ঝুঁকিতে ৬ লাখ শিশু
নিখাদ বিশ্ব
গাজায় চলমান গণহত্যার মাধ্যমে কেবল ৩০ দিনেই ৬০০ শিশুকে হত্যা করেছে দখলদার ইসরাইল বাহিনী। বার্তাসংস্থা আনাদোলুর বরাত দিয়ে জানা যায়, আর এবারে দেশটি পোলিও টিকা গাজায় প্রবেশ করতে না দেওয়ায় ৬ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি শিশু ভয়াবহ স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়েছে বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
এদিকে ১৮ মাস ধরে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে অবিরাম চালানো এ হামলায় আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ৫১ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। হামলার পাশাপাশি ইসরায়েল গাজাতে সর্বাত্মক অবরোধও জারি রেখেছে।
এর ফলে গাজায় বহু মানুষ দুর্ভিক্ষের মুখে পড়েছেন। আর এবার ইসরাইলের বাধায় গাজায় পোলিও টিকা প্রবেশ বন্ধ হয়ে গেছে। এতে ঝুঁকিতে পড়েছে গাজার ৬ লাখেরও বেশি শিশু।
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।
মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে মন্ত্রণালয় জানায়, “টিকা ঢুকতে না দেওয়ার কারণে পোলিও প্রতিরোধে শুরু হওয়া চতুর্থ পর্যায়ের ক্যাম্পেইন বন্ধ হয়ে গেছে।”
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, “টিকা সরবরাহ অব্যাহত না থাকলে ৬ লাখ ২ হাজারের বেশি শিশু আজীবনের জন্য পক্ষাঘাতগ্রস্ত বা স্থায়ীভাবে অক্ষম হয়ে পড়তে পারে।”
মন্ত্রণালয় আরও জানায়, গাজার শিশুদের স্বাস্থ্য পরিস্থিতি বর্তমানে “নজিরবিহীন ও ভয়াবহ”, কারণ সেখানে যথাযথ পুষ্টি ও নিরাপদ খাবার পানির পুরোপুরি অভাব রয়েছে।
আনাদোলু বলছে, ২০২৪ সালের আগস্টে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ১০ মাস বয়সী এক শিশুর শরীরে পোলিও শনাক্ত করে, যা ছিল ওই অঞ্চলে প্রথম পোলিও সংক্রমণের ঘটনা। এরপর থেকেই ইসরাইলের গাজা আগ্রাসনের মধ্যেই টিকাদান কার্যক্রম চালানো হয়।
তিনটি ধাপে এই টিকাদান কার্যক্রম পরিচালিত হয়। প্রথম ধাপে ৫ লাখ ৬০ হাজারের বেশি শিশু টিকা পায়। দ্বিতীয় ধাপে ১০ বছরের নিচের ৫ লাখ ৫৬ হাজার ৭৭৪ শিশু এবং তৃতীয় ধাপে আরও ৫ লাখ ৯০ হাজার শিশুকে টিকাদান করা হয়।
জাতিসংঘ বলছে, পূর্ণ সুরক্ষার জন্য গাজার শিশুদের অন্তত দুটি মৌখিক পোলিও টিকা গ্রহণ করা প্রয়োজন।
গাজায় চলমান গণহত্যার মাধ্যমে কেবল ৩০ দিনেই ৬০০ শিশুকে হত্যা করেছে দখলদার ইসরাইল বাহিনী। বার্তাসংস্থা আনাদোলুর বরাত দিয়ে জানা যায়, আর এবারে দেশটি পোলিও টিকা গাজায় প্রবেশ করতে না দেওয়ায় ৬ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি শিশু ভয়াবহ স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়েছে বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
এদিকে ১৮ মাস ধরে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে অবিরাম চালানো এ হামলায় আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ৫১ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি। হামলার পাশাপাশি ইসরায়েল গাজাতে সর্বাত্মক অবরোধও জারি রেখেছে।
