অনলাইন ডেস্ক
দক্ষিণ আফ্রিকায় সড়ক দুর্ঘটনায় একরামুল হক (৩৪) নামে এক বাংলাদেশি যুবকের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১১ আগস্ট) দিনগত রাতে স্থানীয় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
নিহত একরামুল ফেনীর দাগনভূঞা পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের উদরাজপুর এলাকার মজিবুল হকের ছোট ছেলে। পরিবারে তার মা-বাবা, স্ত্রী, তিন বছরের এক মেয়ে ও তিন মাসের এক ছেলে সন্তান রয়েছে।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ থেকে গত ২৯ জুলাই মোজাম্বিক হয়ে অবৈধ পথে দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্দেশ্যে রওনা হন এক দল বাংলাদেশি। গত শনিবার দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রবেশের পর সীমান্ত থেকে ১৯ জন বাংলাদেশি নিয়ে একটি মাইক্রোবাস জোহানেসবার্গের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। পথিমধ্যে ডেলমাসের উইটব্যাংক ওল্ড সড়কে সকাল সাড়ে ৬টার দিকে গাড়িটি দুর্ঘটনায় কবলে পড়ে। এতে ঘটনাস্থলে দুই বাংলাদেশি নিহত হন।
এ সময় আশঙ্কাজনক অবস্থায় একরামুল হককে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার দিনগত রাতে তার মৃত্যু হয়। তার মরদেহ দেশে আনার ব্যাপারে সরকারের সহযোগিতা কামনা করছে তার পরিবার।
এ ব্যাপারে দাগনভূঞা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহীদুল ইসলাম বলেন, নিহতের পরিবারের সঙ্গে কথা বলে মরদেহ দেশে আনার জন্য সহায়তা করা হবে। এছাড়াও পরিবারের চাহিদা অনুযায়ী আমাদের সক্ষমতার মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে নির্ধারিত সহায়তা যেন খুব দ্রুত পায় সেই ব্যবস্থা করা হবে।
এমন মর্মান্তিক মৃত্যুতে পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
দক্ষিণ আফ্রিকায় সড়ক দুর্ঘটনায় একরামুল হক (৩৪) নামে এক বাংলাদেশি যুবকের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১১ আগস্ট) দিনগত রাতে স্থানীয় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
নিহত একরামুল ফেনীর দাগনভূঞা পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের উদরাজপুর এলাকার মজিবুল হকের ছোট ছেলে। পরিবারে তার মা-বাবা, স্ত্রী, তিন বছরের এক মেয়ে ও তিন মাসের এক ছেলে সন্তান রয়েছে।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ থেকে গত ২৯ জুলাই মোজাম্বিক হয়ে অবৈধ পথে দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্দেশ্যে রওনা হন এক দল বাংলাদেশি। গত শনিবার দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রবেশের পর সীমান্ত থেকে ১৯ জন বাংলাদেশি নিয়ে একটি মাইক্রোবাস জোহানেসবার্গের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। পথিমধ্যে ডেলমাসের উইটব্যাংক ওল্ড সড়কে সকাল সাড়ে ৬টার দিকে গাড়িটি দুর্ঘটনায় কবলে পড়ে। এতে ঘটনাস্থলে দুই বাংলাদেশি নিহত হন।
এ সময় আশঙ্কাজনক অবস্থায় একরামুল হককে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার দিনগত রাতে তার মৃত্যু হয়। তার মরদেহ দেশে আনার ব্যাপারে সরকারের সহযোগিতা কামনা করছে তার পরিবার।
এ ব্যাপারে দাগনভূঞা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহীদুল ইসলাম বলেন, নিহতের পরিবারের সঙ্গে কথা বলে মরদেহ দেশে আনার জন্য সহায়তা করা হবে। এছাড়াও পরিবারের চাহিদা অনুযায়ী আমাদের সক্ষমতার মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে নির্ধারিত সহায়তা যেন খুব দ্রুত পায় সেই ব্যবস্থা করা হবে।
এমন মর্মান্তিক মৃত্যুতে পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
নতুন করে চিনা শিক্ষার্থীদের ভিসা নয়। প্রবল সমালোচনার মুখে পড়ে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই ‘ডিগবাজি’ খেলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প! তাঁর বক্তব্যের ‘ভুল ব্যাখ্যা’ করা হচ্ছে বলে ইতিমধ্যেই বিবৃতি দিয়েছে হোয়াইট হাউস। নজিরবিহীন ভাবে নিজের সমাজমাধ্যম প্ল্যাটফর্মে এই ইস্যুতে কোনও পোস্ট করেননি যুক্তরাষ্ট্র
১৬ ঘণ্টা আগেগত দুই বছর ধরে সেনাবাহিনী ও প্যারামিলিটারি বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের মধ্যে সংঘাতের কারণে দারফুরসহ বিভিন্ন এলাকায় গৃহযুদ্ধ চলছে। লাখো মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে নিরাপত্তার আশায় আশ্রয় নিয়েছিলেন মাররার প্রত্যন্ত গ্রামে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রাকৃতিক দুর্যোগেই প্রাণ গেল তাদের
১ দিন আগেএই বছর ডিসেম্বরে আমাদের ২৩তম শীর্ষ সম্মেলনের জন্য, ১৪০ কোটি ভারতীয় আপনার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে
২ দিন আগেস্থানীয় সূত্রগুলো বলছেন, শুধু কুনার প্রদেশেই নিহতের সংখ্যা কয়েক শত ছাড়িয়ে যাবে। এ অবস্থায় সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার উদ্ধার অভিযানে নামানো হয়েছে। আহতদের উদ্ধার করে নেয়া হচ্ছে বিভিন্ন হাসপাতালে।
২ দিন আগেনতুন করে চিনা শিক্ষার্থীদের ভিসা নয়। প্রবল সমালোচনার মুখে পড়ে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই ‘ডিগবাজি’ খেলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প! তাঁর বক্তব্যের ‘ভুল ব্যাখ্যা’ করা হচ্ছে বলে ইতিমধ্যেই বিবৃতি দিয়েছে হোয়াইট হাউস। নজিরবিহীন ভাবে নিজের সমাজমাধ্যম প্ল্যাটফর্মে এই ইস্যুতে কোনও পোস্ট করেননি যুক্তরাষ্ট্র
গত দুই বছর ধরে সেনাবাহিনী ও প্যারামিলিটারি বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের মধ্যে সংঘাতের কারণে দারফুরসহ বিভিন্ন এলাকায় গৃহযুদ্ধ চলছে। লাখো মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে নিরাপত্তার আশায় আশ্রয় নিয়েছিলেন মাররার প্রত্যন্ত গ্রামে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রাকৃতিক দুর্যোগেই প্রাণ গেল তাদের
এই বছর ডিসেম্বরে আমাদের ২৩তম শীর্ষ সম্মেলনের জন্য, ১৪০ কোটি ভারতীয় আপনার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে
স্থানীয় সূত্রগুলো বলছেন, শুধু কুনার প্রদেশেই নিহতের সংখ্যা কয়েক শত ছাড়িয়ে যাবে। এ অবস্থায় সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার উদ্ধার অভিযানে নামানো হয়েছে। আহতদের উদ্ধার করে নেয়া হচ্ছে বিভিন্ন হাসপাতালে।