নিখাদ খবর ডেস্ক
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি সীমিত করার জন্য একটি নতুন চুক্তির লক্ষ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন ও ইরানের মধ্যে মধ্যস্থতা করার জন্য সৌদি আরব আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
আজ রোববার সংবাদমাধ্যম সিএনএন-এর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সৌদি আরবের এই উদ্যোগের উদ্দেশ্য হচ্ছে ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির সম্ভাবনা রোধ করা এবং মধ্যপ্রাচ্যে তার আঞ্চলিক প্রতিপত্তি পুনরুদ্ধারের জন্য একটি কূটনৈতিক সেতু গঠন করা।প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি আরব ইরানকে আঞ্চলিক সহযোগীদের দুর্বলতার মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির দিকে ঝুঁকতে দেখে উদ্বিগ্ন। সৌদি আরবের মতে, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের জন্য ইরানের দীর্ঘদিনের আঞ্চলিক সহযোগী দেশগুলোর ক্ষমতা বর্তমানে অনেক কমে গেছে। সৌদি আরব প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে তাদের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক কাজে লাগিয়ে ইরানকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কূটনৈতিক আলোচনা শুরু করতে উৎসাহিত করতে চায়।
সৌদি আরবের প্রস্তাব এবং লক্ষ্য
সৌদি আরব আনুষ্ঠানিকভাবে এই বিষয়টি প্রস্তাব করেছে কিনা তা স্পষ্ট নয়, তবে এই পদক্ষেপের মাধ্যমে রিয়াদ তাদের সাবেক আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করতে এবং নতুন চুক্তির আলোচনায় একটি ভূমিকা রাখতে চায়।
সৌদি কর্মকর্তারা মনে করেন যে, বর্তমানে ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির দিকে ঝুঁকছে এবং তারা একটি নতুন পারমাণবিক চুক্তি করতে চায় যা এই প্রবণতা প্রতিরোধ করবে।
ইরানের প্রতিক্রিয়া
এদিকে, ইরানের পক্ষ থেকে মিশ্র প্রতিক্রিয়া এসেছে। গত সপ্তাহে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। কারণ ওয়াশিংটন ২০১৫ সালের পারমাণবিক চুক্তি থেকে সরে গেছে। তবে তিনি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যোগাযোগ নিষিদ্ধ করা হয়নি, এবং ইরান তাদের অবস্থান পুনর্বিবেচনা করতে প্রস্তুত হতে পারে
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি সীমিত করার জন্য একটি নতুন চুক্তির লক্ষ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন ও ইরানের মধ্যে মধ্যস্থতা করার জন্য সৌদি আরব আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
আজ রোববার সংবাদমাধ্যম সিএনএন-এর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সৌদি আরবের এই উদ্যোগের উদ্দেশ্য হচ্ছে ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির সম্ভাবনা রোধ করা এবং মধ্যপ্রাচ্যে তার আঞ্চলিক প্রতিপত্তি পুনরুদ্ধারের জন্য একটি কূটনৈতিক সেতু গঠন করা।প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি আরব ইরানকে আঞ্চলিক সহযোগীদের দুর্বলতার মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির দিকে ঝুঁকতে দেখে উদ্বিগ্ন। সৌদি আরবের মতে, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের জন্য ইরানের দীর্ঘদিনের আঞ্চলিক সহযোগী দেশগুলোর ক্ষমতা বর্তমানে অনেক কমে গেছে। সৌদি আরব প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে তাদের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক কাজে লাগিয়ে ইরানকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কূটনৈতিক আলোচনা শুরু করতে উৎসাহিত করতে চায়।
সৌদি আরবের প্রস্তাব এবং লক্ষ্য
সৌদি আরব আনুষ্ঠানিকভাবে এই বিষয়টি প্রস্তাব করেছে কিনা তা স্পষ্ট নয়, তবে এই পদক্ষেপের মাধ্যমে রিয়াদ তাদের সাবেক আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বী ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করতে এবং নতুন চুক্তির আলোচনায় একটি ভূমিকা রাখতে চায়।
সৌদি কর্মকর্তারা মনে করেন যে, বর্তমানে ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির দিকে ঝুঁকছে এবং তারা একটি নতুন পারমাণবিক চুক্তি করতে চায় যা এই প্রবণতা প্রতিরোধ করবে।
ইরানের প্রতিক্রিয়া
এদিকে, ইরানের পক্ষ থেকে মিশ্র প্রতিক্রিয়া এসেছে। গত সপ্তাহে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। কারণ ওয়াশিংটন ২০১৫ সালের পারমাণবিক চুক্তি থেকে সরে গেছে। তবে তিনি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যোগাযোগ নিষিদ্ধ করা হয়নি, এবং ইরান তাদের অবস্থান পুনর্বিবেচনা করতে প্রস্তুত হতে পারে
দপ্তর। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এসব শিক্ষার্থী আইন লঙ্ঘন করেছেন বা ভিসার মেয়াদ অতিরিক্ত সময় অবস্থান করেছেন।
১২ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের নিরাপত্তায় বড় পরিসরে সহায়তা করবে যুক্তরাষ্ট্র। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে প্রথমে ইউরোপকে নিরাপত্তার জন্য এগিয়ে আসতে হবে। এতে যুক্তরাষ্ট্রও যুক্ত হবে
১৬ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রীয় সফরে ভারতে পৌঁছেছেন চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই। তিন বছরের বেশি সময়ের মধ্যে প্রথম সফরে সোমবার (১৮ আগস্ট) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে পৌঁছান তিনি।
১ দিন আগেওয়াশিংটনে এ বৈঠকে যোগ দেওয়ার কথা জার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশের নেতাদের। বৈঠকে ইউক্রেনের অবস্থানকে শক্তিশালী করতেই উপস্থিত থাকবেন তারা।
১ দিন আগেদপ্তর। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এসব শিক্ষার্থী আইন লঙ্ঘন করেছেন বা ভিসার মেয়াদ অতিরিক্ত সময় অবস্থান করেছেন।
ইউক্রেনের নিরাপত্তায় বড় পরিসরে সহায়তা করবে যুক্তরাষ্ট্র। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে প্রথমে ইউরোপকে নিরাপত্তার জন্য এগিয়ে আসতে হবে। এতে যুক্তরাষ্ট্রও যুক্ত হবে
রাষ্ট্রীয় সফরে ভারতে পৌঁছেছেন চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই। তিন বছরের বেশি সময়ের মধ্যে প্রথম সফরে সোমবার (১৮ আগস্ট) ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে পৌঁছান তিনি।
ওয়াশিংটনে এ বৈঠকে যোগ দেওয়ার কথা জার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশের নেতাদের। বৈঠকে ইউক্রেনের অবস্থানকে শক্তিশালী করতেই উপস্থিত থাকবেন তারা।