ সালে তিনটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের একীভূত করার পর থেকে সোনা জমাতে শুরু করে। প্রথমে তাদের হাতে ছিল মাত্র ৭৮ টন সোনা। জার্মানির মতো ইতালিও সোনার একটি অংশ বিদেশে সংরক্ষণ করে। যুক্তরাজ্য, সুইজারল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভে এই সোনা সংরক্ষিত আছে।

৪

ফ্রান্স, সোনার মজুত: ২ হাজার ৪৩৭ টন

ফ্রান্সের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সোনার পুরোটা সে দেশেই সংরক্ষিত। এই সোনা রাখা আছে ব্যাংকের বিশেষ ভূগর্ভস্থ ভল্টে, যা লা সুতেরেন নামে পরিচিত। এটি মাটির প্রায় ২৭ মিটার গভীরে অবস্থিত। লা সুতেরেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চারটি অনুমোদিত সোনা সংরক্ষণাগারের একটি।

৫

রাশিয়া, সোনার মজুত: ২ হাজার ৩৩০ টন

রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক সব সোনা দেশেই সংরক্ষণ করে। মস্কোতে দুই-তৃতীয়াংশ এবং সেন্ট পিটার্সবার্গে এক-তৃতীয়াংশ। বেশির ভাগ সোনা বড় বার আকারের; এগুলোর ওজন ১০ থেকে ১৪ কেজি। রাশিয়ার নিজের মুদ্রা রুবলের মান ২০২২ সালে সোনার সঙ্গে যুক্ত করে। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে লন্ডন মার্কেটে রাশিয়ার সোনার বিক্রি বন্ধ এবং প্রায় অর্ধেক সোনা জব্দ করা হয়েছে।

৬

চীন, সোনার মজুত: ২ হাজার ২৯৯ টন

চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক পিপলস ব্যাংকের মজুত সোনার অধিকাংশ ২০০০ সালের পর কেনা হয়েছে। পিপলস ব্যাংক ১৯৮২ সালে পান্ডা সোনার কয়েন চালু করে। এটি এখন বিশ্বের শীর্ষ পাঁচটি সোনার কয়েনের একটি। ২০২৪ সালে তারা আরও ৪৪ মেট্রিক টন সোনা কিনেছে। প্রায় প্রতি মাসেই সোনা কেনে চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

৭

সুইজারল্যান্ড, সোনার মজুত: ১ হাজার ৪০ টন

সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের হাতে মজুত সোনা সুইজারল্যান্ডের সরকারের মালিকানাধীন, যদিও তা পরিচালনা করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। মজুতের সোনা কোথায় রাখা হবে, তা নিয়ে বিতর্ক আছে দেশটিতে। এমনকি সব সোনা দেশেই মজুত রাখা হবে কি না, তা নিয়ে গণভোটও হয়েছে। সেই গণভোটে মানুষ ‘না’বোধক রায় দিলেও দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরও স্বচ্ছ হতে বাধ্য হয়েছে। ২০১৩ সালের তথ্য অনুযায়ী, দেশটির ৭০ শতাংশ সোনা সুইজারল্যান্ডে, ২০ শতাংশ ব্যাংক অব ইংল্যান্ডে ও ১০ শতাংশ ব্যাংক অব কানাডায় সংরক্ষিত।

৮

ভারত, সোনার মজুত: ৮৮০ টন

ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া সাম্প্রতিক বছরগুলোয় সোনা মজুতে বেশ তৎপর। ২০১৭ থেকে কেনা শুরু হলেও মূলত গত চার বছরে বিপুল পরিমাণ সোনা কেনা হয়েছে। ২০২৩ সালে ১৬ টন এবং ২০২৪ সালে আরও ৭২ মেট্রিক টন সোনা কেনা হয়। তার সোনার অর্ধেকের বেশি বিদেশে এবং এক-তৃতীয়াংশ সে দেশেই সংরক্ষিত। ২০২৪ সালের জুন মাসে যুক্তরাজ্য থেকে ১০০ টন সোনা দেশে ফিরিয়ে আনে ভারত। ১৯৯১ সালের পর এই প্রথম তারা এ কাজ করল।

৯

জাপান, সোনার মজুত: ৮৪৬ টন

জাপানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাংক অব জাপানের সোনার মজুত সম্পর্কে প্রকাশ্য তথ্য পাওয়া কঠিন। ২০০০ সালে দেশটির হাতে প্রায় ৭৫৩ টন সোনা ছিল। ২০০৪ সালে এটি বেড়ে ৭৬৫ দশমিক ২ টনে পৌঁছায় এবং মার্চ ২০২১ পর্যন্ত সেই স্তরে থাকে। তখন দেশটি আরও ৮০ দশমিক ৭৬ টন সোনা কেনে।

