নিখাদ খবর ডেস্ক

বিশ্বের অন্যতম কসমোপলিটান শহর হিসেবে পরিচিত লন্ডন। বহুজাতিক ও বহু-সাংস্কৃতিক এই শহর যুগের পর যুগ ধরে অভিবাসীদের আশ্রয় দিয়েছে, তাদের কর্ম ও সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধ হয়েছে। এ কারণেই লন্ডনকে অনেকেই নিজের শহর মনে করেন। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে এই পরিচিত শহরেই অভিবাসীদের মধ্যে বাড়ছে অনিশ্চয়তা ও নিরাপত্তাহীনতা।
বাড়ছে পতাকা, বাড়ছে উদ্বেগ: লন্ডনের বিভিন্ন এলাকা ঘুরলেই এখন চোখে পড়ে সারি সারি ব্রিটিশ পতাকা। ল্যাম্পপোস্ট, বাসার জানালা, এমনকি গাড়ির সামনে পতাকা উড়ছে। অথচ বর্তমানে কোনো জাতীয় উৎসব, ফুটবল টুর্নামেন্ট কিংবা রাষ্ট্রীয় আয়োজন নেই। তাহলে এই পতাকার হঠাৎ উপস্থিতি, কী বার্তা দিচ্ছে?
সামাজিক বিশ্লেষকদের মতে, এই পতাকা উত্তোলন এখন আর দেশপ্রেম বা ঐক্যের প্রতীক নয়; বরং এটি হয়ে উঠেছে উগ্র জাতীয়তাবাদের প্রতীক। তারা বলতে চায় ‘এই দেশ শুধু ব্রিটিশদের’। ব্রিটেনের বহুত্ববাদী সামাজিক কাঠামোকে চ্যালেঞ্জ করতেই এই জাতীয় প্রতীককে ব্যবহার করছে কট্টর ডানপন্থীরা।
বিক্ষোভে উত্তপ্ত লন্ডন: সম্প্রতি লন্ডনে অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভ হয়েছে, যেখানে হাজার হাজার কট্টর ডানপন্থী বিক্ষোভকারীর উপস্থিতি দেখা গেছে। এসব সমাবেশে সরাসরি অভিবাসীদের বিরুদ্ধেই স্লোগান দেওয়া হয়। ‘স্টপ দ্য বোটস’, ‘টেক ব্যাক আওয়ার কান্ট্রি’, ‘নো মোর ফরেনার্স’—এই ধরনের প্ল্যাকার্ড ও স্লোগান নিয়ে তারা রাজপথে নেমেছে।
ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৪ সালে ব্রিটেনে জাতিগত বিদ্বেষমূলক অপরাধ আগের বছরের তুলনায় ১১% বেড়েছে। শুধু লন্ডন শহরেই এ ধরনের ঘটনায় ২৭,০০০-এর বেশি অভিযোগ দায়ের হয়েছে, যার অনেকগুলোর শিকার ছিলেন মুসলিম ও দক্ষিণ এশীয় বংশোদ্ভূত অভিবাসীরা।
বাংলাদেশি কমিউনিটিতে বাড়ছে উদ্বেগ: এই পরিস্থিতির সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ছে দক্ষিণ এশীয়, বিশেষ করে বাংলাদেশি কমিউনিটির ওপর। ব্রিটেনে বর্তমানে প্রায় ৬ লক্ষাধিক বাংলাদেশি অভিবাসী রয়েছেন, যাদের বড় একটি অংশ লন্ডনের টাওয়ার হ্যামলেটস, নিউহ্যাম, ইলফোর্ড বা লুটন ও বার্মিংহামের মতো শহরে বসবাস করেন।
লন্ডনে কয়েক দশক ধরে বাস করছেন মেহরাব হোসেন, পেশায় ট্যাক্সিচালক। তিনি জানান, সম্প্রতি তিনি কাজের সময় নিরাপত্তাহীনতা অনুভব করেন।
“আগে যাত্রীদের সঙ্গে মজার কথা হতো, এখন মাঝেমধ্যে খারাপ ব্যবহার, এমনকি বর্ণবাদী মন্তব্য শুনতে হয়। মনে হয়, আমি এখানে মেহমান, নিজের শহরেও পরবাসী হয়ে গেছি।”
একই অভিজ্ঞতা কর্মজীবী পারভীন বেগমের। তিনি লন্ডনের বাংলাদেশি অধ্যুষিত গ্রিন স্ট্রিট এলাকায় একটি দোকানে কাজ করেন।
“আগে সন্ধ্যায় নিজেই বাসায় ফিরতাম। এখন আতঙ্কে থাকি। স্বামী না আসা পর্যন্ত দোকানেই অপেক্ষা করি,” বললেন পারভীন। “হিজাব পরার কারণে রাস্তায় হেনস্তার ভয়ে থাকি।”
