ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে রেকর্ড চাল আমদানি
সাতক্ষীরা

খাদ্য সংকট নিরসন আর নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য পণ্যের চাহিদা মেটাতে চলতি অর্থবছরের আগস্ট মাসে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে রেকর্ড পরিমাণ চাল আমদানি হয়েছে। অর্থ বছরের ১৯ থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ভারত থেকে ৮৮২টি ট্রাকে করে ৩৩ হাজার ৯৪৩ মেট্রিক টন চাল ভোমরা বন্দরে প্রবেশ করেছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন প্রাপ্ত দেশের শীর্ষ ৪৭টি চাল আমদানীকারক প্রতিষ্ঠান এ চাল আমদানি করে।
ভোমরা স্থল শুল্ক স্টেশনের দায়িত্বশীল কর্তৃপক্ষ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনপ্রাপ্ত আমদানীকারক প্রতিষ্ঠানগুলো নির্ধারণ করে দেওয়া সময় ছাড়াও আরও দেড় মাস ভারত থেকে চাল আমদানির সুযোগ পাচ্ছে। দেশে খাদ্য সংকট মোকাবেলায় সরকারের নীতিনির্ধারক মহল এমন উদ্যোগ নিয়েছেন বলে আমদানীকারক ব্যবসায়ীরা বলছেন।
এদিকে বন্দরে আমদানীকৃত চালের লট স্থানীয় বাজারে সরবরাহ না করে বিভিন্ন গোডাউনে গুদামজাত করে রাখার অভিযোগ উঠেছে। চালের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে অধিক মুনাফা লাভের আশায় গোডাউনে চালের মজুদ রাখা হচ্ছে বলে দাবি ভুক্তভোগীদের।
ক্ষুদ্র ও মধ্যম শ্রেণীর ব্যবসায়ীরা বলছেন, আমদানীকৃত চাল সময় মতো বাজারজাত না হওয়ায় চালের বাজার আকাশ ছোঁয়া, সরবরাহ কম হওয়ায় আগের তুলনায় চালের দাম কেজি প্রতি ৫.১০টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে।
সাধারণ ব্যবসায়ীদের দাবি, ভোমরা বন্দরে পর্যাপ্ত চালের মজুদ থাকলেও স্থানীয় হাট-বাজারে এর কোনো প্রভাব পড়েনি। ফলে সাধারণ ক্রেতাদের বেশি দাম দিয়ে চাল কিনতে হচ্ছে। বিশেষ ভাবে যাদের নুন আনতে পান্তা ফুরায়, এমন দরিদ্র শ্রেণীর খেটে খাওয়া মানুষগুলো পড়েছে চরম সংকটে।
হাড় ভাঙা কায়িক পরিশ্রম করেও সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছে তারা। সাতক্ষীরা বড়বাজারে চাল কিনতে আসা আছাদুজ্জামান,হজরত আলী, দেবাশীষ ভ্যানচালক আরাফাত এর মত একাধিক ভুক্তভোগী ক্রেতা জানান, সরকার এতো চাল আমদানি করছে তবুও চালের দাম কমছে না কেন ? বাজারে যে মোটা চাল আগে ৫২-৫৩ টাকায় কিনেছি, সেই চাল এখন ৬০ টাকায় কিনতে হচ্ছে। এমন অবস্থা চললে আমরা বাঁচবো কীভাবে ?
কামরুজ্জামান খান নামের এক অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক জানান, বাজারে মিনিকেট চাল প্রতি কেজি ৬২-৬৫ টাকায় বাজার থেকে কিনেছি, বর্তমানে ৭০-৭৫ টাকায় কিনতে হচ্ছে। সাধারণ ক্রেতা এবং হতদরিদ্র মানুষের দাবি, গোডাউনে মজুদকৃত চাল দ্রুত বাজারে সরবরাহ করে বাজার স্থিতিশীল ও ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখা।

