নিখাদ খবর ডেস্ক
ভূমিকম্পে তছনছ আফগানিস্তানের পূর্বাঞ্চল। রিখটার স্কেলে ৬.০ মাত্রার ভূমিকম্পে ধসে পড়েছে বিপুল পরিমাণ ঘরবাড়ি। এতে কমপক্ষে ৬২২ জন নিহত হয়েছেন। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে উদ্ধৃত করে এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স, অনলাইন আল জাজিরা।
স্থানীয় সূত্রগুলো বলছেন, শুধু কুনার প্রদেশেই নিহতের সংখ্যা কয়েক শত ছাড়িয়ে যাবে। এ অবস্থায় সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার উদ্ধার অভিযানে নামানো হয়েছে। আহতদের উদ্ধার করে নেয়া হচ্ছে বিভিন্ন হাসপাতালে।
ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, স্থানীয় সময় গ্রিনিচ মান সময় রাত ১১টা ১৭ মিনিটে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। এর কেন্দ্রস্থল ছিল জালালাবাদের ২৭ কিলোমিটার পূর্ব-উত্তর-পূর্বে এবং ভূমিকম্পটির গভীরতা ছিল মাত্র ৮ কিলোমিটার। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ধরা পড়েছে ৬.০।
আফগান তথ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, কুনার প্রদেশের নূর গাল, সাওকি, ওয়াতপুর, মানোগি এবং চাপা দারা জেলায় বহু হতাহতের খবর পাওয়া গেছে। তবে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ, বহু প্রত্যন্ত অঞ্চলের সঙ্গে এখনও যোগাযোগ সম্ভব হয়নি এবং উদ্ধারকারী দলগুলো ওইসব এলাকায় পৌঁছানোর চেষ্টা করছে।
স্থানীয়রা এ ভূমিকম্পকে সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্পগুলোর একটি হিসেবে বর্ণনা করেছেন। ভারপ্রাপ্ত আফগান প্রশাসনের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) লিখেছেন, “দুঃখজনকভাবে, আজ রাতের ভূমিকম্পে আমাদের কয়েকটি পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশে প্রাণহানি ও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।”
তিনি জানান, স্থানীয় প্রশাসন ও বাসিন্দারা উদ্ধার তৎপরতায় নেমেছেন এবং কেন্দ্রীয় ও পার্শ্ববর্তী প্রদেশগুলো থেকেও সহায়তা দল ঘটনাস্থলের পথে রয়েছে।
এদিকে ইউএসজিএস জানিয়েছে, মূল ভূমিকম্পের পর একই এলাকায় অন্তত আরও দুটি শক্তিশালী আফটারশক আঘাত হেনেছে, যার মধ্যে একটি ছিল ৫.২ মাত্রার। এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছে।
ভূমিকম্পে তছনছ আফগানিস্তানের পূর্বাঞ্চল। রিখটার স্কেলে ৬.০ মাত্রার ভূমিকম্পে ধসে পড়েছে বিপুল পরিমাণ ঘরবাড়ি। এতে কমপক্ষে ৬২২ জন নিহত হয়েছেন। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে উদ্ধৃত করে এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স, অনলাইন আল জাজিরা।
স্থানীয় সূত্রগুলো বলছেন, শুধু কুনার প্রদেশেই নিহতের সংখ্যা কয়েক শত ছাড়িয়ে যাবে। এ অবস্থায় সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার উদ্ধার অভিযানে নামানো হয়েছে। আহতদের উদ্ধার করে নেয়া হচ্ছে বিভিন্ন হাসপাতালে।
ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, স্থানীয় সময় গ্রিনিচ মান সময় রাত ১১টা ১৭ মিনিটে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। এর কেন্দ্রস্থল ছিল জালালাবাদের ২৭ কিলোমিটার পূর্ব-উত্তর-পূর্বে এবং ভূমিকম্পটির গভীরতা ছিল মাত্র ৮ কিলোমিটার। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ধরা পড়েছে ৬.০।
