নিখাদ বিশ্ব
অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় নির্বাচনে ফের নিরঙ্কুশ জয়ের মালা পড়তে যাচ্ছেন দেশটির লেবার পার্টি। এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দলপ্রধান ও দেশটির প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ দ্বিতীয়বারের মতো ক্ষমতা পেলেন।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, লেবার পার্টি এরই মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে। প্রাথমিক ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, দেশজুড়ে ডানপন্থী লিবারেল-ন্যাশনাল জোটের (এলএনপি) বিপরীতে বিপুল ভোট পেয়েছে লেবার পার্টি।
এলএনপি নেতা পিটার ডাটন ডিকসনে নিজের আসনেও গো হারা হেরেছেন। তবে পরাজয় স্বীকার করে জানিয়েছেন, তিনি আলবানিজকে ফোন করে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
বিজয়ী বক্তব্যে আলবানিজ বলেন, ‘আশা ও দৃঢ়তা নিয়ে একে অপরের প্রতি বিশ্বাস রেখে আমরা আবারও অস্ট্রেলিয়ার ভবিষ্যৎ গড়ার কাজে ফিরে যাচ্ছি। আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ।’ তিনি হাত তুলে সমর্থকদের অভিবাদন জানান। তারপর মঞ্চ ছেড়ে বেরিয়ে যান।
এবারের নির্বাচনে সবচেয়ে বড় ইস্যু ছিল জীবনযাত্রার ব্যয়, ভেঙে পড়া সরকারি স্বাস্থ্যসেবা, নাগালের বাইরে চলে যাওয়া আবাসন ব্যয় এবং দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসা ডোনাল্ড ট্রাম্পের কীর্তিকলাপ।
একই সঙ্গে বেশ কয়েকজন স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বামপন্থী গ্রিন পার্টির প্রার্থীও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন—বিশেষ করে যদি পার্লামেন্ট ঝুলন্ত হয়ে যায়।
সর্বশেষ খবর অনুযায়ী, এ পর্যন্ত ৪৯ দশমিক ৭ শতাংশ ভোট গণনা করা হয়েছে। এতে লেবার পার্টি ৮৬টি আসন, এলএনপি জোট ৪০টি ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ১০টি আসন পেয়েছেন। তবে এখন পর্যন্ত বামপন্থী গ্রিন পার্টি কোনো আসন পায়নি। তবে এবারের নির্বাচনে তাদের আগের যেকোনো নির্বাচনের চেয়ে ভালো করার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অস্থির কূটনৈতিক নীতি নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকা অস্ট্রেলীয় ভোটারদের মধ্যে পরিবর্তনের প্রতি আগ্রহে ভাটা পড়েতে দেখা গেছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকগণ।
এর আগে, অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় সময় সকাল আটটায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়। এবারের নির্বাচনে ভোটারের সংখ্যা ১ কোটি ৮০ লাখ। এর মধ্যে রেকর্ড ৮০ লাখ ভোটার আগেই ভোট দিয়েছেন।
অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, বিদেশে অস্ট্রেলিয়ার কয়েক হাজার নাগরিক ভোট দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। ৮৩টি দেশে স্থাপিত কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ হচ্ছে।
অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় নির্বাচনে ফের নিরঙ্কুশ জয়ের মালা পড়তে যাচ্ছেন দেশটির লেবার পার্টি। এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দলপ্রধান ও দেশটির প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ দ্বিতীয়বারের মতো ক্ষমতা পেলেন।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, লেবার পার্টি এরই মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে। প্রাথমিক ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, দেশজুড়ে ডানপন্থী লিবারেল-ন্যাশনাল জোটের (এলএনপি) বিপরীতে বিপুল ভোট পেয়েছে লেবার পার্টি।
এলএনপি নেতা পিটার ডাটন ডিকসনে নিজের আসনেও গো হারা হেরেছেন। তবে পরাজয় স্বীকার করে জানিয়েছেন, তিনি আলবানিজকে ফোন করে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
বিজয়ী বক্তব্যে আলবানিজ বলেন, ‘আশা ও দৃঢ়তা নিয়ে একে অপরের প্রতি বিশ্বাস রেখে আমরা আবারও অস্ট্রেলিয়ার ভবিষ্যৎ গড়ার কাজে ফিরে যাচ্ছি। আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ।’ তিনি হাত তুলে সমর্থকদের অভিবাদন জানান। তারপর মঞ্চ ছেড়ে বেরিয়ে যান।
