ফের একচেটিয়া শাসনের মেয়াদ বাড়ল
নিখাদ বিশ্ব
সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে দীর্ঘদিন ক্ষমতার আসনে থাকা পিপলস অ্যাকশন পার্টি (পিএপি) আবারও ভূমিধস বিজয় অর্জন করেছে।
শনিবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনের এই ফলাফল নতুন প্রধানমন্ত্রী লরেন্স ওয়াংয়ের জন্য বড় এক প্রাপ্তি হিসেবে যোগ হয়েছে। শনিবার (৩ মে) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে পিবিএস নিউজ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, সিঙ্গাপুরের ক্ষমতাসীন দল পিপল’স অ্যাকশন পার্টি (পিএপি) ১৪তম জাতীয় নির্বাচনে টানা নিরঙ্কুশ জয় পেয়ে তাদের ছয় দশকের শাসনের ধারা অব্যাহত রেখেছে। দলটি পার্লামেন্টের ৯৭টি আসনের মধ্যে ৮৭টিতে জয় পেয়েছে। দেশটিতে মাত্র নয় দিনের নির্বাচনী প্রচারে জীবনযাত্রা ব্যয় বৃদ্ধি ও আবাসনের চাহিদাই আলোচনার কেন্দ্রে ছিল।
১৯৫৯ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত সিঙ্গাপুরের প্রতিটি নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে পিএপি। প্রায় প্রত্যেকবার পার্লামেন্টের ৯০ শতাংশের বেশি আসনে জয়ী হয়েছেন দলটির প্রার্থীরা। কিন্তু ২০২০ সালের নির্বাচনে সে ধারায় কিছুটা ছেদ পড়ে। সেবার পিএপির ভোট কমে দাঁড়ায় ৬০ দশমিক ১ শতাংশে, আর বিরোধী ওয়ার্কার্স পার্টি পায় রেকর্ড ১০টি আসন- যা ছিল সিঙ্গাপুরের ইতিহাসে বিরোধীদের সবচেয়ে বড় সাফল্য, আর পিএপির জন্য সবচেয়ে খারাপ ফলাফল।
লরেন্স ওং (৫২) গত বছর পিএপির দীর্ঘদিনের নেতা লি সিয়েন লুংয়ের কাছ থেকে দায়িত্ব নেন। এবার তার নেতৃত্বেই ৯৭টি আসনে লড়েছে পিএপি। বিরোধীদল ওয়ার্কার্স পার্টি লড়েছে মাত্র ২৬ আসনে।
তাই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিজের প্রথম নির্বাচনে ওং চেষ্টা করেছেন আগের বারের ভোটের হার উন্নত করতে। আর তাতে তিনি কিছুটা হলেও সফল হয়েছেন। স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, পিএপি ৬৫ দশমিক ৫৭ শতাংশ ভোট পেয়েছে; এর মাধ্যমে তারা আগের বারের নির্বাচনের ফলাফলকে ছাড়িয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে।
নির্বাচনের ফলাফল এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়নি। সিঙ্গাপুরের ৬০ লাখ মানুষ পিএপি ছাড়া অন্য কোনো দলের সরকারের শাসনের সঙ্গে পরিচিত নয়।
সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে দীর্ঘদিন ক্ষমতার আসনে থাকা পিপলস অ্যাকশন পার্টি (পিএপি) আবারও ভূমিধস বিজয় অর্জন করেছে।
শনিবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনের এই ফলাফল নতুন প্রধানমন্ত্রী লরেন্স ওয়াংয়ের জন্য বড় এক প্রাপ্তি হিসেবে যোগ হয়েছে। শনিবার (৩ মে) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে পিবিএস নিউজ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, সিঙ্গাপুরের ক্ষমতাসীন দল পিপল’স অ্যাকশন পার্টি (পিএপি) ১৪তম জাতীয় নির্বাচনে টানা নিরঙ্কুশ জয় পেয়ে তাদের ছয় দশকের শাসনের ধারা অব্যাহত রেখেছে। দলটি পার্লামেন্টের ৯৭টি আসনের মধ্যে ৮৭টিতে জয় পেয়েছে। দেশটিতে মাত্র নয় দিনের নির্বাচনী প্রচারে জীবনযাত্রা ব্যয় বৃদ্ধি ও আবাসনের চাহিদাই আলোচনার কেন্দ্রে ছিল।