১০

তুরস্ক, সোনার মজুত: ৬৩৫ টন

তুরস্কের সোনার মজুত ২০২৫ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ১১ টনের মতো বেড়েছে। ২০০০ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে তুরস্কের সোনার মজুত গড় ছিল ২৭১ দশমিক ৬১ টন। সর্বোচ্চ মজুত ছিল ২০২৫ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ৬৩৪ দশমিক ৭৬ টন; সর্বনিম্ন ২০০১ সালের প্রথম প্রান্তিকে ১১৬ দশমিক ০৪ টন।

Thumbnail image
ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর সোনার রিজার্ভ ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত ৩৭ হাজার টনের বেশি। অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তায় সোনার মূল্য বেড়ে যাচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন খনি থেকে যে পরিমাণ সোনা তোলা হয়েছে, তার প্রায় ১৭ শতাংশ বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হাতে।

বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো ইতিহাসে কখনো এর আগে এত বেশি সোনা কেনেনি। ২০২২ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে তারা মোট ৩ হাজার ২০০ টন সোনা কিনেছে। অনিশ্চয়তার কারণে চীন, রাশিয়া, ভারত, তুরস্ক, পোল্যান্ড ও কাজাখস্তানের মতো দেশগুলো এখন ডলারনির্ভর রিজার্ভ থেকে সরে গিয়ে সোনায় আস্থা রাখছে। ফলে বাড়ছে সোনার দাম। দেখে নেওয়া যাক, সোনা রিজার্ভের দিক থেকে বিশ্বের শীর্ষ ১০টি কেন্দ্রীয় ব্যাংক কোনগুলো।

১

যুক্তরাষ্ট্র, সোনার মজুত: ৮ হাজার ১৩৩ টন

বিশ্বের সবচেয়ে বড় সোনার ভান্ডারের মালিক যুক্তরাষ্ট্র। এই সোনার বড় অংশ রাখা আছে ‘ডিপ স্টোরেজ’ বা গভীর সংরক্ষণাগারে—ডেনভার, ফোর্ট নক্স ও ওয়েস্ট পয়েন্টে। যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগের ভাষায়, সরকারের মালিকানাধীন সোনা মজুত হলো ডিপ স্টোরেজ। টাকশালের সিল করা ভল্টে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে এই সোনা সংরক্ষণ করা হয়। প্রতিবছর ট্রেজারির ইন্সপেক্টর জেনারেলের দপ্তর এসব ভল্ট পরিদর্শন করে। এই মজুতের বেশির ভাগই সোনার বার আকারে সংরক্ষিত থাকে। বাকি সোনা থাকে চলতি মজুত হিসেবে। কংগ্রেসের অনুমোদিত সোনার কয়েন তৈরি করার কাঁচামাল হিসেবে টাকশাল এই সোনা ব্যবহার করে।

২

জার্মানি, সোনার মজুত: ৩ হাজার ৩৫০ টন

জার্মানির কেন্দ্রীয় ব্যাংক বুন্দেস ব্যাংকের অর্ধেকের বেশি মজুত রাখা আছে বিদেশে—নিউইয়র্ক, লন্ডন ও ফ্রান্সে। ২০১২ সালে সোনার নিরীক্ষা নিয়ে সমালোচনার পর জার্মানি সোনা দেশে ফিরিয়ে আনে; ২০১৬ সালের মধ্যে ৫৮৩ টন সোনা দেশে ফিরিয়ে আনে তারা। বর্তমানে তাদের প্রায় অর্ধেক সোনা ফ্রাঙ্কফুর্টে, এক-তৃতীয়াংশ নিউইয়র্কে, এক-অষ্টমাংশ লন্ডনে এবং সামান্য কিছু প্যারিসে সংরক্ষিত। ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধের পর জার্মানি সোনা ফেরত আনার পরিকল্পনা আরও জোরদার করে।

৩

ইতালি, সোনার মজুত: ২ হাজার ৪৫২ টন

ইতালির কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাংক দ্য ইতালিয়া ১৮৯৩ সালে তিনটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের একীভূত করার পর থেকে সোনা জমাতে শুরু করে। প্রথমে তাদের হাতে ছিল মাত্র ৭৮ টন সোনা। জার্মানির মতো ইতালিও সোনার একটি অংশ বিদেশে সংরক্ষণ করে। যুক্তরাজ্য, সুইজারল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভে এই সোনা সংরক্ষিত আছে।