হামলার ঘটনা ও কমিউনিটির প্রতিক্রিয়া:
সম্প্রতি গ্যাটউইক এয়ারপোর্ট থেকে বাসায় ফেরার পথে এক বাংলাদেশি পরিবার বর্ণবাদী হামলার শিকার হন। এক নারীকে লক্ষ্য করে জাতিবিদ্বেষমূলক গালি দিলে তার ছেলে প্রতিবাদ করেন। সঙ্গে সঙ্গেই তাকে মারধর করে আহত অবস্থায় ফেলে যায় এক বর্ণবাদী হামলাকারী।
কমিউনিটি নেতারা বলছেন, এই ধরনের ঘটনার পেছনে কট্টর ডানপন্থী গোষ্ঠীগুলোর লাগাতার উসকানি ও সামাজিক মাধ্যমে ঘৃণামূলক প্রচার দায়ী। সোশ্যাল মিডিয়ায় ফেক অ্যাকাউন্ট থেকে প্রতিনিয়ত মুসলিম ও অভিবাসীদের বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিকর ও ঘৃণামূলক পোস্ট ছড়ানো হচ্ছে।
সরকারের অবস্থান: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার এই পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত আছেন এবং কড়া অবস্থান নিয়েছেন।
“আমাদের পতাকা আমাদের ঐক্যের প্রতীক—এটি কট্টরপন্থীদের হাতে তুলে দেওয়া যাবে না,” বলেছেন তিনি। “আমরা এমন একটি ব্রিটেন চাই যেখানে ধর্ম, জাতি বা পোশাকের কারণে কাউকে ভয় পেতে না হয়।”
ব্রিটিশ পুলিশের পক্ষ থেকেও ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির কথা বলা হয়েছে। সম্প্রতি স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড জানিয়েছে, লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার ঘটনায় কয়েক ডজন ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং অনেক ঘটনায় ফাস্ট-ট্র্যাক তদন্ত চলছে।
আতঙ্ক নয়, সম্প্রীতির বার্তা চান প্রবাসীরা: বাংলাদেশি কমিউনিটির বহু সদস্যই এই পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন, তবে হাল ছাড়ছেন না। তারা চান ব্রিটেন তার বহুজাতিক ও বহু-সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ধরে রাখুক।
প্রবীণ কমিউনিটি নেতা আব্দুল মতিন বলেন, “আমরা এখানে কর দিই, কাজ করি, সমাজে অবদান রাখি। আমাদের উপস্থিতি এ দেশের জন্য আশীর্বাদ, বোঝা নয়। ঘৃণা নয়—আমরা চাই ভালোবাসা আর সহাবস্থানের বার্তা ছড়াক।”

বিশ্বের অন্যতম কসমোপলিটান শহর হিসেবে পরিচিত লন্ডন। বহুজাতিক ও বহু-সাংস্কৃতিক এই শহর যুগের পর যুগ ধরে অভিবাসীদের আশ্রয় দিয়েছে, তাদের কর্ম ও সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধ হয়েছে। এ কারণেই লন্ডনকে অনেকেই নিজের শহর মনে করেন। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে এই পরিচিত শহরেই অভিবাসীদের মধ্যে বাড়ছে অনিশ্চয়তা ও নিরাপত্তাহীনতা।
বাড়ছে পতাকা, বাড়ছে উদ্বেগ: লন্ডনের বিভিন্ন এলাকা ঘুরলেই এখন চোখে পড়ে সারি সারি ব্রিটিশ পতাকা। ল্যাম্পপোস্ট, বাসার জানালা, এমনকি গাড়ির সামনে পতাকা উড়ছে। অথচ বর্তমানে কোনো জাতীয় উৎসব, ফুটবল টুর্নামেন্ট কিংবা রাষ্ট্রীয় আয়োজন নেই। তাহলে এই পতাকার হঠাৎ উপস্থিতি, কী বার্তা দিচ্ছে?