১৯৫৯ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত সিঙ্গাপুরের প্রতিটি নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে পিএপি। প্রায় প্রত্যেকবার পার্লামেন্টের ৯০ শতাংশের বেশি আসনে জয়ী হয়েছেন দলটির প্রার্থীরা। কিন্তু ২০২০ সালের নির্বাচনে সে ধারায় কিছুটা ছেদ পড়ে। সেবার পিএপির ভোট কমে দাঁড়ায় ৬০ দশমিক ১ শতাংশে, আর বিরোধী ওয়ার্কার্স পার্টি পায় রেকর্ড ১০টি আসন- যা ছিল সিঙ্গাপুরের ইতিহাসে বিরোধীদের সবচেয়ে বড় সাফল্য, আর পিএপির জন্য সবচেয়ে খারাপ ফলাফল।
লরেন্স ওং (৫২) গত বছর পিএপির দীর্ঘদিনের নেতা লি সিয়েন লুংয়ের কাছ থেকে দায়িত্ব নেন। এবার তার নেতৃত্বেই ৯৭টি আসনে লড়েছে পিএপি। বিরোধীদল ওয়ার্কার্স পার্টি লড়েছে মাত্র ২৬ আসনে।
তাই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিজের প্রথম নির্বাচনে ওং চেষ্টা করেছেন আগের বারের ভোটের হার উন্নত করতে। আর তাতে তিনি কিছুটা হলেও সফল হয়েছেন। স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, পিএপি ৬৫ দশমিক ৫৭ শতাংশ ভোট পেয়েছে; এর মাধ্যমে তারা আগের বারের নির্বাচনের ফলাফলকে ছাড়িয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে।
নির্বাচনের ফলাফল এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়নি। সিঙ্গাপুরের ৬০ লাখ মানুষ পিএপি ছাড়া অন্য কোনো দলের সরকারের শাসনের সঙ্গে পরিচিত নয়।
বিক্ষোভকারীদের হামলার সময় কারাগারে প্রবেশ করলে সেখান থেকে ৭৭৩ জন কয়েদি পালিয়ে যান। অন্যদিকে দাং প্রদেশের তুলসিপুরে অবস্থিত কারাগার থেকে ১২৭ জন বন্দি পালিয়েছে
১ ঘণ্টা আগেব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি। দেশজুড়ে জেন-জিদের নেতৃত্বে চলা বিক্ষোভের জেরে মঙ্গলবার তিনি পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। এর মধ্যেই বিক্ষোভকারীরা ভাইসেপাটিতে এক মন্ত্রীর বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়
৩ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলির পদত্যাগ করার কয়েক ঘণ্টা পরই দেশটির প্রেসিডেন্ট রাম চন্দ্র পাউডেলও পদত্যাগ করেছেন
১৮ ঘণ্টা আগেএই তদন্ত প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের নেতৃত্বে চলছে। যিনি মাহাথিরের প্রধান রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী। আনোয়ারের দুর্নীতি বিরোধী অভিযানে এখন পর্যন্ত তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে
১৯ ঘণ্টা আগেবিক্ষোভকারীদের হামলার সময় কারাগারে প্রবেশ করলে সেখান থেকে ৭৭৩ জন কয়েদি পালিয়ে যান। অন্যদিকে দাং প্রদেশের তুলসিপুরে অবস্থিত কারাগার থেকে ১২৭ জন বন্দি পালিয়েছে
ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি। দেশজুড়ে জেন-জিদের নেতৃত্বে চলা বিক্ষোভের জেরে মঙ্গলবার তিনি পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। এর মধ্যেই বিক্ষোভকারীরা ভাইসেপাটিতে এক মন্ত্রীর বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়
প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলির পদত্যাগ করার কয়েক ঘণ্টা পরই দেশটির প্রেসিডেন্ট রাম চন্দ্র পাউডেলও পদত্যাগ করেছেন
এই তদন্ত প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের নেতৃত্বে চলছে। যিনি মাহাথিরের প্রধান রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী। আনোয়ারের দুর্নীতি বিরোধী অভিযানে এখন পর্যন্ত তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে