ফিলিপাইনে মধ্যবর্তী নির্বাচনের ভোট সম্পন্ন

প্রতিনিধি
অনলাইন ডেস্ক
Thumbnail image

ফিলিপাইনে গুরুত্বপূর্ণ মধ্যবর্তী নির্বাচনের ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। স্থানীয় সময় সোমবার সকাল ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত। তবে, ইলেকট্রনিক ভোট কাউন্টিং মেশিনে কারিগরি সমস্যার কারণে কিছু কেন্দ্রে ফলাফল প্রকাশে বিলম্ব হচ্ছে।

এক প্রতিবেদনে ব্রিটিশ সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ঐতিহ্যগতভাবে ফিলিপাইনের মধ্যবর্তী নির্বাচন কম আলোচিত হলেও এবার ভোটের মাঠে প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোস জুনিয়র এবং তার সহযোগী থেকে প্রতিদ্বন্দ্বীতে পরিণত হওয়া ভাইস প্রেসিডেন্ট সারা দুতের্তের মধ্যে অদৃশ্য লড়াই চোখে পড়েছে। বিশ্লেষকরা এটিকে “ক্ষমতার ভারসাম্য পুনর্নির্ধারণের লড়াই” হিসেবে দেখছেন।

দেশটির নির্বাচন কমিশন ভোটার উপস্থিতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করলেও, বিরোধী দলগুলো কিছু এলাকায় অনিয়মের অভিযোগ তুলেছে। আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা প্রক্রিয়াটিকে সাধারণত শান্তিপূর্ণ বলে মূল্যায়ন করেছেন।

মোট ১৮ হাজারের বেশি পদে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়, যাতে তারা সরাসরি প্রার্থী না হলেও নিজেদের মনোনীত প্রার্থীদের পক্ষে জোরেশোরে প্রচার চালিয়েছেন। তাদের তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা এমন এক প্রতিযোগিতায় রূপান্তরিত হয়েছে, যা ১১ কোটি মানুষের দেশটিতে ভবিষ্যৎ ক্ষমতার গতি-প্রকৃতিকে প্রভাবিত করতে পারে।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

এশিয়া নিয়ে আরও পড়ুন

বাকিদের মধ্যে ২৩৫ জন মিয়ানমার, ৭২ জন নেপাল, ৫৮ জন ভারত ও ১৭ জন ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক। এ ছাড়া বিভিন্ন দেশের আরো ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে

১ মিনিট আগে

তিনি ‘অ্যাম্বাসেডর এক্সট্রাঅর্ডিনারি অ্যান্ড প্লেনিপোটেনশিয়ারি’ মর্যাদা পাবেন এবং একইসঙ্গে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদেও দায়িত্ব পালন করবে

১ ঘণ্টা আগে

নতুন করে চিনা শিক্ষার্থীদের ভিসা নয়। প্রবল সমালোচনার মুখে পড়ে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই ‘ডিগবাজি’ খেলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প! তাঁর বক্তব্যের ‘ভুল ব্যাখ্যা’ করা হচ্ছে বলে ইতিমধ্যেই বিবৃতি দিয়েছে হোয়াইট হাউস। নজিরবিহীন ভাবে নিজের সমাজমাধ্যম প্ল্যাটফর্মে এই ইস্যুতে কোনও পোস্ট করেননি যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে

গত দুই বছর ধরে সেনাবাহিনী ও প্যারামিলিটারি বাহিনী র‌্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের মধ্যে সংঘাতের কারণে দারফুরসহ বিভিন্ন এলাকায় গৃহযুদ্ধ চলছে। লাখো মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে নিরাপত্তার আশায় আশ্রয় নিয়েছিলেন মাররার প্রত্যন্ত গ্রামে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রাকৃতিক দুর্যোগেই প্রাণ গেল তাদের

১ দিন আগে