মেহেদী হাসান
ইএসকেএল টিকিয়ে রাখতে জড়িত মালেশিয়ার হাইকমিশন কর্মকর্তারা এখনো কীভাবে চাকরিতে বহাল রয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে এ প্রশ্ন রাথেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর। তিনি বলেন, গত ছয় মাসে দৃশ্যমান কোনো ভালো কাজ করে দেখাতে পারেনি বর্তমান সরকার। মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, বিমান টিকিট, পাসপোর্ট নবায়ন থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্থানে বিগত সরকারের আমলে গড়ে ওঠা যে সিন্ডিকেট রয়েছে, তা ভেঙে দিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারত সরকার, কিন্তু তা করেনি।
কুয়ালালামপুরের একটি হোটেলের হলরুমে গতকাল রোববার বাংলাাদেশ প্রবাসী অধিকার পরিষদ মালয়েশিয়া শাখা আয়োজিত ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে প্রবাসীদের ভূমিকা ও আগামীর নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রত্যাশা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা এবং ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
নুরুল হক নুর বলেেন, পরবর্তী নির্বাচনে যদি সংসদীয় আসন ৪০০ করা হয়, সেখানে প্রবাসীদের ১০ শতাংশ আসন থাকা উচিত। দেশের অর্থনীতিতে প্রবাসীদের অবদানের কথা মাথায় রেখে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনি।
এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও ধারাবাহিক ধর্ষণের ঘটনা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ সরকার অতি দুর্বল সরকার। বিদেশি কূটনীতিকদের প্রেসক্রিপশনে গঠিত এ সরকার কীসের ভিত্তিতে গড়ে তোলা হয়েছে, তা বোধগম্য নয় বলেও মন্তব্য করেন ডাকসুর সাবেক এই নেতা।
নুর বলেন, ডিসেম্বরে নির্বাচন নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে। যদিও প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে, তবে আমি এ নিয়ে সন্দিহান। দেশের পরিস্থিতি মোটেও নির্বাচনের জন্য অনুকূল নয়। দ্রুততম সময়ে নির্বাচন দেওয়ারও দাবি জানান তিনি। দীর্ঘ বক্তৃতায় সরকারের সমালোচনা করে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি বলেন, এনজিও কর্মী কিংবা সমাজকর্মী দিয়ে দেশ চালানো সম্ভব নয়। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, রাজনৈতিক ঐকমত্য দরকার। কিন্তু এখন আমরা বিভাজন দেখতে পাচ্ছি।
অনুষ্ঠানে প্রবাসী অধিকার পরিষদ মালয়েশিয়া শাখার সহসভাপতি ফয়সাল শেখের সঞ্চালনায় ও সভাপতি শাহাজাহান মিথুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রবাসী অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক এস এম সাফায়েত হোসেন।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক তারিকুর রহমান, প্রবাসী অধিকার পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির মানবাধিকার সম্পাদক মো. মোকাম্মেল হোসেন, সহ-ক্রীড়া সম্পাদক রেজওয়ান সিদ্দিকী, মালয়েশিয়া শাখার সাবেক সভাপতি জাহিদ হাসান, সহসভাপতি আমির হোসেন, নাগরিক কমিটি মালয়েশিয়া চ্যাপ্টারের আহ্বায়ক মো. এনামুল হক, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মালয়েশিয়া শাখার সভাপতি মো. বশির ইবনে জাফর, প্রবাসী অধিকার পরিষদ কুয়ালালামপুর মহানগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. আল-আমিন, সেলাঙ্গর কমিটির সভাপতি শামিম আহমেদ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রবাসী অধিকার পরিষদের অর্থ সম্পাদক শিমুল শেখ, সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তফা জামিল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রুবেল রাজ ও সেলাঙ্গর প্রদেশ শাখা কমিটির সাধারণ সম্পাদক শান্ত সরকার
ইএসকেএল টিকিয়ে রাখতে জড়িত মালেশিয়ার হাইকমিশন কর্মকর্তারা এখনো কীভাবে চাকরিতে বহাল রয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে এ প্রশ্ন রাথেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর। তিনি বলেন, গত ছয় মাসে দৃশ্যমান কোনো ভালো কাজ করে দেখাতে পারেনি বর্তমান সরকার। মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, বিমান টিকিট, পাসপোর্ট নবায়ন থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্থানে বিগত সরকারের আমলে গড়ে ওঠা যে সিন্ডিকেট রয়েছে, তা ভেঙে দিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারত সরকার, কিন্তু তা করেনি।
কুয়ালালামপুরের একটি হোটেলের হলরুমে গতকাল রোববার বাংলাাদেশ প্রবাসী অধিকার পরিষদ মালয়েশিয়া শাখা আয়োজিত ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে প্রবাসীদের ভূমিকা ও আগামীর নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রত্যাশা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা এবং ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
নুরুল হক নুর বলেেন, পরবর্তী নির্বাচনে যদি সংসদীয় আসন ৪০০ করা হয়, সেখানে প্রবাসীদের ১০ শতাংশ আসন থাকা উচিত। দেশের অর্থনীতিতে প্রবাসীদের অবদানের কথা মাথায় রেখে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত বলে মনে করেন তিনি।
এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও ধারাবাহিক ধর্ষণের ঘটনা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ সরকার অতি দুর্বল সরকার। বিদেশি কূটনীতিকদের প্রেসক্রিপশনে গঠিত এ সরকার কীসের ভিত্তিতে গড়ে তোলা হয়েছে, তা বোধগম্য নয় বলেও মন্তব্য করেন ডাকসুর সাবেক এই নেতা।
নুর বলেন, ডিসেম্বরে নির্বাচন নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কা রয়েছে। যদিও প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে, তবে আমি এ নিয়ে সন্দিহান। দেশের পরিস্থিতি মোটেও নির্বাচনের জন্য অনুকূল নয়। দ্রুততম সময়ে নির্বাচন দেওয়ারও দাবি জানান তিনি। দীর্ঘ বক্তৃতায় সরকারের সমালোচনা করে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি বলেন, এনজিও কর্মী কিংবা সমাজকর্মী দিয়ে দেশ চালানো সম্ভব নয়। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, রাজনৈতিক ঐকমত্য দরকার। কিন্তু এখন আমরা বিভাজন দেখতে পাচ্ছি।
অনুষ্ঠানে প্রবাসী অধিকার পরিষদ মালয়েশিয়া শাখার সহসভাপতি ফয়সাল শেখের সঞ্চালনায় ও সভাপতি শাহাজাহান মিথুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রবাসী অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক এস এম সাফায়েত হোসেন।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক তারিকুর রহমান, প্রবাসী অধিকার পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির মানবাধিকার সম্পাদক মো. মোকাম্মেল হোসেন, সহ-ক্রীড়া সম্পাদক রেজওয়ান সিদ্দিকী, মালয়েশিয়া শাখার সাবেক সভাপতি জাহিদ হাসান, সহসভাপতি আমির হোসেন, নাগরিক কমিটি মালয়েশিয়া চ্যাপ্টারের আহ্বায়ক মো. এনামুল হক, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মালয়েশিয়া শাখার সভাপতি মো. বশির ইবনে জাফর, প্রবাসী অধিকার পরিষদ কুয়ালালামপুর মহানগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. আল-আমিন, সেলাঙ্গর কমিটির সভাপতি শামিম আহমেদ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রবাসী অধিকার পরিষদের অর্থ সম্পাদক শিমুল শেখ, সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তফা জামিল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রুবেল রাজ ও সেলাঙ্গর প্রদেশ শাখা কমিটির সাধারণ সম্পাদক শান্ত সরকার
মালয়েশিয়ায় মধ্যরাতে গেরিকের পূর্ব-পশ্চিম মহাসড়কে একটি পেরোদুয়া আলজা গাড়ি ও ছাত্রদের বহনকারী বাসের ভয়াবহ সংঘর্ষে ১৫ জন নিহত হয়েছে।
২ দিন আগেজনপ্রিয় টিকটকার সানাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। ১৭ বছর বয়সী টিকটকার সানা ইউসুফ ইতোমধ্যে পাকিস্তানে জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছিলেন।
৮ দিন আগেচলতি বছর হজে প্রথম বারের মতো অগ্নিনির্বাপক হিসেবে ড্রোন মোতায়েন করা হচ্ছে। যার নাম দেয়া হয়েছে ‘ফ্যালকন’। এই ড্রোনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করা হয়েছে এবং এটি নির্দিষ্টভাবে অগ্নিনির্বাপক কাজের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। ড্রোনটি এমন সব স্থানে ব্যবহার করা হবে যেখানে পৌঁছানো চ্যালেঞ্জিং।
৯ দিন আগেমালয়েশিয়ায় মধ্যরাতে গেরিকের পূর্ব-পশ্চিম মহাসড়কে একটি পেরোদুয়া আলজা গাড়ি ও ছাত্রদের বহনকারী বাসের ভয়াবহ সংঘর্ষে ১৫ জন নিহত হয়েছে।
জনপ্রিয় টিকটকার সানাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। ১৭ বছর বয়সী টিকটকার সানা ইউসুফ ইতোমধ্যে পাকিস্তানে জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছিলেন।
চলতি বছর হজে প্রথম বারের মতো অগ্নিনির্বাপক হিসেবে ড্রোন মোতায়েন করা হচ্ছে। যার নাম দেয়া হয়েছে ‘ফ্যালকন’। এই ড্রোনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করা হয়েছে এবং এটি নির্দিষ্টভাবে অগ্নিনির্বাপক কাজের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। ড্রোনটি এমন সব স্থানে ব্যবহার করা হবে যেখানে পৌঁছানো চ্যালেঞ্জিং।