এবারের নির্বাচনে সবচেয়ে বড় ইস্যু ছিল জীবনযাত্রার ব্যয়, ভেঙে পড়া সরকারি স্বাস্থ্যসেবা, নাগালের বাইরে চলে যাওয়া আবাসন ব্যয় এবং দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসা ডোনাল্ড ট্রাম্পের কীর্তিকলাপ।
একই সঙ্গে বেশ কয়েকজন স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বামপন্থী গ্রিন পার্টির প্রার্থীও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন—বিশেষ করে যদি পার্লামেন্ট ঝুলন্ত হয়ে যায়।
সর্বশেষ খবর অনুযায়ী, এ পর্যন্ত ৪৯ দশমিক ৭ শতাংশ ভোট গণনা করা হয়েছে। এতে লেবার পার্টি ৮৬টি আসন, এলএনপি জোট ৪০টি ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ১০টি আসন পেয়েছেন। তবে এখন পর্যন্ত বামপন্থী গ্রিন পার্টি কোনো আসন পায়নি। তবে এবারের নির্বাচনে তাদের আগের যেকোনো নির্বাচনের চেয়ে ভালো করার সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অস্থির কূটনৈতিক নীতি নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকা অস্ট্রেলীয় ভোটারদের মধ্যে পরিবর্তনের প্রতি আগ্রহে ভাটা পড়েতে দেখা গেছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকগণ।
এর আগে, অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় সময় সকাল আটটায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়। এবারের নির্বাচনে ভোটারের সংখ্যা ১ কোটি ৮০ লাখ। এর মধ্যে রেকর্ড ৮০ লাখ ভোটার আগেই ভোট দিয়েছেন।
অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, বিদেশে অস্ট্রেলিয়ার কয়েক হাজার নাগরিক ভোট দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। ৮৩টি দেশে স্থাপিত কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ হচ্ছে।
সে দিন প্রাণ হারান প্রায় তিন হাজার মানুষ। আহত হন আরও প্রায় ২৫ হাজার। বাংলাদেশসহ ৭৮টি দেশের নাগরিক নিহত হন এই হামলায়। অথচ ২৪ বছর পেরিয়েও এখনও শনাক্ত করা যায়নি এক হাজার ১০০ জন নিহতের পরিচয়
১ দিন আগেদেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, বিমান হামলায় সানার আল-তাহরির এলাকায় ঘরবাড়ি, শহরের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ৬০ নম্বর সড়কে অবস্থিত একটি চিকিৎসাকেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া আল-জাওফের রাজধানী আল-হাজমে সরকারি কমপাউন্ডও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে
২ দিন আগেচলতি সপ্তাহে সিঙ্গাপুরের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওয়াশিংটনে মার্কিন যুদ্ধমন্ত্রী পিট হেগসেথের সঙ্গে পেন্টাগনে দেখা করেন। ১৯৯৩ সাল থেকে পরিষেবায় থাকা বিদ্যমান 'ফকার ৫০'-এর পরিবর্তে নতুন বিমান কেনার সিদ্ধান্তের কথা নিয়ে আলোচনা করেন।
২ দিন আগেবিক্ষোভকারীদের হামলার সময় কারাগারে প্রবেশ করলে সেখান থেকে ৭৭৩ জন কয়েদি পালিয়ে যান। অন্যদিকে দাং প্রদেশের তুলসিপুরে অবস্থিত কারাগার থেকে ১২৭ জন বন্দি পালিয়েছে
২ দিন আগেসে দিন প্রাণ হারান প্রায় তিন হাজার মানুষ। আহত হন আরও প্রায় ২৫ হাজার। বাংলাদেশসহ ৭৮টি দেশের নাগরিক নিহত হন এই হামলায়। অথচ ২৪ বছর পেরিয়েও এখনও শনাক্ত করা যায়নি এক হাজার ১০০ জন নিহতের পরিচয়
দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, বিমান হামলায় সানার আল-তাহরির এলাকায় ঘরবাড়ি, শহরের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ৬০ নম্বর সড়কে অবস্থিত একটি চিকিৎসাকেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া আল-জাওফের রাজধানী আল-হাজমে সরকারি কমপাউন্ডও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে
চলতি সপ্তাহে সিঙ্গাপুরের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওয়াশিংটনে মার্কিন যুদ্ধমন্ত্রী পিট হেগসেথের সঙ্গে পেন্টাগনে দেখা করেন। ১৯৯৩ সাল থেকে পরিষেবায় থাকা বিদ্যমান 'ফকার ৫০'-এর পরিবর্তে নতুন বিমান কেনার সিদ্ধান্তের কথা নিয়ে আলোচনা করেন।
বিক্ষোভকারীদের হামলার সময় কারাগারে প্রবেশ করলে সেখান থেকে ৭৭৩ জন কয়েদি পালিয়ে যান। অন্যদিকে দাং প্রদেশের তুলসিপুরে অবস্থিত কারাগার থেকে ১২৭ জন বন্দি পালিয়েছে