নিখাদ খবর ডেস্ক
চলতি বছর হজে প্রথম বারের মতো অগ্নিনির্বাপক হিসেবে ড্রোন মোতায়েন করা হচ্ছে। যার নাম দেয়া হয়েছে ‘ফ্যালকন’। এই ড্রোনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করা হয়েছে এবং এটি নির্দিষ্টভাবে অগ্নিনির্বাপক কাজের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। ড্রোনটি এমন সব স্থানে ব্যবহার করা হবে যেখানে পৌঁছানো চ্যালেঞ্জিং। খবর আরব নিউজ
সৌদি সিভিল ডিফেন্স ডিরেক্টর মেজর জেনারেল হামুদ বিন সুলায়মান আল-ফারাজ এই তথ্য নিশ্চিত করেন। স্থানীয় সময় রোববার (২ মে) ঘোষণা করেছে যে এবারের হজ মৌসুমে প্রথমবারের মতো ‘ফ্যালকন’ নামক একটি অত্যাধুনিক ফায়ারফাইটিং ড্রোন ব্যবহার করা হবে। এক প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যম আরব নিউজ এ তথ্য জানায়।
সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ) জানায়, এই ড্রোনটি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) সমৃদ্ধ এবং বিশেষভাবে উচ্চতা বা দুর্গম এলাকায় অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধার কাজের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
ড্রোনটির প্রযুক্তিগত ক্ষমতা হজের সময় বিশাল জনসমাগমের নিরাপত্তা নিশ্চিতে এক যুগান্তকারী সংযোজন হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
ফ্যালকন ড্রোনের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটি একটানা ১২ ঘণ্টা উড়তে সক্ষম। প্রায় ৪০ কিলোগ্রাম ওজন বহনে সক্ষম। তাপমাত্রা নির্ণায়ক ক্যামেরার মাধ্যমে আগুনের উৎস শনাক্ত করতে পারে।
এছাড়াও রিয়েল টাইম ভিডিও সরাসরি নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র থেকে মনিটরিং করা যায়। এটা ব্যবহার উপযোগী স্থানের মধ্যে আছে বহুতল ভবন, শিল্প এলাকা, বিপজ্জনক রাসায়নিক সংরক্ষিত স্থান, ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা ও বনভূমি।
এই ড্রোনের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো— দ্রুত সাড়া দেয়, উদ্ধারকর্মীদের জীবনের ঝুঁকি কমায় এবং রিয়েল টাইম চিত্রের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতা বৃদ্ধি করে।
~ সোর্স আরব নিউজ
চলতি বছর হজে প্রথম বারের মতো অগ্নিনির্বাপক হিসেবে ড্রোন মোতায়েন করা হচ্ছে। যার নাম দেয়া হয়েছে ‘ফ্যালকন’। এই ড্রোনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করা হয়েছে এবং এটি নির্দিষ্টভাবে অগ্নিনির্বাপক কাজের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। ড্রোনটি এমন সব স্থানে ব্যবহার করা হবে যেখানে পৌঁছানো চ্যালেঞ্জিং। খবর আরব নিউজ
সৌদি সিভিল ডিফেন্স ডিরেক্টর মেজর জেনারেল হামুদ বিন সুলায়মান আল-ফারাজ এই তথ্য নিশ্চিত করেন। স্থানীয় সময় রোববার (২ মে) ঘোষণা করেছে যে এবারের হজ মৌসুমে প্রথমবারের মতো ‘ফ্যালকন’ নামক একটি অত্যাধুনিক ফায়ারফাইটিং ড্রোন ব্যবহার করা হবে। এক প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যম আরব নিউজ এ তথ্য জানায়।
সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ) জানায়, এই ড্রোনটি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) সমৃদ্ধ এবং বিশেষভাবে উচ্চতা বা দুর্গম এলাকায় অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধার কাজের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
ড্রোনটির প্রযুক্তিগত ক্ষমতা হজের সময় বিশাল জনসমাগমের নিরাপত্তা নিশ্চিতে এক যুগান্তকারী সংযোজন হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
ফ্যালকন ড্রোনের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটি একটানা ১২ ঘণ্টা উড়তে সক্ষম। প্রায় ৪০ কিলোগ্রাম ওজন বহনে সক্ষম। তাপমাত্রা নির্ণায়ক ক্যামেরার মাধ্যমে আগুনের উৎস শনাক্ত করতে পারে।
এছাড়াও রিয়েল টাইম ভিডিও সরাসরি নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র থেকে মনিটরিং করা যায়। এটা ব্যবহার উপযোগী স্থানের মধ্যে আছে বহুতল ভবন, শিল্প এলাকা, বিপজ্জনক রাসায়নিক সংরক্ষিত স্থান, ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা ও বনভূমি।
এই ড্রোনের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো— দ্রুত সাড়া দেয়, উদ্ধারকর্মীদের জীবনের ঝুঁকি কমায় এবং রিয়েল টাইম চিত্রের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতা বৃদ্ধি করে।
~ সোর্স আরব নিউজ
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, যতক্ষণ ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি মেনে চলবে, ততক্ষণ ইরানও যুদ্ধবিরতি মেনে চলবে।
১৪ ঘণ্টা আগেইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। টানা প্রায় দুই সপ্তাহের সংঘাতের পর এ যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে।
১ দিন আগেতিনি দৃঢ়তার সঙ্গে যোগ করেন, ‘আমরা যুদ্ধ করব; আমরা শান্তির জন্য যুদ্ধ করব। আমাদের অনেক শহীদ হয়েছে, কিন্তু আমরা শক্তি ও সাহসের সঙ্গে লড়াই করব। আপনারা আমাদের শক্তির বিষয়ে নিশ্চিত থাকবেন।’
২ দিন আগেরবিবার ভোরে, ইরানের ফোর্দো, নাতাঞ্জ এবং ইসফাহানের পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।এই পদক্ষেপের মাধ্যমে, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত হলো, যে দেশটি গত ১৩ই জুন থেকে তেহরানের বিরুদ্ধে হামলা চালিয়ে আসছে।
৩ দিন আগেইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, যতক্ষণ ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি মেনে চলবে, ততক্ষণ ইরানও যুদ্ধবিরতি মেনে চলবে।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। টানা প্রায় দুই সপ্তাহের সংঘাতের পর এ যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে।
তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে যোগ করেন, ‘আমরা যুদ্ধ করব; আমরা শান্তির জন্য যুদ্ধ করব। আমাদের অনেক শহীদ হয়েছে, কিন্তু আমরা শক্তি ও সাহসের সঙ্গে লড়াই করব। আপনারা আমাদের শক্তির বিষয়ে নিশ্চিত থাকবেন।’
রবিবার ভোরে, ইরানের ফোর্দো, নাতাঞ্জ এবং ইসফাহানের পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।এই পদক্ষেপের মাধ্যমে, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের সঙ্গে যুক্ত হলো, যে দেশটি গত ১৩ই জুন থেকে তেহরানের বিরুদ্ধে হামলা চালিয়ে আসছে।