খাদ্য সংকট নিরসন আর নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য পণ্যের চাহিদা মেটাতে চলতি অর্থবছরের আগস্ট মাসে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে রেকর্ড পরিমাণ চাল আমদানি হয়েছে। অর্থ বছরের ১৯ থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ভারত থেকে ৮৮২টি ট্রাকে করে ৩৩ হাজার ৯৪৩ মেট্রিক টন চাল ভোমরা বন্দরে প্রবেশ করেছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন প্রাপ্ত দেশের শীর্ষ ৪৭টি চাল আমদানীকারক প্রতিষ্ঠান এ চাল আমদানি করে।
ভোমরা স্থল শুল্ক স্টেশনের দায়িত্বশীল কর্তৃপক্ষ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনপ্রাপ্ত আমদানীকারক প্রতিষ্ঠানগুলো নির্ধারণ করে দেওয়া সময় ছাড়াও আরও দেড় মাস ভারত থেকে চাল আমদানির সুযোগ পাচ্ছে। দেশে খাদ্য সংকট মোকাবেলায় সরকারের নীতিনির্ধারক মহল এমন উদ্যোগ নিয়েছেন বলে আমদানীকারক ব্যবসায়ীরা বলছেন।
এদিকে বন্দরে আমদানীকৃত চালের লট স্থানীয় বাজারে সরবরাহ না করে বিভিন্ন গোডাউনে গুদামজাত করে রাখার অভিযোগ উঠেছে। চালের কৃত্রিম সংকট তৈরি করে অধিক মুনাফা লাভের আশায় গোডাউনে চালের মজুদ রাখা হচ্ছে বলে দাবি ভুক্তভোগীদের।
ক্ষুদ্র ও মধ্যম শ্রেণীর ব্যবসায়ীরা বলছেন, আমদানীকৃত চাল সময় মতো বাজারজাত না হওয়ায় চালের বাজার আকাশ ছোঁয়া, সরবরাহ কম হওয়ায় আগের তুলনায় চালের দাম কেজি প্রতি ৫.১০টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে।
সাধারণ ব্যবসায়ীদের দাবি, ভোমরা বন্দরে পর্যাপ্ত চালের মজুদ থাকলেও স্থানীয় হাট-বাজারে এর কোনো প্রভাব পড়েনি। ফলে সাধারণ ক্রেতাদের বেশি দাম দিয়ে চাল কিনতে হচ্ছে। বিশেষ ভাবে যাদের নুন আনতে পান্তা ফুরায়, এমন দরিদ্র শ্রেণীর খেটে খাওয়া মানুষগুলো পড়েছে চরম সংকটে।
হাড় ভাঙা কায়িক পরিশ্রম করেও সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছে তারা। সাতক্ষীরা বড়বাজারে চাল কিনতে আসা আছাদুজ্জামান,হজরত আলী, দেবাশীষ ভ্যানচালক আরাফাত এর মত একাধিক ভুক্তভোগী ক্রেতা জানান, সরকার এতো চাল আমদানি করছে তবুও চালের দাম কমছে না কেন ? বাজারে যে মোটা চাল আগে ৫২-৫৩ টাকায় কিনেছি, সেই চাল এখন ৬০ টাকায় কিনতে হচ্ছে। এমন অবস্থা চললে আমরা বাঁচবো কীভাবে ?
কামরুজ্জামান খান নামের এক অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক জানান, বাজারে মিনিকেট চাল প্রতি কেজি ৬২-৬৫ টাকায় বাজার থেকে কিনেছি, বর্তমানে ৭০-৭৫ টাকায় কিনতে হচ্ছে। সাধারণ ক্রেতা এবং হতদরিদ্র মানুষের দাবি, গোডাউনে মজুদকৃত চাল দ্রুত বাজারে সরবরাহ করে বাজার স্থিতিশীল ও ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখা।

স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের বাণিজ্য সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন সংগঠনটির সদ্য বিদায়ী সভাপতি ও বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান সায়েম সোবহান আনভীর। পাশাপাশি দ্বিতীয়বারের মতো বাজুসের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ডায়মন্ড অ্যান্ড ডিভাসের কর্ণধার এন
২০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে স্বর্ণের বাজারে সাময়িক মূল্যহ্রাস ঘটেছে। প্রতি ভরিতে সোনার দাম ১ হাজার ৫০ টাকা কমানোর পর ২২ ক্যারেট স্বর্ণের নতুন মূল্য দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ১১ হাজার ৯৫ টাকা। বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করে
১৩ দিন আগে
২০২৪ সালে এলপিজি ও অটোগ্যাসের দাম ৪ দফা কমেছে এবং ৭ দফা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই দফা দাম অপরিবর্তিত থাকবে। গত বছরের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, জুলাই, আগস্ট, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর দাম বাড়ানো হয়েছিল
০২ নভেম্বর ২০২৫
যমুনা ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্তে ব্যাংকের চেয়ারম্যান হচ্ছেন প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মো. বেলাল হোসেন, যিনি দেশের একজন প্রখ্যাত উদ্যোক্তা
৩০ অক্টোবর ২০২৫স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের বাণিজ্য সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন সংগঠনটির সদ্য বিদায়ী সভাপতি ও বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান সায়েম সোবহান আনভীর। পাশাপাশি দ্বিতীয়বারের মতো বাজুসের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ডায়মন্ড অ্যান্ড ডিভাসের কর্ণধার এন
বাংলাদেশে স্বর্ণের বাজারে সাময়িক মূল্যহ্রাস ঘটেছে। প্রতি ভরিতে সোনার দাম ১ হাজার ৫০ টাকা কমানোর পর ২২ ক্যারেট স্বর্ণের নতুন মূল্য দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ১১ হাজার ৯৫ টাকা। বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করে
২০২৪ সালে এলপিজি ও অটোগ্যাসের দাম ৪ দফা কমেছে এবং ৭ দফা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই দফা দাম অপরিবর্তিত থাকবে। গত বছরের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, জুলাই, আগস্ট, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর দাম বাড়ানো হয়েছিল
যমুনা ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্তে ব্যাংকের চেয়ারম্যান হচ্ছেন প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মো. বেলাল হোসেন, যিনি দেশের একজন প্রখ্যাত উদ্যোক্তা