আফগান তথ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, কুনার প্রদেশের নূর গাল, সাওকি, ওয়াতপুর, মানোগি এবং চাপা দারা জেলায় বহু হতাহতের খবর পাওয়া গেছে। তবে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ, বহু প্রত্যন্ত অঞ্চলের সঙ্গে এখনও যোগাযোগ সম্ভব হয়নি এবং উদ্ধারকারী দলগুলো ওইসব এলাকায় পৌঁছানোর চেষ্টা করছে।
স্থানীয়রা এ ভূমিকম্পকে সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্পগুলোর একটি হিসেবে বর্ণনা করেছেন। ভারপ্রাপ্ত আফগান প্রশাসনের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) লিখেছেন, “দুঃখজনকভাবে, আজ রাতের ভূমিকম্পে আমাদের কয়েকটি পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশে প্রাণহানি ও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।”
তিনি জানান, স্থানীয় প্রশাসন ও বাসিন্দারা উদ্ধার তৎপরতায় নেমেছেন এবং কেন্দ্রীয় ও পার্শ্ববর্তী প্রদেশগুলো থেকেও সহায়তা দল ঘটনাস্থলের পথে রয়েছে।
এদিকে ইউএসজিএস জানিয়েছে, মূল ভূমিকম্পের পর একই এলাকায় অন্তত আরও দুটি শক্তিশালী আফটারশক আঘাত হেনেছে, যার মধ্যে একটি ছিল ৫.২ মাত্রার। এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছে।
এই বছর ডিসেম্বরে আমাদের ২৩তম শীর্ষ সম্মেলনের জন্য, ১৪০ কোটি ভারতীয় আপনার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে
৩ ঘণ্টা আগেদুর্গম পাহাড়ি এলাকায় উদ্ধার তৎপরতা চালানো অত্যন্ত কঠিন হয়ে পড়েছে। এজন্য তারা আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর কাছে সহায়তার আবেদন জানিয়েছেন। বিশেষ করে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় পৌঁছাতে হেলিকপ্টার ও জরুরি সরঞ্জামের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেছেন
১০ ঘণ্টা আগেহুতি শীর্ষ নেতা মাহদি আল-মাশাত এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘আমরা প্রতিশোধ নেবো। আমাদের ক্ষতের গভীর থেকে আমরা বিজয় গড়ে তুলব।’
১ দিন আগেঅনুষ্ঠানে প্রবাসী নেতৃবৃন্দ ফেনী প্রবাসী ফোরামের ঐক্য ও ভ্রাতৃত্ব সুদৃঢ় করার আহ্বান জানান এবং প্রবাসীদের কল্যাণে সংগঠনের ভূমিকা আরও শক্তিশালী করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন
১ দিন আগেএই বছর ডিসেম্বরে আমাদের ২৩তম শীর্ষ সম্মেলনের জন্য, ১৪০ কোটি ভারতীয় আপনার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে
স্থানীয় সূত্রগুলো বলছেন, শুধু কুনার প্রদেশেই নিহতের সংখ্যা কয়েক শত ছাড়িয়ে যাবে। এ অবস্থায় সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার উদ্ধার অভিযানে নামানো হয়েছে। আহতদের উদ্ধার করে নেয়া হচ্ছে বিভিন্ন হাসপাতালে।
দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় উদ্ধার তৎপরতা চালানো অত্যন্ত কঠিন হয়ে পড়েছে। এজন্য তারা আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর কাছে সহায়তার আবেদন জানিয়েছেন। বিশেষ করে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় পৌঁছাতে হেলিকপ্টার ও জরুরি সরঞ্জামের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেছেন
হুতি শীর্ষ নেতা মাহদি আল-মাশাত এক ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘আমরা প্রতিশোধ নেবো। আমাদের ক্ষতের গভীর থেকে আমরা বিজয় গড়ে তুলব।’