এর ফলে গাজায় বহু মানুষ দুর্ভিক্ষের মুখে পড়েছেন। আর এবার ইসরাইলের বাধায় গাজায় পোলিও টিকা প্রবেশ বন্ধ হয়ে গেছে। এতে ঝুঁকিতে পড়েছে গাজার ৬ লাখেরও বেশি শিশু।
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।
মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে মন্ত্রণালয় জানায়, “টিকা ঢুকতে না দেওয়ার কারণে পোলিও প্রতিরোধে শুরু হওয়া চতুর্থ পর্যায়ের ক্যাম্পেইন বন্ধ হয়ে গেছে।”
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, “টিকা সরবরাহ অব্যাহত না থাকলে ৬ লাখ ২ হাজারের বেশি শিশু আজীবনের জন্য পক্ষাঘাতগ্রস্ত বা স্থায়ীভাবে অক্ষম হয়ে পড়তে পারে।”
মন্ত্রণালয় আরও জানায়, গাজার শিশুদের স্বাস্থ্য পরিস্থিতি বর্তমানে “নজিরবিহীন ও ভয়াবহ”, কারণ সেখানে যথাযথ পুষ্টি ও নিরাপদ খাবার পানির পুরোপুরি অভাব রয়েছে।
আনাদোলু বলছে, ২০২৪ সালের আগস্টে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ১০ মাস বয়সী এক শিশুর শরীরে পোলিও শনাক্ত করে, যা ছিল ওই অঞ্চলে প্রথম পোলিও সংক্রমণের ঘটনা। এরপর থেকেই ইসরাইলের গাজা আগ্রাসনের মধ্যেই টিকাদান কার্যক্রম চালানো হয়।
তিনটি ধাপে এই টিকাদান কার্যক্রম পরিচালিত হয়। প্রথম ধাপে ৫ লাখ ৬০ হাজারের বেশি শিশু টিকা পায়। দ্বিতীয় ধাপে ১০ বছরের নিচের ৫ লাখ ৫৬ হাজার ৭৭৪ শিশু এবং তৃতীয় ধাপে আরও ৫ লাখ ৯০ হাজার শিশুকে টিকাদান করা হয়।
জাতিসংঘ বলছে, পূর্ণ সুরক্ষার জন্য গাজার শিশুদের অন্তত দুটি মৌখিক পোলিও টিকা গ্রহণ করা প্রয়োজন।
লাইবেরিয়ার পতাকাবাহী জাহাজ 'ইটারর্নিটি সি' ২৫ জন ক্রু সহ হামলার শিকার হয়
২১ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি ইউরোপজুড়ে বয়ে যাওয়া এক ভয়াবহ তাপপ্রবাহে অন্তত ২৩০০ মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে উঠে এসেছে একটি নতুন গবেষণা। এই মৃত্যুর মধ্যে প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ অর্থাৎ প্রায় ১,৫০০ জনের মৃত্যু সরাসরি জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সংঘটিত হয়েছে বলে গবেষণায় বলা হয়েছে।
২ দিন আগেশিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ব্যবহারযোগ্য ওষুধের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই আফ্রিকার দেশুগুলোতে এর প্রয়োগ শুরু হবে। এরপর বাজারে আসবে এই ওষুধ।
৩ দিন আগেলাইবেরিয়ার পতাকাবাহী জাহাজ 'ইটারর্নিটি সি' ২৫ জন ক্রু সহ হামলার শিকার হয়
সম্প্রতি ইউরোপজুড়ে বয়ে যাওয়া এক ভয়াবহ তাপপ্রবাহে অন্তত ২৩০০ মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে উঠে এসেছে একটি নতুন গবেষণা। এই মৃত্যুর মধ্যে প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ অর্থাৎ প্রায় ১,৫০০ জনের মৃত্যু সরাসরি জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সংঘটিত হয়েছে বলে গবেষণায় বলা হয়েছে।
শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ব্যবহারযোগ্য ওষুধের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই আফ্রিকার দেশুগুলোতে এর প্রয়োগ শুরু হবে। এরপর বাজারে আসবে এই ওষুধ।