সামাজিক বিশ্লেষকদের মতে, এই পতাকা উত্তোলন এখন আর দেশপ্রেম বা ঐক্যের প্রতীক নয়; বরং এটি হয়ে উঠেছে উগ্র জাতীয়তাবাদের প্রতীক। তারা বলতে চায় ‘এই দেশ শুধু ব্রিটিশদের’। ব্রিটেনের বহুত্ববাদী সামাজিক কাঠামোকে চ্যালেঞ্জ করতেই এই জাতীয় প্রতীককে ব্যবহার করছে কট্টর ডানপন্থীরা।
বিক্ষোভে উত্তপ্ত লন্ডন: সম্প্রতি লন্ডনে অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভ হয়েছে, যেখানে হাজার হাজার কট্টর ডানপন্থী বিক্ষোভকারীর উপস্থিতি দেখা গেছে। এসব সমাবেশে সরাসরি অভিবাসীদের বিরুদ্ধেই স্লোগান দেওয়া হয়। ‘স্টপ দ্য বোটস’, ‘টেক ব্যাক আওয়ার কান্ট্রি’, ‘নো মোর ফরেনার্স’—এই ধরনের প্ল্যাকার্ড ও স্লোগান নিয়ে তারা রাজপথে নেমেছে।
ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৪ সালে ব্রিটেনে জাতিগত বিদ্বেষমূলক অপরাধ আগের বছরের তুলনায় ১১% বেড়েছে। শুধু লন্ডন শহরেই এ ধরনের ঘটনায় ২৭,০০০-এর বেশি অভিযোগ দায়ের হয়েছে, যার অনেকগুলোর শিকার ছিলেন মুসলিম ও দক্ষিণ এশীয় বংশোদ্ভূত অভিবাসীরা।
বাংলাদেশি কমিউনিটিতে বাড়ছে উদ্বেগ: এই পরিস্থিতির সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ছে দক্ষিণ এশীয়, বিশেষ করে বাংলাদেশি কমিউনিটির ওপর। ব্রিটেনে বর্তমানে প্রায় ৬ লক্ষাধিক বাংলাদেশি অভিবাসী রয়েছেন, যাদের বড় একটি অংশ লন্ডনের টাওয়ার হ্যামলেটস, নিউহ্যাম, ইলফোর্ড বা লুটন ও বার্মিংহামের মতো শহরে বসবাস করেন।
লন্ডনে কয়েক দশক ধরে বাস করছেন মেহরাব হোসেন, পেশায় ট্যাক্সিচালক। তিনি জানান, সম্প্রতি তিনি কাজের সময় নিরাপত্তাহীনতা অনুভব করেন।
“আগে যাত্রীদের সঙ্গে মজার কথা হতো, এখন মাঝেমধ্যে খারাপ ব্যবহার, এমনকি বর্ণবাদী মন্তব্য শুনতে হয়। মনে হয়, আমি এখানে মেহমান, নিজের শহরেও পরবাসী হয়ে গেছি।”
একই অভিজ্ঞতা কর্মজীবী পারভীন বেগমের। তিনি লন্ডনের বাংলাদেশি অধ্যুষিত গ্রিন স্ট্রিট এলাকায় একটি দোকানে কাজ করেন।
“আগে সন্ধ্যায় নিজেই বাসায় ফিরতাম। এখন আতঙ্কে থাকি। স্বামী না আসা পর্যন্ত দোকানেই অপেক্ষা করি,” বললেন পারভীন। “হিজাব পরার কারণে রাস্তায় হেনস্তার ভয়ে থাকি।”
হামলার ঘটনা ও কমিউনিটির প্রতিক্রিয়া:
সম্প্রতি গ্যাটউইক এয়ারপোর্ট থেকে বাসায় ফেরার পথে এক বাংলাদেশি পরিবার বর্ণবাদী হামলার শিকার হন। এক নারীকে লক্ষ্য করে জাতিবিদ্বেষমূলক গালি দিলে তার ছেলে প্রতিবাদ করেন। সঙ্গে সঙ্গেই তাকে মারধর করে আহত অবস্থায় ফেলে যায় এক বর্ণবাদী হামলাকারী।
কমিউনিটি নেতারা বলছেন, এই ধরনের ঘটনার পেছনে কট্টর ডানপন্থী গোষ্ঠীগুলোর লাগাতার উসকানি ও সামাজিক মাধ্যমে ঘৃণামূলক প্রচার দায়ী। সোশ্যাল মিডিয়ায় ফেক অ্যাকাউন্ট থেকে প্রতিনিয়ত মুসলিম ও অভিবাসীদের বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিকর ও ঘৃণামূলক পোস্ট ছড়ানো হচ্ছে।
সরকারের অবস্থান: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার এই পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত আছেন এবং কড়া অবস্থান নিয়েছেন।
“আমাদের পতাকা আমাদের ঐক্যের প্রতীক—এটি কট্টরপন্থীদের হাতে তুলে দেওয়া যাবে না,” বলেছেন তিনি। “আমরা এমন একটি ব্রিটেন চাই যেখানে ধর্ম, জাতি বা পোশাকের কারণে কাউকে ভয় পেতে না হয়।”