৪

ফ্রান্স, সোনার মজুত: ২ হাজার ৪৩৭ টন

ফ্রান্সের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সোনার পুরোটা সে দেশেই সংরক্ষিত। এই সোনা রাখা আছে ব্যাংকের বিশেষ ভূগর্ভস্থ ভল্টে, যা লা সুতেরেন নামে পরিচিত। এটি মাটির প্রায় ২৭ মিটার গভীরে অবস্থিত। লা সুতেরেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চারটি অনুমোদিত সোনা সংরক্ষণাগারের একটি।

৫

রাশিয়া, সোনার মজুত: ২ হাজার ৩৩০ টন

রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক সব সোনা দেশেই সংরক্ষণ করে। মস্কোতে দুই-তৃতীয়াংশ এবং সেন্ট পিটার্সবার্গে এক-তৃতীয়াংশ। বেশির ভাগ সোনা বড় বার আকারের; এগুলোর ওজন ১০ থেকে ১৪ কেজি। রাশিয়ার নিজের মুদ্রা রুবলের মান ২০২২ সালে সোনার সঙ্গে যুক্ত করে। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে লন্ডন মার্কেটে রাশিয়ার সোনার বিক্রি বন্ধ এবং প্রায় অর্ধেক সোনা জব্দ করা হয়েছে।

৬

চীন, সোনার মজুত: ২ হাজার ২৯৯ টন

চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক পিপলস ব্যাংকের মজুত সোনার অধিকাংশ ২০০০ সালের পর কেনা হয়েছে। পিপলস ব্যাংক ১৯৮২ সালে পান্ডা সোনার কয়েন চালু করে। এটি এখন বিশ্বের শীর্ষ পাঁচটি সোনার কয়েনের একটি। ২০২৪ সালে তারা আরও ৪৪ মেট্রিক টন সোনা কিনেছে। প্রায় প্রতি মাসেই সোনা কেনে চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

৭

সুইজারল্যান্ড, সোনার মজুত: ১ হাজার ৪০ টন

সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের হাতে মজুত সোনা সুইজারল্যান্ডের সরকারের মালিকানাধীন, যদিও তা পরিচালনা করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। মজুতের সোনা কোথায় রাখা হবে, তা নিয়ে বিতর্ক আছে দেশটিতে। এমনকি সব সোনা দেশেই মজুত রাখা হবে কি না, তা নিয়ে গণভোটও হয়েছে। সেই গণভোটে মানুষ ‘না’বোধক রায় দিলেও দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরও স্বচ্ছ হতে বাধ্য হয়েছে। ২০১৩ সালের তথ্য অনুযায়ী, দেশটির ৭০ শতাংশ সোনা সুইজারল্যান্ডে, ২০ শতাংশ ব্যাংক অব ইংল্যান্ডে ও ১০ শতাংশ ব্যাংক অব কানাডায় সংরক্ষিত।

৮

ভারত, সোনার মজুত: ৮৮০ টন

ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া সাম্প্রতিক বছরগুলোয় সোনা মজুতে বেশ তৎপর। ২০১৭ থেকে কেনা শুরু হলেও মূলত গত চার বছরে বিপুল পরিমাণ সোনা কেনা হয়েছে। ২০২৩ সালে ১৬ টন এবং ২০২৪ সালে আরও ৭২ মেট্রিক টন সোনা কেনা হয়। তার সোনার অর্ধেকের বেশি বিদেশে এবং এক-তৃতীয়াংশ সে দেশেই সংরক্ষিত। ২০২৪ সালের জুন মাসে যুক্তরাজ্য থেকে ১০০ টন সোনা দেশে ফিরিয়ে আনে ভারত। ১৯৯১ সালের পর এই প্রথম তারা এ কাজ করল।

৯

জাপান, সোনার মজুত: ৮৪৬ টন

জাপানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাংক অব জাপানের সোনার মজুত সম্পর্কে প্রকাশ্য তথ্য পাওয়া কঠিন। ২০০০ সালে দেশটির হাতে প্রায় ৭৫৩ টন সোনা ছিল। ২০০৪ সালে এটি বেড়ে ৭৬৫ দশমিক ২ টনে পৌঁছায় এবং মার্চ ২০২১ পর্যন্ত সেই স্তরে থাকে। তখন দেশটি আরও ৮০ দশমিক ৭৬ টন সোনা কেনে।