ব্রিটিশ পুলিশের পক্ষ থেকেও ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির কথা বলা হয়েছে। সম্প্রতি স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড জানিয়েছে, লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার ঘটনায় কয়েক ডজন ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং অনেক ঘটনায় ফাস্ট-ট্র্যাক তদন্ত চলছে।
আতঙ্ক নয়, সম্প্রীতির বার্তা চান প্রবাসীরা: বাংলাদেশি কমিউনিটির বহু সদস্যই এই পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন, তবে হাল ছাড়ছেন না। তারা চান ব্রিটেন তার বহুজাতিক ও বহু-সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ধরে রাখুক।
প্রবীণ কমিউনিটি নেতা আব্দুল মতিন বলেন, “আমরা এখানে কর দিই, কাজ করি, সমাজে অবদান রাখি। আমাদের উপস্থিতি এ দেশের জন্য আশীর্বাদ, বোঝা নয়। ঘৃণা নয়—আমরা চাই ভালোবাসা আর সহাবস্থানের বার্তা ছড়াক।”

বিতর্কের সূত্রপাত হয় যখন কংগ্রেস নেতা বিদ্যু ভূষণ দাস কংগ্রেস সেবা দলের এক সভায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা গান ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি’ গেয়ে শোনান। গানটি ১৯০৫ সালে বৃটিশ আমলে বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতায় স্বদেশি আন্দোলনের সময় লেখা হয়েছিল এবং ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ এটি জাতীয় সংগীত হিসেবে গ্রহণ করে
১১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বুধবার (২৯ অক্টোবর) রাতে ঘোষণা করেছেন, দেশটি আবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরু করছে
১২ ঘণ্টা আগে
৮০ থেকে ৯০ শতাংশ বাড়ির ছাদ উড়ে গেছে এবং সরকারি স্থাপনাগুলোও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। হাইতিতে ভয়াবহ বন্যায় আরও ২০ জন নিহত হয়েছেন, তাদের মধ্যে ১০ জন শিশু
১৩ ঘণ্টা আগে
অস্ত্রবিরতি পুনরায় কার্যকর করার দাবি জানিয়েও নতুন করে গাজায় হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। বুধবার সন্ধ্যায় উত্তর গাজার বেইত লাহিয়ায় চালানো ওই হামলায় অন্তত দুইজন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে আল-শিফা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ
১৪ ঘণ্টা আগেবিতর্কের সূত্রপাত হয় যখন কংগ্রেস নেতা বিদ্যু ভূষণ দাস কংগ্রেস সেবা দলের এক সভায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা গান ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি’ গেয়ে শোনান। গানটি ১৯০৫ সালে বৃটিশ আমলে বঙ্গভঙ্গের বিরোধিতায় স্বদেশি আন্দোলনের সময় লেখা হয়েছিল এবং ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ এটি জাতীয় সংগীত হিসেবে গ্রহণ করে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বুধবার (২৯ অক্টোবর) রাতে ঘোষণা করেছেন, দেশটি আবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরু করছে
৮০ থেকে ৯০ শতাংশ বাড়ির ছাদ উড়ে গেছে এবং সরকারি স্থাপনাগুলোও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। হাইতিতে ভয়াবহ বন্যায় আরও ২০ জন নিহত হয়েছেন, তাদের মধ্যে ১০ জন শিশু
অস্ত্রবিরতি পুনরায় কার্যকর করার দাবি জানিয়েও নতুন করে গাজায় হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। বুধবার সন্ধ্যায় উত্তর গাজার বেইত লাহিয়ায় চালানো ওই হামলায় অন্তত দুইজন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে আল-শিফা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