১০

তুরস্ক, সোনার মজুত: ৬৩৫ টন

তুরস্কের সোনার মজুত ২০২৫ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ১১ টনের মতো বেড়েছে। ২০০০ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে তুরস্কের সোনার মজুত গড় ছিল ২৭১ দশমিক ৬১ টন। সর্বোচ্চ মজুত ছিল ২০২৫ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ৬৩৪ দশমিক ৭৬ টন; সর্বনিম্ন ২০০১ সালের প্রথম প্রান্তিকে ১১৬ দশমিক ০৪ টন।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

বাণিজ্য নিয়ে আরও পড়ুন

যমুনা ব্যাংকে নতুন অধ্যায়, চেয়ারম্যান বেলাল হোসেন

যমুনা ব্যাংকে নতুন অধ্যায়, চেয়ারম্যান বেলাল হোসেন

যমুনা ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্তে ব্যাংকের চেয়ারম্যান হচ্ছেন প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মো. বেলাল হোসেন, যিনি দেশের একজন প্রখ্যাত উদ্যোক্তা

১৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের নবম জেইসি বৈঠক শুরু

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের নবম জেইসি বৈঠক শুরু

বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্প্রসারণ, বিনিয়োগ সুরক্ষা, কৃষি, ব্যাংকিং, আর্থিক সেবা, জ্বালানি সহযোগিতা, শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতকে বিশেষ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। বৈঠক শেষে দুই দেশের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সম্ভাবনাও রয়েছে

৪ দিন আগে
২০ বছর পর জেইসি বৈঠকে  বাংলাদেশ-পাকিস্তান

২০ বছর পর জেইসি বৈঠকে বাংলাদেশ-পাকিস্তান

আসন্ন জেইসি বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। এছাড়া পাকিস্তান প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন দেশটির অর্থনৈতিক বিষয়কমন্ত্রী আহাদ খান চিমা

১৬ দিন আগে
ব্যবসা বিনিয়োগে বিপন্নের কারনে কর্মসংস্থান শঙ্কায় ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা

ব্যবসা বিনিয়োগে বিপন্নের কারনে কর্মসংস্থান শঙ্কায় ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা

সুদের হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হলেও সর্বশেষ হিসাবে মূল্যস্ফীতি দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশে রেকর্ড উচ্চতায়। ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে চরম উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন। তাঁরা সরকারের কাছ থেকে কোনো আশ্বাস পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেছেন

২২ দিন আগে
যমুনা ব্যাংকে নতুন অধ্যায়, চেয়ারম্যান বেলাল হোসেন

যমুনা ব্যাংকে নতুন অধ্যায়, চেয়ারম্যান বেলাল হোসেন

যমুনা ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্তে ব্যাংকের চেয়ারম্যান হচ্ছেন প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মো. বেলাল হোসেন, যিনি দেশের একজন প্রখ্যাত উদ্যোক্তা

১৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের নবম জেইসি বৈঠক শুরু

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের নবম জেইসি বৈঠক শুরু

বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্প্রসারণ, বিনিয়োগ সুরক্ষা, কৃষি, ব্যাংকিং, আর্থিক সেবা, জ্বালানি সহযোগিতা, শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতকে বিশেষ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। বৈঠক শেষে দুই দেশের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সম্ভাবনাও রয়েছে

৪ দিন আগে
স্বর্ণ মজুতে বিশ্বের শীর্ষ ১০ কেন্দ্রীয় ব্যাংক

স্বর্ণ মজুতে বিশ্বের শীর্ষ ১০ কেন্দ্রীয় ব্যাংক

বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো ইতিহাসে কখনো এর আগে এত বেশি সোনা কেনেনি। ২০২২ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে তারা মোট ৩ হাজার ২০০ টন সোনা কিনেছে। অনিশ্চয়তার কারণে চীন, রাশিয়া, ভারত, তুরস্ক, পোল্যান্ড ও কাজাখস্তানের মতো দেশগুলো এখন ডলারনির্ভর রিজার্ভ থেকে সরে গিয়ে সোনায় আস্থা রাখছে

১০ দিন আগে
২০ বছর পর জেইসি বৈঠকে  বাংলাদেশ-পাকিস্তান

২০ বছর পর জেইসি বৈঠকে বাংলাদেশ-পাকিস্তান

আসন্ন জেইসি বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। এছাড়া পাকিস্তান প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন দেশটির অর্থনৈতিক বিষয়কমন্ত্রী আহাদ খান চিমা

১৬ দিন আগে